শেরপুর প্রতিনিধি
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার দাঁড়িয়ারপার এলাকায় সংকুচিত হয়ে পড়া পাগলা নদীর ওপর সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করে মাটি দিয়ে ভরাট করে বানানো হয় সড়ক। ফলে পাহাড়ি ঢলে সড়কের ওই অংশটুকু ধসে যায়। বর্তমানে সেখানে একটি বাঁশের সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। এতে দুর্ভোগে পড়েছে আশপাশের অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঝিনাইগাতী উপজেলা সদরসহ জেলা সদরে যাতায়াত করে। কিন্তু দাঁড়িয়ারপার এলাকার এ স্থানে নদীর ওপর সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করে মাটি দিয়ে নদী ভরাট করে সড়ক বানানো হয়। ফলে ভেঙে যায় সে সড়ক। বন্ধ হয়ে যায় দুই পাড়ের মানুষের যাতায়াত। এখন অনেক রাস্তা ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে তাদের। এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা হলে যানবাহন চলাচলের পাশাপাশি মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ঝিনাইগাতী উপজেলার সদর ইউনিয়নের আহমদনগর প্রধান সড়ক থেকে ধানশাইল ইউনিয়নের মোহনগঞ্জ বাজার পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের কাজ হাতে নেয় এলজিইডি। বর্তমানে সড়কটির নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। কিন্তু গত বর্ষার আগে সড়কটির নির্মাণকাজ শুরু হলে দাঁড়িয়ারপার এলাকায় পাগলা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ না করে ভরাট করা হয়। এতে সড়ক নির্মাণকাজ শেষ হতে না হতেই মাস ছয়েক আগে পাহাড়ি ঢলের তোড়ে নদীস্থলের অংশটুকু ভেঙে যায়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা। চলাচলে দুর্ভোগ শুরু হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। ভাঙা জায়গার ওপর বর্তমানে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে ওই পথে কোনো রকমে চলাচল করতে হচ্ছে অন্তত ১০ গ্রামের মানুষকে।
ধানশাইল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পাগলা নদীর ওই অংশে কোনো সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করেই সড়ক নির্মাণ করা হয়েছিল। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হতে না হতেই নদীর ওই স্থানে নির্মাণাধীন রাস্তাটি ভেঙে যায় এবং পুনরায় নদীর প্রবাহ সৃষ্টি হয়। এতে দুই পাশের সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। কিন্তু এলজিইডি বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে যোগাযোগব্যবস্থা চালুর বিষয়ে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বর্তমানে গ্রামবাসী নিজেরাই ওই নদীর ওপর একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে এ নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।
এ বিষয়ে শেরপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখানে একটি সেতু নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করে অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু করা হবে।
শেরপুরের ঝিনাইগাতী উপজেলার দাঁড়িয়ারপার এলাকায় সংকুচিত হয়ে পড়া পাগলা নদীর ওপর সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করে মাটি দিয়ে ভরাট করে বানানো হয় সড়ক। ফলে পাহাড়ি ঢলে সড়কের ওই অংশটুকু ধসে যায়। বর্তমানে সেখানে একটি বাঁশের সাঁকো বানিয়ে চলাচল করছে স্থানীয় বাসিন্দারা। এতে দুর্ভোগে পড়েছে আশপাশের অন্তত ১০ গ্রামের মানুষ।
স্থানীয় বাসিন্দারা জানান, এ সড়ক দিয়ে প্রতিদিন হাজারো মানুষ ঝিনাইগাতী উপজেলা সদরসহ জেলা সদরে যাতায়াত করে। কিন্তু দাঁড়িয়ারপার এলাকার এ স্থানে নদীর ওপর সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করে মাটি দিয়ে নদী ভরাট করে সড়ক বানানো হয়। ফলে ভেঙে যায় সে সড়ক। বন্ধ হয়ে যায় দুই পাড়ের মানুষের যাতায়াত। এখন অনেক রাস্তা ঘুরে চলাচল করতে হচ্ছে তাদের। এখানে একটি সেতু নির্মাণ করা হলে যানবাহন চলাচলের পাশাপাশি মানুষের দুর্ভোগ লাঘব হবে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল বিভাগ (এলজিইডি) ও স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, ২০২১ সালে ঝিনাইগাতী উপজেলার সদর ইউনিয়নের আহমদনগর প্রধান সড়ক থেকে ধানশাইল ইউনিয়নের মোহনগঞ্জ বাজার পর্যন্ত সড়ক নির্মাণের কাজ হাতে নেয় এলজিইডি। বর্তমানে সড়কটির নির্মাণকাজ চলমান রয়েছে। কিন্তু গত বর্ষার আগে সড়কটির নির্মাণকাজ শুরু হলে দাঁড়িয়ারপার এলাকায় পাগলা নদীর ওপর সেতু নির্মাণ না করে ভরাট করা হয়। এতে সড়ক নির্মাণকাজ শেষ হতে না হতেই মাস ছয়েক আগে পাহাড়ি ঢলের তোড়ে নদীস্থলের অংশটুকু ভেঙে যায়। এতে বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়ে এলাকার যোগাযোগব্যবস্থা। চলাচলে দুর্ভোগ শুরু হয় স্থানীয় বাসিন্দাদের। ভাঙা জায়গার ওপর বর্তমানে একটি বাঁশের সাঁকো নির্মাণ করে ওই পথে কোনো রকমে চলাচল করতে হচ্ছে অন্তত ১০ গ্রামের মানুষকে।
ধানশাইল ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান মো. শফিকুল ইসলাম বলেন, পাগলা নদীর ওই অংশে কোনো সেতু বা কালভার্ট নির্মাণ না করেই সড়ক নির্মাণ করা হয়েছিল। ফলে নির্মাণকাজ শেষ হতে না হতেই নদীর ওই স্থানে নির্মাণাধীন রাস্তাটি ভেঙে যায় এবং পুনরায় নদীর প্রবাহ সৃষ্টি হয়। এতে দুই পাশের সড়ক যোগাযোগব্যবস্থা বিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছে। কিন্তু এলজিইডি বা ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের পক্ষ থেকে যোগাযোগব্যবস্থা চালুর বিষয়ে এখনো কোনো ব্যবস্থা নেওয়া হয়নি। বর্তমানে গ্রামবাসী নিজেরাই ওই নদীর ওপর একটি বাঁশের সাঁকো তৈরি করে ঝুঁকি নিয়ে পারাপার হচ্ছে। জরুরি ভিত্তিতে এ নদীর ওপর একটি সেতু নির্মাণ করা প্রয়োজন।
এ বিষয়ে শেরপুর এলজিইডির নির্বাহী প্রকৌশলী মো. মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এখানে একটি সেতু নির্মাণের জন্য প্রকল্প প্রণয়ন করে অধিদপ্তরে পাঠানো হয়েছে। বরাদ্দ পেলেই কাজ শুরু করা হবে।
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
২ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪