নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
করোনার কারণে বিভিন্ন ব্যাংকের ইস্যুকৃত ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ৪ হাজার ৩৮২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। শুধু লেনদেনই নয়, গ্রাহকসংখ্যাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। গত নভেম্বরে লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার ১৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা অক্টোবরে ছিল ২৩ হাজার ১২৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৫২ কোটি ২০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১৮ হাজার ৭৯৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
গত বছরের নভেম্বরে ডেবিট কার্ডের গ্রাহকসংখ্যা ছিল ২ কোটি ৬১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯৫ জন, যা তার আগের মাসে ছিল ২ কোটি ৫৬ লাখ ৫৫ হাজার ২২ জন। এক মাসের ব্যবধানে কার্ড ব্যবহারকারী বেড়েছে ৫ লাখ ১ হাজার ৩৭৩ জন। আর গত ১১ মাসে গ্রাহকসংখ্যা বেড়েছে ২৫ লাখ ৯২ হাজার ৮১৫ জন।
একইভাবে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা ও এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে। গত বছরের নভেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৯৬৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১২৮ কোটি ১০ লাখ টাকা। আর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে বিগত ১১ মাসে লেনদেন বেড়েছে ৫৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
গত বছর নভেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী ছিলেন ৩৩ লাখ ৭০ হাজার ২০৮ জন, যা অক্টোবরে ছিল ৩২ লাখ ৩ হাজার ৮২৪ জন। এক মাসে বেড়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩৮৪ জন। আর ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে বিগত ১১ মাসে ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে ৭ লাখ ৪৩ হাজার ৭৫৯ জন। আর ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড মিলে গত ১১ মাসে মোট কার্ড গ্রাহক বেড়েছে ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৪ জন।
এদিকে ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্ড ইস্যু করেছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। এ ব্যাংকের ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৪১ হাজার ৩৯৫ জন এবং ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৮৮ হাজার ৪৬২ জন। এর পরেই রয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ব্যাংকটির ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৩৫ লাখ ৯৪ হাজার ২১৬ জন। ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ১৬ হাজার ৫৮৬ জন। তবে ক্রেডিট কার্ডে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৪ লাখ ৯১ হাজার ৯৩৭ জন এবং ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৪ লাখ ৭১ হাজার ৮৬৭ জন। তবে রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংকগুলো কার্ডের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।
এ ব্যাপারে দি সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই গ্রাহকদের অনলাইন ব্যাংকিংয়ে উৎসাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আগের চেয়ে ডিজিটাল লেনদেনে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আর কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকদের নতুন নতুন সেবা দেওয়া হয়েছে। যার ফলে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে। এটা সামনে আরও ব্যাপক হারে বাড়বে। এমনকি বার্ষিক বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশের বেশি হতে পারে।
করোনার কারণে বিভিন্ন ব্যাংকের ইস্যুকৃত ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে। একই সঙ্গে এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেনের পরিমাণও বেড়েছে। ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে ২০২১ সালের নভেম্বর পর্যন্ত ১১ মাসে ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে ৪ হাজার ৩৮২ কোটি ৯০ লাখ টাকা। শুধু লেনদেনই নয়, গ্রাহকসংখ্যাও বাড়ছে পাল্লা দিয়ে। গত নভেম্বরে লেনদেন হয়েছে প্রায় ২৩ হাজার ১৭৮ কোটি ৫০ লাখ টাকা, যা অক্টোবরে ছিল ২৩ হাজার ১২৬ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে লেনদেন বেড়েছে ৫২ কোটি ২০ লাখ টাকা। ২০২০ সালের ডিসেম্বরে ডেবিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছিল ১৮ হাজার ৭৯৫ কোটি ৬০ লাখ টাকা।
গত বছরের নভেম্বরে ডেবিট কার্ডের গ্রাহকসংখ্যা ছিল ২ কোটি ৬১ লাখ ৫৬ হাজার ৩৯৫ জন, যা তার আগের মাসে ছিল ২ কোটি ৫৬ লাখ ৫৫ হাজার ২২ জন। এক মাসের ব্যবধানে কার্ড ব্যবহারকারী বেড়েছে ৫ লাখ ১ হাজার ৩৭৩ জন। আর গত ১১ মাসে গ্রাহকসংখ্যা বেড়েছে ২৫ লাখ ৯২ হাজার ৮১৫ জন।
একইভাবে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারীর সংখ্যা ও এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে। গত বছরের নভেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ২ হাজার ৯২ কোটি ৪০ লাখ টাকা। অক্টোবরে এর পরিমাণ ছিল ১ হাজার ৯৬৪ কোটি ৩০ লাখ টাকা। এক মাসের ব্যবধানে বেড়েছে ১২৮ কোটি ১০ লাখ টাকা। আর ২০২০ সালের ডিসেম্বরে এসব কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন হয়েছে ১ হাজার ৫৬০ কোটি ৯০ লাখ টাকা। সেই হিসাবে বিগত ১১ মাসে লেনদেন বেড়েছে ৫৩১ কোটি ৫০ লাখ টাকা।
গত বছর নভেম্বর মাসে ক্রেডিট কার্ড ব্যবহারকারী ছিলেন ৩৩ লাখ ৭০ হাজার ২০৮ জন, যা অক্টোবরে ছিল ৩২ লাখ ৩ হাজার ৮২৪ জন। এক মাসে বেড়েছে ১ লাখ ৬৬ হাজার ৩৮৪ জন। আর ২০২০ সালের ডিসেম্বর থেকে বিগত ১১ মাসে ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা বেড়েছে ৭ লাখ ৪৩ হাজার ৭৫৯ জন। আর ডেবিট ও ক্রেডিট কার্ড মিলে গত ১১ মাসে মোট কার্ড গ্রাহক বেড়েছে ৩৩ লাখ ৩৬ হাজার ৫৭৪ জন।
এদিকে ব্যাংকগুলোর মধ্যে সবচেয়ে বেশি কার্ড ইস্যু করেছে ডাচ্-বাংলা ব্যাংক লিমিটেড। এ ব্যাংকের ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৬৮ লাখ ৪১ হাজার ৩৯৫ জন এবং ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৮৮ হাজার ৪৬২ জন। এর পরেই রয়েছে ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড। ব্যাংকটির ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৩৫ লাখ ৯৪ হাজার ২১৬ জন। ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ১৬ হাজার ৫৮৬ জন। তবে ক্রেডিট কার্ডে শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দি সিটি ব্যাংক লিমিটেড। ব্যাংকটির ক্রেডিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৪ লাখ ৯১ হাজার ৯৩৭ জন এবং ডেবিট কার্ড গ্রাহকের সংখ্যা ৪ লাখ ৭১ হাজার ৮৬৭ জন। তবে রাষ্ট্রয়াত্ত ব্যাংকগুলো কার্ডের দিক থেকে অনেকটাই পিছিয়ে রয়েছে।
এ ব্যাপারে দি সিটি ব্যাংকের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মাসরুর আরেফিন আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘করোনার প্রাদুর্ভাবের পর থেকেই গ্রাহকদের অনলাইন ব্যাংকিংয়ে উৎসাহিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে। আগের চেয়ে ডিজিটাল লেনদেনে মানুষের আগ্রহ বাড়ছে। আর কার্ডের মাধ্যমে গ্রাহকদের নতুন নতুন সেবা দেওয়া হয়েছে। যার ফলে কার্ডের মাধ্যমে লেনদেন বেড়েছে। এটা সামনে আরও ব্যাপক হারে বাড়বে। এমনকি বার্ষিক বৃদ্ধির হার ৩০ শতাংশের বেশি হতে পারে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪