সিলেট প্রতিনিধি
সিলেটে কোনোভাবেই সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো যাচ্ছে না। রাস্তা প্রশস্তকরণ, ট্রাফিক পুলিশের কঠোর অভিযান আর রিকশা-ভ্যান বন্ধ করেও সম্ভব হচ্ছে না সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো। বরং যানজট নিরসনের সব উদ্যোগই ভেস্তে যাচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সড়কে বাড়ছে যানজট।
নগরের বেশির ভাগ বিপণি বিতানে পার্কিং ব্যবস্থা না থাকায় ক্রেতারা যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করেন। এতে যানজট নিয়ন্ত্রণে আরও ভোগান্তিতে পড়তে হয় ট্রাফিক পুলিশের। তবে নগরে তিন-চার তলাবিশিষ্ট পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি হলে সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন নাগরিক সংগঠন সংক্ষুব্ধ নাগরিক কমিটির সংগঠক আবদুল করিম কিম।
এ সংগঠক বলেন, পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি করে গাড়িগুলো আলাদা করে রাখতে পারলে সমস্যা অনেকটা কমে আসবে। পুলিশের ও উচিত যত্রতত্র পার্কিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া। আইন সবার জন্য সমান-এমন একটি প্রথা চালু করতে হবে। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তারাও ওয়ানওয়ে রোডের বিপরীতে গাড়ি চালিয়ে চান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আম্বরখানা, চৌহাট্টা, বন্দরবাজার ও রিকাবীবাজার সড়ক নগরে গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে মানুষ ও গাড়ি চলাচলের পরিমাণ বেশি। তবে এই সড়কগুলোতে গড়ে উঠেছে গাড়ির স্ট্যান্ড। সড়কের অনেকাংশ জুড়ে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। পার্কিং এর কারণে সড়ক ছোট হয়ে গাড়ির জটলা বেড়েছে। যানজটের পরিমাণও বেড়েছে।
পথচারী আবুল কাশেম বলেন, গাড়ির স্ট্যান্ডের কারণে সড়কের পরিধি ছোট হয়ে গেছে। পার্কিং করা গাড়ির কারণে পথচারীদের চলাচলেও ভোগান্তি পোহাতে হয়।
তবে গাড়ির স্ট্যান্ডের কারণে সড়কে শৃঙ্খলায় কোনো প্রভাব পড়ছে না বলে দাবি করেন সিলেটের পরিবহন শ্রমিক নেতারা। তাঁরা বলছেন, স্ট্যান্ড থাকার কারণে নগরবাসী সেখান থেকে গাড়ি রিজার্ভের সুবিধা পাচ্ছেন। এর কারণে সড়কে কোনো ধরনের প্রভাব পড়ছে না। সড়কের শৃঙ্খলা পুরোপুরি আনতে হলে কয়েক দিন পরপরই ট্রাফিক সপ্তাহ পালন করতে হবে। এতে বাধ্য হয়ে শৃঙ্খলায় ফিরতে হবে সবাইকে।
পথচারী আহমদ ইমরান বলেন, প্রায়ই বিভিন্ন সড়কে দেখি উল্টো পথে রিকশা নিয়ে চলাচল করছে অনেকে। এটা কোনোভাবেই ঠিক না। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সবাইকে সচেতন হতে হবে।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) বিএম আশরাফ উল্ল্যাহ তাহের বলেন, প্রতিদিনই ট্রাফিক পুলিশের অভিযান চলছে। যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। নগরের প্রতিটি পয়েন্টেই ট্রাফিক পুলিশের চেকপোস্ট রয়েছে। তাঁরা সড়কের বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছেন।
পুলির এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যাঁদের গাড়ির ও কাগজপত্রের ত্রুটি রয়েছে সড়ক আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সর্বোপরি সবাইকেই সচেতন হতে হবে। আইন না মানা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। সড়কে বিশৃঙ্খলা কেন হচ্ছে এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সেই বিষয়টি এড়িয়ে গেলে সহজেই শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব হবে।’
সিলেটে কোনোভাবেই সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো যাচ্ছে না। রাস্তা প্রশস্তকরণ, ট্রাফিক পুলিশের কঠোর অভিযান আর রিকশা-ভ্যান বন্ধ করেও সম্ভব হচ্ছে না সড়কে শৃঙ্খলা ফেরানো। বরং যানজট নিরসনের সব উদ্যোগই ভেস্তে যাচ্ছে। সময়ের সঙ্গে সঙ্গে সড়কে বাড়ছে যানজট।
নগরের বেশির ভাগ বিপণি বিতানে পার্কিং ব্যবস্থা না থাকায় ক্রেতারা যত্রতত্র গাড়ি পার্কিং করেন। এতে যানজট নিয়ন্ত্রণে আরও ভোগান্তিতে পড়তে হয় ট্রাফিক পুলিশের। তবে নগরে তিন-চার তলাবিশিষ্ট পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি হলে সমস্যা থেকে উত্তরণ সম্ভব বলে মনে করেন নাগরিক সংগঠন সংক্ষুব্ধ নাগরিক কমিটির সংগঠক আবদুল করিম কিম।
এ সংগঠক বলেন, পার্কিং ব্যবস্থা তৈরি করে গাড়িগুলো আলাদা করে রাখতে পারলে সমস্যা অনেকটা কমে আসবে। পুলিশের ও উচিত যত্রতত্র পার্কিংয়ের বিরুদ্ধে কঠোর ব্যবস্থা নেওয়া। আইন সবার জন্য সমান-এমন একটি প্রথা চালু করতে হবে। অনেক সময় সরকারি কর্মকর্তারাও ওয়ানওয়ে রোডের বিপরীতে গাড়ি চালিয়ে চান।
সরেজমিনে দেখা গেছে, আম্বরখানা, চৌহাট্টা, বন্দরবাজার ও রিকাবীবাজার সড়ক নগরে গুরুত্বপূর্ণ। এই সড়ক দিয়ে মানুষ ও গাড়ি চলাচলের পরিমাণ বেশি। তবে এই সড়কগুলোতে গড়ে উঠেছে গাড়ির স্ট্যান্ড। সড়কের অনেকাংশ জুড়ে গাড়ি পার্কিং করে রাখা হয়। পার্কিং এর কারণে সড়ক ছোট হয়ে গাড়ির জটলা বেড়েছে। যানজটের পরিমাণও বেড়েছে।
পথচারী আবুল কাশেম বলেন, গাড়ির স্ট্যান্ডের কারণে সড়কের পরিধি ছোট হয়ে গেছে। পার্কিং করা গাড়ির কারণে পথচারীদের চলাচলেও ভোগান্তি পোহাতে হয়।
তবে গাড়ির স্ট্যান্ডের কারণে সড়কে শৃঙ্খলায় কোনো প্রভাব পড়ছে না বলে দাবি করেন সিলেটের পরিবহন শ্রমিক নেতারা। তাঁরা বলছেন, স্ট্যান্ড থাকার কারণে নগরবাসী সেখান থেকে গাড়ি রিজার্ভের সুবিধা পাচ্ছেন। এর কারণে সড়কে কোনো ধরনের প্রভাব পড়ছে না। সড়কের শৃঙ্খলা পুরোপুরি আনতে হলে কয়েক দিন পরপরই ট্রাফিক সপ্তাহ পালন করতে হবে। এতে বাধ্য হয়ে শৃঙ্খলায় ফিরতে হবে সবাইকে।
পথচারী আহমদ ইমরান বলেন, প্রায়ই বিভিন্ন সড়কে দেখি উল্টো পথে রিকশা নিয়ে চলাচল করছে অনেকে। এটা কোনোভাবেই ঠিক না। যে কোনো সময় দুর্ঘটনা ঘটতে পারে। সবাইকে সচেতন হতে হবে।
সিলেট মহানগর পুলিশের অতিরিক্ত উপকমিশনার (গণমাধ্যম) বিএম আশরাফ উল্ল্যাহ তাহের বলেন, প্রতিদিনই ট্রাফিক পুলিশের অভিযান চলছে। যানজট নিরসনে ট্রাফিক বিভাগ আন্তরিকতার সঙ্গে কাজ করে যাচ্ছে। নগরের প্রতিটি পয়েন্টেই ট্রাফিক পুলিশের চেকপোস্ট রয়েছে। তাঁরা সড়কের বিশৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রণে কাজ করে যাচ্ছেন।
পুলির এ কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘যাঁদের গাড়ির ও কাগজপত্রের ত্রুটি রয়েছে সড়ক আইনে তাঁদের বিরুদ্ধে তাৎক্ষণিক ব্যবস্থা নেওয়া হচ্ছে। সর্বোপরি সবাইকেই সচেতন হতে হবে। আইন না মানা আমাদের অভ্যাসে পরিণত হয়েছে। সড়কে বিশৃঙ্খলা কেন হচ্ছে এটা আমরা সবাই জানি। কিন্তু সবাই নিজ নিজ অবস্থান থেকে সেই বিষয়টি এড়িয়ে গেলে সহজেই শৃঙ্খলা ফেরানো সম্ভব হবে।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে