রবিবার, ০৯ মার্চ ২০২৫
রংপুর প্রতিনিধি
বাংলাদেশ-ভারতের কবি ও লেখকদের নিয়ে রংপুরে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সামাজিক সংগঠন ‘ফিরেদেখা’ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। গতকাল শনিবার বেলা দুইটায় ছিল সমাপনী অনুষ্ঠান।
কর্মসূচিতে ছিল কবিতা পাঠে ঐতিহাসিক স্থাপনা দর্শন, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, ভাওয়াইয়া সন্ধ্যা, প্রয়াত লেখক শামীম পারভেজের স্মরণসভা ও ইতিহাস সমৃদ্ধ বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ।
গত বৃহস্পতিবার থেকে শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ শুরু হয়। শুক্রবার ছিল সমাপনী দিন। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে গতকাল শনিবার দুপুরে সমাপনী আয়োজন করা হয়।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত কবি ও লেখকদের সঙ্গে নিয়ে শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ করা হয়। দর্শন করা হয় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত টাউন হল বধ্যভূমি, রঙ্গপুর সাহিত্য পরিষৎ, রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি, দখিগঞ্জ শ্মশান বধ্যভূমি, রংপুর জাদুঘর, তাজহাট জমিদার বাড়ি, মাহিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরি, দেবী চৌধুরানীর স্মৃতিবিজড়িত পীরগাছা জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ি নাটমন্দির, নাপাইচণ্ডীর মঠ, ইটাকুমারী জমিদার বাড়িসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি, লোকসাহিত্য গবেষক ও শিক্ষাবিদ সুবীর সরকার, কবি সৈকত সেন ও কবি অম্বরীষ ঘোষ।
বাংলাদেশের পক্ষে বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন গবেষক অধ্যাপক মোজাম্মেল হক, লেখক ও ইতিহাস গবেষক রেজাউল করিম মুকুল, লেখক মনোয়ারা বেগম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন, সাংবাদিক ও লেখক আফতাব হোসেন, ভাস্কর ও গল্পকার অনীক রেজা, কবি বাদল রহমান, কবি ও সাংবাদিক মাহবুবুল আলম এবং ফিরেদেখার সভাপতি এমাদউদ্দিন আহমেদ।
আরও ছিলেন কবি রাজ্জাক দুলাল, কবি এ এস এম হাবিবুর রহমান, ছড়াকার এস এম খলিল বাবু, মাহবুবা লাভীন, শিক্ষক সাহিনা সুলতানা, মাসুম মোরশেদ, আদিল ফকির, জাকির আহাম্মদ, উপস্থাপক ও অভিনয়শিল্পী শরীফ সুমন, সংবাদ ও সংস্কৃতিকর্মী ফরহাদুজ্জামান ফারুক, সংগীতশিল্পী ইকরাম হোসেন এলিজ, বন্যা, পুতুল, মৌ প্রমুখ।
পুরো আয়োজনে প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন ফিরেদেখার সম্পাদক ও প্রকাশক কবি সাকিল মাসুদ।
শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণে অংশ নেওয়া কবি-লেখকেরা বলেন, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চায় ফিরেদেখার আয়োজনে এটা ব্যতিক্রম উদ্যোগ। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইতিহাস-ঐতিহ্য পিপাসু মানুষ শেকড়ের সঠিক সন্ধান খুঁজে পাবেন। এবং গ্রামের নিভৃতপল্লিতে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার শুদ্ধ আলো পৌঁছে যাবে।
বাংলাদেশ-ভারতের কবি ও লেখকদের নিয়ে রংপুরে অনুষ্ঠিত হয়ে গেল শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ। সাহিত্য, সংস্কৃতি ও সামাজিক সংগঠন ‘ফিরেদেখা’ এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে। গতকাল শনিবার বেলা দুইটায় ছিল সমাপনী অনুষ্ঠান।
কর্মসূচিতে ছিল কবিতা পাঠে ঐতিহাসিক স্থাপনা দর্শন, সাংস্কৃতিক পরিবেশনা, ভাওয়াইয়া সন্ধ্যা, প্রয়াত লেখক শামীম পারভেজের স্মরণসভা ও ইতিহাস সমৃদ্ধ বিভিন্ন স্থান ভ্রমণ।
গত বৃহস্পতিবার থেকে শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ শুরু হয়। শুক্রবার ছিল সমাপনী দিন। কিন্তু বৈরী আবহাওয়ার কারণে গতকাল শনিবার দুপুরে সমাপনী আয়োজন করা হয়।
ভারতের পশ্চিমবঙ্গ থেকে আগত কবি ও লেখকদের সঙ্গে নিয়ে শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণ করা হয়। দর্শন করা হয় মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতিবিজড়িত টাউন হল বধ্যভূমি, রঙ্গপুর সাহিত্য পরিষৎ, রংপুর পাবলিক লাইব্রেরি, দখিগঞ্জ শ্মশান বধ্যভূমি, রংপুর জাদুঘর, তাজহাট জমিদার বাড়ি, মাহিগঞ্জ পাবলিক লাইব্রেরি, দেবী চৌধুরানীর স্মৃতিবিজড়িত পীরগাছা জমিদার বাড়ি, রাজবাড়ি নাটমন্দির, নাপাইচণ্ডীর মঠ, ইটাকুমারী জমিদার বাড়িসহ বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থাপনা।
বিভিন্ন অনুষ্ঠানে অংশ নেন পশ্চিমবঙ্গের বিশিষ্ট কবি, লোকসাহিত্য গবেষক ও শিক্ষাবিদ সুবীর সরকার, কবি সৈকত সেন ও কবি অম্বরীষ ঘোষ।
বাংলাদেশের পক্ষে বিভিন্ন কার্যক্রমে যুক্ত ছিলেন গবেষক অধ্যাপক মোজাম্মেল হক, লেখক ও ইতিহাস গবেষক রেজাউল করিম মুকুল, লেখক মনোয়ারা বেগম, বীর মুক্তিযোদ্ধা আকবর হোসেন, সাংবাদিক ও লেখক আফতাব হোসেন, ভাস্কর ও গল্পকার অনীক রেজা, কবি বাদল রহমান, কবি ও সাংবাদিক মাহবুবুল আলম এবং ফিরেদেখার সভাপতি এমাদউদ্দিন আহমেদ।
আরও ছিলেন কবি রাজ্জাক দুলাল, কবি এ এস এম হাবিবুর রহমান, ছড়াকার এস এম খলিল বাবু, মাহবুবা লাভীন, শিক্ষক সাহিনা সুলতানা, মাসুম মোরশেদ, আদিল ফকির, জাকির আহাম্মদ, উপস্থাপক ও অভিনয়শিল্পী শরীফ সুমন, সংবাদ ও সংস্কৃতিকর্মী ফরহাদুজ্জামান ফারুক, সংগীতশিল্পী ইকরাম হোসেন এলিজ, বন্যা, পুতুল, মৌ প্রমুখ।
পুরো আয়োজনে প্রধান সমন্বয়ক ছিলেন ফিরেদেখার সম্পাদক ও প্রকাশক কবি সাকিল মাসুদ।
শেকড় সন্ধানী কবিতা ভ্রমণে অংশ নেওয়া কবি-লেখকেরা বলেন, সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চায় ফিরেদেখার আয়োজনে এটা ব্যতিক্রম উদ্যোগ। এই অনুষ্ঠানের মাধ্যমে ইতিহাস-ঐতিহ্য পিপাসু মানুষ শেকড়ের সঠিক সন্ধান খুঁজে পাবেন। এবং গ্রামের নিভৃতপল্লিতে সাহিত্য-সংস্কৃতি চর্চার শুদ্ধ আলো পৌঁছে যাবে।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৮ দিন আগে
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪
