শিহাব আহমেদ, ঢাকা
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুণ আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুণ।
সেই অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে মনে করেছিলেন, ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তৈরি হবে নতুন দ্বন্দ্ব। সবাইকে অবাক করে দিয়ে নির্বাচনের ফল মেনে নিয়ে বিজয়ী মিশা-ডিপজল প্যানেলের প্রার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা পরাজিত প্রার্থী নিপুণ আক্তার। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা করা হয়। তবে এক মাস না পেরোতেই আবার পুরোনো রূপে ফিরলেন নিপুণ। গতকাল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়।
রিটকারীর আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায় গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রিটটি করা হয়েছে। আগামী রোববার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে।’
রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে তদন্তের জন্য কমিটি গঠন এবং নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সমিতির নেতাদের এমন কর্মকাণ্ডে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শিল্পীরাও বিরক্ত। পুরো বিষয়টি শিল্পীদের জন্যও বিব্রতকর বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
আলোচনায় থাকতেই হয়তো নিপুণ এমনটা করেছে
সোহেল রানা, অভিনেতা ও প্রযোজক
বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছে। গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছে। এবারও তাই করল। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতিমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। নির্বাচনের পর নিপুণ মালা দিয়ে বিজয়ীদের বরণ করে নিয়েছে। আমিও তাকে বাহবা দিয়েছি। এক মাস না পেরোতেই সে আদালতে গেল। পুরো বিষয়টি আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আলোচনায় থাকতেই হয়তো নিপুণ এমনটা করেছে। আদালত যদি সত্যিকার অর্থে সবকিছু বিচার-বিবেচনা করে দেখেন, তাহলে তার অভিযোগ কোনোটাই গ্রহণযোগ্য হওয়ার কথা নয়। আদালতের ওপর আমাদের দৃঢ় আস্থা আছে।
শিল্পী সমিতি তো কারও ব্যক্তিগত সংগঠন নয়
সূচন্দা অভিনেত্রী
শিল্পীদের জন্য শিল্পী সমিতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সংগঠন। যাঁরা এর দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা শিল্পীদের দেখভাল করবেন, খোঁজখবর নেবেন, সব সময় পাশে দাঁড়াবেন। তাঁদের তো অনেক দায়িত্ব। এই সংগঠন নিয়ে বারবার আদালতের কাছে যাওয়া দুঃখজনক। নিজেদের মধ্যে কাদা-ছোড়াছুড়ি করতেই সময় চলে যাচ্ছে। সংগঠনের আসল কাজটাই হচ্ছে না। সাধারণ মানুষও এমন কর্মকাণ্ড দেখে সমালোচনা করছে। বিষয়টি খুব ব্যথিত করে আমাকে। আমি চাই, সবাই সুন্দরভাবে মিলেমিশে কাজ করবে। কে জিতল, কে হারল এটা বড় কথা নয়। এখানে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। শিল্পী সমিতি তো কারও ব্যক্তিগত সংগঠন নয়। আমরা যখন নিয়মিত কাজ করেছি, সে সময়ও সমিতি ছিল। এ রকম তো কখনো হয়নি। এখন কেন এগুলো হচ্ছে? মিলেমিশে সংগঠন চালাতে না পারলে তা চলচ্চিত্রের জন্যই খারাপ হবে। সবার মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হোক, এই কামনা করি।
এই বিষয়ে কথা বলতে হচ্ছে—এটাই তো বিব্রতকর
ফেরদৌস অভিনেতা
খুব দুঃখজনক। এই বিষয়ে কথা বলতে হচ্ছে এটাই তো বিব্রতকর। পুরো বিষয়টি আমার কাছে অশিল্পীসুলভ আচরণ মনে হচ্ছে। নিজের ভেতরে শিল্পবোধ থাকলে এমনটা হতে পারে না। এটি আমাদের নিজেদের নির্বাচন। সে নির্বাচনের মধ্যে সততা থাকবে, নিজেদের মধ্যে সমঝোতা থাকবে, ভালোবাসা থাকবে। এই নির্বাচন আমরা নিজেরা বসেই করে ফেলতে পারি। এবার এরা কমিটিতে থাকবে, পরেরবার তারা থাকবে—এ ব্যাপারগুলোই আর আমাদের মাঝে নেই। প্রতিবছর বিরাট বড় ইস্যু তৈরি হচ্ছে। এটা সব শিল্পীর জন্যই দুঃখজনক। নির্বাচনের দিন আমি দেশে ছিলাম না। তাই সেদিন কী হয়েছিল আমি বলতে পারছি না। এখন প্রতিপক্ষ হিসেবে নিপুণ যদি মনে করে নির্বাচনে এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে, সেটাও দুঃখজনক। আইনের কাছে যখন বিষয়টি গেছে, আমি আশা করি সেখান থেকে সুবিচার ও সুবিবেচনা পাওয়া যাবে।
সিনেমাসংশ্লিষ্ট সবকিছু এফডিসির মধ্যেই থাকা উচিত
রিয়াজ অভিনেতা
শিল্পী সমিতি প্রায় ৬০০ জনের একটি সংগঠন। এটিকে এফডিসির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখাই শ্রেয়। এফডিসির বাইরে এই সমিতি নিয়ে আলোচনা ব্যক্তিগতভাবে আমার পছন্দ না। সিনেমাসংশ্লিষ্ট সবই এফডিসির মধ্যে থাকা উচিত। আইন-আদালতের কাছে যখন চলে যায়, তখন ভালো কোনো ফলাফল বয়ে আনে না। এটা সবার বোঝা উচিত। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব কাটিয়ে সবার এক হয়ে কাজ করা উচিত।
বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি মানেই যেন আলোচনা-সমালোচনা। একে অন্যের বিরুদ্ধে কথা বলে সমালোচিত হয়েছেন শিল্পী সমিতির নেতারা। ২০২২-২৪ মেয়াদের নির্বাচনের পর আদালত পর্যন্ত গেছেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা নিপুণ আক্তার। পরে আদালতের হস্তক্ষেপে দায়িত্ব পালন করেন নিপুণ।
সেই অভিজ্ঞতা থেকে অনেকে মনে করেছিলেন, ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচন-পরবর্তী সময়ে তৈরি হবে নতুন দ্বন্দ্ব। সবাইকে অবাক করে দিয়ে নির্বাচনের ফল মেনে নিয়ে বিজয়ী মিশা-ডিপজল প্যানেলের প্রার্থীদের ফুল দিয়ে বরণ করে নেন সাধারণ সম্পাদক পদে নির্বাচন করা পরাজিত প্রার্থী নিপুণ আক্তার। গত ২৩ এপ্রিল শিল্পী সমিতির নির্বাচনের আনুষ্ঠানিক ফল ঘোষণা করা হয়। তবে এক মাস না পেরোতেই আবার পুরোনো রূপে ফিরলেন নিপুণ। গতকাল বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির ২০২৪-২৬ মেয়াদের নির্বাচনের ফল বাতিল চেয়ে হাইকোর্টে রিট করেছেন তিনি। মঙ্গলবার হাইকোর্টের সংশ্লিষ্ট শাখায় রিটটি করা হয়।
রিটকারীর আইনজীবী পলাশ চন্দ্র রায় গতকাল বুধবার আজকের পত্রিকাকে বিষয়টি নিশ্চিত করে বলেন, ‘মঙ্গলবার রিটটি করা হয়েছে। আগামী রোববার বিচারপতি নাইমা হায়দার ও বিচারপতি কাজী জিনাত হকের বেঞ্চে এই বিষয়ে শুনানি হবে।’
রিটে মিশা-ডিপজলের নেতৃত্বাধীন কমিটির দায়িত্ব পালনে নিষেধাজ্ঞা চাওয়া হয়েছে। নির্বাচনে অনিয়ম ও কারচুপির অভিযোগ এনে তদন্তের জন্য কমিটি গঠন এবং নতুন করে নির্বাচনের তফসিল ঘোষণার নির্দেশনা চাওয়া হয়েছে।
সমিতির নেতাদের এমন কর্মকাণ্ডে সাধারণ মানুষের পাশাপাশি শিল্পীরাও বিরক্ত। পুরো বিষয়টি শিল্পীদের জন্যও বিব্রতকর বলে জানিয়েছেন তাঁরা।
আলোচনায় থাকতেই হয়তো নিপুণ এমনটা করেছে
সোহেল রানা, অভিনেতা ও প্রযোজক
বারবার শিল্পী সমিতির আদালতের দারস্থ হওয়া শিল্পীদের জন্য লজ্জার। একজনের জন্য সব শিল্পীকেই সেই দায়ভার বহন করতে হচ্ছে। গত নির্বাচনের আগ পর্যন্ত কেউ শিল্পী সমিতির অভ্যন্তরীণ বিষয় নিয়ে আদালতে যায়নি। ছোট ছোট যে সমস্যাগুলো হয়েছে তার সমাধান শিল্পীরাই করেছে। গতবার প্রথম নিপুণ আদালতে গেছে। এবারও তাই করল। গতবার তার সঙ্গে প্যানেলের ১১ জন ছিলেন, এবার তার প্যানেল থেকে নির্বাচিত হওয়া তিনজন কিন্তু ইতিমধ্যে নতুন প্যানেলের সঙ্গে বসে মিটিং করেছেন। আগের কমিটির মতো আলাদা থাকেনি। এবার আদালতে যাওয়ার বিষয়টি অকল্পনীয় ব্যাপার, কল্পনাতীত। নির্বাচনের পর নিপুণ মালা দিয়ে বিজয়ীদের বরণ করে নিয়েছে। আমিও তাকে বাহবা দিয়েছি। এক মাস না পেরোতেই সে আদালতে গেল। পুরো বিষয়টি আমার বোধগম্য হচ্ছে না। আলোচনায় থাকতেই হয়তো নিপুণ এমনটা করেছে। আদালত যদি সত্যিকার অর্থে সবকিছু বিচার-বিবেচনা করে দেখেন, তাহলে তার অভিযোগ কোনোটাই গ্রহণযোগ্য হওয়ার কথা নয়। আদালতের ওপর আমাদের দৃঢ় আস্থা আছে।
শিল্পী সমিতি তো কারও ব্যক্তিগত সংগঠন নয়
সূচন্দা অভিনেত্রী
শিল্পীদের জন্য শিল্পী সমিতি গুরুত্বপূর্ণ একটি সংগঠন। যাঁরা এর দায়িত্বে থাকেন, তাঁরা শিল্পীদের দেখভাল করবেন, খোঁজখবর নেবেন, সব সময় পাশে দাঁড়াবেন। তাঁদের তো অনেক দায়িত্ব। এই সংগঠন নিয়ে বারবার আদালতের কাছে যাওয়া দুঃখজনক। নিজেদের মধ্যে কাদা-ছোড়াছুড়ি করতেই সময় চলে যাচ্ছে। সংগঠনের আসল কাজটাই হচ্ছে না। সাধারণ মানুষও এমন কর্মকাণ্ড দেখে সমালোচনা করছে। বিষয়টি খুব ব্যথিত করে আমাকে। আমি চাই, সবাই সুন্দরভাবে মিলেমিশে কাজ করবে। কে জিতল, কে হারল এটা বড় কথা নয়। এখানে কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে কাজ করতে হবে। শিল্পী সমিতি তো কারও ব্যক্তিগত সংগঠন নয়। আমরা যখন নিয়মিত কাজ করেছি, সে সময়ও সমিতি ছিল। এ রকম তো কখনো হয়নি। এখন কেন এগুলো হচ্ছে? মিলেমিশে সংগঠন চালাতে না পারলে তা চলচ্চিত্রের জন্যই খারাপ হবে। সবার মধ্যে শুভবুদ্ধির উদয় হোক, এই কামনা করি।
এই বিষয়ে কথা বলতে হচ্ছে—এটাই তো বিব্রতকর
ফেরদৌস অভিনেতা
খুব দুঃখজনক। এই বিষয়ে কথা বলতে হচ্ছে এটাই তো বিব্রতকর। পুরো বিষয়টি আমার কাছে অশিল্পীসুলভ আচরণ মনে হচ্ছে। নিজের ভেতরে শিল্পবোধ থাকলে এমনটা হতে পারে না। এটি আমাদের নিজেদের নির্বাচন। সে নির্বাচনের মধ্যে সততা থাকবে, নিজেদের মধ্যে সমঝোতা থাকবে, ভালোবাসা থাকবে। এই নির্বাচন আমরা নিজেরা বসেই করে ফেলতে পারি। এবার এরা কমিটিতে থাকবে, পরেরবার তারা থাকবে—এ ব্যাপারগুলোই আর আমাদের মাঝে নেই। প্রতিবছর বিরাট বড় ইস্যু তৈরি হচ্ছে। এটা সব শিল্পীর জন্যই দুঃখজনক। নির্বাচনের দিন আমি দেশে ছিলাম না। তাই সেদিন কী হয়েছিল আমি বলতে পারছি না। এখন প্রতিপক্ষ হিসেবে নিপুণ যদি মনে করে নির্বাচনে এমন কোনো ঘটনা ঘটেছে, সেটাও দুঃখজনক। আইনের কাছে যখন বিষয়টি গেছে, আমি আশা করি সেখান থেকে সুবিচার ও সুবিবেচনা পাওয়া যাবে।
সিনেমাসংশ্লিষ্ট সবকিছু এফডিসির মধ্যেই থাকা উচিত
রিয়াজ অভিনেতা
শিল্পী সমিতি প্রায় ৬০০ জনের একটি সংগঠন। এটিকে এফডিসির মধ্যে সীমাবদ্ধ রাখাই শ্রেয়। এফডিসির বাইরে এই সমিতি নিয়ে আলোচনা ব্যক্তিগতভাবে আমার পছন্দ না। সিনেমাসংশ্লিষ্ট সবই এফডিসির মধ্যে থাকা উচিত। আইন-আদালতের কাছে যখন চলে যায়, তখন ভালো কোনো ফলাফল বয়ে আনে না। এটা সবার বোঝা উচিত। পারস্পরিক দ্বন্দ্ব কাটিয়ে সবার এক হয়ে কাজ করা উচিত।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪