কূটনৈতিক প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার অভিঘাতে সাধারণ মানুষের আয় কমলেও বেড়ে গেছে জীবনযাত্রার ব্যয়। নিত্যপণ্যের দাম যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে খাদ্য জোগাড় কঠিন হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। শুধু খাদ্যপণ্য নয়, খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়ও বেড়েছে মানুষের। বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) এবং পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি)-এর গবেষণা বলছে, করোনাকালে শহরের বস্তিবাসীর খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দ্বিগুণ বেড়েছে। আর গ্রামে থাকা মানুষের এ ব্যয় বেড়েছে প্রায় তিণ গুণ।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জীবন ও জীবিকার ওপর করোনার প্রভাব নিয়ে পরিচালিত জরিপ-গবেষণার চতুর্থ ধাপের ফলাফল করে বিআইজিডি ও পিপিআরসি। সংবাদ সম্মেলনে গবেষণার বিস্তারিত তুলে ধরেন বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান।
গবেষণায় জানানো হয়, করোনার সময় মানুষের বাড়িভাড়া, শিক্ষা, যাতায়াত, চিকিৎসা ও সেবা খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এ সময় স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ছিল সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়। ঋণ পরিশোধ এবং আয় ও চাকরির নিশ্চয়তা নিয়েও উদ্বেগে ছিল মানুষ। এ ছাড়া খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি, মূলধনের অভাব, স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ও ব্যয়, টিকাদান, শিশুদের শিক্ষার খরচসহ সার্বিক শিক্ষার ব্যয় এবং বাল্যবিবাহও উদ্বেগ বাড়িয়ে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সংক্রমণের নতুন ঢেউ আসার হুমকি এখনো বিদ্যমান। স্বাস্থ্যসেবা, প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতিমালার সমন্বয়ে একটি সার্বিক পদক্ষেপ না নেওয়া হলে কিছুতেই এ ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব নয়। করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে সামাজিক ন্যায়বিচার একটি মৌলিক প্রশ্ন। কোনো ধরনের নীতি তৈরি না করেই বা সামান্য কিছু সাহায্য করেই সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণির মানুষদের এ অবস্থায় রাখা যাবে না। শহরে বড় আকারের সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী, শ্রমের পূর্ণ ব্যবহার বা সিএসএমই পুনরুদ্ধারে বাজেটসমৃদ্ধ পরিকল্পনাকে গুরুত্ব দিতে হবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবায়, শিক্ষায়, যাতায়াতে ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়বৃদ্ধিকে মাথায় রেখে সামষ্টিক নীতিমালা তৈরির দিকে নজর দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে টিকাদানের কার্যকারিতা ও সচেতনতা বাড়ানোকেও সমানভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।’
চলতি বছরের আগস্টে শহুরে বস্তি এবং গ্রাম মিলিয়ে ৪ হাজার ৮৭২ পরিবারের ওপর চতুর্থ ধাপের এই জরিপ পরিচালনা করে বিআইজিডি ও পিপিআরসি। এর আগের ধাপের তিনটি জরিপ যথাক্রমে ২০২০ সালের এপ্রিল, জুন এবং চলতি বছরের মার্চে করা হয়েছিল। জরিপে দেখা গেছে, ২০২০ সালের এপ্রিলে দেওয়া প্রথম লকডাউনের ধাক্কা ধীরগতিতে হলেও সামলে উঠছিল শহরের বস্তিবাসী এবং গ্রামবাসী। কিন্তু সর্বশেষ লকডাউনের ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
সর্বশেষ জরিপের তথ্যমতে, চলতি বছরের মার্চের তুলনায় আগস্টে শহরের বস্তিবাসীর আয় ১৮ এবং গ্রামবাসীর আয় ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। মানুষ সর্বশেষ লকডাউনের সিদ্ধান্তটি ইতিবাচকভাবে নিলেও এটি জীবিকার সংকট তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় অর্ধেকই। স্বল্প শিক্ষিত ও দরিদ্রদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ জানিয়েছেন, এ সময়ে তাঁরা প্রত্যাশিত কাজ পাননি। প্রথম লকডাউনে ৪৫ শতাংশ পরিবার সামান্য ত্রাণ পেলেও দ্বিতীয় লকডাউনে সেটি নেমে এসেছে ২৩ শতাংশে। ফলে জীবিকার যে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া চলমান ছিল, তা কিছুটা উল্টো দিকে ঘুরে গেছে।
আগস্টে মানুষের আয় করোনার আগের তুলনায় ২৩ শতাংশ কমেছে। এই আয় কমার হারটা শহুরে বস্তির তুলনায় গ্রামে কিছুটা কম ছিল। চলতি বছরের আগস্টে গ্রামের মানুষের আয় করোনাপূর্ব সময়ের তুলনায় ১২ শতাংশ কমলেও শহুরে বস্তিতে আয় কমেছে ৩০ শতাংশ। মহামারির আগে কাজে নিয়োজিত ছিলেন এমন ১০ শতাংশ মানুষ এখনো কোনো কাজ পাননি বলেও জরিপের ফলাফলে উঠে এসেছে।
জরিপে আরও বলা হয়, মহামারির আগে অর্থাৎ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে মানুষের ঋণের পরিমাণ তাদের বাৎসরিক আয়ের মাত্র ১৩ শতাংশ থাকলেও চলতি বছরের আগস্টে এই হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ শতাংশে। আয় কমে যাওয়ায় অনেক পরিবারে মাংস, দুধ, কিংবা ফল খাদ্যতালিকায় থাকছে না। তাদের মাথাপিছু খাদ্য ব্যয় মহামারির আগের তুলনায় এখনো কম, যা ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী বিশেষত শিশুদের ওপর দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। শহরের ব্যয় নির্বাহ করতে না পারায় গ্রামে কিংবা তুলনামূলক কম ব্যয়বহুল শহরে চলে যাওয়া ১০ শতাংশ বস্তিবাসী এখনো আগের জায়গায় ফিরে আসেনি।
এ বিষয়ে বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন বলেন, ‘আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পেয়েছি অনেকেই বিভিন্নভাবে পুনরুদ্ধার করেছে এবং মানিয়েও নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশেষত নতুন দরিদ্ররাই রয়েছে যাদের দীর্ঘমেয়াদি দারিদ্র্যের কবলে পড়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। আমাদের অবশ্যই পুনরুদ্ধারে পিছিয়ে পড়ার দিকে এখনই নজর দিতে হবে।’
করোনার অভিঘাতে সাধারণ মানুষের আয় কমলেও বেড়ে গেছে জীবনযাত্রার ব্যয়। নিত্যপণ্যের দাম যেভাবে বেড়ে চলেছে, তাতে খাদ্য জোগাড় কঠিন হয়ে পড়েছে নিম্ন আয়ের মানুষের। শুধু খাদ্যপণ্য নয়, খাদ্যবহির্ভূত ব্যয়ও বেড়েছে মানুষের। বেসরকারি সংস্থা ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্ট (বিআইজিডি) এবং পাওয়ার অ্যান্ড পার্টিসিপেশন রিসার্চ সেন্টার (পিপিআরসি)-এর গবেষণা বলছে, করোনাকালে শহরের বস্তিবাসীর খাদ্যবহির্ভূত ব্যয় দ্বিগুণ বেড়েছে। আর গ্রামে থাকা মানুষের এ ব্যয় বেড়েছে প্রায় তিণ গুণ।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে এক সংবাদ সম্মেলনে জীবন ও জীবিকার ওপর করোনার প্রভাব নিয়ে পরিচালিত জরিপ-গবেষণার চতুর্থ ধাপের ফলাফল করে বিআইজিডি ও পিপিআরসি। সংবাদ সম্মেলনে গবেষণার বিস্তারিত তুলে ধরেন বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন ও পিপিআরসির নির্বাহী চেয়ারম্যান হোসেন জিল্লুর রহমান।
গবেষণায় জানানো হয়, করোনার সময় মানুষের বাড়িভাড়া, শিক্ষা, যাতায়াত, চিকিৎসা ও সেবা খরচ অনেক বেড়ে গেছে। এ সময় স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ছিল সবচেয়ে উদ্বেগের বিষয়। ঋণ পরিশোধ এবং আয় ও চাকরির নিশ্চয়তা নিয়েও উদ্বেগে ছিল মানুষ। এ ছাড়া খাদ্যপণ্যে মূল্যস্ফীতি, মূলধনের অভাব, স্বাস্থ্যসেবার সহজলভ্যতা ও ব্যয়, টিকাদান, শিশুদের শিক্ষার খরচসহ সার্বিক শিক্ষার ব্যয় এবং বাল্যবিবাহও উদ্বেগ বাড়িয়ে চলেছে।
সংবাদ সম্মেলনে হোসেন জিল্লুর রহমান বলেন, ‘সংক্রমণের নতুন ঢেউ আসার হুমকি এখনো বিদ্যমান। স্বাস্থ্যসেবা, প্রশাসনিক এবং অর্থনৈতিক নীতিমালার সমন্বয়ে একটি সার্বিক পদক্ষেপ না নেওয়া হলে কিছুতেই এ ক্ষতি কমিয়ে আনা সম্ভব নয়। করোনায় ক্ষতিগ্রস্তদের সাহায্যে সামাজিক ন্যায়বিচার একটি মৌলিক প্রশ্ন। কোনো ধরনের নীতি তৈরি না করেই বা সামান্য কিছু সাহায্য করেই সমাজের সুবিধাবঞ্চিত শ্রেণির মানুষদের এ অবস্থায় রাখা যাবে না। শহরে বড় আকারের সামাজিক নিরাপত্তাবেষ্টনী, শ্রমের পূর্ণ ব্যবহার বা সিএসএমই পুনরুদ্ধারে বাজেটসমৃদ্ধ পরিকল্পনাকে গুরুত্ব দিতে হবে। একই সঙ্গে স্বাস্থ্যসেবায়, শিক্ষায়, যাতায়াতে ও দৈনন্দিন জীবনে ব্যয়বৃদ্ধিকে মাথায় রেখে সামষ্টিক নীতিমালা তৈরির দিকে নজর দিতে হবে। শুধু তা-ই নয়, এর সঙ্গে সঙ্গে টিকাদানের কার্যকারিতা ও সচেতনতা বাড়ানোকেও সমানভাবে গুরুত্ব দিতে হবে।’
চলতি বছরের আগস্টে শহুরে বস্তি এবং গ্রাম মিলিয়ে ৪ হাজার ৮৭২ পরিবারের ওপর চতুর্থ ধাপের এই জরিপ পরিচালনা করে বিআইজিডি ও পিপিআরসি। এর আগের ধাপের তিনটি জরিপ যথাক্রমে ২০২০ সালের এপ্রিল, জুন এবং চলতি বছরের মার্চে করা হয়েছিল। জরিপে দেখা গেছে, ২০২০ সালের এপ্রিলে দেওয়া প্রথম লকডাউনের ধাক্কা ধীরগতিতে হলেও সামলে উঠছিল শহরের বস্তিবাসী এবং গ্রামবাসী। কিন্তু সর্বশেষ লকডাউনের ফলে মানুষের স্বাভাবিক জীবনে ফেরাটা বাধাগ্রস্ত হয়েছে।
সর্বশেষ জরিপের তথ্যমতে, চলতি বছরের মার্চের তুলনায় আগস্টে শহরের বস্তিবাসীর আয় ১৮ এবং গ্রামবাসীর আয় ১৫ শতাংশ পর্যন্ত কমেছে। মানুষ সর্বশেষ লকডাউনের সিদ্ধান্তটি ইতিবাচকভাবে নিলেও এটি জীবিকার সংকট তৈরি করেছে বলে জানিয়েছেন জরিপে অংশগ্রহণকারীদের প্রায় অর্ধেকই। স্বল্প শিক্ষিত ও দরিদ্রদের প্রায় দুই-তৃতীয়াংশ জানিয়েছেন, এ সময়ে তাঁরা প্রত্যাশিত কাজ পাননি। প্রথম লকডাউনে ৪৫ শতাংশ পরিবার সামান্য ত্রাণ পেলেও দ্বিতীয় লকডাউনে সেটি নেমে এসেছে ২৩ শতাংশে। ফলে জীবিকার যে পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া চলমান ছিল, তা কিছুটা উল্টো দিকে ঘুরে গেছে।
আগস্টে মানুষের আয় করোনার আগের তুলনায় ২৩ শতাংশ কমেছে। এই আয় কমার হারটা শহুরে বস্তির তুলনায় গ্রামে কিছুটা কম ছিল। চলতি বছরের আগস্টে গ্রামের মানুষের আয় করোনাপূর্ব সময়ের তুলনায় ১২ শতাংশ কমলেও শহুরে বস্তিতে আয় কমেছে ৩০ শতাংশ। মহামারির আগে কাজে নিয়োজিত ছিলেন এমন ১০ শতাংশ মানুষ এখনো কোনো কাজ পাননি বলেও জরিপের ফলাফলে উঠে এসেছে।
জরিপে আরও বলা হয়, মহামারির আগে অর্থাৎ ২০২০ সালের ফেব্রুয়ারিতে মানুষের ঋণের পরিমাণ তাদের বাৎসরিক আয়ের মাত্র ১৩ শতাংশ থাকলেও চলতি বছরের আগস্টে এই হার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ২৮ শতাংশে। আয় কমে যাওয়ায় অনেক পরিবারে মাংস, দুধ, কিংবা ফল খাদ্যতালিকায় থাকছে না। তাদের মাথাপিছু খাদ্য ব্যয় মহামারির আগের তুলনায় এখনো কম, যা ঝুঁকিপূর্ণ জনগোষ্ঠী বিশেষত শিশুদের ওপর দীর্ঘ মেয়াদে ক্ষতিকর প্রভাব ফেলতে পারে। শহরের ব্যয় নির্বাহ করতে না পারায় গ্রামে কিংবা তুলনামূলক কম ব্যয়বহুল শহরে চলে যাওয়া ১০ শতাংশ বস্তিবাসী এখনো আগের জায়গায় ফিরে আসেনি।
এ বিষয়ে বিআইজিডির নির্বাহী পরিচালক ইমরান মতিন বলেন, ‘আমাদের এই অবস্থা থেকে বেরিয়ে আসতে হবে এবং স্বাভাবিক অবস্থায় ফিরে যেতে হবে। আমরা ইতিমধ্যেই দেখতে পেয়েছি অনেকেই বিভিন্নভাবে পুনরুদ্ধার করেছে এবং মানিয়েও নিয়েছে। এ ক্ষেত্রে বিশেষত নতুন দরিদ্ররাই রয়েছে যাদের দীর্ঘমেয়াদি দারিদ্র্যের কবলে পড়ার ঝুঁকি সবচেয়ে বেশি। আমাদের অবশ্যই পুনরুদ্ধারে পিছিয়ে পড়ার দিকে এখনই নজর দিতে হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে