ইবি প্রতিনিধি
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চিকিৎসাকেন্দ্রে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, আবাসিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অনেকেই অসুস্থ। শহরে যাওয়ার ভোগান্তির কারণে করোনা পরীক্ষা থেকে দূরে থাকছেন। তাঁরা অবাধে চলাফেরা করছেন ও আড্ডা দিচ্ছেন। এতে করোনা সংক্রমিত হয়ে ক্যাম্পাসে ভয়াবহ পরিবেশের সৃষ্টি হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে যেকোনো অসুস্থতা নিয়ে গেলেই প্যারাসিটামল দেন চিকিৎসক। প্যারাসিটামল যেন সব রোগের প্রতিষেধক। তাঁরা প্রতিটি আবাসিক হলে আইসোলেশনের ব্যবস্থা এবং চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় ওষুধ রাখার দাবি জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ শিক্ষার্থী টিকা নিলেও এনআইডি জটিলতায় এখনো কেউ কেউ টিকা নিতে পারেননি। হলের অনেকে করোনার লক্ষণ সর্দি ও জ্বরে আক্রান্ত। ক্যাম্পাসে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র না থাকায় কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে টিকা গ্রহণ করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আইসোলেশন, টিকা কার্যক্রম ও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা আমাদের প্রাণের দাবি। যেকোনো মূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। এবার বন্ধ হলে আমাদের অনেক শিক্ষার্থীকে আর পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনা যাবে না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসাকেন্দ্রে একটি ভিআইপিসহ চারটি আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে লোকবল সংকটের কারণে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আর করোনা পরীক্ষা ও টিকা দেওয়ার জন্য দুই জেলার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। সরকারি অনুমোদন না থাকায় তাঁরা রাজি হচ্ছেন না।’
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা পরীক্ষা বা টিকাকেন্দ্র স্থাপন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে।’
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের (ইবি) চিকিৎসাকেন্দ্রে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র স্থাপনের দাবি জানিয়েছেন শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা। তাঁরা জানান, আবাসিক শিক্ষক-শিক্ষার্থীরা অনেকেই অসুস্থ। শহরে যাওয়ার ভোগান্তির কারণে করোনা পরীক্ষা থেকে দূরে থাকছেন। তাঁরা অবাধে চলাফেরা করছেন ও আড্ডা দিচ্ছেন। এতে করোনা সংক্রমিত হয়ে ক্যাম্পাসে ভয়াবহ পরিবেশের সৃষ্টি হতে পারে।
শিক্ষার্থীদের অভিযোগ, বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রে যেকোনো অসুস্থতা নিয়ে গেলেই প্যারাসিটামল দেন চিকিৎসক। প্যারাসিটামল যেন সব রোগের প্রতিষেধক। তাঁরা প্রতিটি আবাসিক হলে আইসোলেশনের ব্যবস্থা এবং চিকিৎসাকেন্দ্রে প্রয়োজনীয় ওষুধ রাখার দাবি জানিয়েছেন।
শিক্ষার্থী তৌফিক হোসেন বলেন, ‘অধিকাংশ শিক্ষার্থী টিকা নিলেও এনআইডি জটিলতায় এখনো কেউ কেউ টিকা নিতে পারেননি। হলের অনেকে করোনার লক্ষণ সর্দি ও জ্বরে আক্রান্ত। ক্যাম্পাসে করোনা পরীক্ষা ও টিকাকেন্দ্র না থাকায় কুষ্টিয়া শহরে গিয়ে টিকা গ্রহণ করতে ভোগান্তি পোহাতে হচ্ছে।’
হিসাব বিজ্ঞান ও তথ্য পদ্ধতি বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. জাকির হোসেন বলেন, ‘ক্যাম্পাসে আইসোলেশন, টিকা কার্যক্রম ও করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করা আমাদের প্রাণের দাবি। যেকোনো মূল্যে শিক্ষা কার্যক্রম চলমান রাখতে হবে। এবার বন্ধ হলে আমাদের অনেক শিক্ষার্থীকে আর পড়াশোনায় ফিরিয়ে আনা যাবে না।’
বিশ্ববিদ্যালয়ের চিকিৎসাকেন্দ্রের প্রধান চিকিৎসক সিরাজুল ইসলাম বলেন, ‘চিকিৎসাকেন্দ্রে একটি ভিআইপিসহ চারটি আইসোলেশনের ব্যবস্থা করা হয়েছে। তবে লোকবল সংকটের কারণে সেবা দেওয়া সম্ভব হচ্ছে না। আর করোনা পরীক্ষা ও টিকা দেওয়ার জন্য দুই জেলার সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলা হয়েছে। সরকারি অনুমোদন না থাকায় তাঁরা রাজি হচ্ছেন না।’
এ বিষয়ে উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘বিশ্ববিদ্যালয়ে করোনা পরীক্ষা বা টিকাকেন্দ্র স্থাপন প্রক্রিয়ার মধ্যে রয়েছে।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪