ক্রীড়া ডেস্ক
নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতে পারেন নোভাক জোকোভিচ! আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনের ক্লে কোর্টের রাজা রাফায়েল নাদাল নেই—ভাগ্যবান এ জন্য নন তিনি। ভাগ্যবান এ কারণেই, এর মধ্যে জোকোভিচ জিতে ফেলেছেন দুটি ফ্রেঞ্চ ওপেন। যে গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা আজীবন স্বপ্নই থেকে গেছে পিট সাম্প্রাস, জিমি কনর্স, বরিস বেকার কিংবা জন ম্যানরোর মতো কিংবদন্তিদের। শিরোপা তো নয়ই, এই চারজনের প্রথম তিনজন কখনো ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালেও উঠতে পারেননি!
আর জোকোভিচ দুটি ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন তাও নাদাল-জামানায়! ক্লে কোর্টের এ গ্ল্যান্ড স্লাম নাদালের দুর্গে পরিণত হওয়ায় কত জনকেই না শিরোপা স্বপ্নের বলি দিতে হয়েছে! ২০১৮ ও ২০১৯ সালে দুবার নাদাল শিরোপাবঞ্চিত করেছেন ডনিমিক থিমকে। সবশেষ ২০২২ সালের ফাইনালে নাদালের সামনে পড়ে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদ নেওয়া হয়নি ক্যাসপার রুডেরও। সাল ধরে ধরে এমন হিসাব করার চেয়ে বরং এ দিক দিয়ে এগোলে হিসাবটা আরও সহজ হয়—লাল দুর্গে চারবার শিরোপা জিততে পারেননি নাদাল, সেই চারবারের দুবার রজার ফেদেরার (২০০৯) এবং স্তান ভাভরিঙ্কা (২০১৫) ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের স্বাদ নিয়েছেন। পরের দুবার জিতেছেন জোকোভিচ (২০১৬ ও ২০২১)।
ক্লে কোর্টের রাজা না থাকাটা লাল দুর্গে শিরোপাপ্রত্যাশী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বড় একটা স্বস্তি। জোকোভিচের জন্যও নয় কী! এই তো গেল সপ্তাহেই রোম মাস্টার্সে খেলার সময় নাদালের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তি দ্বৈরথের কথা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছিলেন জোকোভিচ।
বলেছিলেন, ‘নাদালই আমার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। যতদিন টেনিসে আছি, ওই আমার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে থাকবে।’ লড়াই শুরুর আগেই সেই প্রতিদ্বন্দ্বীই যদি ছিটকে পড়েন, সে তো স্বস্তিরই! সেই ‘স্বস্তি’ জোকো মনেপ্রাণে চেয়েছিলেন কি না, সেটা আলাদা কথা।
কিন্তু ফ্রেঞ্চ ওপেনে নাদালের না থাকার অর্থই প্রতিদ্বন্দ্বীদের শিরোপার সম্ভাবনা দ্বিগুণ হয়ে যাওয়া! শুধু ফ্রেঞ্চ ওপেনেই নয়, বাকি তিনটি গ্র্যান্ড স্লামের ক্ষেত্রেও কথাটা প্রযোজ্য! নাদাল তাঁর ক্যারিয়ারে সবশেষ যে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লামে খেলেননি, তার তিনটিতে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাদ নিয়েছেন তিনজন—মারিন চিলিচ (২০১৪ ইউএস ওপেন), ডমিনিক থিম (২০২০ ইউএস ওপেন) ও দানিল মেদভেদেভ (২০২১ ইউএস ওপেন)। এর বাইরে ২০১৬ সালে অ্যান্ডি মারে এবং ২০২১ উইম্বলডনে জোকোভিচের শিরোপা জয় এটাই বলে, নাদালের অনুপস্থিতিতে সবশেষ পাঁচ গ্র্যান্ড স্লামে চ্যাম্পিয়ন ভিন্ন ভিন্ন পাঁচ তারকা!
নাদাল না থাকায় লাল দুর্গ জয়ে জোকোভিচই ফেবারিট। তা ছাড়া সার্বিয়ান তারকার সামনে রেকর্ড গড়ার হাতছানিও। ২২টি গ্র্যান্ড স্লাম নিয়ে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লামের জয়ের দৌড়ে একই বিন্দুতে নাদালের সঙ্গে তাঁর অবস্থান। এবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলে রেকর্ডটিকে নিজের করে নেবেন জোকোভিচ। সঙ্গে ফিরে পাবেন এটিপি র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর স্থানটিও।
অবশ্য এক নম্বর হওয়ার দৌড়ে আছেন দানিল মেদভেদেভ, স্তেফানোস সিৎসিপাসও। কার্লোস আলকারাসও এই লড়াইয়ের বাইরে কী! ফ্রেঞ্চ ওপেনের ট্রফি জিততে না পারলে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে নাদালের একাডেমির সাবেক এই ছাত্রও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে জোকোর জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বীও। তবে তাদের মধ্যও আলাদা করে বলতে হয় আলকারাসের কথা। রেকর্ড মাত্র ১৯ বছর বয়সে এটিপি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে আসা এই স্প্যানিয়ার্ড চলতি মৌসুমেই জিতে ফেলেছেন তিনটি ক্লে কোর্টের শিরোপা। ফ্রেঞ্চ ওপেনের ড্রতে একই অর্ধে পড়ায় সেমিফাইনালেই দেখা হয়ে যেতে পারে জোকোভিচ-আলকারাসের।
শিরোপার সঙ্গে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানেরও হাতছানি শুধু ছেলেদের বিভাগেই নয়, আছে মেয়েদের বিভাগেও। শীর্ষস্থান ধরে রাখার জন্য ইগা শিয়াতেকের চাই ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা। দুইয়ে থাকা বেলারুশের মেয়ে আরিনা সাবালেঙ্কাও টুর্নামেন্ট জিতলে পোলিশ শিয়াতেককে টপকে উঠে যাবেন এক নম্বরে।
কে, কীভাবে হবেন এক নম্বরএকজনের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠার সমীকরণটা আরেকজনের সাফল্য-ব্যর্থতার ওপর নির্ভরশীল। তাই বাঁকে বাঁকেই ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’র ব্যাপার আছে। তবু ফ্রেঞ্চ ওপেন দিয়ে এখানে এক নম্বর হওয়ার পথে কোন তারকা—করণীয় কী, সেটির একটি রূপরেখা দেওয়া হলো এখানে
কার্লোস আলকারাস: কমপক্ষে চতুর্থ রাউন্ডে উঠতে হবে
দানিল মেদভেদেভ: কমপক্ষে ফাইনালে উঠতে হবে
নোভাক জোকোভিচ: জিততে হবে শিরোপা
স্তেফানোস সিৎসিপাস: শিরোপা জেতারবিকল্প নেই
ইগা শিয়াতেক: কমপক্ষে উঠতে হবে শেষ আটে
আরিনা সাবালেঙ্কা: কমপক্ষে ফাইনালে উঠতে হবে। আর শিয়াতেক ফাইনালে উঠলে জিততে হবে শিরোপা।
নিজেকে ভাগ্যবান ভাবতে পারেন নোভাক জোকোভিচ! আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনের ক্লে কোর্টের রাজা রাফায়েল নাদাল নেই—ভাগ্যবান এ জন্য নন তিনি। ভাগ্যবান এ কারণেই, এর মধ্যে জোকোভিচ জিতে ফেলেছেন দুটি ফ্রেঞ্চ ওপেন। যে গ্র্যান্ড স্লামের শিরোপা আজীবন স্বপ্নই থেকে গেছে পিট সাম্প্রাস, জিমি কনর্স, বরিস বেকার কিংবা জন ম্যানরোর মতো কিংবদন্তিদের। শিরোপা তো নয়ই, এই চারজনের প্রথম তিনজন কখনো ফ্রেঞ্চ ওপেনের ফাইনালেও উঠতে পারেননি!
আর জোকোভিচ দুটি ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতেছেন তাও নাদাল-জামানায়! ক্লে কোর্টের এ গ্ল্যান্ড স্লাম নাদালের দুর্গে পরিণত হওয়ায় কত জনকেই না শিরোপা স্বপ্নের বলি দিতে হয়েছে! ২০১৮ ও ২০১৯ সালে দুবার নাদাল শিরোপাবঞ্চিত করেছেন ডনিমিক থিমকে। সবশেষ ২০২২ সালের ফাইনালে নাদালের সামনে পড়ে প্রথম গ্র্যান্ড স্লাম শিরোপার স্বাদ নেওয়া হয়নি ক্যাসপার রুডেরও। সাল ধরে ধরে এমন হিসাব করার চেয়ে বরং এ দিক দিয়ে এগোলে হিসাবটা আরও সহজ হয়—লাল দুর্গে চারবার শিরোপা জিততে পারেননি নাদাল, সেই চারবারের দুবার রজার ফেদেরার (২০০৯) এবং স্তান ভাভরিঙ্কা (২০১৫) ফ্রেঞ্চ ওপেন জয়ের স্বাদ নিয়েছেন। পরের দুবার জিতেছেন জোকোভিচ (২০১৬ ও ২০২১)।
ক্লে কোর্টের রাজা না থাকাটা লাল দুর্গে শিরোপাপ্রত্যাশী প্রতিদ্বন্দ্বীদের বড় একটা স্বস্তি। জোকোভিচের জন্যও নয় কী! এই তো গেল সপ্তাহেই রোম মাস্টার্সে খেলার সময় নাদালের সঙ্গে তাঁর ব্যক্তি দ্বৈরথের কথা বলতে গিয়ে স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েছিলেন জোকোভিচ।
বলেছিলেন, ‘নাদালই আমার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী। যতদিন টেনিসে আছি, ওই আমার সবচেয়ে বড় প্রতিদ্বন্দ্বী হয়ে থাকবে।’ লড়াই শুরুর আগেই সেই প্রতিদ্বন্দ্বীই যদি ছিটকে পড়েন, সে তো স্বস্তিরই! সেই ‘স্বস্তি’ জোকো মনেপ্রাণে চেয়েছিলেন কি না, সেটা আলাদা কথা।
কিন্তু ফ্রেঞ্চ ওপেনে নাদালের না থাকার অর্থই প্রতিদ্বন্দ্বীদের শিরোপার সম্ভাবনা দ্বিগুণ হয়ে যাওয়া! শুধু ফ্রেঞ্চ ওপেনেই নয়, বাকি তিনটি গ্র্যান্ড স্লামের ক্ষেত্রেও কথাটা প্রযোজ্য! নাদাল তাঁর ক্যারিয়ারে সবশেষ যে পাঁচটি গ্র্যান্ড স্লামে খেলেননি, তার তিনটিতে প্রথমবারের মতো শিরোপার স্বাদ নিয়েছেন তিনজন—মারিন চিলিচ (২০১৪ ইউএস ওপেন), ডমিনিক থিম (২০২০ ইউএস ওপেন) ও দানিল মেদভেদেভ (২০২১ ইউএস ওপেন)। এর বাইরে ২০১৬ সালে অ্যান্ডি মারে এবং ২০২১ উইম্বলডনে জোকোভিচের শিরোপা জয় এটাই বলে, নাদালের অনুপস্থিতিতে সবশেষ পাঁচ গ্র্যান্ড স্লামে চ্যাম্পিয়ন ভিন্ন ভিন্ন পাঁচ তারকা!
নাদাল না থাকায় লাল দুর্গ জয়ে জোকোভিচই ফেবারিট। তা ছাড়া সার্বিয়ান তারকার সামনে রেকর্ড গড়ার হাতছানিও। ২২টি গ্র্যান্ড স্লাম নিয়ে সবচেয়ে বেশি গ্র্যান্ড স্লামের জয়ের দৌড়ে একই বিন্দুতে নাদালের সঙ্গে তাঁর অবস্থান। এবার ফ্রেঞ্চ ওপেন জিতলে রেকর্ডটিকে নিজের করে নেবেন জোকোভিচ। সঙ্গে ফিরে পাবেন এটিপি র্যাঙ্কিংয়ের এক নম্বর স্থানটিও।
অবশ্য এক নম্বর হওয়ার দৌড়ে আছেন দানিল মেদভেদেভ, স্তেফানোস সিৎসিপাসও। কার্লোস আলকারাসও এই লড়াইয়ের বাইরে কী! ফ্রেঞ্চ ওপেনের ট্রফি জিততে না পারলে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থান থেকে ছিটকে নাদালের একাডেমির সাবেক এই ছাত্রও। আজ থেকে শুরু হতে যাওয়া ফ্রেঞ্চ ওপেনে জোকোর জোরালো প্রতিদ্বন্দ্বীও। তবে তাদের মধ্যও আলাদা করে বলতে হয় আলকারাসের কথা। রেকর্ড মাত্র ১৯ বছর বয়সে এটিপি র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে উঠে আসা এই স্প্যানিয়ার্ড চলতি মৌসুমেই জিতে ফেলেছেন তিনটি ক্লে কোর্টের শিরোপা। ফ্রেঞ্চ ওপেনের ড্রতে একই অর্ধে পড়ায় সেমিফাইনালেই দেখা হয়ে যেতে পারে জোকোভিচ-আলকারাসের।
শিরোপার সঙ্গে র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষস্থানেরও হাতছানি শুধু ছেলেদের বিভাগেই নয়, আছে মেয়েদের বিভাগেও। শীর্ষস্থান ধরে রাখার জন্য ইগা শিয়াতেকের চাই ফ্রেঞ্চ ওপেন শিরোপা। দুইয়ে থাকা বেলারুশের মেয়ে আরিনা সাবালেঙ্কাও টুর্নামেন্ট জিতলে পোলিশ শিয়াতেককে টপকে উঠে যাবেন এক নম্বরে।
কে, কীভাবে হবেন এক নম্বরএকজনের র্যাঙ্কিংয়ের শীর্ষে ওঠার সমীকরণটা আরেকজনের সাফল্য-ব্যর্থতার ওপর নির্ভরশীল। তাই বাঁকে বাঁকেই ‘যদি’ ও ‘কিন্তু’র ব্যাপার আছে। তবু ফ্রেঞ্চ ওপেন দিয়ে এখানে এক নম্বর হওয়ার পথে কোন তারকা—করণীয় কী, সেটির একটি রূপরেখা দেওয়া হলো এখানে
কার্লোস আলকারাস: কমপক্ষে চতুর্থ রাউন্ডে উঠতে হবে
দানিল মেদভেদেভ: কমপক্ষে ফাইনালে উঠতে হবে
নোভাক জোকোভিচ: জিততে হবে শিরোপা
স্তেফানোস সিৎসিপাস: শিরোপা জেতারবিকল্প নেই
ইগা শিয়াতেক: কমপক্ষে উঠতে হবে শেষ আটে
আরিনা সাবালেঙ্কা: কমপক্ষে ফাইনালে উঠতে হবে। আর শিয়াতেক ফাইনালে উঠলে জিততে হবে শিরোপা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে