ভূঞাপুর প্রতিনিধি
ভূঞাপুরের যমুনার বালুচরে চলতি মৌসুমে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। এত হাসি ফুটেছে এই অঞ্চলের কৃষকের মুখে। বন্যা পরবর্তী সময়ে যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরে ভুট্টা চাষ করে নতুন করে লাভবান হওয়ার অপেক্ষায় এখানকার কৃষকেরা। এ জন্য বর্তমানে চলছে ভুট্টা সংরক্ষণ ও মাড়াই কাজ।
জানা গেছে, চলতি বছরের বন্যায় উপজেলার অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী ও নিকরাইল ইউনিয়নের চরাঞ্চলের কৃষকেরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বন্যার এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে যমুনার বুকে জেগে ওঠা বালুচরে ভুট্টা চাষ করেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা। এখানকার মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। সব মিলিয়ে খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে বিনা মূল্যে ভুট্টা চাষিদের মাঝে উন্নতমানের ভুট্টার বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন।
ভুট্টা চাষ অত্যন্ত সহজ ও লাভজনক। তা ছাড়া অন্যান্য ফসলের মতো সার ও সেচের তেমন প্রয়োজন হয় না। হাট-বাজারগুলোতেও চরাঞ্চলের অন্যান্য ফসলের চেয়ে ভুট্টার চাহিদা ও দাম অনেক বেশি।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে প্রতি মন ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায়।
উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের যমুনা চরাঞ্চলের ভুট্টাচাষি আলী আজগর, রেজাউল, আব্দুর রশিদ, গফুর মিয়া জানান, প্রতি বছর বন্যায় আমাদের বীজতলা, সবজিখেতসহ সকল ফসল পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে তাঁরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন। আর এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বন্যা পরবর্তী সময়ে যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরে আমরা ভুট্টা চাষ করেন তাঁরা। চাষি আলী আজগর বলেন, ভুট্টা চাষে খরচ অনেক কম ও লাভ অনেক বেশি। আর এই ভুট্টা চাষ করে বন্যার ক্ষতি অনেকটাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পারি।
রামপুর গ্রামের ভুট্টাচাষি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এখানকার মাটি ভুট্টা চাষের উপযোগী হওয়ার আমাদের চরাঞ্চলের ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আমি পাঁচ বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছি। আশা রাখি বিঘা প্রতি ২৫ থেকে ৩০ মণ ফলন পাব। বাজার ভালো থাকলে পাঁচ বিঘাতে খরচ বাদে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা লাভ হবে।
উপজেলার গোবিন্দাসী হাটে ভুট্টা বিক্রি করতে আসা কৃষক সিরাজ মিয়া বলেন, আমাদের স্থানীয় হাট-বাজারগুলোতে চরাঞ্চলের অন্যান্য ফসলের চেয়ে ভুট্টার চাহিদা ও দাম অনেক মোটামুটি ভালো। এ বছর বিঘা প্রতি প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মণ ভুট্টা উৎপাদন হয়েছে। বাজারে প্রতি মন ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ভুট্টা আট থেকে নয় শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. হুমায়ুন কবির বলেন, আমাদের যমুনা চরাঞ্চলের বালি মাটি ভুট্টা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বন্যা পরবর্তী সময়ে এখানকার কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ভুট্টা চাষ করেন। বাজারে ভুট্টার ভালো দাম পাওয়ায় প্রতিবছর কৃষকদের মাঝে ভুট্টা চাষের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
ভূঞাপুরের যমুনার বালুচরে চলতি মৌসুমে ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। এত হাসি ফুটেছে এই অঞ্চলের কৃষকের মুখে। বন্যা পরবর্তী সময়ে যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরে ভুট্টা চাষ করে নতুন করে লাভবান হওয়ার অপেক্ষায় এখানকার কৃষকেরা। এ জন্য বর্তমানে চলছে ভুট্টা সংরক্ষণ ও মাড়াই কাজ।
জানা গেছে, চলতি বছরের বন্যায় উপজেলার অর্জুনা, গাবসারা, গোবিন্দাসী ও নিকরাইল ইউনিয়নের চরাঞ্চলের কৃষকেরা ব্যাপক ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছেন। বন্যার এই ক্ষতি পুষিয়ে নিতে যমুনার বুকে জেগে ওঠা বালুচরে ভুট্টা চাষ করেন ক্ষতিগ্রস্ত কৃষকেরা। এখানকার মাটি ও আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় ভুট্টার ভালো ফলন হয়েছে। সব মিলিয়ে খুশি কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কার্যালয় থেকে বিনা মূল্যে ভুট্টা চাষিদের মাঝে উন্নতমানের ভুট্টার বীজ ও সার বিতরণ করা হয়েছে। এ ছাড়া কৃষি কর্মকর্তারা মাঠপর্যায়ে গিয়ে আমাদের বিভিন্ন পরামর্শ দিয়েছেন।
ভুট্টা চাষ অত্যন্ত সহজ ও লাভজনক। তা ছাড়া অন্যান্য ফসলের মতো সার ও সেচের তেমন প্রয়োজন হয় না। হাট-বাজারগুলোতেও চরাঞ্চলের অন্যান্য ফসলের চেয়ে ভুট্টার চাহিদা ও দাম অনেক বেশি।
সরেজমিনে উপজেলার বিভিন্ন হাট-বাজারে গিয়ে দেখা যায়, সেখানে প্রতি মন ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে ৮০০ থেকে ৯০০ টাকায়।
উপজেলার গাবসারা ইউনিয়নের যমুনা চরাঞ্চলের ভুট্টাচাষি আলী আজগর, রেজাউল, আব্দুর রশিদ, গফুর মিয়া জানান, প্রতি বছর বন্যায় আমাদের বীজতলা, সবজিখেতসহ সকল ফসল পানিতে তলিয়ে নষ্ট হয়ে যায়। এর ফলে তাঁরা ব্যাপক ক্ষতির সম্মুখীন হন। আর এই ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে বন্যা পরবর্তী সময়ে যমুনার বুকে জেগে ওঠা চরে আমরা ভুট্টা চাষ করেন তাঁরা। চাষি আলী আজগর বলেন, ভুট্টা চাষে খরচ অনেক কম ও লাভ অনেক বেশি। আর এই ভুট্টা চাষ করে বন্যার ক্ষতি অনেকটাই আমরা কাটিয়ে উঠতে পারি।
রামপুর গ্রামের ভুট্টাচাষি মিনহাজ উদ্দিন বলেন, এখানকার মাটি ভুট্টা চাষের উপযোগী হওয়ার আমাদের চরাঞ্চলের ভুট্টার বাম্পার ফলন হয়েছে। এ বছর আমি পাঁচ বিঘা জমিতে ভুট্টার চাষ করেছি। আশা রাখি বিঘা প্রতি ২৫ থেকে ৩০ মণ ফলন পাব। বাজার ভালো থাকলে পাঁচ বিঘাতে খরচ বাদে ৭০ থেকে ৮০ হাজার টাকা লাভ হবে।
উপজেলার গোবিন্দাসী হাটে ভুট্টা বিক্রি করতে আসা কৃষক সিরাজ মিয়া বলেন, আমাদের স্থানীয় হাট-বাজারগুলোতে চরাঞ্চলের অন্যান্য ফসলের চেয়ে ভুট্টার চাহিদা ও দাম অনেক মোটামুটি ভালো। এ বছর বিঘা প্রতি প্রায় ২৫ থেকে ৩০ মণ ভুট্টা উৎপাদন হয়েছে। বাজারে প্রতি মন ভুট্টা বিক্রি হচ্ছে প্রতি মণ ভুট্টা আট থেকে নয় শ টাকায় বিক্রি হচ্ছে।
এ বিষয়ে উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. হুমায়ুন কবির বলেন, আমাদের যমুনা চরাঞ্চলের বালি মাটি ভুট্টা চাষের জন্য অত্যন্ত উপযোগী। বন্যা পরবর্তী সময়ে এখানকার কৃষকেরা বন্যার ক্ষতি পুষিয়ে নিতে অন্যান্য ফসলের পাশাপাশি ভুট্টা চাষ করেন। বাজারে ভুট্টার ভালো দাম পাওয়ায় প্রতিবছর কৃষকদের মাঝে ভুট্টা চাষের আগ্রহ বৃদ্ধি পাচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে