খায়রুল বাসার নির্ঝর
এক দিন পরেই নির্বাচন। ভোটারদের সাড়া কেমন পাচ্ছেন?
আমি প্রার্থী না হলেও সব সময় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের সঙ্গে ছিলাম। আমাকে কখনো নির্বাচন কমিশনার নিযুক্ত করা হয়েছে। সমিতির উপদেষ্টা হয়েছি কখনো। যখন যে দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছে, সব সময় সততার সঙ্গে পালন করেছি। শিল্পী সমিতির চেয়ারে না থাকা অবস্থায়ও আমরা শিল্পীদের পাশে থেকেছি। নেতৃত্বের জন্য যতটা আমরা করতে পারিনি, নেতৃত্বে এলে আরও বেশি কাজ করতে পারব। ভোটারদের সঙ্গে আমরা সব সময় কথা বলছি। তাঁরা যথেষ্ট উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে রেসপন্স করছেন।
গতকাল ২২ দফার একটি নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছেন আপনারা। মাত্র তিন বছর মেয়াদে এত কাজ কি শেষ করা সম্ভব হবে?
নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন কিন্তু ২৮ বছর আগের। ব্যক্তিগত ফান্ড দিয়ে আমি একাই সংগঠনটি শুরু করেছিলাম। আজ সেটি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে গেছে। সে তুলনায় শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আমি একা নই। আমার সঙ্গে নিপুণ, ফেরদৌস, রিয়াজরা আছে। আমি মনে করি, যদি আন্তরিকতা থাকে, কাজ করার মন-মানসিকতা থাকে, তবে এই স্বল্প সময়েও সব করা সম্ভব।
মঙ্গলবার আপনারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। কী কথা হলো তাঁর সঙ্গে?
নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। মাননীয় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ, তিনি আমাদের সময় দিয়েছেন। আমাদের সব কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনেছেন। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠুভাবে হবে। সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা তিনি করবেন।
নতুন শিল্পীদের নিয়ে ওয়ার্কশপ বা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এ নিয়ে কথা উঠেছে। শিল্পী সমিতি থেকে এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
এ ব্যাপারগুলো আমাদের পরিকল্পনায় আছে। ইশতেহারেও রেখেছি। শিল্পীদের প্রশিক্ষণের জন্য ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ নেব আমরা। যেখানে সব ধরনের শিল্পী তৈরির পাঠ্যসূচি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া শিল্পীদের পেশাগত মান বৃদ্ধিতে দেশের ও দেশের বাইরের কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে বিশেষ সেমিনার ও ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করব। এতে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় যেমন হবে, নতুন-পুরোনো সব শিল্পীর দক্ষতাও বাড়বে।
কিন্তু সিনেমা নির্মাণ কমে যাচ্ছে, নতুন প্রযোজক আসছেন না, হল বন্ধ হচ্ছে…
সিনেমা নির্মাণ শিল্পী সমিতির কাজ না। কিন্তু শিল্পী সমিতির অন্যতম কাজ—সিনেমা নির্মাণে সহযোগিতা করা। চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য সরকার সব সময় আন্তরিক। কিন্তু সরকারি সাহায্য নেওয়ার জন্য তো পরিকল্পনা থাকতে হবে। তেমন কিছু পরিকল্পনা করে আমরা সরকারি পর্যায়ে আলাপ করব। একটা কথা বলি, আমার জানামতে কোনো দিন কারও ক্ষতি করিনি। ক্ষতির চিন্তাও করিনি। সব সময় চেয়েছি, বাংলা চলচ্চিত্রে ভালো দিন আসুক। সবাই ভালো কাজ পাক। শিল্পীদের প্রতি আমার আস্থা আছে, তাঁরা সঠিক ব্যক্তিদের নির্বাচিত করবেন।
এক দিন পরেই নির্বাচন। ভোটারদের সাড়া কেমন পাচ্ছেন?
আমি প্রার্থী না হলেও সব সময় চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির নির্বাচনের সঙ্গে ছিলাম। আমাকে কখনো নির্বাচন কমিশনার নিযুক্ত করা হয়েছে। সমিতির উপদেষ্টা হয়েছি কখনো। যখন যে দায়িত্ব আমাকে দেওয়া হয়েছে, সব সময় সততার সঙ্গে পালন করেছি। শিল্পী সমিতির চেয়ারে না থাকা অবস্থায়ও আমরা শিল্পীদের পাশে থেকেছি। নেতৃত্বের জন্য যতটা আমরা করতে পারিনি, নেতৃত্বে এলে আরও বেশি কাজ করতে পারব। ভোটারদের সঙ্গে আমরা সব সময় কথা বলছি। তাঁরা যথেষ্ট উৎসাহ-উদ্দীপনা নিয়ে রেসপন্স করছেন।
গতকাল ২২ দফার একটি নির্বাচনী ইশতেহার দিয়েছেন আপনারা। মাত্র তিন বছর মেয়াদে এত কাজ কি শেষ করা সম্ভব হবে?
নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলন কিন্তু ২৮ বছর আগের। ব্যক্তিগত ফান্ড দিয়ে আমি একাই সংগঠনটি শুরু করেছিলাম। আজ সেটি দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে গেছে। সে তুলনায় শিল্পী সমিতির নির্বাচনে আমি একা নই। আমার সঙ্গে নিপুণ, ফেরদৌস, রিয়াজরা আছে। আমি মনে করি, যদি আন্তরিকতা থাকে, কাজ করার মন-মানসিকতা থাকে, তবে এই স্বল্প সময়েও সব করা সম্ভব।
মঙ্গলবার আপনারা স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর সঙ্গে দেখা করেছেন। কী কথা হলো তাঁর সঙ্গে?
নির্বাচন পরিস্থিতি নিয়ে তাঁর সঙ্গে আমরা কথা বলেছি। মাননীয় মন্ত্রীকে ধন্যবাদ, তিনি আমাদের সময় দিয়েছেন। আমাদের সব কথা গুরুত্ব দিয়ে শুনেছেন। তিনি আমাদের আশ্বাস দিয়েছেন, নির্বাচন শতভাগ সুষ্ঠুভাবে হবে। সম্পূর্ণ নিরাপত্তার ব্যবস্থা তিনি করবেন।
নতুন শিল্পীদের নিয়ে ওয়ার্কশপ বা প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা না থাকায় এ নিয়ে কথা উঠেছে। শিল্পী সমিতি থেকে এ ব্যাপারে কোনো উদ্যোগ থাকবে?
এ ব্যাপারগুলো আমাদের পরিকল্পনায় আছে। ইশতেহারেও রেখেছি। শিল্পীদের প্রশিক্ষণের জন্য ইনস্টিটিউট স্থাপনের উদ্যোগ নেব আমরা। যেখানে সব ধরনের শিল্পী তৈরির পাঠ্যসূচি ও প্রশিক্ষণের ব্যবস্থা থাকবে। এ ছাড়া শিল্পীদের পেশাগত মান বৃদ্ধিতে দেশের ও দেশের বাইরের কিংবদন্তি শিল্পীদের নিয়ে বিশেষ সেমিনার ও ওয়ার্কশপের ব্যবস্থা করব। এতে পারস্পরিক অভিজ্ঞতা বিনিময় যেমন হবে, নতুন-পুরোনো সব শিল্পীর দক্ষতাও বাড়বে।
কিন্তু সিনেমা নির্মাণ কমে যাচ্ছে, নতুন প্রযোজক আসছেন না, হল বন্ধ হচ্ছে…
সিনেমা নির্মাণ শিল্পী সমিতির কাজ না। কিন্তু শিল্পী সমিতির অন্যতম কাজ—সিনেমা নির্মাণে সহযোগিতা করা। চলচ্চিত্রের উন্নয়নের জন্য সরকার সব সময় আন্তরিক। কিন্তু সরকারি সাহায্য নেওয়ার জন্য তো পরিকল্পনা থাকতে হবে। তেমন কিছু পরিকল্পনা করে আমরা সরকারি পর্যায়ে আলাপ করব। একটা কথা বলি, আমার জানামতে কোনো দিন কারও ক্ষতি করিনি। ক্ষতির চিন্তাও করিনি। সব সময় চেয়েছি, বাংলা চলচ্চিত্রে ভালো দিন আসুক। সবাই ভালো কাজ পাক। শিল্পীদের প্রতি আমার আস্থা আছে, তাঁরা সঠিক ব্যক্তিদের নির্বাচিত করবেন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে