জাহিদ হাসান, যশোর প্রতিনিধি
নাম যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র। লক্ষ্য, আইনের আওতায় আসা শিশুদের দক্ষতা উন্নয়ন করে কর্মক্ষম ও উৎপাদনশীল নাগরিক হিসেবে সমাজে পুনর্বাসিত করা। তবে এর কোনোটি বাস্তবায়ন সম্ভব কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কারণ, সেখানে আসা শিশুরা পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। ধারণক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ শিশু রাখা হচ্ছে সেখানে। ফলে শিশুদের শারীরিক বিকাশ হচ্ছে না। লোকবল-সংকটের কারণে তাদের পরিচর্যা হচ্ছে না ঠিকঠাক। আবার ‘বড় ভাই’ কালচারের কারণে সেখানে নির্যাতিত হচ্ছে শিশুরা। চিকিৎসক না থাকায় ঠিকঠাক চিকিৎসাও পাচ্ছে না তারা।
১৯৯২ সালে পাঁচ একর জমির ওপর যশোর শহরতলি পুলেরহাটে প্রতিষ্ঠিত হয় এ সংশোধনাগার। ২০১৩ সালের শিশু আইন অনুযায়ী এটিকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে রূপান্তর করা হয়। যশোর ছাড়াও খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ৩২টি জেলার শিশু ও কিশোরদের রাখা হয় এই কেন্দ্রে।
খাবার-সংকট
কেন্দ্রের প্রতিটি শিশুর তিন বেলা খাবার ও এক বেলা নাশতার জন্য প্রতিদিনের বরাদ্দ ১০০ টাকা। তবে এর মধ্যে জ্বালানির জন্য কেটে রাখা হয় ৩০ টাকা। এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, পুষ্টিবিদদের মতে, কিশোর-কিশোরীদের প্রতিদিনের খাবারে ২ হাজার ২০০ ক্যালরি থাকতে হবে। শর্করা, আমিষ, ভিটামিন, ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। উঠতি কিশোরদের এসব খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে দিতে হবে। সেখানে চার বেলা খাবারে ৭০ টাকায় কিছুই হওয়ার কথা নয়।
খাবার-সংকটের কথা স্বীকার করেছেন জেলা সমাজসেবা অফিসের উপপরিচালক অসীত কুমারও। তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রে খাবারের অপ্রতুল বরাদ্দের কারণে এখানে থাকা শিশুদের সমস্যা থাকছে। এসব সমস্যা ও জনবল চেয়ে আমরা মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি পাঠিয়েছি। শুনেছি, এগুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ে আটকে আছে। দেখা যাক, সামনে বরাদ্দ পাওয়া যায় কি না।’
মানবেতর জীবনযাপন
সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীন যশোরের কেন্দ্রটিতে ১৫০টি শিশু (বালক) থাকার ব্যবস্থা আছে। তিনতলা কেন্দ্রটিতে ৬০টি কক্ষে বর্তমানে গাদাগাদি করে রয়েছে ২৮৪টি শিশু। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কোনো কোনো সময় এই সংখ্যা চার শ ছাড়িয়ে যায়। দিনের বেলা নিবাসীরা ওয়ার্ডের বাইরে ঘোরাফেরা করলেও বিকেল হতেই তাদের ওয়ার্ডে প্রবেশ করতে হয়। ফলে ঘুমানোর জায়গার সংকট রয়েছে। আবার নির্ধারিত আসনের চেয়ে বেশি শিশু থাকায় সেখানে টয়লেটের সংকট রয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাও সম্ভব হয় না।
এদিকে কেন্দ্রটিতে বর্তমানে নেই কোনো চিকিৎসক। এখানকার কোনো শিশু অসুস্থ হলে তাদের পাঠানো হয় যশোর জেনারেল হাসপাতালে। কেন্দ্রে কোনো নার্সও নেই। ফলে সেবা দেওয়ার কেউই নেই সেখানে।
শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রটিতে অনুমোদিত জনবল ৪৯ জন হলেও বর্তমানে কর্মরত ২৪ জন। বিভিন্ন অপরাধের পর শিশুদের মনিটর করার প্রবেশন অফিসার নেই সাড়ে চার বছর। শিশুদের দেখভাল করার ওয়ার্ডার পদের ১৫টির মধ্যে ১৩টিই শূন্য। কর্মকর্তারা বলছেন, কর্মীর সংকটের কারণে রাতে কোনো কক্ষে শিশুদের মধ্যে ঝগড়া বা সমস্যা হলে তা কর্তৃপক্ষ জানতে পারে না।
আছে খারাপ ঘটনার উদাহরণ
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে ছোট-বড় ৮টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে কেন্দ্রটিতে। এর মধ্যে মারা গেছে ৭ শিশু। এ ছাড়া আত্মহত্যা করেছে ৪ জন। প্রতিনিয়ত মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে চিকিৎসা নেয় যশোর জেনারেল হাসপাতালে। ২০২০ সালে সেখানকার ৩টি শিশুকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এর আগে কেন্দ্রটির অব্যবস্থাপনা নিয়ে ১৫ কিশোর কাচ দিয়ে শরীর চিরে প্রতিবাদ জানিয়েছিল। এ ছাড়া সীমানাপ্রাচীরের গায়ে থাকা পানির পুরোনো পাইপ বেয়ে পালিয়ে গিয়েছিল ৬ কিশোর। ফলে গাজীপুরের টঙ্গী ও কোনাবাড়ীর দুটি কেন্দ্রের চেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে যশোরের কেন্দ্রটি।
আছে ‘বড় ভাই’ কালচার
যশোর শহরের বাসিন্দা সবুজ হোসেন (ছদ্মনাম) চার মাস ছিল এই শিশুকেন্দ্রে। মাসখানেক আগে ছাড়া পেয়েছে সে। এই কিশোরের ভাষ্য, কেন্দ্রে থাকা একটু বেশি বয়সীদের মধ্য থেকে হাউস ক্যাপ্টেন ঠিক করে দেওয়া হয়। ক্যাপ্টেনদের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে ‘বড় ভাই’ বলা হয়। এই বড় ভাইয়েরা পছন্দের শিশুদের নিয়ে দল গঠন করে। এই নেতৃত্ব নিয়েও দ্বন্দ্ব হয়। ক্যাপ্টেনরা কক্ষে যা বলে, তা-ই করতে হয়। না শুনলে নির্যাতিত হতে হয়। সবুজ বলে, কেন্দ্রে থাকার জায়গার সংকট। যা খেতে দেয়, পেট ভরে না। তবে এক সময় না খেতে খেতে এসব অভ্যাস হয়ে যায়। এ ছাড়া পানি খুব খারাপ। তাই প্রায় সবার শরীরে খোসপাঁচড়া হয়। তবে গুরুতর আহত বা সমস্যা না হলে চিকিৎসকের দেখা মেলে না।
যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল হাছান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাবারের বরাদ্দ ও জনবলের চাহিদার কথা জানিয়ে আমরা প্রতিবছর মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠাচ্ছি। সর্বশেষ গত জুনে মন্ত্রণালয়ে নানামুখী সমস্যার কথার উল্লেখ করে চিঠি দিয়েছি। এসব সংকটের মধ্যেও আমরা শিশুদের সার্বিকভাবে দেখাশোনা করে যাচ্ছি।’
নাম যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্র। লক্ষ্য, আইনের আওতায় আসা শিশুদের দক্ষতা উন্নয়ন করে কর্মক্ষম ও উৎপাদনশীল নাগরিক হিসেবে সমাজে পুনর্বাসিত করা। তবে এর কোনোটি বাস্তবায়ন সম্ভব কি না, তা নিয়ে প্রশ্ন উঠছে। কারণ, সেখানে আসা শিশুরা পর্যাপ্ত খাবার পাচ্ছে না। ধারণক্ষমতার চেয়ে দ্বিগুণ শিশু রাখা হচ্ছে সেখানে। ফলে শিশুদের শারীরিক বিকাশ হচ্ছে না। লোকবল-সংকটের কারণে তাদের পরিচর্যা হচ্ছে না ঠিকঠাক। আবার ‘বড় ভাই’ কালচারের কারণে সেখানে নির্যাতিত হচ্ছে শিশুরা। চিকিৎসক না থাকায় ঠিকঠাক চিকিৎসাও পাচ্ছে না তারা।
১৯৯২ সালে পাঁচ একর জমির ওপর যশোর শহরতলি পুলেরহাটে প্রতিষ্ঠিত হয় এ সংশোধনাগার। ২০১৩ সালের শিশু আইন অনুযায়ী এটিকে শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে রূপান্তর করা হয়। যশোর ছাড়াও খুলনা, বরিশাল, রাজশাহী ও রংপুর বিভাগের ৩২টি জেলার শিশু ও কিশোরদের রাখা হয় এই কেন্দ্রে।
খাবার-সংকট
কেন্দ্রের প্রতিটি শিশুর তিন বেলা খাবার ও এক বেলা নাশতার জন্য প্রতিদিনের বরাদ্দ ১০০ টাকা। তবে এর মধ্যে জ্বালানির জন্য কেটে রাখা হয় ৩০ টাকা। এ বিষয়ে জেলা সিভিল সার্জন বিপ্লব কান্তি বিশ্বাস বলেন, পুষ্টিবিদদের মতে, কিশোর-কিশোরীদের প্রতিদিনের খাবারে ২ হাজার ২০০ ক্যালরি থাকতে হবে। শর্করা, আমিষ, ভিটামিন, ফ্যাটি অ্যাসিড শরীরের জন্য খুবই প্রয়োজনীয়। উঠতি কিশোরদের এসব খাবার পর্যাপ্ত পরিমাণে দিতে হবে। সেখানে চার বেলা খাবারে ৭০ টাকায় কিছুই হওয়ার কথা নয়।
খাবার-সংকটের কথা স্বীকার করেছেন জেলা সমাজসেবা অফিসের উপপরিচালক অসীত কুমারও। তিনি বলেন, ‘কেন্দ্রে খাবারের অপ্রতুল বরাদ্দের কারণে এখানে থাকা শিশুদের সমস্যা থাকছে। এসব সমস্যা ও জনবল চেয়ে আমরা মন্ত্রণালয়ে একাধিকবার চিঠি পাঠিয়েছি। শুনেছি, এগুলো অর্থ মন্ত্রণালয়ে আটকে আছে। দেখা যাক, সামনে বরাদ্দ পাওয়া যায় কি না।’
মানবেতর জীবনযাপন
সমাজসেবা অধিদপ্তরের অধীন যশোরের কেন্দ্রটিতে ১৫০টি শিশু (বালক) থাকার ব্যবস্থা আছে। তিনতলা কেন্দ্রটিতে ৬০টি কক্ষে বর্তমানে গাদাগাদি করে রয়েছে ২৮৪টি শিশু। সংশ্লিষ্টরা বলছেন, কোনো কোনো সময় এই সংখ্যা চার শ ছাড়িয়ে যায়। দিনের বেলা নিবাসীরা ওয়ার্ডের বাইরে ঘোরাফেরা করলেও বিকেল হতেই তাদের ওয়ার্ডে প্রবেশ করতে হয়। ফলে ঘুমানোর জায়গার সংকট রয়েছে। আবার নির্ধারিত আসনের চেয়ে বেশি শিশু থাকায় সেখানে টয়লেটের সংকট রয়েছে। ফলে স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলাও সম্ভব হয় না।
এদিকে কেন্দ্রটিতে বর্তমানে নেই কোনো চিকিৎসক। এখানকার কোনো শিশু অসুস্থ হলে তাদের পাঠানো হয় যশোর জেনারেল হাসপাতালে। কেন্দ্রে কোনো নার্সও নেই। ফলে সেবা দেওয়ার কেউই নেই সেখানে।
শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রটিতে অনুমোদিত জনবল ৪৯ জন হলেও বর্তমানে কর্মরত ২৪ জন। বিভিন্ন অপরাধের পর শিশুদের মনিটর করার প্রবেশন অফিসার নেই সাড়ে চার বছর। শিশুদের দেখভাল করার ওয়ার্ডার পদের ১৫টির মধ্যে ১৩টিই শূন্য। কর্মকর্তারা বলছেন, কর্মীর সংকটের কারণে রাতে কোনো কক্ষে শিশুদের মধ্যে ঝগড়া বা সমস্যা হলে তা কর্তৃপক্ষ জানতে পারে না।
আছে খারাপ ঘটনার উদাহরণ
সংশ্লিষ্ট সূত্রে জানা গেছে, গত এক দশকে ছোট-বড় ৮টি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে কেন্দ্রটিতে। এর মধ্যে মারা গেছে ৭ শিশু। এ ছাড়া আত্মহত্যা করেছে ৪ জন। প্রতিনিয়ত মারামারিতে জড়িয়ে পড়ে চিকিৎসা নেয় যশোর জেনারেল হাসপাতালে। ২০২০ সালে সেখানকার ৩টি শিশুকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এর আগে কেন্দ্রটির অব্যবস্থাপনা নিয়ে ১৫ কিশোর কাচ দিয়ে শরীর চিরে প্রতিবাদ জানিয়েছিল। এ ছাড়া সীমানাপ্রাচীরের গায়ে থাকা পানির পুরোনো পাইপ বেয়ে পালিয়ে গিয়েছিল ৬ কিশোর। ফলে গাজীপুরের টঙ্গী ও কোনাবাড়ীর দুটি কেন্দ্রের চেয়ে বেশি আলোচনায় থাকে যশোরের কেন্দ্রটি।
আছে ‘বড় ভাই’ কালচার
যশোর শহরের বাসিন্দা সবুজ হোসেন (ছদ্মনাম) চার মাস ছিল এই শিশুকেন্দ্রে। মাসখানেক আগে ছাড়া পেয়েছে সে। এই কিশোরের ভাষ্য, কেন্দ্রে থাকা একটু বেশি বয়সীদের মধ্য থেকে হাউস ক্যাপ্টেন ঠিক করে দেওয়া হয়। ক্যাপ্টেনদের শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রে ‘বড় ভাই’ বলা হয়। এই বড় ভাইয়েরা পছন্দের শিশুদের নিয়ে দল গঠন করে। এই নেতৃত্ব নিয়েও দ্বন্দ্ব হয়। ক্যাপ্টেনরা কক্ষে যা বলে, তা-ই করতে হয়। না শুনলে নির্যাতিত হতে হয়। সবুজ বলে, কেন্দ্রে থাকার জায়গার সংকট। যা খেতে দেয়, পেট ভরে না। তবে এক সময় না খেতে খেতে এসব অভ্যাস হয়ে যায়। এ ছাড়া পানি খুব খারাপ। তাই প্রায় সবার শরীরে খোসপাঁচড়া হয়। তবে গুরুতর আহত বা সমস্যা না হলে চিকিৎসকের দেখা মেলে না।
যশোর শিশু উন্নয়ন কেন্দ্রের সহকারী পরিচালক মঞ্জুরুল হাছান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘খাবারের বরাদ্দ ও জনবলের চাহিদার কথা জানিয়ে আমরা প্রতিবছর মন্ত্রণালয়ে চিঠি পাঠাচ্ছি। সর্বশেষ গত জুনে মন্ত্রণালয়ে নানামুখী সমস্যার কথার উল্লেখ করে চিঠি দিয়েছি। এসব সংকটের মধ্যেও আমরা শিশুদের সার্বিকভাবে দেখাশোনা করে যাচ্ছি।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে