ভূঞাপুর প্রতিনিধি
ভূঞাপুরে কালোজিরা চাষ কৃষকের ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় মসলাজাতীয় এই ফসল উৎপাদনে কৃষকেরা আগ্রহী হচ্ছেন। কালোজিরা এখন চরাঞ্চলের কৃষকের কাছে ‘কালো সোনা’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। কৃষকদের মুখে এনে দিয়েছে হাসি। এ বছর উপজেলাটিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে কালোজিরার চাষ হয়েছে। যমুনায় জেগে ওঠা চর এখন সবুজের সমারোহ।
আবহাওয়া উপযোগী হওয়ায় উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, নিকরাইল ইউনিয়নসহ বেশ কয়েকটি চরাঞ্চলে কালোজিরার চাষ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার যমুনার চরাঞ্চলে কালোজিরা চাষে এ বছর কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। এ বছর উপজেলায় ১৮ হেক্টর জমিতে কালোজিরা চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে বারি কালোজিরা-১ জাতের চাষ হয়েছে বেশি। এ জাতটির জীবনকাল ১৩৫ থেকে ১৪৫ দিন। হেক্টরপ্রতি এর গড় ফলন ০ দশমিক ৮০ থেকে ১ দশমিক ০ টন হয়ে থাকে। স্থানীয় জাতের তুলনায় এ জাতে রোগবালাইয়ের আক্রমণও খুব কম হয়।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলনের আশা করছেন তাঁরা। বিঘায় (৩৩ শতাংশ) ৪ থেকে সাড়ে ৪ মণ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান বাজার মূল্যে প্রতি মণ কালোজিরা ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকা।
অর্জুনা গ্রামের মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর আমি এক বিঘা জমিতে কালোজিরা চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। আশা করছি প্রায় ৪ মণ উৎপাদন হবে। বাজারে কালোজিরা দাম অন্যান্য ফসলের চেয়ে অনেক বেশি। আশা করছি লাভ ঘরে তুলতে পারব।’
চাষি ইদ্রিস মিয়া বলেন, ‘চরাঞ্চলের বালি মাটি ও আবহাওয়া কালোজিরা চাষের জন্য উপযোগী। এ বছরে কালোজিরার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে আমাদের নিয়মিত বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ড. হুমায়ূন কবির জানান, কৃষকদের মধ্যে কম খরচে বেশি লাভের জন্য বিভিন্ন ধরনের মসলা চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে এ অঞ্চলের চাষিদের। তাই এ বছর যমুনার চরাঞ্চলে ব্যাপক হারে কালোজিরার চাষ হয়েছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আশা করছি এ বছর প্রতি একরে ১৩ থেকে ১৪ মণ কালোজিরা উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় চাষিরাও অনেক খুশি। কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে কাজ করছে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর।’
ভূঞাপুরে কালোজিরা চাষ কৃষকের ভাগ্য বদলের স্বপ্ন দেখাচ্ছে। কম খরচে বেশি লাভ হওয়ায় মসলাজাতীয় এই ফসল উৎপাদনে কৃষকেরা আগ্রহী হচ্ছেন। কালোজিরা এখন চরাঞ্চলের কৃষকের কাছে ‘কালো সোনা’ হিসেবে পরিচিতি পেয়েছে। কৃষকদের মুখে এনে দিয়েছে হাসি। এ বছর উপজেলাটিতে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি জমিতে কালোজিরার চাষ হয়েছে। যমুনায় জেগে ওঠা চর এখন সবুজের সমারোহ।
আবহাওয়া উপযোগী হওয়ায় উপজেলার গাবসারা, অর্জুনা, নিকরাইল ইউনিয়নসহ বেশ কয়েকটি চরাঞ্চলে কালোজিরার চাষ বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে।
উপজেলা কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার যমুনার চরাঞ্চলে কালোজিরা চাষে এ বছর কৃষকদের আগ্রহ বেড়েছে দ্বিগুণেরও বেশি। এ বছর উপজেলায় ১৮ হেক্টর জমিতে কালোজিরা চাষ করা হয়েছে। এর মধ্যে বারি কালোজিরা-১ জাতের চাষ হয়েছে বেশি। এ জাতটির জীবনকাল ১৩৫ থেকে ১৪৫ দিন। হেক্টরপ্রতি এর গড় ফলন ০ দশমিক ৮০ থেকে ১ দশমিক ০ টন হয়ে থাকে। স্থানীয় জাতের তুলনায় এ জাতে রোগবালাইয়ের আক্রমণও খুব কম হয়।
কৃষকদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আবহাওয়া অনুকূলে থাকলে ভালো ফলনের আশা করছেন তাঁরা। বিঘায় (৩৩ শতাংশ) ৪ থেকে সাড়ে ৪ মণ উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। বর্তমান বাজার মূল্যে প্রতি মণ কালোজিরা ১৫ থেকে ১৬ হাজার টাকা।
অর্জুনা গ্রামের মিনহাজ উদ্দিন বলেন, ‘এ বছর আমি এক বিঘা জমিতে কালোজিরা চাষ করেছি। ফলনও ভালো হয়েছে। আশা করছি প্রায় ৪ মণ উৎপাদন হবে। বাজারে কালোজিরা দাম অন্যান্য ফসলের চেয়ে অনেক বেশি। আশা করছি লাভ ঘরে তুলতে পারব।’
চাষি ইদ্রিস মিয়া বলেন, ‘চরাঞ্চলের বালি মাটি ও আবহাওয়া কালোজিরা চাষের জন্য উপযোগী। এ বছরে কালোজিরার ফলন ভালো হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। উপজেলা কৃষি অফিস থেকে আমাদের নিয়মিত বিভিন্ন পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা ড. হুমায়ূন কবির জানান, কৃষকদের মধ্যে কম খরচে বেশি লাভের জন্য বিভিন্ন ধরনের মসলা চাষে উদ্বুদ্ধ করা হয়েছে এ অঞ্চলের চাষিদের। তাই এ বছর যমুনার চরাঞ্চলে ব্যাপক হারে কালোজিরার চাষ হয়েছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, ‘আশা করছি এ বছর প্রতি একরে ১৩ থেকে ১৪ মণ কালোজিরা উৎপাদনের সম্ভাবনা রয়েছে। ফলন ভালো হওয়ায় চাষিরাও অনেক খুশি। কৃষকদের আগ্রহ বাড়াতে কাজ করছে উপজেলা কৃষি অধিদপ্তর।’
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৪ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে