বাগেরহাট প্রতিনিধি
বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে খামখেয়ালিপনার অভিযোগ এনেছেন বিভাগীয় পরিবেশ পদকপ্রাপ্ত নারী উদ্যোক্তা সালমা বেগম। কারখানার জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র চেয়েও দুই বছর ধরে অধিদপ্তরে ঘুরেও তা পাননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী ওই নারীর। ছাড়পত্র না পাওয়ায় সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছেন না। পরিবেশ কর্মকর্তাকে অনৈতিক সুবিধা না দেওয়ায় ছাড়পত্র পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী নারী। এ কারণে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাননি বলে অভিযোগ সালমার। এখন ব্যবসায়িক ক্ষতি থেকে বাঁচতে দ্রুত ছাড়পত্র পেতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ পদক পাওয়া ওই উদ্যোক্তা। তবে ভবন ঝুঁকিপূর্ণ থাকার কারণেই ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
জানা যায়, ২০১৩ সালে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিয়ে সরকারি সকল নিয়ম মেনে কারখানা স্থাপন করেন সালমা বেগম। দশানী মৌজায় দুই হাজার বর্গফুট জমির ওপর অব্যবহৃত পুরোনো প্লাস্টিক দিয়ে সুতো (প্লাস্টিকের সুতো বা পাতা সুতো বা কাঁকড়া পাতা) তৈরির কারখানা তাঁর। মেসার্স সালমা প্লাস্টিক কারখানা নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বেশ সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছিলেন তিনি। সালমার স্বামী আরমান শরীফের সঙ্গে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকেরা ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সালমা প্লাস্টিক কারখানার বিরুদ্ধে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরে দূষণের অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আটকে যায় সালমার কারখানার ছাড়পত্র।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, তৎকালীন বাগেরহাট সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের বাগেরহাট কার্যালয়ের বায়োকেমিস্ট নিখিল চন্দ্র ঢালি ২০২০ সালের ৭ জানুয়ারি সালমার প্লাস্টিক কারখানাটি পরিদর্শন করেন। একই মাসের ১৩ তারিখে সালমার প্রতিষ্ঠান দিয়ে কোনো দূষণ হয় না মর্মে প্রতিবেদন দেন তিনি। কিন্তু ১৫ জানুয়ারি কারখানা ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান বন্ধ অথবা স্থানান্তরের আদেশ দেন বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আরেফিন বাদল। ওই দিন সালমার স্বামী আরমান শরীফ উপপরিচালকের কাছে গেলে দুই লাখ টাকা ঘুষ চান তিনি। পরে কারখানাটি আবাসিক এলাকায় অবস্থিত উল্লেখ করে সেটি সরাতে নোটিশ দেন আরেফিন বাদল। ৫ মে উপপরিচালকের নির্দেশে বায়োকেমিস্ট নিখিল চন্দ্র ঢালি সালমার কারখানাটি সিলগালা করে দেন।
পরে সালমার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ জুন জেলা প্রশাসনের নির্দেশে আবার কারখানাটি চালু করা হয়। তারপরও ১৩ আগস্ট পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আদেশ অমান্য করে কারখানা খোলার অপরাধে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সালমাকে শুনানির নোটিশ দেওয়া হয়। ১৮ আগস্ট পরিবেশ অধিদপ্তরের সদর কার্যালয়ের এনফোর্সমেন্ট উইং শাখায় এই অভিযোগের শুনানি হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর শুনানির রায়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বাগেরহাটের উপপরিচালক নিয়ম বহির্ভূতভাবে কারখানাটি বন্ধ করেছিলেন বলে প্রমাণিত হয়। এরপরেও পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে কোনো প্রকার সহযোগিতা পায়নি সালাম বেগম। একপর্যায়ে ৩১ ডিসেম্বর পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে উপপরিচালক আরেফিন বাদলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সালমা।
সালমা বেগমের স্বামী আরমান শরীফ বলেন, ‘দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে অস্বীকৃতি জানালে উপপরিচালক আরেফিন বাদল আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। বেআইনিভিবে আমাদের কারখানা সিলগালা করে দেন। অনৈতিক সুবিধা আদায়ের পন্থা হিসেবে ছাড়পত্র আটকে দেন তিনি।’
সালমা বেগম বলেন, ‘অব্যবহৃত ফেলে রাখা প্লাস্টিক কুড়িয়ে এনে কারখানাতে ব্যবহার করি আমরা। যার মাধ্যমে পরিবেশের অনেক উপকার হয়ে থাকে। এই কারণে ২০১৬ সালে আমি যৌথভাবে বিভাগীয় পরিবেশ পদকও পেয়েছি। এ ছাড়া কারখানায় অন্তত ৮ জন হত দরিদ্র মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের স্বেচ্ছাচারিতায় বারবার আমার ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।’
জানতে চাইলে ঘুষ দাবির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আরেফিন বাদল। তিনি বলেন, এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কারখানা পরিদর্শন করা হয়। এরপর নির্দিষ্ট সময় পার হলে ছাড়পত্র নবায়ন করতে আসেন সালমা বেগম। ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ও কারখানার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে নানা জটিলতায় পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয় থেকে সালাম প্লাস্টিক কারখানার ফাইল তলব করে নেওয়া হয়েছে। এখন এই প্রতিষ্ঠানকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে কি হবে না সে বিষয়ে বিভাগীয় কার্যালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।
পরিবেশ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক সাইফুর রহমান খান বলেন, ‘২০২০ সালের ২ জুলাই সালমা প্লাস্টিক কারখানার ফাইলটি মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে। এরপর থেকে আমাদের কাছে আর কোনো নির্দেশনা আসেনি।’
বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের বিরুদ্ধে খামখেয়ালিপনার অভিযোগ এনেছেন বিভাগীয় পরিবেশ পদকপ্রাপ্ত নারী উদ্যোক্তা সালমা বেগম। কারখানার জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র চেয়েও দুই বছর ধরে অধিদপ্তরে ঘুরেও তা পাননি বলে অভিযোগ ভুক্তভোগী ওই নারীর। ছাড়পত্র না পাওয়ায় সঠিকভাবে কার্যক্রম পরিচালনা করতে পারছেন না। পরিবেশ কর্মকর্তাকে অনৈতিক সুবিধা না দেওয়ায় ছাড়পত্র পাচ্ছেন না বলে জানিয়েছেন ভুক্তভোগী নারী। এ কারণে ওই কর্মকর্তার বিরুদ্ধে পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আবেদন করেও কোনো প্রতিকার পাননি বলে অভিযোগ সালমার। এখন ব্যবসায়িক ক্ষতি থেকে বাঁচতে দ্রুত ছাড়পত্র পেতে সরকারের ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের কাছে দাবি জানিয়েছেন পরিবেশ পদক পাওয়া ওই উদ্যোক্তা। তবে ভবন ঝুঁকিপূর্ণ থাকার কারণেই ছাড়পত্র দেওয়া হচ্ছে না বলে জানিয়েছে অধিদপ্তর।
জানা যায়, ২০১৩ সালে পরিবেশ অধিদপ্তরের ছাড়পত্র নিয়ে সরকারি সকল নিয়ম মেনে কারখানা স্থাপন করেন সালমা বেগম। দশানী মৌজায় দুই হাজার বর্গফুট জমির ওপর অব্যবহৃত পুরোনো প্লাস্টিক দিয়ে সুতো (প্লাস্টিকের সুতো বা পাতা সুতো বা কাঁকড়া পাতা) তৈরির কারখানা তাঁর। মেসার্স সালমা প্লাস্টিক কারখানা নামের এই প্রতিষ্ঠানটিতে বেশ সুনামের সঙ্গে ব্যবসা করছিলেন তিনি। সালমার স্বামী আরমান শরীফের সঙ্গে বিরোধের জেরে প্রতিপক্ষের লোকেরা ২০১৯ সালের ডিসেম্বরে সালমা প্লাস্টিক কারখানার বিরুদ্ধে জেলা পরিবেশ অধিদপ্তরে দূষণের অভিযোগ করে। সেই অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে আটকে যায় সালমার কারখানার ছাড়পত্র।
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা যায়, তৎকালীন বাগেরহাট সদর উপজেলা সহকারী কমিশনার (ভূমি) এবং পরিবেশ অধিদপ্তরের বাগেরহাট কার্যালয়ের বায়োকেমিস্ট নিখিল চন্দ্র ঢালি ২০২০ সালের ৭ জানুয়ারি সালমার প্লাস্টিক কারখানাটি পরিদর্শন করেন। একই মাসের ১৩ তারিখে সালমার প্রতিষ্ঠান দিয়ে কোনো দূষণ হয় না মর্মে প্রতিবেদন দেন তিনি। কিন্তু ১৫ জানুয়ারি কারখানা ভবনটি ঝুঁকিপূর্ণ উল্লেখ করে প্রতিষ্ঠান বন্ধ অথবা স্থানান্তরের আদেশ দেন বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আরেফিন বাদল। ওই দিন সালমার স্বামী আরমান শরীফ উপপরিচালকের কাছে গেলে দুই লাখ টাকা ঘুষ চান তিনি। পরে কারখানাটি আবাসিক এলাকায় অবস্থিত উল্লেখ করে সেটি সরাতে নোটিশ দেন আরেফিন বাদল। ৫ মে উপপরিচালকের নির্দেশে বায়োকেমিস্ট নিখিল চন্দ্র ঢালি সালমার কারখানাটি সিলগালা করে দেন।
পরে সালমার আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে ২১ জুন জেলা প্রশাসনের নির্দেশে আবার কারখানাটি চালু করা হয়। তারপরও ১৩ আগস্ট পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে আদেশ অমান্য করে কারখানা খোলার অপরাধে জিজ্ঞাসাবাদের জন্য সালমাকে শুনানির নোটিশ দেওয়া হয়। ১৮ আগস্ট পরিবেশ অধিদপ্তরের সদর কার্যালয়ের এনফোর্সমেন্ট উইং শাখায় এই অভিযোগের শুনানি হয়। ২৪ সেপ্টেম্বর শুনানির রায়ে পরিবেশ অধিদপ্তর বাগেরহাটের উপপরিচালক নিয়ম বহির্ভূতভাবে কারখানাটি বন্ধ করেছিলেন বলে প্রমাণিত হয়। এরপরেও পরিবেশ অধিদপ্তর থেকে কোনো প্রকার সহযোগিতা পায়নি সালাম বেগম। একপর্যায়ে ৩১ ডিসেম্বর পরিবেশ অধিদপ্তরের প্রধান কার্যালয়ে উপপরিচালক আরেফিন বাদলের বিরুদ্ধে অভিযোগ দেন সালমা।
সালমা বেগমের স্বামী আরমান শরীফ বলেন, ‘দুই লাখ টাকা ঘুষ দিতে অস্বীকৃতি জানালে উপপরিচালক আরেফিন বাদল আমার সঙ্গে দুর্ব্যবহার করেন। বেআইনিভিবে আমাদের কারখানা সিলগালা করে দেন। অনৈতিক সুবিধা আদায়ের পন্থা হিসেবে ছাড়পত্র আটকে দেন তিনি।’
সালমা বেগম বলেন, ‘অব্যবহৃত ফেলে রাখা প্লাস্টিক কুড়িয়ে এনে কারখানাতে ব্যবহার করি আমরা। যার মাধ্যমে পরিবেশের অনেক উপকার হয়ে থাকে। এই কারণে ২০১৬ সালে আমি যৌথভাবে বিভাগীয় পরিবেশ পদকও পেয়েছি। এ ছাড়া কারখানায় অন্তত ৮ জন হত দরিদ্র মানুষের কর্মসংস্থানের ব্যবস্থা করেছি। কিন্তু পরিবেশ অধিদপ্তরের স্বেচ্ছাচারিতায় বারবার আমার ব্যবসা বাধাগ্রস্ত হচ্ছে।’
জানতে চাইলে ঘুষ দাবির বিষয়টি অস্বীকার করেছেন বাগেরহাট পরিবেশ অধিদপ্তরের উপপরিচালক আরেফিন বাদল। তিনি বলেন, এলাকাবাসীর অভিযোগের পরিপ্রেক্ষিতে কারখানা পরিদর্শন করা হয়। এরপর নির্দিষ্ট সময় পার হলে ছাড়পত্র নবায়ন করতে আসেন সালমা বেগম। ভবন ঝুঁকিপূর্ণ ও কারখানার বিরুদ্ধে অভিযোগ থাকায় ছাড়পত্র দেওয়া হয়নি। পরবর্তীতে নানা জটিলতায় পরিবেশ অধিদপ্তরের বিভাগীয় কার্যালয় থেকে সালাম প্লাস্টিক কারখানার ফাইল তলব করে নেওয়া হয়েছে। এখন এই প্রতিষ্ঠানকে ছাড়পত্র দেওয়া হবে কি হবে না সে বিষয়ে বিভাগীয় কার্যালয়ের সিদ্ধান্তের অপেক্ষায় আছি।
পরিবেশ অধিদপ্তর খুলনা বিভাগীয় কার্যালয়ের পরিচালক সাইফুর রহমান খান বলেন, ‘২০২০ সালের ২ জুলাই সালমা প্লাস্টিক কারখানার ফাইলটি মহাপরিচালক বরাবর পাঠানো হয়েছে। এরপর থেকে আমাদের কাছে আর কোনো নির্দেশনা আসেনি।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে