জীবননগর (চুয়াডাঙ্গা) সংবাদদাতা
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার পেয়ারাতলার আবুল বাশার নিজের খামারের সবচেয়ে বড় দুই ষাঁড়ের দাম হাঁকছেন ২৭ লাখ টাকা। বর্তমানে তাঁর খামারে ৪০টি ষাঁড় রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন কালা পাহাড়। এর চেয়ে ছোট ষাঁড়টির নাম ধলা পাহাড়। ঈদুল আজহার আর মাত্র তিন সপ্তাহ বাকি। ঈদকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে গবাদিপশু কেনাবেচা। তাই গবাদিপশুর বাড়তি যত্ন নেওয়া শুরু করেছেন বাশার।
গত শনিবার সরেজমিন আবুল বাশারের খামারে দেখা গেছে, ৪০টি ষাঁড় বাঁধা রয়েছে। পরিচর্যায় কাজ করছেন তিনজন। এর মধ্যে দুজন ষাঁড়ের জন্য বিচলী এবং ঘাস কাটছিলেন। একজন ষাঁড়ের জন্য চালের খুদ রান্না করছিলেন।
এ সময় কথা হয় খামারের এক কর্মীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি এই খামারে তিন বছর ধরে কাজ করি। মাসে ১১ হাজার করে বেতন পাই। বাশার ভাই ষাঁড় বিক্রি করে লাভ পেলে আমরা খুশি হব।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে আবুল বাশার বলেন, তাঁর খামারে ৬০টি ষাঁড় ছিল। চলতি মৌসুমে গবাদিপশুর খাবারের দাম বেড়েছে। খরচ বেড়েছে সবকিছুতেই। তাই এক কোটি ১০ লাখ টাকায় ২০টি ষাঁড় বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন খামারে ৪০টি ষাঁড় আছে। একটি ষাঁড় ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে বিক্রি করতেন পারবেন বলে আশা তাঁর।
আবুল বাশার আরও বলেন, ‘খামারের সব চেয়ে বড় ষাঁড়ের নাম কালা পাহাড়। ১৫ লাখ টাকা পেলে কালা পাহাড় বিক্রি করব। আর ১২ লাখ টাকা পেলে ধলা পাহাড় নামের ষাঁড়টি বিক্রি করব। খামারের ৪০টি ষাঁড় বিক্রি করে প্রায় ৩ কোটি টাকা পাব বলে আশা করছি। তবে ভারতীয় পশু দেশে আসলে লোকসানের আশঙ্কা আছে। যে কেউ খামারে এসে ষাঁড় কিনে নিয়ে যেতে পারবেন। আবার ক্রেতারা চাইলে ষাঁড় কেনার পর আমরা তাঁদের বাড়ি পৌঁছে দেব।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমি সম্প্রতি বাশারের খামার পরিদর্শন করেছি। তাঁর খামারের ষাঁড়গুলো অনেক বড়। ষাঁড়গুলোর আনুমানিক বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকা। আমি তাঁকে ষাঁড়ের পরিচর্যার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, জীবননগরে এবার কোরবানির জন্য গবাদিপশু আছে ৪৪ হাজার ৭৫০ টি। এর মধ্যে ষাঁড় রয়েছে ৪ হাজার ৪২৫ টি। বাকি ৪০ হাজার ৩২৫টি ছাগল। জীবননগরের কোরবানির চাহিদা পূরণ করে এবার ১৮ হাজার গবাদিপশু অন্য জেলায় পাঠানো যাবে।
চুয়াডাঙ্গার জীবননগর উপজেলার পেয়ারাতলার আবুল বাশার নিজের খামারের সবচেয়ে বড় দুই ষাঁড়ের দাম হাঁকছেন ২৭ লাখ টাকা। বর্তমানে তাঁর খামারে ৪০টি ষাঁড় রয়েছে। এর মধ্যে সবচেয়ে বড় ষাঁড়টির নাম দিয়েছেন কালা পাহাড়। এর চেয়ে ছোট ষাঁড়টির নাম ধলা পাহাড়। ঈদুল আজহার আর মাত্র তিন সপ্তাহ বাকি। ঈদকে কেন্দ্র করে শুরু হয়েছে গবাদিপশু কেনাবেচা। তাই গবাদিপশুর বাড়তি যত্ন নেওয়া শুরু করেছেন বাশার।
গত শনিবার সরেজমিন আবুল বাশারের খামারে দেখা গেছে, ৪০টি ষাঁড় বাঁধা রয়েছে। পরিচর্যায় কাজ করছেন তিনজন। এর মধ্যে দুজন ষাঁড়ের জন্য বিচলী এবং ঘাস কাটছিলেন। একজন ষাঁড়ের জন্য চালের খুদ রান্না করছিলেন।
এ সময় কথা হয় খামারের এক কর্মীর সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘আমি এই খামারে তিন বছর ধরে কাজ করি। মাসে ১১ হাজার করে বেতন পাই। বাশার ভাই ষাঁড় বিক্রি করে লাভ পেলে আমরা খুশি হব।’
এ নিয়ে জানতে চাইলে আবুল বাশার বলেন, তাঁর খামারে ৬০টি ষাঁড় ছিল। চলতি মৌসুমে গবাদিপশুর খাবারের দাম বেড়েছে। খরচ বেড়েছে সবকিছুতেই। তাই এক কোটি ১০ লাখ টাকায় ২০টি ষাঁড় বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন খামারে ৪০টি ষাঁড় আছে। একটি ষাঁড় ৫ থেকে ১৫ লাখ টাকা করে বিক্রি করতেন পারবেন বলে আশা তাঁর।
আবুল বাশার আরও বলেন, ‘খামারের সব চেয়ে বড় ষাঁড়ের নাম কালা পাহাড়। ১৫ লাখ টাকা পেলে কালা পাহাড় বিক্রি করব। আর ১২ লাখ টাকা পেলে ধলা পাহাড় নামের ষাঁড়টি বিক্রি করব। খামারের ৪০টি ষাঁড় বিক্রি করে প্রায় ৩ কোটি টাকা পাব বলে আশা করছি। তবে ভারতীয় পশু দেশে আসলে লোকসানের আশঙ্কা আছে। যে কেউ খামারে এসে ষাঁড় কিনে নিয়ে যেতে পারবেন। আবার ক্রেতারা চাইলে ষাঁড় কেনার পর আমরা তাঁদের বাড়ি পৌঁছে দেব।’
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, ‘আমি সম্প্রতি বাশারের খামার পরিদর্শন করেছি। তাঁর খামারের ষাঁড়গুলো অনেক বড়। ষাঁড়গুলোর আনুমানিক বাজার মূল্য ৩ কোটি টাকা। আমি তাঁকে ষাঁড়ের পরিচর্যার বিষয়ে পরামর্শ দিয়েছি।’
মোস্তাফিজুর রহমান আরও বলেন, জীবননগরে এবার কোরবানির জন্য গবাদিপশু আছে ৪৪ হাজার ৭৫০ টি। এর মধ্যে ষাঁড় রয়েছে ৪ হাজার ৪২৫ টি। বাকি ৪০ হাজার ৩২৫টি ছাগল। জীবননগরের কোরবানির চাহিদা পূরণ করে এবার ১৮ হাজার গবাদিপশু অন্য জেলায় পাঠানো যাবে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে