গাজীপুর প্রতিনিধি
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত মহাসড়কের যানজট দূর করতে ২০১২ সালে হাতে নেওয়া হয় বিআরটি প্রকল্প। কিন্তু প্রকল্প শুরুর পর চার দফা সময় বাড়িয়েও সর্বশেষ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না বাস র্যাপিড ট্রানজিট বা বিআরটি প্রকল্পের কাজ। সর্বশেষ মেয়াদ বৃদ্ধির পর চলতি বছরের ডিসেম্বরে বহুল আলোচিত বিআরটি প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা। চার বছরে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ১০ বছরেও তা শেষ হয়নি। নানা অজুহাতে সময় বাড়ানো হয়েছে চারবার। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রকল্পের ব্যয়। সময় ফুরিয়ে গেলেও কাজ এখনো ফুরোয়নি। তাই আবারও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে।
কিন্তু প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের দাবি অনুযায়ী আরও ২০ শতাংশ কাজ এখনো বাকি। বাকি কাজ অবশিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা সম্ভব নয় বলে মনে করেন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিজেই। অন্যদিকে, রাজধানীর বিমানবন্দরের কাছে গার্ডার চাপা পড়ে পাঁচজন নিহতের পর বন্ধ থাকা নির্মাণকাজ পুনরায় কবে শুরু হবে, তা-ও জানেন না তিনি। গতকাল শুক্রবার বিআরটি প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শন করেছে মন্ত্রণালয়, এফবিসিসিআইসহ ১১টি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলাম কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে।
প্রকল্পের এমডি বলেন, ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সড়ক কার্পেটিংয়ের কাজ ১৬ কিলোমিটার। কাজটি সড়ক ও জনপথ বিভাগ বাস্তবায়ন করছে। সাড়ে ৪ কিলোমিটার উড়ালসড়ক ও সড়ক কার্পেটিং সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) বাস্তবায়ন করছে। ১৬ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অগ্রগতির পরিমাণ ৮২ শতাংশের বেশি এবং সাড়ে চার কিলোমিটার উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ বাস্তবায়নে কাজের অগ্রগতি ৭২ শতাংশ বলে দাবি করেন তিনি।
এ সময় এমডি বলেন, প্রকল্পের সর্বশেষ মেয়াদ ছিল চলতি বছরের ডিসেম্বর। কিন্তু সবকিছু মিলিয়ে আমাদের আরও মাস তিনেক, অর্থাৎ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘কাজ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বিমানবন্দর এলাকায় দুর্ঘটনার পর আমরা ঠিকাদারকে চেপে ধরেছি। যদি আমরা চাপ অব্যাহত রাখতে পারি, তাহলে কাজের গতি বাড়বে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রকল্পের কাজ যেটুকু বাকি আছে, তা এই ঠিকাদারকে দিয়েই বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া বিকল্প কোনো সুযোগ নেই।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান, পরামর্শক প্রতিষ্ঠান পিএমসিসিবির আন্তর্জাতিক টিম লিডার মাহাবুবুল বারী, বিআরটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, বিআরটি প্রকল্পের একজন পরিচালক, এফবিসিসিআইয়ের দুজন সহসভাপতি, মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, সড়ক বিভাগের প্রতিনিধি, ঠিকাদারের প্রতিনিধিসহ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
রাজধানী থেকে সড়কপথে গাজীপুরের দূরত্ব মাত্র ২৩ কিলোমিটার। যানজট না থাকলে সড়কপথে খুব সহজেই গাজীপুরে আসা যায়। দেশের অন্যান্য স্থানের সঙ্গে সড়কপথে গাজীপুরের যোগাযোগ ভালো। গাজীপুরকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। এ পথ দিয়ে প্রতিদিন লাখ লাখ পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। বৃহত্তর ময়মনসিংহের সাত জেলা এবং উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার মানুষ এই পথেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করেন।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই গুরুত্ব বিবেচনায় রেখে হাতে নেওয়া বিআরটির শুরুতে বলা হয়েছিল, অপেক্ষাকৃত ঘনবসতিপূর্ণ গাজীপুরে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বসবাসযোগ্য হবে গাজীপুর নগরী। সহজ হবে গণমানুষের যাতায়াত। বাড়বে ঢাকার গতি। তখন আরও বলা হয়েছিল, ব্যক্তিগত যানবাহন নয়, শুধু গণমানুষের পরিবহনের জন্য সড়কের মাঝখানে নির্মিত হবে বাস র্যাপিড ট্রানজিট, যেখান দিয়ে কোনো সিগন্যাল ছাড়াই গণপরিবহন চলবে নির্দিষ্ট গন্তব্যে।
প্রকল্পসংক্রান্ত নথি অনুসারে, বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকারের চারটি বিভাগ। আর এই প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (ডিইএফ) অর্থায়ন করছে।
সূত্র জানায়, ২০১২ সালে বিআরটি প্রকল্পের শুরুতে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। পরে মেয়াদ ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয় এবং ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৬৪ কোটি ৮২ লাখ ১৪ টাকা। এর পরও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শেষ করতে পারেনি। এ কারণে পরে আরও দুই দফা প্রকল্পের সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সময় বাড়ানোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যয়ও বেড়েছে। ২ হাজার ৪০ কোটি টাকার কাজ ১০ বছরে বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়কের রাজধানীর বিমানবন্দর থেকে গাজীপুরের চান্দনা চৌরাস্তা পর্যন্ত মহাসড়কের যানজট দূর করতে ২০১২ সালে হাতে নেওয়া হয় বিআরটি প্রকল্প। কিন্তু প্রকল্প শুরুর পর চার দফা সময় বাড়িয়েও সর্বশেষ নির্ধারিত সময়ে শেষ হচ্ছে না বাস র্যাপিড ট্রানজিট বা বিআরটি প্রকল্পের কাজ। সর্বশেষ মেয়াদ বৃদ্ধির পর চলতি বছরের ডিসেম্বরে বহুল আলোচিত বিআরটি প্রকল্পের কাজ শেষ করার কথা। চার বছরে কাজ শেষ করার কথা থাকলেও ১০ বছরেও তা শেষ হয়নি। নানা অজুহাতে সময় বাড়ানো হয়েছে চারবার। তার সঙ্গে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে প্রকল্পের ব্যয়। সময় ফুরিয়ে গেলেও কাজ এখনো ফুরোয়নি। তাই আবারও প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হতে পারে।
কিন্তু প্রকল্পসংশ্লিষ্টদের দাবি অনুযায়ী আরও ২০ শতাংশ কাজ এখনো বাকি। বাকি কাজ অবশিষ্ট সময়ের মধ্যে শেষ করা সম্ভব নয় বলে মনে করেন প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরিচালক (এমডি) নিজেই। অন্যদিকে, রাজধানীর বিমানবন্দরের কাছে গার্ডার চাপা পড়ে পাঁচজন নিহতের পর বন্ধ থাকা নির্মাণকাজ পুনরায় কবে শুরু হবে, তা-ও জানেন না তিনি। গতকাল শুক্রবার বিআরটি প্রকল্প সরেজমিনে পরিদর্শন করেছে মন্ত্রণালয়, এফবিসিসিআইসহ ১১টি সংস্থার সমন্বয়ে গঠিত একটি প্রতিনিধিদল। এ সময় প্রকল্প ব্যবস্থাপনা পরিচালক শফিকুল ইসলাম কথা বলেন সাংবাদিকদের সঙ্গে।
প্রকল্পের এমডি বলেন, ২০ দশমিক ৫ কিলোমিটারের মধ্যে সড়ক কার্পেটিংয়ের কাজ ১৬ কিলোমিটার। কাজটি সড়ক ও জনপথ বিভাগ বাস্তবায়ন করছে। সাড়ে ৪ কিলোমিটার উড়ালসড়ক ও সড়ক কার্পেটিং সেতু কর্তৃপক্ষ (বিবিএ) বাস্তবায়ন করছে। ১৬ কিলোমিটার সড়কের মধ্যে বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অগ্রগতির পরিমাণ ৮২ শতাংশের বেশি এবং সাড়ে চার কিলোমিটার উড়ালসড়কের নির্মাণকাজ বাস্তবায়নে কাজের অগ্রগতি ৭২ শতাংশ বলে দাবি করেন তিনি।
এ সময় এমডি বলেন, প্রকল্পের সর্বশেষ মেয়াদ ছিল চলতি বছরের ডিসেম্বর। কিন্তু সবকিছু মিলিয়ে আমাদের আরও মাস তিনেক, অর্থাৎ মার্চ ২০২৩ পর্যন্ত সময় লাগতে পারে বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি বলেন, ‘কাজ বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে নিরাপত্তাব্যবস্থায় কোনো ছাড় দেওয়া হবে না। বিমানবন্দর এলাকায় দুর্ঘটনার পর আমরা ঠিকাদারকে চেপে ধরেছি। যদি আমরা চাপ অব্যাহত রাখতে পারি, তাহলে কাজের গতি বাড়বে।’ এক প্রশ্নের জবাবে তিনি বলেন, প্রকল্পের কাজ যেটুকু বাকি আছে, তা এই ঠিকাদারকে দিয়েই বাস্তবায়ন করতে হবে। এ ছাড়া বিকল্প কোনো সুযোগ নেই।
এ সময় আরও উপস্থিত ছিলেন সড়ক ও জনপথ অধিদপ্তরের প্রধান প্রকৌশলী এ কে এম মনির হোসেন পাঠান, পরামর্শক প্রতিষ্ঠান পিএমসিসিবির আন্তর্জাতিক টিম লিডার মাহাবুবুল বারী, বিআরটির পরিচালনা পর্ষদের সদস্য, বিআরটি প্রকল্পের একজন পরিচালক, এফবিসিসিআইয়ের দুজন সহসভাপতি, মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি, সড়ক বিভাগের প্রতিনিধি, ঠিকাদারের প্রতিনিধিসহ প্রকল্পসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
রাজধানী থেকে সড়কপথে গাজীপুরের দূরত্ব মাত্র ২৩ কিলোমিটার। যানজট না থাকলে সড়কপথে খুব সহজেই গাজীপুরে আসা যায়। দেশের অন্যান্য স্থানের সঙ্গে সড়কপথে গাজীপুরের যোগাযোগ ভালো। গাজীপুরকে উত্তরবঙ্গের প্রবেশদ্বার বলা হয়। এ পথ দিয়ে প্রতিদিন লাখ লাখ পণ্য ও যাত্রীবাহী যানবাহন চলাচল করে। বৃহত্তর ময়মনসিংহের সাত জেলা এবং উত্তরবঙ্গের ২৩ জেলার মানুষ এই পথেই রাজধানীসহ দেশের বিভিন্ন অঞ্চলে যাতায়াত করেন।
যোগাযোগের ক্ষেত্রে এই গুরুত্ব বিবেচনায় রেখে হাতে নেওয়া বিআরটির শুরুতে বলা হয়েছিল, অপেক্ষাকৃত ঘনবসতিপূর্ণ গাজীপুরে এই প্রকল্প বাস্তবায়ন হলে বসবাসযোগ্য হবে গাজীপুর নগরী। সহজ হবে গণমানুষের যাতায়াত। বাড়বে ঢাকার গতি। তখন আরও বলা হয়েছিল, ব্যক্তিগত যানবাহন নয়, শুধু গণমানুষের পরিবহনের জন্য সড়কের মাঝখানে নির্মিত হবে বাস র্যাপিড ট্রানজিট, যেখান দিয়ে কোনো সিগন্যাল ছাড়াই গণপরিবহন চলবে নির্দিষ্ট গন্তব্যে।
প্রকল্পসংক্রান্ত নথি অনুসারে, বিআরটি প্রকল্প বাস্তবায়ন করছে সরকারের চারটি বিভাগ। আর এই প্রকল্পে বাংলাদেশ সরকারের পাশাপাশি এশিয়া উন্নয়ন ব্যাংক (এডিবি), ফরাসি উন্নয়ন সংস্থা (এএফডি) ও গ্লোবাল এনভায়রনমেন্ট ফ্যাসিলিটি (ডিইএফ) অর্থায়ন করছে।
সূত্র জানায়, ২০১২ সালে বিআরটি প্রকল্পের শুরুতে প্রাথমিক ব্যয় ধরা হয় ২ হাজার ৩৯ কোটি ৮৪ লাখ ৮৯ হাজার টাকা। কাজ শেষ হওয়ার কথা ছিল ২০১৬ সালের ডিসেম্বরে। পরে মেয়াদ ২০১৮ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত বাড়ানো হয় এবং ব্যয় বেড়ে দাঁড়ায় ৪ হাজার ২৬৪ কোটি ৮২ লাখ ১৪ টাকা। এর পরও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান কাজ শেষ করতে পারেনি। এ কারণে পরে আরও দুই দফা প্রকল্পের সময় বাড়িয়ে ২০২২ সালের জুন নির্ধারণ করা হয়েছে। আর সময় বাড়ানোর সঙ্গে পাল্লা দিয়ে ব্যয়ও বেড়েছে। ২ হাজার ৪০ কোটি টাকার কাজ ১০ বছরে বেড়ে হয়েছে ৪ হাজার ২৬৮ কোটি ৩২ লাখ টাকা।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে