গৌরীপুর প্রতিনিধি
গৌরীপুরের রামগোপালপুর ইউনিয়নের গুজিখা গ্রামে সূর্যমুখী ফুলের খেত দেখতে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। প্রতিদিন শত শত মানুষ আসছেন ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। তাঁরা ফুলের সঙ্গে ছবি তুলছেন, বাগানের ভেতরে প্রবেশ করে ফুল ছুঁয়ে দেখছেন। এতে গাছ ও ফুলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
জানা গেছে, দর্শনার্থীদের পায়ের চাপে ভেতরে ভেঙে গেছে অনেক গাছ। বিশেষ করে সূর্যমুখী ফুলে বীজ আসার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় গাছ নড়াচড়ায় বীজের ক্ষতি হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, আশপাশের অন্যান্য ফসলও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মালিকেরা আশঙ্কা করছেন, আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মানুষের ঢল নামতে পারে। এতে আর ক্ষতির আশঙ্কায় মানুষের সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
খেতের পাশের বাসিন্দা নওয়াগাঁও গ্রামের সালাউদ্দিন বাবুল বলেন, দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন শত শত মানুষ সূর্যমুখী ফুল দেখতে আসছে, এতে আমরা খুশি। তবে তাঁরা খেতের ভেতরে প্রবেশ করে অনেক গাছ পায়ে মাড়িয়ে দিচ্ছেন, ফুল ছিঁড়ে নিচ্ছেন। এতে গাছ ও ফুলের ক্ষতি হচ্ছে। ভেতরে প্রবেশ না করে বাইরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে সবাইকে অনুরোধ করেন তিনি।
খেতের মালিক জাহাঙ্গীর হাসান রতন বলেন, মূলত তেল উৎপাদনের উদ্দেশ্যে তিনি সূর্যমুখী চাষ করেছেন। ফুল দেখতে মানুষের এভাবে ঢল নামবে, তা ভাবতে পারেননি। এতে তিনি খুশি হয়েছেন। তবে দর্শনার্থীদের দায়িত্বশীল হতে অনুরোধ করেন তিনি।
জাহাঙ্গীর হাসান বলেন, ভেতরে প্রবেশ করায় ফুলের ক্ষতি হচ্ছে, অনেক গাছ ভেঙে যাচ্ছে। এতে তেল উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভালোবাসা দিবসে চাপ আরও বাড়তে পারে। তবে ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করবেন বলেও জানান জাহাঙ্গীর হাসান।
গৌরীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লিপি বলেন, ফুলের সৌন্দর্য আমরা সবাই উপভোগ করতে চাই। তাই বলে গাছটাই যদি নষ্ট করে ফেললে আর ফুল পাওয়া যাবে না। যেসব দর্শনার্থী সূর্যমুখী ফুল দেখতে আসছেন, সবার উচিত যত্নবান হওয়া। বিশেষ করে এখন বীজ আসার সময়। এ অবস্থায় গাছ নড়াচড়া করলে উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হবে।
গৌরীপুরের রামগোপালপুর ইউনিয়নের গুজিখা গ্রামে সূর্যমুখী ফুলের খেত দেখতে দর্শনার্থীদের ঢল নেমেছে। প্রতিদিন শত শত মানুষ আসছেন ফুলের সৌন্দর্য উপভোগ করতে। তাঁরা ফুলের সঙ্গে ছবি তুলছেন, বাগানের ভেতরে প্রবেশ করে ফুল ছুঁয়ে দেখছেন। এতে গাছ ও ফুলের ব্যাপক ক্ষতি হচ্ছে।
জানা গেছে, দর্শনার্থীদের পায়ের চাপে ভেতরে ভেঙে গেছে অনেক গাছ। বিশেষ করে সূর্যমুখী ফুলে বীজ আসার সময় হয়েছে। এ অবস্থায় গাছ নড়াচড়ায় বীজের ক্ষতি হতে পারে বলে সংশ্লিষ্টরা জানিয়েছেন। শুধু তা-ই নয়, আশপাশের অন্যান্য ফসলও ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে। মালিকেরা আশঙ্কা করছেন, আজ বিশ্ব ভালোবাসা দিবসে মানুষের ঢল নামতে পারে। এতে আর ক্ষতির আশঙ্কায় মানুষের সতর্ক হওয়ার আহ্বান জানিয়েছেন তাঁরা।
খেতের পাশের বাসিন্দা নওয়াগাঁও গ্রামের সালাউদ্দিন বাবুল বলেন, দূরদূরান্ত থেকে প্রতিদিন শত শত মানুষ সূর্যমুখী ফুল দেখতে আসছে, এতে আমরা খুশি। তবে তাঁরা খেতের ভেতরে প্রবেশ করে অনেক গাছ পায়ে মাড়িয়ে দিচ্ছেন, ফুল ছিঁড়ে নিচ্ছেন। এতে গাছ ও ফুলের ক্ষতি হচ্ছে। ভেতরে প্রবেশ না করে বাইরে দাঁড়িয়ে ছবি তুলতে সবাইকে অনুরোধ করেন তিনি।
খেতের মালিক জাহাঙ্গীর হাসান রতন বলেন, মূলত তেল উৎপাদনের উদ্দেশ্যে তিনি সূর্যমুখী চাষ করেছেন। ফুল দেখতে মানুষের এভাবে ঢল নামবে, তা ভাবতে পারেননি। এতে তিনি খুশি হয়েছেন। তবে দর্শনার্থীদের দায়িত্বশীল হতে অনুরোধ করেন তিনি।
জাহাঙ্গীর হাসান বলেন, ভেতরে প্রবেশ করায় ফুলের ক্ষতি হচ্ছে, অনেক গাছ ভেঙে যাচ্ছে। এতে তেল উৎপাদনের লক্ষ্য পূরণ নিয়ে শঙ্কা দেখা দিয়েছে। ভালোবাসা দিবসে চাপ আরও বাড়তে পারে। তবে ভবিষ্যতে আরও বড় পরিসরে সূর্যমুখী ফুলের চাষ করবেন বলেও জানান জাহাঙ্গীর হাসান।
গৌরীপুর উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা লুৎফুন্নাহার লিপি বলেন, ফুলের সৌন্দর্য আমরা সবাই উপভোগ করতে চাই। তাই বলে গাছটাই যদি নষ্ট করে ফেললে আর ফুল পাওয়া যাবে না। যেসব দর্শনার্থী সূর্যমুখী ফুল দেখতে আসছেন, সবার উচিত যত্নবান হওয়া। বিশেষ করে এখন বীজ আসার সময়। এ অবস্থায় গাছ নড়াচড়া করলে উৎপাদন বাধাগ্রস্ত হবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে