চুনারুঘাট (হবিগঞ্জ) প্রতিনিধি
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাটিয়াজুরী উচ্চবিদ্যালয়ের পুরোনো ভবন ভেঙে শুরু হয় নতুন ভবনের নির্মাণকাজ। তবে একটা পর্যায়ে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এদিকে বিকল্প ভবন না থাকায় ক্লাস নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
শ্রেণিকক্ষের অভাবে ঠিকমতো ক্লাস করানো সম্ভব হচ্ছে না। আবার কখনো ক্লাস হলেও সেটি নিতে হচ্ছে বিদ্যালয়ের মাঠের গাছতলায় কিংবা নির্মাণাধীন ভবনের বারান্দায়। ফলে মানসম্মত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যালয়ের নতুন ভবনটি গলার কাঁটা হয়ে দেখা দিয়েছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
বিদ্যালয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাটিয়াজুরী উচ্চবিদ্যালয়ের চার তলা ভবনটির কাজ ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শুরু হয়। ভবনের নির্মাণকাজ পায় চট্টগ্রামের এমএস নিপু ইন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। চুক্তি অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৫ আগস্ট কাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে মেয়াদের পর আরও দুই বছর সময় পার হলেও শেষ হয়নি নির্মাণকাজ। মাঝপথে কাজ বন্ধ করে দিয়ে ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। তবে কী কারণে কাজ বন্ধ রয়েছে, তা জানেন না সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এদিকে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে থাকা ভবনের নির্মাণসামগ্রী যেমন একদিকে নষ্ট হচ্ছে, তেমনি শ্রেণিকক্ষের অভাবে কষ্ট করতে হচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুরোনো ভবন ভেঙে সেই স্থানে নতুন ভবন তোলার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকে বাইরে, গাছতলায় ক্লাস করতে হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র কাজী শাদমান আন নাফি জানায়, শ্রেণিকক্ষ না থাকায় তারা অনেক সময় রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে বাইরে দাঁড়িয়ে ক্লাসে অংশ নেয়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ফরিদ মিয়া বলেন, ‘নির্মাণসামগ্রী বিদ্যালয়ের আঙিনায় রাখায় তিন বছর ধরে ছাত্রছাত্রীদের প্রাত্যহিক সমাবেশ করানো যাচ্ছে না। তা ছাড়া ক্লাস নিতেও বিপাকে পড়তে হয়। বারবার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুল হক বলেন, ‘ভবনের কাজ দ্রুত শেষ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’ শিক্ষা অধিদপ্তরের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম খান বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। কিছুদিনের ভেতর ভবনের নির্মাণকাজ আবার শুরু হবে।’
হবিগঞ্জের চুনারুঘাট উপজেলার সাটিয়াজুরী উচ্চবিদ্যালয়ের পুরোনো ভবন ভেঙে শুরু হয় নতুন ভবনের নির্মাণকাজ। তবে একটা পর্যায়ে গিয়ে কাজ বন্ধ করে দেয় ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। এদিকে বিকল্প ভবন না থাকায় ক্লাস নিয়ে বিপাকে পড়তে হচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
শ্রেণিকক্ষের অভাবে ঠিকমতো ক্লাস করানো সম্ভব হচ্ছে না। আবার কখনো ক্লাস হলেও সেটি নিতে হচ্ছে বিদ্যালয়ের মাঠের গাছতলায় কিংবা নির্মাণাধীন ভবনের বারান্দায়। ফলে মানসম্মত শিক্ষা থেকে বঞ্চিত হচ্ছে শিক্ষার্থীরা। এমন পরিস্থিতিতে বিদ্যালয়ের নতুন ভবনটি গলার কাঁটা হয়ে দেখা দিয়েছে বলে মনে করছেন ভুক্তভোগীরা।
বিদ্যালয় ও সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, সাটিয়াজুরী উচ্চবিদ্যালয়ের চার তলা ভবনটির কাজ ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শুরু হয়। ভবনের নির্মাণকাজ পায় চট্টগ্রামের এমএস নিপু ইন্টারপ্রাইজ নামের একটি ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠান। চুক্তি অনুযায়ী, ২০২০ সালের ৫ আগস্ট কাজ শেষ হওয়ার কথা। তবে মেয়াদের পর আরও দুই বছর সময় পার হলেও শেষ হয়নি নির্মাণকাজ। মাঝপথে কাজ বন্ধ করে দিয়ে ফেলে রাখা হয়েছে নির্মাণসামগ্রী। তবে কী কারণে কাজ বন্ধ রয়েছে, তা জানেন না সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা।
এদিকে অযত্ন-অবহেলায় পড়ে থাকা ভবনের নির্মাণসামগ্রী যেমন একদিকে নষ্ট হচ্ছে, তেমনি শ্রেণিকক্ষের অভাবে কষ্ট করতে হচ্ছে বিদ্যালয়ের শিক্ষক-শিক্ষার্থীদের।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পুরোনো ভবন ভেঙে সেই স্থানে নতুন ভবন তোলার কারণে অনেক শিক্ষার্থীকে বাইরে, গাছতলায় ক্লাস করতে হচ্ছে।
বিদ্যালয়ের ষষ্ঠ শ্রেণির ছাত্র কাজী শাদমান আন নাফি জানায়, শ্রেণিকক্ষ না থাকায় তারা অনেক সময় রোদে পুড়ে, বৃষ্টিতে ভিজে বাইরে দাঁড়িয়ে ক্লাসে অংশ নেয়।
বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মোহাম্মদ ফরিদ মিয়া বলেন, ‘নির্মাণসামগ্রী বিদ্যালয়ের আঙিনায় রাখায় তিন বছর ধরে ছাত্রছাত্রীদের প্রাত্যহিক সমাবেশ করানো যাচ্ছে না। তা ছাড়া ক্লাস নিতেও বিপাকে পড়তে হয়। বারবার কর্তৃপক্ষের সঙ্গে যোগাযোগ করেও কোনো কাজ হচ্ছে না।’
এ ব্যাপারে উপজেলা মাধ্যমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মোহাম্মদ শামসুল হক বলেন, ‘ভবনের কাজ দ্রুত শেষ করতে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে।’ শিক্ষা অধিদপ্তরের জেলা নির্বাহী প্রকৌশলী আরিফুল ইসলাম খান বলেন, ‘ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের সঙ্গে কথা হয়েছে। কিছুদিনের ভেতর ভবনের নির্মাণকাজ আবার শুরু হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে