শেখ আবু হাসান, খুলনা
খুলনা মহানগরীর বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সংস্কার কাজে ধীরগতির কারণে পিচ ঢালাই (কার্পেটিং) করা হয়নি। এতে যানবাহন চলাচলসহ জনসাধারণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এসব সড়কের ধুলায় পথচারী ও সড়কের দুই পাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকেরা এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
কবে নাগাদ এসব সড়কে কার্পেটিং করা হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এই সড়কগুলোর মধ্যে রয়েছে, সামছুর রহমান রোড, সিমেট্রি রোড, বিকে রায় রোড, বেণী বাবু রোড, শেখ পাড়া ক্রস রোড টু, গোবরচাকা ক্রসরোড-১, ফারাজী পাড়া লেন ও শশী ভূষণ রোড।
এ ছাড়া নগরীর অত্যন্ত ব্যস্ততম প্রধান সড়ক যশোর রোডের ডাকবাংলো মোড় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক মোড় পর্যন্ত, পুরোনো সন্ধ্যা বাজার রোড, স্যার ইকবাল রোডের আখতার চেম্বারের সামনের অংশ, ইকবাল নগর মসজিদ রোডসহ বেশ কয়েকটি সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় সব ধরনের যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে।
নগরীর অন্যতম প্রধান এই সড়কগুলোর অবস্থা দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা চলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, নগরীর সামছুর রহমান রোড এবং সিমেট্রি রোড দীর্ঘদিন ধরে খোয়া বালু মাটি দিয়ে রোলার করে রাখা হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য যানবাহন চলাচল করায় সড়কের ধুলায় পথচারী ও সড়কের দুপাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মানুষজনকে মারাত্মক অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
এ সময় সামছুর রহমান রোডের ওষুধ ব্যবসায়ী তানভীর আহমেদ বলেন, ‘এই গরমের সময় দীর্ঘদিন ধরে ইট, খোয়া-বালু বিছিয়ে রাখার ফলে যাবাহন চলাচল করলেই ভীষণ ধুলার সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের প্রতিদিন এই ধুলার মধ্যে থেকে ব্যবসা করতে হচ্ছে। এতে আমাদের নানা বিধ সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। গত প্রায় ৬-৭ মাস ধরে এই অবস্থা চলছে। কবে এ থেকে মুক্তি পাবো বুঝতে পারছি না।’
বেনী বাবু রোড, বকে রায় রোড, শেখপাড়া ক্রসরোড টু ও গোবরচাকা রোড-১ এর অবস্থা প্রায় এই রকম। এসব সড়কে যানবাহন চলাচলের মধ্যে বিশেষ করে রিকশা ও ইজিবাইকের যাত্রীদের ঝাঁকি খেতে খেতে চলতে হচ্ছে। এর আগে এসব সড়কে নালা নির্মাণ করতে গিয়ে সড়কের দু পাশের বাসিন্দা এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে তাঁদের।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো, মানজারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত অর্থ বছরে এ্যাষ্টিমেটের পর গত ৬-৭ মাস আগে এসব সড়কের সংস্কারের কাজ শুরু করা হয়। সংস্কারের মধ্যে ছিল নতুন করে নালা ও ফুটপাত নির্মাণ করে সড়ক নির্মাণ। সেভাবেই চলেছে। ড্রেন, ফুটপাত নির্মাণ, ফুটপাতে ফ্লোর টাইলস লাগানো শেষে সড়ক নির্মাণের কাজ পিচ ঢালাই ছাড়া অন্য সব কাজ শেষ করা হয়েছে। কিন্তু খুলনা ওয়াসা কার্পেটিংয়ের জন্য প্রস্তুত এসব সড়কসহ নগরীর বিভিন্ন সড়কে স্যূয়ারেজ লাইন করার সিদ্ধান্ত জানানোর পর পিচ ঢালাইয়ের কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। যদি ওয়াসার কাজ শুরু করতে দেরি হয়, তাহলে কেসিসি এসব সড়কে কার্পেটিং শুরু করবে। আমরা যাতে দ্রুত করতে পারি সে ব্যাপারে ওয়াসার সঙ্গে সমন্বয় করব।’
তবে কবে নাগাদ এসব সড়কে পিচ ঢালাই সম্পন্ন করা যাবে, সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
প্রধান প্রকৌশলী আরও বলেন, খুলনা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সব সড়কে ওয়াসা স্যূয়ারেজ লাইন করবে বলে কেসিসিকে প্রাথমিকভাবে অবহিত করেছে। তাঁরা নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রধান প্রধান সড়কে স্যূযারেজ লাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
খুলনা মহানগরীর বেশ কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ সড়ক সংস্কার কাজে ধীরগতির কারণে পিচ ঢালাই (কার্পেটিং) করা হয়নি। এতে যানবাহন চলাচলসহ জনসাধারণকে দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে। এসব সড়কের ধুলায় পথচারী ও সড়কের দুই পাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকেরা এতে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছেন।
কবে নাগাদ এসব সড়কে কার্পেটিং করা হবে, তা নিশ্চিত করে বলতে পারছেন না সিটি করপোরেশন কর্তৃপক্ষ। এই সড়কগুলোর মধ্যে রয়েছে, সামছুর রহমান রোড, সিমেট্রি রোড, বিকে রায় রোড, বেণী বাবু রোড, শেখ পাড়া ক্রস রোড টু, গোবরচাকা ক্রসরোড-১, ফারাজী পাড়া লেন ও শশী ভূষণ রোড।
এ ছাড়া নগরীর অত্যন্ত ব্যস্ততম প্রধান সড়ক যশোর রোডের ডাকবাংলো মোড় থেকে বাংলাদেশ ব্যাংক মোড় পর্যন্ত, পুরোনো সন্ধ্যা বাজার রোড, স্যার ইকবাল রোডের আখতার চেম্বারের সামনের অংশ, ইকবাল নগর মসজিদ রোডসহ বেশ কয়েকটি সড়কের বিভিন্ন স্থানে ছোট বড় গর্তের সৃষ্টি হওয়ায় সব ধরনের যানবাহন চলাচলে অসুবিধা হচ্ছে।
নগরীর অন্যতম প্রধান এই সড়কগুলোর অবস্থা দীর্ঘদিন ধরে এ অবস্থা চলছে। সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের উদাসীনতায় সাধারণ মানুষের মধ্যে ক্ষোভের সৃষ্টি হচ্ছে।
গতকাল বৃহস্পতিবার দুপুরে সরেজমিন গিয়ে দেখা যায়, নগরীর সামছুর রহমান রোড এবং সিমেট্রি রোড দীর্ঘদিন ধরে খোয়া বালু মাটি দিয়ে রোলার করে রাখা হয়েছে। এই সড়ক দিয়ে প্রতিদিন অসংখ্য যানবাহন চলাচল করায় সড়কের ধুলায় পথচারী ও সড়কের দুপাশের ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মানুষজনকে মারাত্মক অসুবিধায় পড়তে হচ্ছে।
এ সময় সামছুর রহমান রোডের ওষুধ ব্যবসায়ী তানভীর আহমেদ বলেন, ‘এই গরমের সময় দীর্ঘদিন ধরে ইট, খোয়া-বালু বিছিয়ে রাখার ফলে যাবাহন চলাচল করলেই ভীষণ ধুলার সৃষ্টি হচ্ছে। আমাদের প্রতিদিন এই ধুলার মধ্যে থেকে ব্যবসা করতে হচ্ছে। এতে আমাদের নানা বিধ সমস্যায় পড়তে হচ্ছে। গত প্রায় ৬-৭ মাস ধরে এই অবস্থা চলছে। কবে এ থেকে মুক্তি পাবো বুঝতে পারছি না।’
বেনী বাবু রোড, বকে রায় রোড, শেখপাড়া ক্রসরোড টু ও গোবরচাকা রোড-১ এর অবস্থা প্রায় এই রকম। এসব সড়কে যানবাহন চলাচলের মধ্যে বিশেষ করে রিকশা ও ইজিবাইকের যাত্রীদের ঝাঁকি খেতে খেতে চলতে হচ্ছে। এর আগে এসব সড়কে নালা নির্মাণ করতে গিয়ে সড়কের দু পাশের বাসিন্দা এবং ব্যবসা প্রতিষ্ঠানের মালিকদের চরম দুর্ভোগ পোহাতে হয়েছে বলে অভিযোগ রয়েছে তাঁদের।
এ ব্যাপারে জানতে চাইলে খুলনা সিটি করপোরেশনের প্রধান প্রকৌশলী মো, মানজারুল ইসলাম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘গত অর্থ বছরে এ্যাষ্টিমেটের পর গত ৬-৭ মাস আগে এসব সড়কের সংস্কারের কাজ শুরু করা হয়। সংস্কারের মধ্যে ছিল নতুন করে নালা ও ফুটপাত নির্মাণ করে সড়ক নির্মাণ। সেভাবেই চলেছে। ড্রেন, ফুটপাত নির্মাণ, ফুটপাতে ফ্লোর টাইলস লাগানো শেষে সড়ক নির্মাণের কাজ পিচ ঢালাই ছাড়া অন্য সব কাজ শেষ করা হয়েছে। কিন্তু খুলনা ওয়াসা কার্পেটিংয়ের জন্য প্রস্তুত এসব সড়কসহ নগরীর বিভিন্ন সড়কে স্যূয়ারেজ লাইন করার সিদ্ধান্ত জানানোর পর পিচ ঢালাইয়ের কাজ বন্ধ রাখা হয়েছে। যদি ওয়াসার কাজ শুরু করতে দেরি হয়, তাহলে কেসিসি এসব সড়কে কার্পেটিং শুরু করবে। আমরা যাতে দ্রুত করতে পারি সে ব্যাপারে ওয়াসার সঙ্গে সমন্বয় করব।’
তবে কবে নাগাদ এসব সড়কে পিচ ঢালাই সম্পন্ন করা যাবে, সে ব্যাপারে তিনি নিশ্চিত করে বলতে পারেননি।
প্রধান প্রকৌশলী আরও বলেন, খুলনা মহানগরীর গুরুত্বপূর্ণ সব সড়কে ওয়াসা স্যূয়ারেজ লাইন করবে বলে কেসিসিকে প্রাথমিকভাবে অবহিত করেছে। তাঁরা নগরীর ২০ নম্বর ওয়ার্ড থেকে ২৭ নম্বর ওয়ার্ডের প্রধান প্রধান সড়কে স্যূযারেজ লাইন করার সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে জানা গেছে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে