নিজস্ব প্রতিবেদক, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসসহ দেশের সব শুল্ক স্টেশনে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শতভাগ ইলেকট্রনিক পেমেন্ট (ই-পেমেন্ট) কার্যকর হচ্ছে। এতে আমদানিকারকেরা আরটিজিএসের মাধ্যমে সরাসরি শুল্ক কর পরিশোধ করতে পারবেন। এর আগে চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২ লাখ টাকার ওপরে শুল্ককর পরিশোধে ই-পেমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হয়ে ছিল।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের আমদানিকারক ও সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ই-পেমেন্টে শুল্ককর পরিশোধে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শতভাগ ই-পেমেন্টে ব্যবস্থা কার্যকরের বিষয়ে আমদানিকারকসহ সংশ্লিষ্টরা অবগত আছেন। ই-পেমেন্টে সামান্য কিছু ত্রুটি দেখা যাচ্ছে, তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানানো হয়েছে। দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সহজেই ই-পেমেন্ট রাজস্ব পরিশোধ করা যাচ্ছে।
জুবলীরোডের আমদানিকারক মেসার্স তানজিম এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. ফখরুল ইসলাম জানান, ই-পেমেন্টে ব্যবস্থা শতভাগ কার্যকর হলে দেশে জাল-জালিয়াতি, মিথ্যা-তথ্য দিয়ে আমদানিকারকদের কাছ থেকে শুল্ককর বাবদ সিএন্ডএফ এজেন্টদের অতিরিক্ত অর্থ আদায় কমে যাবে।
ব্যবসায়ী ফখরুল ইসলাম জানান, কাস্টমসের সফটওয়্যারে ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা মাঝে মাঝে কারিগরি ত্রুটির কারণে ধীর গতির হয়ে যায়। তখন শুল্ককর পরিশোধ প্রক্রিয়া বিলম্ব হয়। অনেক সময় শুল্ক পরিশোধ করার পরও নম্বর পেতে বিলম্ব হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ আহসান হাবিব সুমন বলেন, ‘ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা আমদানিকারক দেশের যে কোনো তফসিলি ব্যাংক থেকে শুল্ক পরিশোধ করতে পারবেন। ব্যাংকের যে শাখা থেকে শুল্ক পরিশোধ করা হবে সেই ব্যাংকের সঙ্গে সোনালী ব্যাংক চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস শাখার মধ্যে গেটওয়ে হিসেবে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) ব্যবস্থা। ই-পেমেন্টের একমাত্র গেটওয়ে সোনালী ব্যাংক।’
কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, ই-পেমেন্টে শুল্ক পরিশোধ করতে ৬ ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয়। বিল অব এন্ট্রি নম্বর, অর্থ বছর, কাস্টম হাউসের অফিস কোড, পরিশোধকৃত শুল্কের পরিমাণ, এজেন্ট আইডেনটিফিকেশন নম্বর (এআইএন) এবং মোবাইল ফোন নম্বর।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সূত্র জানায়, প্রতিদিন গড়ে ৭ হাজার বিল অব এন্ট্রি ও বিল অব দাখিল হয় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে। এর মধ্যে ২ হাজার আমদানি পণ্যের ও ৫ হাজার রপ্তানি পণ্যের। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয় এই শুল্ক স্টেশনে।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসসহ দেশের সব শুল্ক স্টেশনে আগামী ১ জানুয়ারি থেকে শতভাগ ইলেকট্রনিক পেমেন্ট (ই-পেমেন্ট) কার্যকর হচ্ছে। এতে আমদানিকারকেরা আরটিজিএসের মাধ্যমে সরাসরি শুল্ক কর পরিশোধ করতে পারবেন। এর আগে চলতি অর্থবছরের ১ জুলাই থেকে ২ লাখ টাকার ওপরে শুল্ককর পরিশোধে ই-পেমেন্ট প্রক্রিয়া শুরু হয়ে ছিল।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের কমিশনার মোহাম্মদ ফখরুল আলম আজকের পত্রিকাকে জানান, ইতিমধ্যে চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের আমদানিকারক ও সংশ্লিষ্ট স্টেক হোল্ডার প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিরা ই-পেমেন্টে শুল্ককর পরিশোধে অভ্যস্ত হয়ে গেছেন। ২০২২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে শতভাগ ই-পেমেন্টে ব্যবস্থা কার্যকরের বিষয়ে আমদানিকারকসহ সংশ্লিষ্টরা অবগত আছেন। ই-পেমেন্টে সামান্য কিছু ত্রুটি দেখা যাচ্ছে, তা জাতীয় রাজস্ব বোর্ডকে জানানো হয়েছে। দু-একটি বিচ্ছিন্ন ঘটনা ছাড়া সহজেই ই-পেমেন্ট রাজস্ব পরিশোধ করা যাচ্ছে।
জুবলীরোডের আমদানিকারক মেসার্স তানজিম এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. ফখরুল ইসলাম জানান, ই-পেমেন্টে ব্যবস্থা শতভাগ কার্যকর হলে দেশে জাল-জালিয়াতি, মিথ্যা-তথ্য দিয়ে আমদানিকারকদের কাছ থেকে শুল্ককর বাবদ সিএন্ডএফ এজেন্টদের অতিরিক্ত অর্থ আদায় কমে যাবে।
ব্যবসায়ী ফখরুল ইসলাম জানান, কাস্টমসের সফটওয়্যারে ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা মাঝে মাঝে কারিগরি ত্রুটির কারণে ধীর গতির হয়ে যায়। তখন শুল্ককর পরিশোধ প্রক্রিয়া বিলম্ব হয়। অনেক সময় শুল্ক পরিশোধ করার পরও নম্বর পেতে বিলম্ব হয়।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সিস্টেম এনালিস্ট মোহাম্মদ আহসান হাবিব সুমন বলেন, ‘ই-পেমেন্ট ব্যবস্থা আমদানিকারক দেশের যে কোনো তফসিলি ব্যাংক থেকে শুল্ক পরিশোধ করতে পারবেন। ব্যাংকের যে শাখা থেকে শুল্ক পরিশোধ করা হবে সেই ব্যাংকের সঙ্গে সোনালী ব্যাংক চট্টগ্রাম কাস্টম হাউস শাখার মধ্যে গেটওয়ে হিসেবে কাজ করবে বাংলাদেশ ব্যাংকের রিয়েল টাইম গ্রস সেটেলমেন্ট (আরটিজিএস) ব্যবস্থা। ই-পেমেন্টের একমাত্র গেটওয়ে সোনালী ব্যাংক।’
কাস্টমস সূত্রে জানা গেছে, ই-পেমেন্টে শুল্ক পরিশোধ করতে ৬ ধরনের তথ্য প্রয়োজন হয়। বিল অব এন্ট্রি নম্বর, অর্থ বছর, কাস্টম হাউসের অফিস কোড, পরিশোধকৃত শুল্কের পরিমাণ, এজেন্ট আইডেনটিফিকেশন নম্বর (এআইএন) এবং মোবাইল ফোন নম্বর।
চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসের সূত্র জানায়, প্রতিদিন গড়ে ৭ হাজার বিল অব এন্ট্রি ও বিল অব দাখিল হয় চট্টগ্রাম কাস্টম হাউসে। এর মধ্যে ২ হাজার আমদানি পণ্যের ও ৫ হাজার রপ্তানি পণ্যের। প্রতিদিন গড়ে প্রায় ১৫০ কোটি টাকা রাজস্ব আদায় হয় এই শুল্ক স্টেশনে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে