নাসিরনগর (ব্রাহ্মণবাড়িয়া) প্রতিনিধি
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাদ দিয়ে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কৃষক প্রণোদনার তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা কৃষি অফিসের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামের চারশতাধিক স্থানীয় কৃষক এ নিয়ে এক প্রতিবাদ সভা করেন। প্রতিবাদ সভা শেষে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সালাম মিয়া এলাকাবাসীর পক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ নিয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, নিয়ম মেনেই তালিকা করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ এপ্রিল শিলাবৃষ্টি ও ১৪ থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত উজানের পানি বেড়ে উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা ও জামারবালি গ্রামের প্রায় ৪০০ কৃষকের ধানি জমির ক্ষতি হয়। এরপর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের নামের তালিকা তৈরি করে কৃষি অফিস। কিন্তু কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুল সরেজমিন না গিয়ে নিজের পছন্দমতো লোক দিয়ে তালিকা তৈরি করেন। সেই তালিকায় প্রকৃত কৃষক ও ক্ষতিগ্রস্তদের নাম নেই। এ ছাড়া একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নাম সরকারি প্রণোদনার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে চাল বিতরণ করা হয়। এতে সোনাতলা ও জামারবালি গ্রামের প্রায় ৪০০ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সরকারি প্রণোদনার তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন।
প্রতিবাদ সভায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা বলেন, গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা, জামারবালি ও মাইজখোলাসহ তিন ওয়ার্ডে ৪০০ থেকে ৫০০ কৃষকের শিলাবৃষ্টি ও উজানের পানির কারণে পাকা ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু কৃষি অফিসের লোকজন তাঁদের কোনো সরকারি প্রণোদনা দেয়নি। এমনকি তালিকা প্রণয়নে সরকারি নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়নি। তালিকায় বিত্তবান ও একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নামও রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. নাছির মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ১০ বিঘা ধানিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। কিন্তু কৃষি অফিসের কোনো লোক কোনো দিন আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।’
অভিযুক্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুল বলেন, ‘আমি তালিকা তৈরিতে কোনো স্বজনপ্রীতি করিনি। সরকারি নিয়ম মেনেই তালিকা করেছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাইদ তারেক বলেন, ‘শিলাবৃষ্টি ও পানিতে তলিয়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের আলাদা করে তালিকা করা হয়েছে। সবাই সরকারি প্রণোদনার আওতায় আসবে।’ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় কৃষি অফিসের কোনো কর্মকর্তা সরেজমিন গিয়েছিল কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, অফিসে জনবলের সংকট আছে।
ব্রাহ্মণবাড়িয়ার নাসিরনগরে প্রাকৃতিক দুর্যোগে ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের বাদ দিয়ে স্বজনপ্রীতির মাধ্যমে কৃষক প্রণোদনার তালিকা প্রণয়নে অনিয়মের অভিযোগ উঠেছে উপজেলা কৃষি অফিসের বিরুদ্ধে। গতকাল মঙ্গলবার উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা গ্রামের চারশতাধিক স্থানীয় কৃষক এ নিয়ে এক প্রতিবাদ সভা করেন। প্রতিবাদ সভা শেষে স্থানীয় ইউপি সদস্য মো. সালাম মিয়া এলাকাবাসীর পক্ষে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার কাছে এ নিয়ে লিখিত অভিযোগ করেছেন। অন্যদিকে উপজেলা কৃষি অফিস বলছে, নিয়ম মেনেই তালিকা করা হয়েছে।
অভিযোগ সূত্রে জানা গেছে, গত ১১ এপ্রিল শিলাবৃষ্টি ও ১৪ থেকে ২৫ এপ্রিল পর্যন্ত উজানের পানি বেড়ে উপজেলার গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা ও জামারবালি গ্রামের প্রায় ৪০০ কৃষকের ধানি জমির ক্ষতি হয়। এরপর ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকের নামের তালিকা তৈরি করে কৃষি অফিস। কিন্তু কৃষি অফিসের উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুল সরেজমিন না গিয়ে নিজের পছন্দমতো লোক দিয়ে তালিকা তৈরি করেন। সেই তালিকায় প্রকৃত কৃষক ও ক্ষতিগ্রস্তদের নাম নেই। এ ছাড়া একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নাম সরকারি প্রণোদনার তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করে চাল বিতরণ করা হয়। এতে সোনাতলা ও জামারবালি গ্রামের প্রায় ৪০০ ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক সরকারি প্রণোদনার তালিকা থেকে বাদ পড়েছেন।
প্রতিবাদ সভায় ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা বলেন, গোয়ালনগর ইউনিয়নের সোনাতলা, জামারবালি ও মাইজখোলাসহ তিন ওয়ার্ডে ৪০০ থেকে ৫০০ কৃষকের শিলাবৃষ্টি ও উজানের পানির কারণে পাকা ধান ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। কিন্তু কৃষি অফিসের লোকজন তাঁদের কোনো সরকারি প্রণোদনা দেয়নি। এমনকি তালিকা প্রণয়নে সরকারি নির্দেশনা অনুসরণ করা হয়নি। তালিকায় বিত্তবান ও একই পরিবারের একাধিক ব্যক্তির নামও রয়েছে।
ক্ষতিগ্রস্ত কৃষক ও সাবেক ইউপি সদস্য মো. নাছির মিয়া অভিযোগ করে বলেন, ‘আমার ১০ বিঘা ধানিজমি পানিতে তলিয়ে গেছে। কিন্তু কৃষি অফিসের কোনো লোক কোনো দিন আমার সঙ্গে যোগাযোগ করেননি।’
অভিযুক্ত উপসহকারী কৃষি কর্মকর্তা মো. আশরাফুল বলেন, ‘আমি তালিকা তৈরিতে কোনো স্বজনপ্রীতি করিনি। সরকারি নিয়ম মেনেই তালিকা করেছি।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. আবু সাইদ তারেক বলেন, ‘শিলাবৃষ্টি ও পানিতে তলিয়ে যাওয়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের আলাদা করে তালিকা করা হয়েছে। সবাই সরকারি প্রণোদনার আওতায় আসবে।’ ক্ষতিগ্রস্ত এলাকায় কৃষি অফিসের কোনো কর্মকর্তা সরেজমিন গিয়েছিল কি না, জানতে চাইলে তিনি বলেন, অফিসে জনবলের সংকট আছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে