হিমেল চাকমা, রাঙামাটি
প্রতিষ্ঠার ১০ বছরেও স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে পারেনি রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। অস্থায়ী ভবনে কোনো রকমে চালানো হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পূর্ণতা না পাওয়ায় প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রাঙামাটির মানুষ।
২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ২০১৫ সালে রাঙামাটি সদর হাসপাতালের একটি ভবনে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। সেবাগ্রহীতারা জানান, স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে বাড়তি কোনো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন না তাঁরা।
আর মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে চারটি ব্যাচে মোট ২০৪ জন শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজ থেকে বের হয়েছেন। বর্তমানে পঞ্চম ব্যাচে অধ্যয়নরত ২৫৫ জন। নতুন শিক্ষাবর্ষে আরও ভর্তি হবেন ৭৫ জন। মেডিকেলে ৯২ জন শিক্ষকের বিপরীতে আছেন ৭৭ জন। প্রয়োজনীয় শ্রেণিকক্ষ না থাকায় ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম। এক ব্যাচের ক্লাস চললে অন্য ব্যাচের শিক্ষার্থীদের অপেক্ষায় থাকতে হয়, কখন কক্ষ খালি হবে সে জন্য।
এদিকে, মেডিকেল কলেজ হওয়ায় রোগীর চাপ বেড়েছে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে। জনবল ও অবকাঠামো সংকটের কারণে রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।
রাঙামাটি সদর হাসপাতালের আরএমও শওকত আকবর খান বলেন, ‘মেডিকেল কলেজের সেবা পাওয়ার আশায় রোগীরা ভিড় করছেন। আমরা চেষ্টা করছি সেবা দেওয়ার; কিন্তু মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ভালো পরিবেশ দিতে পারছি না। হাসপাতালের নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ হলে হয়তো এ সংকট দূর হবে। রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ স্থায়ী ক্যাম্পাসে গেলে সদর হাসপাতালে রোগীর চাপ কমবে।’
জেলার রাঙাপানীর সুখীনীলগঞ্জে স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেই। মেডিকেলের প্রকল্প পরিচালকের পদটি খালি পড়ে রয়েছে দীর্ঘদিন।
মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রীতি প্রসুন বড়ুয়া বলেন, ‘আমার কাজ শিক্ষার্থীদের শিক্ষার কাজটি দেখা। অবকাঠামোর কাজ করবেন প্রকল্প পরিচালক; কিন্তু এ পদ শূন্য। আগে একজনকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তাঁকে চলাফেরা করার জন্য কোনো যানবাহন দেওয়া হয়নি। হেঁটেই চলতে হতো তাঁকে। কবে যে মেডিকেল কলেজের অবকাঠামোর কাজ হবে, তা নিশ্চিত নয়। সেই ফাইল কোথায় পড়ে আছে, তাও আমরা কেউ জানি না।’
প্রতিষ্ঠার ১০ বছরেও স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে পারেনি রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। অস্থায়ী ভবনে কোনো রকমে চালানো হচ্ছে শিক্ষা কার্যক্রম। মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল পূর্ণতা না পাওয়ায় প্রত্যাশিত সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন রাঙামাটির মানুষ।
২০১৪ সালে প্রতিষ্ঠা করা হয় রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল। ২০১৫ সালে রাঙামাটি সদর হাসপাতালের একটি ভবনে একাডেমিক কার্যক্রম শুরু হয়। সেবাগ্রহীতারা জানান, স্থায়ী ক্যাম্পাসে না যাওয়ায় মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল থেকে বাড়তি কোনো চিকিৎসাসেবা পাচ্ছেন না তাঁরা।
আর মেডিকেল কলেজ সূত্রে জানা গেছে, নানা সীমাবদ্ধতার মধ্যে চারটি ব্যাচে মোট ২০৪ জন শিক্ষার্থী মেডিকেল কলেজ থেকে বের হয়েছেন। বর্তমানে পঞ্চম ব্যাচে অধ্যয়নরত ২৫৫ জন। নতুন শিক্ষাবর্ষে আরও ভর্তি হবেন ৭৫ জন। মেডিকেলে ৯২ জন শিক্ষকের বিপরীতে আছেন ৭৭ জন। প্রয়োজনীয় শ্রেণিকক্ষ না থাকায় ব্যাহত হচ্ছে পাঠদান কার্যক্রম। এক ব্যাচের ক্লাস চললে অন্য ব্যাচের শিক্ষার্থীদের অপেক্ষায় থাকতে হয়, কখন কক্ষ খালি হবে সে জন্য।
এদিকে, মেডিকেল কলেজ হওয়ায় রোগীর চাপ বেড়েছে রাঙামাটি সদর হাসপাতালে। জনবল ও অবকাঠামো সংকটের কারণে রোগীর চাপ সামলাতে হিমশিম খেতে হচ্ছে কর্তৃপক্ষকে।
রাঙামাটি সদর হাসপাতালের আরএমও শওকত আকবর খান বলেন, ‘মেডিকেল কলেজের সেবা পাওয়ার আশায় রোগীরা ভিড় করছেন। আমরা চেষ্টা করছি সেবা দেওয়ার; কিন্তু মেডিকেল কলেজের চিকিৎসকদের ভালো পরিবেশ দিতে পারছি না। হাসপাতালের নির্মাণাধীন ভবনের কাজ শেষ হলে হয়তো এ সংকট দূর হবে। রাঙামাটি মেডিকেল কলেজ স্থায়ী ক্যাম্পাসে গেলে সদর হাসপাতালে রোগীর চাপ কমবে।’
জেলার রাঙাপানীর সুখীনীলগঞ্জে স্থায়ী ক্যাম্পাসের জন্য ভূমি অধিগ্রহণ করা হলেও এখন পর্যন্ত কোনো দৃশ্যমান উদ্যোগ নেই। মেডিকেলের প্রকল্প পরিচালকের পদটি খালি পড়ে রয়েছে দীর্ঘদিন।
মেডিকেল কলেজের অধ্যক্ষ প্রীতি প্রসুন বড়ুয়া বলেন, ‘আমার কাজ শিক্ষার্থীদের শিক্ষার কাজটি দেখা। অবকাঠামোর কাজ করবেন প্রকল্প পরিচালক; কিন্তু এ পদ শূন্য। আগে একজনকে এ দায়িত্ব দেওয়া হয়েছিল, তাঁকে চলাফেরা করার জন্য কোনো যানবাহন দেওয়া হয়নি। হেঁটেই চলতে হতো তাঁকে। কবে যে মেডিকেল কলেজের অবকাঠামোর কাজ হবে, তা নিশ্চিত নয়। সেই ফাইল কোথায় পড়ে আছে, তাও আমরা কেউ জানি না।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪