ডিমলা (নীলফামারী) প্রতিনিধি
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার নিম্নাঞ্চলসহ অনেক উঁচু এলাকায় আমনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে চাষিরা এখন নতুন করে বীজতলা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনেক বীজতলা পানিতে ডুবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কোনো সমস্যা হবে না। কৃষি বিভাগের পরামর্শমতো পরিচর্যা করলে বীজতলার ক্ষতি কমবে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা তৈরি করে প্রণোদনার আওতায় আগাম জাতের ধানবীজ দেওয়া হবে। প্রণোদনার এই বীজ বপনের ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে জমিতে রোপণ করা যাবে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমি। শ্রাবণের মাঝামাঝি থেকে ভাদ্রের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত আমনের চারা রোপণ করা হয়। বীজতলা করা হয় আষাঢ়ের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত। এবারও চাষিরা সময়মতো বীজতলা তৈরি করেছিলেন। তবে গত সপ্তাহ থেকে ভারী বর্ষণে নিচু এলাকার সব বীজতলা ডুবে যায়। যেসব এলাকার পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো, সেখানে বৃষ্টির পানি নেমে গেলেও বীজতলার অবস্থা ভালো নয়। সম্প্রতি অতিবৃষ্টিতে ৮০ শতাংশ বীজতলা ডুবে যায়। অনেক এলাকার বীজতলা এখনো পানির নিচে।
সুন্দরখাতা গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম জানান, ‘এ বছর পাঁচ একর জমিতে আমন চাষের পরিকল্পনা করেছিলাম। ১৫ দিন আগে বীজতলা তৈরি করি। চারা কিছুটা বড়ও হয়েছিল। এখন বীজতলায় হাঁটুপানি। এই চারা দিয়ে এক একর জমি রোপণ করাও সম্ভব হবে না।’
উত্তর তিতপাড়া গ্রামের বাদশা সেকেন্দার জানান, ‘বীজতলা তৈরি করে আমন ধানের বীজ রোপণ করেছিলাম। টানা বৃষ্টির ফলে চারা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আবার বীজতলা তৈরি করে আমন ধানের বীজ বপন করেছি।’
দোহলপাড়ার কৃষক রবিউল ইসলাম জানান, অধিকাংশ চাষির বীজতলা পানির নিচে। চারার মাথায় পচন ধরেছে। এই চারা রোপণ করা যাবে না। অনেকে নতুন করে বীজতলা তৈরির চেষ্টা করছেন। এতে খরচ বাড়বে। অনেকে ভালো বীজ জোগাড় করতে পারছেন না। নতুন বীজতলার চারা রোপণের উপযোগী হতে মৌসুম শেষ দিকে চলে আসবে।
বৃষ্টি ও উজানের ঢলে নীলফামারীর ডিমলা উপজেলার নিম্নাঞ্চলসহ অনেক উঁচু এলাকায় আমনের বীজতলা ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। পানি কমার সঙ্গে সঙ্গে চাষিরা এখন নতুন করে বীজতলা তৈরির প্রস্তুতি নিচ্ছেন। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা সেকেন্দার আলী আজকের পত্রিকাকে বলেন, অনেক বীজতলা পানিতে ডুবে ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে। তবে লক্ষ্যমাত্রা পূরণে কোনো সমস্যা হবে না। কৃষি বিভাগের পরামর্শমতো পরিচর্যা করলে বীজতলার ক্ষতি কমবে। এ ছাড়া ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকদের তালিকা তৈরি করে প্রণোদনার আওতায় আগাম জাতের ধানবীজ দেওয়া হবে। প্রণোদনার এই বীজ বপনের ১৫ থেকে ২০ দিনের মধ্যে জমিতে রোপণ করা যাবে বলে জানান তিনি।
জানা গেছে, চলতি মৌসুমে উপজেলায় আমন আবাদের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২০ হাজার ৪৪৩ হেক্টর জমি। শ্রাবণের মাঝামাঝি থেকে ভাদ্রের প্রথম সপ্তাহ পর্যন্ত আমনের চারা রোপণ করা হয়। বীজতলা করা হয় আষাঢ়ের শেষ সপ্তাহ পর্যন্ত। এবারও চাষিরা সময়মতো বীজতলা তৈরি করেছিলেন। তবে গত সপ্তাহ থেকে ভারী বর্ষণে নিচু এলাকার সব বীজতলা ডুবে যায়। যেসব এলাকার পানিনিষ্কাশনের ব্যবস্থা ভালো, সেখানে বৃষ্টির পানি নেমে গেলেও বীজতলার অবস্থা ভালো নয়। সম্প্রতি অতিবৃষ্টিতে ৮০ শতাংশ বীজতলা ডুবে যায়। অনেক এলাকার বীজতলা এখনো পানির নিচে।
সুন্দরখাতা গ্রামের কৃষক কামরুল ইসলাম জানান, ‘এ বছর পাঁচ একর জমিতে আমন চাষের পরিকল্পনা করেছিলাম। ১৫ দিন আগে বীজতলা তৈরি করি। চারা কিছুটা বড়ও হয়েছিল। এখন বীজতলায় হাঁটুপানি। এই চারা দিয়ে এক একর জমি রোপণ করাও সম্ভব হবে না।’
উত্তর তিতপাড়া গ্রামের বাদশা সেকেন্দার জানান, ‘বীজতলা তৈরি করে আমন ধানের বীজ রোপণ করেছিলাম। টানা বৃষ্টির ফলে চারা নষ্ট হয়ে যাওয়ায় আবার বীজতলা তৈরি করে আমন ধানের বীজ বপন করেছি।’
দোহলপাড়ার কৃষক রবিউল ইসলাম জানান, অধিকাংশ চাষির বীজতলা পানির নিচে। চারার মাথায় পচন ধরেছে। এই চারা রোপণ করা যাবে না। অনেকে নতুন করে বীজতলা তৈরির চেষ্টা করছেন। এতে খরচ বাড়বে। অনেকে ভালো বীজ জোগাড় করতে পারছেন না। নতুন বীজতলার চারা রোপণের উপযোগী হতে মৌসুম শেষ দিকে চলে আসবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে