ভালুকা (ময়মনসিংহ) প্রতিনিধি
প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাওয়া আশ্রয়ণের অনেক ঘরেই থাকেন না বাসিন্দারা। ঘরগুলো তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে দীর্ঘদিন।
উপজেলা প্রশাসন বলছে, যেসব ঘরে উপকারভোগীরা থাকেন না, সেগুলো নতুন লোকদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ভালুকা উপজেলার রাজৈ ইউনিয়নের বাঘেরপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৩০টি ঘরের মধ্যে ১২টি ঘরে লোকজন বসবাস করেন। ১৮টি ঘর মানুষশূন্য। রাজৈ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম বাদশা বলেন, এই আশ্রয়ণ প্রকল্পে প্রথম থেকেই কিছু সুবিধাভোগী অনুপস্থিত।
যেসব ঘরে সুবিধাভোগীরা থাকেন না, তাঁদের নামের ঘরগুলো বাতিল করে নতুনদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হবে। সম্প্রতি ৫ জনের নামে নতুন
বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য ঘরগুলোয়ও নতুনদের বরাদ্দ দেওয়া হবে।
হবিরবাড়ী ইউনিয়নের কড়ইতলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২০টি ঘরের মধ্যে একটি ঘরে দীর্ঘদিন ধরে কেউ থাকেন না। কড়ইতলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে বাসিন্দারা জানান, হীরনের নামে একটি ঘর বরাদ্দ থাকলেও এক দিনের জন্যও তিনি ওই ঘরে থাকেননি। এক বছরে ওই ঘরে কেউ আসেনি।
হবিরবাড়ী ইউনিয়নের অন্য একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২১টি ঘর। সেখানকার বাসিন্দারা জানান, মোছা. বেগম, শামছুদ্দিন, মাজেদা, আ. বাতেন ও রহিম উদ্দীনের নামে ঘর বরাদ্দ থাকলেও তাঁরা কোনো দিন ওই সব ঘরে থাকেননি। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ঘরের দরজা খুলে কিছু সময় অবস্থান করে আবার চলে যান।
মল্লিকবাড়ী ইউনিয়নের ভায়াবহ গ্রামে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২১টি ঘর রয়েছে। সেখানে ঝর্না রানীর নামে একটি ঘর থাকলেও তিনি এক বছর ধরে ওই ঘরে থাকেন না। অন্য ঘরের মালিকেরা জানান, ওই প্রকল্পে আরও একটি ঘর জনশূন্য রয়েছে।
ভরাডোবা ইউনিয়নের রাংচাপড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা বলেন, ১২টি ঘরের মধ্যে তিনটি ঘর সারা বছর তালাবদ্ধ থাকে। ভালুকা ইউনিয়নের নিশাইগঞ্জ আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৭টি ঘরের মধ্যে ৪টি ঘরে লোকজন থাকলেও ৩টি ঘরে কেউ থাকেন না।
ভালুকা উপজেলায় তিন ধাপে ৩২৪টি পরিবারকে ঘর দেওয়া হলেও নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রকৃত ভূমি ও গৃহহীনদের ঘর না দেওয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনেক ঘর খালি রয়েছে বলে সচেতন মহলের দাবি।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর তো খালি থাকার কথা নয়। যদি থাকে, সেসব ঘরের বরাদ্দ বাতিল করে
যাঁরা পাওয়ার উপযুক্ত, তাঁদেরকে দেওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে বারবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
ভালুকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আবিদুর রহমান বলেন, ‘যেসব ঘরে উপকারভোগীরা থাকেন না, তাঁদের ঘরের বরাদ্দ বাতিল করা হবে এবং ওই সব ঘরে নতুন লোক দেওয়া হবে।
ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত আশ্রয়ণ প্রকল্পগুলোয় অনেক সুবিধাভোগী অনুপস্থিত রয়েছে এবং নানা ধরনের বিচ্যুতির খবর আমিও শুনেছি। প্রকল্পটি আমাদের সঙ্গে সমম্বয় না করেই করা হয়েছে। যারা দায়িত্ব নিয়ে করে ছিলো এর দায়ভার তাদেরই।
প্রধানমন্ত্রীর উপহার হিসেবে পাওয়া আশ্রয়ণের অনেক ঘরেই থাকেন না বাসিন্দারা। ঘরগুলো তালাবদ্ধ অবস্থায় পড়ে আছে দীর্ঘদিন।
উপজেলা প্রশাসন বলছে, যেসব ঘরে উপকারভোগীরা থাকেন না, সেগুলো নতুন লোকদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হবে।
জানা গেছে, ভালুকা উপজেলার রাজৈ ইউনিয়নের বাঘেরপাড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৩০টি ঘরের মধ্যে ১২টি ঘরে লোকজন বসবাস করেন। ১৮টি ঘর মানুষশূন্য। রাজৈ ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান মো. নুরুল ইসলাম বাদশা বলেন, এই আশ্রয়ণ প্রকল্পে প্রথম থেকেই কিছু সুবিধাভোগী অনুপস্থিত।
যেসব ঘরে সুবিধাভোগীরা থাকেন না, তাঁদের নামের ঘরগুলো বাতিল করে নতুনদের নামে বরাদ্দ দেওয়া হবে। সম্প্রতি ৫ জনের নামে নতুন
বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে। পর্যায়ক্রমে অন্য ঘরগুলোয়ও নতুনদের বরাদ্দ দেওয়া হবে।
হবিরবাড়ী ইউনিয়নের কড়ইতলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২০টি ঘরের মধ্যে একটি ঘরে দীর্ঘদিন ধরে কেউ থাকেন না। কড়ইতলী আশ্রয়ণ প্রকল্পে বাসিন্দারা জানান, হীরনের নামে একটি ঘর বরাদ্দ থাকলেও এক দিনের জন্যও তিনি ওই ঘরে থাকেননি। এক বছরে ওই ঘরে কেউ আসেনি।
হবিরবাড়ী ইউনিয়নের অন্য একটি আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২১টি ঘর। সেখানকার বাসিন্দারা জানান, মোছা. বেগম, শামছুদ্দিন, মাজেদা, আ. বাতেন ও রহিম উদ্দীনের নামে ঘর বরাদ্দ থাকলেও তাঁরা কোনো দিন ওই সব ঘরে থাকেননি। মাঝেমধ্যে কেউ কেউ ঘরের দরজা খুলে কিছু সময় অবস্থান করে আবার চলে যান।
মল্লিকবাড়ী ইউনিয়নের ভায়াবহ গ্রামে আশ্রয়ণ প্রকল্পে ২১টি ঘর রয়েছে। সেখানে ঝর্না রানীর নামে একটি ঘর থাকলেও তিনি এক বছর ধরে ওই ঘরে থাকেন না। অন্য ঘরের মালিকেরা জানান, ওই প্রকল্পে আরও একটি ঘর জনশূন্য রয়েছে।
ভরাডোবা ইউনিয়নের রাংচাপড়া আশ্রয়ণ প্রকল্পের বাসিন্দারা বলেন, ১২টি ঘরের মধ্যে তিনটি ঘর সারা বছর তালাবদ্ধ থাকে। ভালুকা ইউনিয়নের নিশাইগঞ্জ আশ্রয়ণ প্রকল্পে ৭টি ঘরের মধ্যে ৪টি ঘরে লোকজন থাকলেও ৩টি ঘরে কেউ থাকেন না।
ভালুকা উপজেলায় তিন ধাপে ৩২৪টি পরিবারকে ঘর দেওয়া হলেও নিয়মবহির্ভূতভাবে প্রকৃত ভূমি ও গৃহহীনদের ঘর না দেওয়ায় আশ্রয়ণ প্রকল্পে অনেক ঘর খালি রয়েছে বলে সচেতন মহলের দাবি।
উপজেলা পরিষদের ভাইস চেয়ারম্যান রফিকুল ইসলাম পিন্টু বলেন, ‘আশ্রয়ণ প্রকল্পের ঘর তো খালি থাকার কথা নয়। যদি থাকে, সেসব ঘরের বরাদ্দ বাতিল করে
যাঁরা পাওয়ার উপযুক্ত, তাঁদেরকে দেওয়া উচিত।’
এ বিষয়ে জানতে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন কর্মকর্তা মো. আবুল কালাম আজাদের মোবাইল ফোনে বারবার কল করলেও তিনি ফোন রিসিভ করেননি।
ভালুকা উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (অতিরিক্ত দায়িত্ব) মো. আবিদুর রহমান বলেন, ‘যেসব ঘরে উপকারভোগীরা থাকেন না, তাঁদের ঘরের বরাদ্দ বাতিল করা হবে এবং ওই সব ঘরে নতুন লোক দেওয়া হবে।
ভালুকা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আবুল কালাম আজাদ বলেন, উপজেলার বিভিন্ন এলাকায় অবস্থিত আশ্রয়ণ প্রকল্পগুলোয় অনেক সুবিধাভোগী অনুপস্থিত রয়েছে এবং নানা ধরনের বিচ্যুতির খবর আমিও শুনেছি। প্রকল্পটি আমাদের সঙ্গে সমম্বয় না করেই করা হয়েছে। যারা দায়িত্ব নিয়ে করে ছিলো এর দায়ভার তাদেরই।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১৭ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে