জমির উদ্দিন, চট্টগ্রাম
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের নিজামপুর কলেজের পশ্চিম দিকে বেড়িবাঁধ ঘেঁষা সাহেরখালী ইউনিয়ন। এখানকার একজন কৃষক মো. ছাবের আহমেদ। পাঁচ-ছয় বছর আগেও এক কানি জমিতে চাষ করেছেন। কিন্তু এখন জোয়ারের পানি ঢুকে লবণাক্ততার পরিমাণ বাড়ায় ফসল ফলাতে পারছেন না। তাঁর জমি বেশির ভাগ সময়ই অনাবাদি পড়ে আছে।
শুধু সাহেরখালী নয়, মিরসরাইয়ের ৫ নম্বর ওসমানপুর ইউনিয়ন, ৬ নম্বর ইছাখালী, ৮ নম্বর দুর্গাপুর ও ১০ নম্বর মিঠানালাসহ উপকূলীয় ৭টি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে লবণাক্ততার কারণে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয় কৃষি অফিস জানায়, অনেক কৃষক চাষাবাদ বাদ দিয়ে অন্য পেশায় ঝুঁকছেন।
এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন জমিতে লবণাক্ততা নিয়ে গবেষণা করা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন। তিনি জানান, উপকূলবর্তী মিরসরাই, ফেনীর সোনাগাজী ও সীতাকুণ্ডে ৩০ হাজার একর জমিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি লবণাক্ততা পেয়েছেন তাঁরা।
যেখানে বর্তমানে ইকোনমিক জোন হচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে পুরো জায়গাজুড়ে কোনো ফসল হতো না।
একইভাবে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও বাঁশখালী, কক্সবাজারের চকরিয়া, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়াও উপকূলবর্তী এলাকায় লবণাক্ততার পরিমাণ বাড়ছে। ফলে অনেক জমিতে আগে চাষ হলেও বর্তমানে ফসল ফলাতে পারছেন না কৃষকেরা। বিশেষ করে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে ফসল ফলালেও সেগুলো মরে যাচ্ছে। ফসল ফলাতে না পারলেও পরিত্যক্ত জমিতে লবণের চাষ করা হচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, শুধু আবাদি জমি নয়, জলবায়ু পরিবর্তনের পর সমুদ্রের পানি ওপরে উঠে আশপাশের এলাকাও প্লাবিত হচ্ছে। এতে ভয়াবহ হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য। একই কারণে বৃষ্টিও অনিয়মিত হয়ে যাওয়ায় পরিবর্তন হয়ে গেছে ফসল উৎপাদনের মৌসুমও।
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বঙ্গোপসাগর কোলঘেঁষা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুরসহ দেশের ১৯টি জেলায় জমির পাশাপাশি, নদ-নদী, খাল-বিল, এমনকি পুকুরেও লবণাক্ততার পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে শুকনো মৌসুমে ফসল চাষ অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ, বাংলাদেশ (এনসিসিবি) জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে অধিপরামর্শ এবং গবেষণাকাজে সম্পৃক্ত। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা এবং অধিপরামর্শ ব্যবস্থাপক ড. মুহাম্মদ ফররুখ রহমান বলেন, বাংলাদেশের উপকূলবর্তী সমগ্র অঞ্চলেই লবণাক্ততার প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি এবং অরক্ষিত বাঁধের কারণে লোনাপানির প্রভাবে উপকূলীয় কৃষিতে পরিবর্তন হচ্ছে। প্রচলিত আবাদি ফসলের ফলন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। প্রান্তিক কৃষিজীবী অনেক সময় কাজ হারিয়ে এলাকা ছেড়ে শহরে পাড়ি দিচ্ছেন। সচেতনতা বৃদ্ধিসহ লবণাক্ত-সহিঞ্চু কৃষি প্রজাতির মাধ্যমে অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। লবণাক্ততার এ হুমকি মোকাবিলায় স্থানীয় এবং বৈশ্বিকভাবে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
একই কথা বলেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি বলেন, বিশ্বনেতারা উদ্যোগী না হলে এ সমস্যা কোনোভাবেই সমাধান সম্ভব নয়।
হালদা-কর্ণফুলীও হুমকির মুখে
হালদা নদীর পাশে পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের আজিমের ঘাট। এই এলাকার মৎস্যজীবী আনোয়ারুল ইসলাম। বিনাজুরী ইউনিয়নের কাগতিয়া কাশেমনগর এলাকার মৎস্যজীবী রতন কান্তি। গহিলা ইউনিয়নের কোতোয়ালি এলাকার শুক্কুর মাঝি। এঁদের সবার বয়স ৫০-৬০ বছরের কাছাকাছি। হালদা নদীপারে তাঁদের গড়ে ওঠা, হালদা ঘিরে তাঁদের জীবন।
মৎস্যজীবী আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ১৯৯০ সালের আগে থেকে হালদাতে মাছ ধরে জীবন নির্বাহ করছেন। ওই সময়ে প্রচুর মাছ ছিল নদীতে। শুধু মাছের পোনা ধরার মৌসুম থেকেও অনেক আয় হতো তাঁদের। ২০১০ সালের আগপর্যন্তও তাঁদের পোনা ও মাছ পেতে সমস্যা হতো না। কিন্তু কয়েক বছর ধরে মাছ ও পোনা পাচ্ছেন না।
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবরেটরির তথ্যমতে, ২০০১ সালে হালদা নদী থেকে ৪৭ হাজার কিলোগ্রামের বেশি মাছের ডিম আহরণ করেছিল জেলেরা। চলতি বছর আহরিত হয় মাত্র ৮ হাজার কেজি ডিম।
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবরেটরির সমন্বয়ক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ আর লবণাক্ততার কারণে মাছ ও মাছের ডিম বলতে গেলে হারিয়েই যাচ্ছে। এ ছাড়া সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা, ঘূর্ণিঝড়, নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণ, অতিরিক্ত বালু উত্তোলনের কারণে হালদা নদী নিজের সক্রিয়তা হারাচ্ছে।
কর্ণফুলী নদীতেও লবণাক্ততার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন কর্ণফুলী গবেষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী। তিনি বলেন, দিন দিন লবণাক্ততা বাড়ায় এই অঞ্চলের মানুষ অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপ, কিডনিসহ নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
চট্টগ্রামের মিরসরাইয়ের নিজামপুর কলেজের পশ্চিম দিকে বেড়িবাঁধ ঘেঁষা সাহেরখালী ইউনিয়ন। এখানকার একজন কৃষক মো. ছাবের আহমেদ। পাঁচ-ছয় বছর আগেও এক কানি জমিতে চাষ করেছেন। কিন্তু এখন জোয়ারের পানি ঢুকে লবণাক্ততার পরিমাণ বাড়ায় ফসল ফলাতে পারছেন না। তাঁর জমি বেশির ভাগ সময়ই অনাবাদি পড়ে আছে।
শুধু সাহেরখালী নয়, মিরসরাইয়ের ৫ নম্বর ওসমানপুর ইউনিয়ন, ৬ নম্বর ইছাখালী, ৮ নম্বর দুর্গাপুর ও ১০ নম্বর মিঠানালাসহ উপকূলীয় ৭টি ইউনিয়নের প্রায় ১০ হাজার হেক্টর জমিতে লবণাক্ততার কারণে চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। স্থানীয় কৃষি অফিস জানায়, অনেক কৃষক চাষাবাদ বাদ দিয়ে অন্য পেশায় ঝুঁকছেন।
এর মধ্যে সবচেয়ে ভয়ংকর তথ্য দিলেন জমিতে লবণাক্ততা নিয়ে গবেষণা করা মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের মুখ্য বৈজ্ঞানিক কর্মকর্তা মো. জালাল উদ্দিন। তিনি জানান, উপকূলবর্তী মিরসরাই, ফেনীর সোনাগাজী ও সীতাকুণ্ডে ৩০ হাজার একর জমিতে স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি লবণাক্ততা পেয়েছেন তাঁরা।
যেখানে বর্তমানে ইকোনমিক জোন হচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে পুরো জায়গাজুড়ে কোনো ফসল হতো না।
একইভাবে চট্টগ্রামের আনোয়ারা ও বাঁশখালী, কক্সবাজারের চকরিয়া, কুতুবদিয়া, সোনাদিয়াও উপকূলবর্তী এলাকায় লবণাক্ততার পরিমাণ বাড়ছে। ফলে অনেক জমিতে আগে চাষ হলেও বর্তমানে ফসল ফলাতে পারছেন না কৃষকেরা। বিশেষ করে জানুয়ারি, ফেব্রুয়ারি ও মার্চ মাসে ফসল ফলালেও সেগুলো মরে যাচ্ছে। ফসল ফলাতে না পারলেও পরিত্যক্ত জমিতে লবণের চাষ করা হচ্ছে।
গবেষকেরা বলছেন, শুধু আবাদি জমি নয়, জলবায়ু পরিবর্তনের পর সমুদ্রের পানি ওপরে উঠে আশপাশের এলাকাও প্লাবিত হচ্ছে। এতে ভয়াবহ হুমকির মুখে জীববৈচিত্র্য। একই কারণে বৃষ্টিও অনিয়মিত হয়ে যাওয়ায় পরিবর্তন হয়ে গেছে ফসল উৎপাদনের মৌসুমও।
মৃত্তিকা সম্পদ উন্নয়ন ইনস্টিটিউটের এক গবেষণায় দেখা গেছে, বঙ্গোপসাগর কোলঘেঁষা কক্সবাজার, চট্টগ্রাম, ফেনী, নোয়াখালী, লক্ষ্মীপুরসহ দেশের ১৯টি জেলায় জমির পাশাপাশি, নদ-নদী, খাল-বিল, এমনকি পুকুরেও লবণাক্ততার পরিমাণ বৃদ্ধি পাচ্ছে। লবণাক্ততার কারণে শুকনো মৌসুমে ফসল চাষ অসম্ভব হয়ে পড়ছে।
নেটওয়ার্ক অন ক্লাইমেট চেঞ্জ, বাংলাদেশ (এনসিসিবি) জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ে অধিপরামর্শ এবং গবেষণাকাজে সম্পৃক্ত। প্রতিষ্ঠানটির গবেষণা এবং অধিপরামর্শ ব্যবস্থাপক ড. মুহাম্মদ ফররুখ রহমান বলেন, বাংলাদেশের উপকূলবর্তী সমগ্র অঞ্চলেই লবণাক্ততার প্রভাব বৃদ্ধি পাচ্ছে। সমুদ্রের পানির উচ্চতা বৃদ্ধি এবং অরক্ষিত বাঁধের কারণে লোনাপানির প্রভাবে উপকূলীয় কৃষিতে পরিবর্তন হচ্ছে। প্রচলিত আবাদি ফসলের ফলন চরমভাবে ব্যাহত হচ্ছে। প্রান্তিক কৃষিজীবী অনেক সময় কাজ হারিয়ে এলাকা ছেড়ে শহরে পাড়ি দিচ্ছেন। সচেতনতা বৃদ্ধিসহ লবণাক্ত-সহিঞ্চু কৃষি প্রজাতির মাধ্যমে অভিযোজন সক্ষমতা বৃদ্ধি করতে হবে। লবণাক্ততার এ হুমকি মোকাবিলায় স্থানীয় এবং বৈশ্বিকভাবে সমন্বিত উদ্যোগ গ্রহণ করতে হবে।
একই কথা বলেছেন চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের সাবেক ডিন পরিবেশবিজ্ঞানী অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ শফিউল আলম। তিনি বলেন, বিশ্বনেতারা উদ্যোগী না হলে এ সমস্যা কোনোভাবেই সমাধান সম্ভব নয়।
হালদা-কর্ণফুলীও হুমকির মুখে
হালদা নদীর পাশে পশ্চিম গুজরা ইউনিয়নের আজিমের ঘাট। এই এলাকার মৎস্যজীবী আনোয়ারুল ইসলাম। বিনাজুরী ইউনিয়নের কাগতিয়া কাশেমনগর এলাকার মৎস্যজীবী রতন কান্তি। গহিলা ইউনিয়নের কোতোয়ালি এলাকার শুক্কুর মাঝি। এঁদের সবার বয়স ৫০-৬০ বছরের কাছাকাছি। হালদা নদীপারে তাঁদের গড়ে ওঠা, হালদা ঘিরে তাঁদের জীবন।
মৎস্যজীবী আনোয়ারুল ইসলাম জানান, ১৯৯০ সালের আগে থেকে হালদাতে মাছ ধরে জীবন নির্বাহ করছেন। ওই সময়ে প্রচুর মাছ ছিল নদীতে। শুধু মাছের পোনা ধরার মৌসুম থেকেও অনেক আয় হতো তাঁদের। ২০১০ সালের আগপর্যন্তও তাঁদের পোনা ও মাছ পেতে সমস্যা হতো না। কিন্তু কয়েক বছর ধরে মাছ ও পোনা পাচ্ছেন না।
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবরেটরির তথ্যমতে, ২০০১ সালে হালদা নদী থেকে ৪৭ হাজার কিলোগ্রামের বেশি মাছের ডিম আহরণ করেছিল জেলেরা। চলতি বছর আহরিত হয় মাত্র ৮ হাজার কেজি ডিম।
হালদা রিভার রিসার্চ ল্যাবরেটরির সমন্বয়ক ড. মনজুরুল কিবরিয়া বলেন, জলবায়ু পরিবর্তন, দূষণ আর লবণাক্ততার কারণে মাছ ও মাছের ডিম বলতে গেলে হারিয়েই যাচ্ছে। এ ছাড়া সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা, ঘূর্ণিঝড়, নদীর উজানে বাঁধ নির্মাণ, অতিরিক্ত বালু উত্তোলনের কারণে হালদা নদী নিজের সক্রিয়তা হারাচ্ছে।
কর্ণফুলী নদীতেও লবণাক্ততার পরিমাণ স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি পেয়েছেন বলে জানিয়েছেন কর্ণফুলী গবেষক অধ্যাপক ড. মোহাম্মদ ইদ্রিস আলী। তিনি বলেন, দিন দিন লবণাক্ততা বাড়ায় এই অঞ্চলের মানুষ অল্প বয়সে উচ্চ রক্তচাপ, কিডনিসহ নানান জটিল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৬ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে