নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
আসছে রমজান সামনে রেখে আরও ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮ হাজার টন ডাল কিনবে সরকার। এ জন্য মোট খরচ হবে ২৬৭ কোটি ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ৩২০ টাকা। এর মধ্যে ১৯৪ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার তেল ও ৭৩ কোটি ২৮ লাখ ৩২০ টাকার ডাল। গতকাল সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক স্থানীয়ভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। মেঘনা এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ১৯৪ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ হাজার টাকায় এ তেল কেনা হবে। প্রতি লিটার তেলের দাম পড়বে ১৭৬ টাকা ৮৮ পয়সা। যার আগের দাম ছিল ১৭৭ টাকার মতো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অপর এক প্রস্তাবে টিসিবি কর্তৃক আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৮ হাজার টন মসুর ডাল কেনারও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তুরস্কের আরবেল বাকলিয়াত হুবুবাত সান্তিক এএস কুমহুরিয়াত, বুলরেন্ট, নং ৭৩/৪, ৩৩২৮১, কাজনলি, মেরসিনের স্থানীয় এজেন্ট বিআইএনকিউয়ের কাছ থেকে ৭৩ কোটি ২৮ লাখ ৩২০ টাকায় এ ডাল কেনা হবে। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ৯১ টাকা ৬০ পয়সা।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান সাংবাদিকদের জানান, সভায় মোট ১৫টি অ্যাজেন্ডা ছিল, যার সব পাস হয়েছে। তার মধ্যে আটটি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের। বিদ্যুতের দুটি, বাণিজ্যের দুটি। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের একটি করে।
এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি টিসিবির জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয় করার অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে খরচ পড়ে ১৯৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
তারও আগে গত ১৯ জানুয়ারি টিসিবির জন্য ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮ হাজার টন ডাল কেনে সরকার। এতে মোট খরচ হয় ২৭৪ কোটি ১৬ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ টাকা।
জানা যায়, ফ্যামিলি বা পরিবার কার্ডের আওতায় একজন কার্ডধারীর কাছে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, ১ কেজি মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। নানা কারণে প্রায় এক বছর ধরে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীন বাড়ার ফলে সাধারণ মানুষ বেশ ভোগান্তিতে রয়েছে। এ অবস্থায় বাজার সহনীয় রাখতে সরকার টিসিবির মাধ্যমে সুলভ মূল্যে কয়েকটি নিত্যপণ্য বিক্রি করে আসছে।
আসছে রমজান সামনে রেখে আরও ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮ হাজার টন ডাল কিনবে সরকার। এ জন্য মোট খরচ হবে ২৬৭ কোটি ৮৪ লাখ ৮০ হাজার ৩২০ টাকা। এর মধ্যে ১৯৪ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ হাজার টাকার তেল ও ৭৩ কোটি ২৮ লাখ ৩২০ টাকার ডাল। গতকাল সচিবালয়ে কৃষিমন্ত্রী ড. আবদুর রাজ্জাকের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত সরকারি ক্রয়সংক্রান্ত মন্ত্রিসভা কমিটির বৈঠকে এ-সংক্রান্ত প্রস্তাবের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে।
বৈঠক সূত্র জানায়, বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অধীন ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশ (টিসিবি) কর্তৃক স্থানীয়ভাবে সরাসরি ক্রয় পদ্ধতিতে ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয়ের অনুমোদন দিয়েছে সরকার। মেঘনা এডিবল ওয়েল রিফাইনারি লিমিটেডের কাছ থেকে ১৯৪ কোটি ৫৬ লাখ ৮০ হাজার টাকায় এ তেল কেনা হবে। প্রতি লিটার তেলের দাম পড়বে ১৭৬ টাকা ৮৮ পয়সা। যার আগের দাম ছিল ১৭৭ টাকার মতো। বাণিজ্য মন্ত্রণালয়ের অপর এক প্রস্তাবে টিসিবি কর্তৃক আন্তর্জাতিক উন্মুক্ত দরপত্র পদ্ধতিতে ৮ হাজার টন মসুর ডাল কেনারও অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। তুরস্কের আরবেল বাকলিয়াত হুবুবাত সান্তিক এএস কুমহুরিয়াত, বুলরেন্ট, নং ৭৩/৪, ৩৩২৮১, কাজনলি, মেরসিনের স্থানীয় এজেন্ট বিআইএনকিউয়ের কাছ থেকে ৭৩ কোটি ২৮ লাখ ৩২০ টাকায় এ ডাল কেনা হবে। প্রতি কেজি ডালের দাম পড়বে ৯১ টাকা ৬০ পয়সা।
বৈঠক শেষে মন্ত্রিপরিষদ বিভাগের অতিরিক্ত সচিব সাঈদ মাহবুব খান সাংবাদিকদের জানান, সভায় মোট ১৫টি অ্যাজেন্ডা ছিল, যার সব পাস হয়েছে। তার মধ্যে আটটি নৌ-পরিবহন মন্ত্রণালয়ের। বিদ্যুতের দুটি, বাণিজ্যের দুটি। স্থানীয় সরকার মন্ত্রণালয় ও সড়ক পরিবহন মন্ত্রণালয় ও স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের সুরক্ষা সেবা বিভাগের একটি করে।
এর আগে গত ১ ফেব্রুয়ারি টিসিবির জন্য ১ কোটি ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল ক্রয় করার অনুমোদন দেওয়া হয়। এতে খরচ পড়ে ১৯৪ কোটি ৭০ লাখ টাকা।
তারও আগে গত ১৯ জানুয়ারি টিসিবির জন্য ১০ লাখ লিটার সয়াবিন তেল এবং ৮ হাজার টন ডাল কেনে সরকার। এতে মোট খরচ হয় ২৭৪ কোটি ১৬ লাখ ৯৬ হাজার ৮০০ টাকা।
জানা যায়, ফ্যামিলি বা পরিবার কার্ডের আওতায় একজন কার্ডধারীর কাছে সর্বোচ্চ দুই লিটার সয়াবিন তেল, দুই কেজি মসুর ডাল, এক কেজি চিনি ও দুই কেজি পেঁয়াজ বিক্রি করছে টিসিবি। প্রতি লিটার সয়াবিন তেল ১১০ টাকা, প্রতি কেজি চিনি ৫৫ টাকা, ১ কেজি মসুর ডাল ৬৫ টাকা ও প্রতি কেজি পেঁয়াজ ২০ টাকা দরে বিক্রি করা হচ্ছে। নানা কারণে প্রায় এক বছর ধরে নিত্যপণ্যের দাম লাগামহীন বাড়ার ফলে সাধারণ মানুষ বেশ ভোগান্তিতে রয়েছে। এ অবস্থায় বাজার সহনীয় রাখতে সরকার টিসিবির মাধ্যমে সুলভ মূল্যে কয়েকটি নিত্যপণ্য বিক্রি করে আসছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে