মো. শামীমুল ইসলাম, আগৈলঝাড়া
আগৈলঝাড়ায় কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে অরুণ পান্ডে নামের এক ব্যক্তি তাঁর খামারে বড় করছেন হানি সিং ও টাইগার নামের দুটি ষাঁড়। এর মধ্যে হানি সিংয়ের ওজন প্রায় ১১০০ কেজি। ১০ ফুট লম্বা ও ৬ ফুট উচ্চতার বিশালাকৃতির এই গরুটির দাম চাওয়া হয়েছে ১০ লাখ টাকা। তবে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় ও ক্রেতা কম থাকায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অরুণ পান্ডে।
নিজের খামারে ছোট থেকে লালন-পালন করে এই ষাঁড় গরুটিকে বড় করে তুলেছেন উপজেলার বারপাইকা গ্রামের রমণী পান্ডের ছেলে পেশায় কাঠমিস্ত্রি অরুণ পান্ডে। প্রায় সাড়ে ২৭ মণ ওজনের ও ২৮ মাস বয়সী বিশালাকৃতির ষাঁড় গরুটি লম্বায় ১০ ফুট ও উচ্চতায় ৬ ফুট।
অরুণ পান্ডে জানান, হানি সিং ছাড়াও তাঁর খামারে রয়েছে আর একটি গরু, যেটির নাম টাইগার। এটি লম্বায় ৭ ফুট ও উচ্চতায় ৫ ফুট। সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খাওয়ানো হয় গরু দুটিকে। গরু দুটির পরিচর্যা, দেখাশোনা, খাবার দেওয়া, গোসল করানো, খামার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার সব কাজই করেন অরুণ পান্ডে।
অরুণ পান্ডে আরও জানান, মোটাতাজা করার কৃত্রিম উপায় ছাড়াই কোরবানির জন্য গরু দুটি প্রস্তুত করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন আড়াই কেজি গুড়, ৫ কেজি ভুসি, ২ কেজি ডালের ভুসি, ২ কেজি ধানের কুঁড়া, ১ কেজি ভুট্টার গুঁড়া, ২ কেজি গমের ভুসি, ৫ কেজি তিলের খৈল, ১০ কেজি চালের গুঁড়া, ঘাস এবং ২ কেজি খুদের ভাত খাওয়ানো হয় হানি সিং ও টাইগারকে।
এলাকাবাসী জানায়, পেশায় কাঠমিস্ত্রি অরুণ যা আয় করে এর প্রায় সবটাই খরচ করেন গরু দুটির পেছনে। ন্যায্য দাম না পেলে অনেক লোকসানের মুখে পড়বেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান তরফদার বলেন, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে হানি সিংকে পালন করা হয়েছে। হানি সিং ছাড়াও উপজেলার সমস্ত খামারির গরুর নিয়মিত তদারকিসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
আগৈলঝাড়ায় কোরবানির ঈদকে সামনে রেখে অরুণ পান্ডে নামের এক ব্যক্তি তাঁর খামারে বড় করছেন হানি সিং ও টাইগার নামের দুটি ষাঁড়। এর মধ্যে হানি সিংয়ের ওজন প্রায় ১১০০ কেজি। ১০ ফুট লম্বা ও ৬ ফুট উচ্চতার বিশালাকৃতির এই গরুটির দাম চাওয়া হয়েছে ১০ লাখ টাকা। তবে গোখাদ্যের দাম বেড়ে যাওয়ায় ও ক্রেতা কম থাকায় দুশ্চিন্তায় পড়েছেন অরুণ পান্ডে।
নিজের খামারে ছোট থেকে লালন-পালন করে এই ষাঁড় গরুটিকে বড় করে তুলেছেন উপজেলার বারপাইকা গ্রামের রমণী পান্ডের ছেলে পেশায় কাঠমিস্ত্রি অরুণ পান্ডে। প্রায় সাড়ে ২৭ মণ ওজনের ও ২৮ মাস বয়সী বিশালাকৃতির ষাঁড় গরুটি লম্বায় ১০ ফুট ও উচ্চতায় ৬ ফুট।
অরুণ পান্ডে জানান, হানি সিং ছাড়াও তাঁর খামারে রয়েছে আর একটি গরু, যেটির নাম টাইগার। এটি লম্বায় ৭ ফুট ও উচ্চতায় ৫ ফুট। সম্পূর্ণ দেশীয় খাবার খাওয়ানো হয় গরু দুটিকে। গরু দুটির পরিচর্যা, দেখাশোনা, খাবার দেওয়া, গোসল করানো, খামার পরিষ্কার-পরিচ্ছন্ন রাখার সব কাজই করেন অরুণ পান্ডে।
অরুণ পান্ডে আরও জানান, মোটাতাজা করার কৃত্রিম উপায় ছাড়াই কোরবানির জন্য গরু দুটি প্রস্তুত করা হয়েছে। বর্তমানে প্রতিদিন আড়াই কেজি গুড়, ৫ কেজি ভুসি, ২ কেজি ডালের ভুসি, ২ কেজি ধানের কুঁড়া, ১ কেজি ভুট্টার গুঁড়া, ২ কেজি গমের ভুসি, ৫ কেজি তিলের খৈল, ১০ কেজি চালের গুঁড়া, ঘাস এবং ২ কেজি খুদের ভাত খাওয়ানো হয় হানি সিং ও টাইগারকে।
এলাকাবাসী জানায়, পেশায় কাঠমিস্ত্রি অরুণ যা আয় করে এর প্রায় সবটাই খরচ করেন গরু দুটির পেছনে। ন্যায্য দাম না পেলে অনেক লোকসানের মুখে পড়বেন।
উপজেলা প্রাণিসম্পদ কর্মকর্তা মনিরুজ্জামান তরফদার বলেন, সম্পূর্ণ প্রাকৃতিক উপায়ে হানি সিংকে পালন করা হয়েছে। হানি সিং ছাড়াও উপজেলার সমস্ত খামারির গরুর নিয়মিত তদারকিসহ উপজেলা প্রাণিসম্পদ কার্যালয় থেকে বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে