মহালছড়ি (খাগড়াছড়ি) প্রতিনিধি
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলায় উৎপাদিত কলা যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। মহালছড়ি বাজারে মঙ্গলবার সাপ্তাহিক হাটের দিন হলেও বেশির ভাগ কলা বেচাকেনা হয় সোমবার। দেশের নানা অঞ্চল থেকে হাটের আগের দিনই চলে আসেন কলা ব্যবসায়ীরা। প্রতি হাটে ১০ লাখ টাকার কলা বেচাকেনা হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা জানান, মহালছড়িতে ২৫৩ হেক্টর জমিতে কলার চাষ হয়েছে। এতে প্রতি হেক্টরে ১৬-১৮ মেট্রিক টন কলা উৎপাদন হয়ে থাকে।
পঙ্খীমুড়া এলাকার নিরূপণ চাকমাসহ কয়েকজন কলাচাষি জানান, বারমাসি ফল হওয়ায় কলা চাষে লাভ বেশি। এ ছাড়া অন্য ফসলের মতো সার ও কীটনাশক দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে কলার স্বাদও আলাদা হয়। তাই এখানকার কলার চাহিদাও বেশি। যোগাযোগব্যবস্থা অনেকটা উন্নত হওয়ায় কলার দামও মোটামুটি ভালো পাচ্ছেন বলে তাঁরা জানান।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কাঁধে ও গাড়িতে করে মহালছড়ি বাজারে কলা নিয়ে আসেন বিক্রেতারা। প্রথমবারের মতো মহালছড়ি বাজারে আসা কুমিল্লার কলা ব্যবসায়ী মো. ফরিদ জানান, মহালছড়ি বাজারে ভালো কলা পাওয়া যায় শুনে তা কেনার জন্য তিনি এসেছেন। কলার মান ভালো, তবে দামটা একটু বেশি বলে তিনি জানান।
মহালছড়ি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বলেন, মহালছড়িতে চাম্পা ও বাংলা কলা বেশি উৎপাদন হয়। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হওয়ায় চাষিরা সহজে কলা বাজারে আনতে পারছেন। কাঙ্ক্ষিত দামে কলা বিক্রি করতে পারছেন। মহালছড়ি বাজারে সাপ্তাহিক হাটে ১০ লক্ষাধিক টাকার কলা বেচাকেনা হয় বলে তিনি জানান।
উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা তৃপ্তিকর চাকমা জানান, মহালছড়িতে ২৫৩ হেক্টর জমিতে কলার চাষ হচ্ছে। এখানে চাম্পা ও বাংলা কলা ছাড়াও সাগর ও সূর্যমুখী কলার চাষ হয়।
অন্য কলার তুলনায় চাম্পা কলার রোগবালাই কম বলে কৃষকেরা এ কলা বেশি উৎপাদন করে থাকেন। কলা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে চাষিদের সঙ্গে মহালছড়ি কৃষি অধিদপ্তর সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে থাকে।
খাগড়াছড়ির মহালছড়ি উপজেলায় উৎপাদিত কলা যাচ্ছে দেশের বিভিন্ন এলাকায়। মহালছড়ি বাজারে মঙ্গলবার সাপ্তাহিক হাটের দিন হলেও বেশির ভাগ কলা বেচাকেনা হয় সোমবার। দেশের নানা অঞ্চল থেকে হাটের আগের দিনই চলে আসেন কলা ব্যবসায়ীরা। প্রতি হাটে ১০ লাখ টাকার কলা বেচাকেনা হয় বলে জানা গেছে।
উপজেলা উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা জানান, মহালছড়িতে ২৫৩ হেক্টর জমিতে কলার চাষ হয়েছে। এতে প্রতি হেক্টরে ১৬-১৮ মেট্রিক টন কলা উৎপাদন হয়ে থাকে।
পঙ্খীমুড়া এলাকার নিরূপণ চাকমাসহ কয়েকজন কলাচাষি জানান, বারমাসি ফল হওয়ায় কলা চাষে লাভ বেশি। এ ছাড়া অন্য ফসলের মতো সার ও কীটনাশক দেওয়ার প্রয়োজন হয় না। ফলে কলার স্বাদও আলাদা হয়। তাই এখানকার কলার চাহিদাও বেশি। যোগাযোগব্যবস্থা অনেকটা উন্নত হওয়ায় কলার দামও মোটামুটি ভালো পাচ্ছেন বলে তাঁরা জানান।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা থেকে কাঁধে ও গাড়িতে করে মহালছড়ি বাজারে কলা নিয়ে আসেন বিক্রেতারা। প্রথমবারের মতো মহালছড়ি বাজারে আসা কুমিল্লার কলা ব্যবসায়ী মো. ফরিদ জানান, মহালছড়ি বাজারে ভালো কলা পাওয়া যায় শুনে তা কেনার জন্য তিনি এসেছেন। কলার মান ভালো, তবে দামটা একটু বেশি বলে তিনি জানান।
মহালছড়ি বাজার ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক ও উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান জসিম উদ্দিন বলেন, মহালছড়িতে চাম্পা ও বাংলা কলা বেশি উৎপাদন হয়। যোগাযোগব্যবস্থার উন্নতি হওয়ায় চাষিরা সহজে কলা বাজারে আনতে পারছেন। কাঙ্ক্ষিত দামে কলা বিক্রি করতে পারছেন। মহালছড়ি বাজারে সাপ্তাহিক হাটে ১০ লক্ষাধিক টাকার কলা বেচাকেনা হয় বলে তিনি জানান।
উপজেলা উপসহকারী উদ্ভিদ সংরক্ষণ কর্মকর্তা তৃপ্তিকর চাকমা জানান, মহালছড়িতে ২৫৩ হেক্টর জমিতে কলার চাষ হচ্ছে। এখানে চাম্পা ও বাংলা কলা ছাড়াও সাগর ও সূর্যমুখী কলার চাষ হয়।
অন্য কলার তুলনায় চাম্পা কলার রোগবালাই কম বলে কৃষকেরা এ কলা বেশি উৎপাদন করে থাকেন। কলা চাষে উদ্বুদ্ধ করতে চাষিদের সঙ্গে মহালছড়ি কৃষি অধিদপ্তর সার্বক্ষণিক যোগাযোগ করে থাকে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪