কুমিল্লা প্রতিনিধি
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাতকে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে নৌকার মাঝি ঘোষণায় নগরজুড়ে নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। আনন্দে আতশবাজি ফাটান। নগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে নেতা-কর্মীদের খণ্ড খণ্ড মিছিল এসো জড়ো হন। নগর আওয়ামী লীগের কার্যালয় মুখর হয়ে ওঠে। পরে দলীয় কার্যালয় থেকে আনন্দ মিছিল বের করা হয়।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আরফানুল হককে মনোনয়ন দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ সভা হয়।
জানা গেছে, মহানগর আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা করে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হককে দলের একক প্রার্থী করে কেন্দ্রে নাম পাঠিয়েছিল। মহানগর আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক নৌকার মাঝি হিসেবে এ ঘোষণায় তৃণমূল নেতা–কর্মীরা উচ্ছ্বসিত। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিয়ে কুসিক মেয়র হিসেবে অরফানুল হককে জয়ী করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আদর্শ সদর উপজেলার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহম্মেদ নিয়াজ বলেন, ‘এবার নৌকার মনোনয়ন সঠিক প্রার্থীকে দেওয়া হয়েছে। আশা করি, কুমিল্লা নগর পিতা হবেন আরফানুল হক রিফাত।’ আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম টুটুল বলেন, ‘তৃণমূলের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে কুসিক নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়ায় নগরজুড়ে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আনন্দের বন্যা বইছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।’ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবিদুর রহমান জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নৌকার বিজয় এবার সুনিশ্চিত।’
আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কুমিল্লা সদর সাংসদ আকম বাহাউদ্দিন বাহার ও দলের তৃনমূলের নেতা-কর্মীদের কাছে কৃতজ্ঞ। তৃণমূলের নেতা–কর্মীরাই আমার শক্তি। আমি মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিল করেছি। প্রতিটি ওয়ার্ড গোছানো আছে। নৌকাকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিব।’
২০১১ সালের ৬ জুলাই কুমিল্লা পৌরসভা ও সদর দক্ষিণ পৌরসভার মোট ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে সিটি করপোরেশন গঠিত হয়। ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে নাগরিক কমিটির ব্যানারে নৌকার প্রার্থী অধ্যক্ষ আফজল খানকে হারিয়ে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু। পরে ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ বিএনপির মনোনয়নে সাক্কু নৌকার প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমাকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কুসিকের মেয়র নির্বাচিত হন।
এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আগামী ১৭ মে মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিন। ১৫ জুন ইভিএম এ নির্বাচন হবে।
কুমিল্লা মহানগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হক রিফাতকে কুমিল্লা সিটি নির্বাচনে নৌকার মাঝি ঘোষণায় নগরজুড়ে নেতা-কর্মীরা উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেন। আনন্দে আতশবাজি ফাটান। নগর আওয়ামী লীগ কার্যালয়ে বিভিন্ন পাড়া মহল্লা থেকে নেতা-কর্মীদের খণ্ড খণ্ড মিছিল এসো জড়ো হন। নগর আওয়ামী লীগের কার্যালয় মুখর হয়ে ওঠে। পরে দলীয় কার্যালয় থেকে আনন্দ মিছিল বের করা হয়।
গতকাল শুক্রবার সন্ধ্যায় আওয়ামী লীগের স্থানীয় সরকার মনোনয়ন বোর্ডের সভায় আরফানুল হককে মনোনয়ন দেওয়া হয়। আওয়ামী লীগ সভানেত্রী প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সভাপতিত্বে এ সভা হয়।
জানা গেছে, মহানগর আওয়ামী লীগ বর্ধিত সভা করে নগর আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক আরফানুল হককে দলের একক প্রার্থী করে কেন্দ্রে নাম পাঠিয়েছিল। মহানগর আওয়ামী লীগের মনোনীত প্রার্থীকে দলীয় প্রতীক নৌকার মাঝি হিসেবে এ ঘোষণায় তৃণমূল নেতা–কর্মীরা উচ্ছ্বসিত। তাঁরা প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ দিয়ে কুসিক মেয়র হিসেবে অরফানুল হককে জয়ী করার প্রত্যয় ব্যক্ত করেন।
আদর্শ সদর উপজেলার যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আহম্মেদ নিয়াজ বলেন, ‘এবার নৌকার মনোনয়ন সঠিক প্রার্থীকে দেওয়া হয়েছে। আশা করি, কুমিল্লা নগর পিতা হবেন আরফানুল হক রিফাত।’ আদর্শ সদর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান আওয়ামী লীগ নেতা আমিনুল ইসলাম টুটুল বলেন, ‘তৃণমূলের মতামতকে প্রাধান্য দিয়ে কুসিক নির্বাচনে প্রার্থী দেওয়ায় নগরজুড়ে তৃণমূল নেতা-কর্মীদের আনন্দের বন্যা বইছে। আমরা প্রধানমন্ত্রীর কাছে কৃতজ্ঞ।’ মহানগর আওয়ামী লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক আবিদুর রহমান জাহাঙ্গীর বলেন, ‘নৌকার বিজয় এবার সুনিশ্চিত।’
আরফানুল হক রিফাত বলেন, ‘আমি প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা, কুমিল্লা সদর সাংসদ আকম বাহাউদ্দিন বাহার ও দলের তৃনমূলের নেতা-কর্মীদের কাছে কৃতজ্ঞ। তৃণমূলের নেতা–কর্মীরাই আমার শক্তি। আমি মহানগরীর ২৭টি ওয়ার্ডে কাউন্সিল করেছি। প্রতিটি ওয়ার্ড গোছানো আছে। নৌকাকে বিজয়ী করে প্রধানমন্ত্রীকে উপহার দিব।’
২০১১ সালের ৬ জুলাই কুমিল্লা পৌরসভা ও সদর দক্ষিণ পৌরসভার মোট ২৭টি ওয়ার্ড নিয়ে সিটি করপোরেশন গঠিত হয়। ২০১২ সালের ৫ জানুয়ারি অনুষ্ঠিত প্রথম নির্বাচনে বিএনপি থেকে পদত্যাগ করে নাগরিক কমিটির ব্যানারে নৌকার প্রার্থী অধ্যক্ষ আফজল খানকে হারিয়ে প্রথম মেয়র নির্বাচিত হন কুমিল্লা দক্ষিণ জেলা বিএনপির যুগ্ম সম্পাদক মো. মনিরুল হক সাক্কু। পরে ২০১৭ সালের ৩০ মার্চ বিএনপির মনোনয়নে সাক্কু নৌকার প্রার্থী আঞ্জুম সুলতানা সীমাকে হারিয়ে দ্বিতীয়বারের মতো কুসিকের মেয়র নির্বাচিত হন।
এদিকে রিটার্নিং কর্মকর্তার কাছে আগামী ১৭ মে মনোনয়ন ফরম জমা দেওয়ার শেষ দিন। ১৫ জুন ইভিএম এ নির্বাচন হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে