বোরহান জাবেদ
প্রশ্ন: শুরুতে আপনার কোচিংয়ে কুমিল্লার সাফল্যের রহস্য নিয়ে শুনতে চাই।
মোহাম্মদ সালাউদ্দিন: এখানে পুরো বিষয়টা হচ্ছে পরিকল্পনা। আমরা অনেক আগে থেকেই মাঠে নেমেছি। মাঠে নামা মানে কীভাবে দল গোছাতে হবে, সেটা নিয়ে আমরা বসেছি, আলোচনা করেছি এবং কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়—এসব নিয়ে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিকল্পনা সাজিয়ে রেখেছিলাম। বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া নিয়েও আমরা আগে থেকেই চিন্তাভাবনা করে রেখেছিলাম। কারণ, এ বছর বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া মুখ্য ছিল। আমাদের ভিশন ছিল, চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছাড়া দ্বিতীয় কোনো চিন্তা করা যাবে না। সেমিফাইনাল, ফাইনাল বা তার আগে কীভাবে বিদেশি ক্রিকেটার আসবে, যাবে—সবকিছু একেবারে পরিকল্পনা করেই আমরা মাঠে নেমেছি। কোচিংয়ের তো কিছু ট্যাকটিক্যাল ব্যাপার-স্যাপার থাকে। সেটাতে আমরা ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পারি বলে হয়তো আমাদের সাফল্যের হারটা বেশি।
প্রশ্ন: নির্দিষ্ট করে কোন জায়গাটায় মনোযোগ বেশি থাকে আপনাদের?
সালাউদ্দিন: আমরা সব সময় সঠিক জায়গায় সঠিক ক্রিকেটারটা নিয়ে এসেছি। স্থানীয় ক্রিকেটারদেরও গুরুত্বসহকারে দেখি। এসব টুর্নামেন্টে একটা দলের জন্য ভালো পরিবেশের দরকার, আমরা সেই পরিবেশটা দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: এবার কাজটা একটু কঠিন, আগেই বলছিলেন। তারপর চতুর্থ শিরোপা। জার্নিটা কেমন ছিল?
সালাউদ্দিন: আমরা পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম, কে কটা ম্যাচ খেলবে, কাকে কখন পাব। এত খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়েছে, এটা আসলে বেশ কঠিন। আমাদের দক্ষিণ আফ্রিকা ও দুবাই লিগে নজর রাখতে হয়েছে। কোন দল ভালো করছে, কোন দল খারাপ করছে। যাদের দল খারাপ করছে, তাদের কখন পাওয়া যাবে। যে দল ভালো খেলছে, তাদের দিকে তাকিয়ে তো লাভ নেই। এসব আমাদের ভাবতে হয়েছে। আমরা দলগুলোর পয়েন্ট টেবিল দেখেছি। কে কোয়ালিফাইংয়ে যাচ্ছে, কে বাদ পড়ছে। এখানে নাফিসারও অনেক সমর্থন ছিল।
প্রশ্ন: তানভীর ইসলামকে কাছ থেকে দেখছেন। রিজওয়ানও বলছিলেন, তানভীর জাতীয় দলে খেলার মতো অবস্থায় আছে। আপনার কি মনে হয় এ মুহূর্তে অন্তত টি-টোয়েন্টি দলে তিনি সুযোগ পেতে পারেন?
সালাউদ্দিন: হ্যাঁ, আমিও তা-ই মনে করি। দুটো মৌসুম সে খুবই ভালো বোলিং করেছে। সে যেভাবে বোলিং করেছে, এ টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা বোলার। এখন সে যে অবস্থায় আছে, টি-টোয়েন্টি খেলার মতো (জাতীয় দলে)।
প্রশ্ন: ফাইনালে শেষ ৪ ওভারে যেভাবে দুই বিদেশি ব্যাটার ম্যাচটা বের করে এনেছেন, ওই জায়গায় দুজন দেশি ক্রিকেটার থাকলে আপনি কতটা আত্মবিশ্বাসী থাকতেন?
সালাউদ্দিন: দেশি ক্রিকেটার থাকা পরের ব্যাপার। আমাদের আসলে সবকিছু হিসাব করা ছিল। ওদের শেষ ৪ ওভারে কে কে বোলিং করতে পারে, বিদেশি বোলার উডের একটা ওভার ছিল। বাকিগুলো লোকালদের করতে হবে। তো ওরা যে লেংথে বল করে, আমাদের ব্যাটারদের জন্য সুবিধা, আমরা তাই বেশি চিন্তিত ছিলাম না।
প্রশ্ন: স্থানীয় ক্রিকেটারদের গেম অ্যাওয়ারনেস নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। আপনি নিজেও এটা নিয়ে বেশ বিরক্ত-হতাশা প্রকাশ করেছেন...।
সালাউদ্দিন: গেম অ্যাওয়ারনেসে আমাদের ছেলেরা অনেক পিছিয়ে আছে, এটা আমি এখনো বলব। এটার জন্য ক্রিকেটারদের চেয়ে আমরা যারা কোচিং করাই, তারা বেশি দায়ী। কারণ, এটা আমাদের আসলে তাদেরকে ছোটবেলা থেকে অভ্যাস করা উচিত ছিল।
প্রশ্ন: বিপিএল তো সব সময় একটা অনিশ্চয়তার ভেতর দিয়ে চলে। টুর্নামেন্ট যখন শুরু হয়, আপনার পরিকল্পনাটা কী থাকে?
সালাউদ্দিন: সব সময় চেষ্টা করি, আমি আসলে কোন মাঠে খেলছি, আমার প্রতিপক্ষ কারা এবং সেখানে বাংলাদেশের কারা ভালো আছে, বাইরের কারা ভালো আছে। সেটার ওপর নির্ভর করে আমার কৌশল সাজাই।
প্রশ্ন: বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লা কেন বাকিদের চেয়ে আলাদা?
সালাউদ্দিন: আমাদের খুব বেশি পরিবর্তন হয় না, আমাদের ম্যানেজমেন্টও একই থাকে। আসল কথা হচ্ছে, প্রতিবছর আমাদের খুব বেশি পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় না। এখানে আমাদের কাজ অনেকটা এগিয়ে যায়। আমরা পাঁচ বছর একসঙ্গে আছি, আমাদের কোচিং স্টাফ প্রায় সবাই লোকাল। এখানে কোনো বিদেশি কোচিং স্টাফ নেই বা সাপোর্ট স্টাফ নেই। সবকিছু অনেক নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমি আর নাফিসাই (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের স্বত্বাধিকারী নাফিসা কামাল) দলটা চালাই। তো এখানে অন্য কারও অংশগ্রহণ কম থাকে। যেহেতু নিয়ন্ত্রণটা থাকে, এই কারণে কাজগুলো সহজ হয়। আমরা সব সময় একটা পরিবারের মতো থাকি। বাজে সময়ে আমরা চেষ্টা করি একজন আরেকজনের পাশে থাকার। এসবই হয়তো আমাদের অন্যদের চেয়ে আলাদা করে তুলেছে।
প্রশ্ন: কুমিল্লার সঙ্গে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজিদের পার্থক্যটা কোথায় দেখেন?
সালাউদ্দিন: দেখুন, অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি আসে যায়। কুমিল্লা সব সময় থেকে যায়। পার্থক্যটা এখানে। অন্য দলগুলো আসে, এক বছর থাকে, দুই বছর থাকে তারপর হয় চলে যায়, না হয় নাম বদলায়। ইচ্ছে হলে থাকে, না হলে থাকে না। আমাদের তো একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু দাঁড়িয়ে গেছে। আমাদের নামও কখনো বদলায় না। আমরা সব সময় একইভাবে থাকার চেষ্টা করি। একই মতে চলার চেষ্টা করি। একই লক্ষ্য থাকে। বাকিদের সঙ্গে এটাই আলাদা। বাকিরা স্থায়ী নয়। আমাদের সব সময় আগাম পরিকল্পনা থাকে, সে হিসাবে আমরা এগোই।
প্রশ্ন: কুমিল্লার মতো হতে হলে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজিদের কোথায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে বলে মনে করেন?
সালাউদ্দিন: প্রথম কথা সদিচ্ছা থাকতে হবে। তারপর লম্বা সময় থাকার চিন্তাভাবনা নিয়ে আসতে হবে। এরপর সেভাবে দল গড়তে হবে। তাদের ভিশন বদলাতে হবে। আমার মনে হয় তাহলেই সম্ভব হবে।
প্রশ্ন: শুরুতে আপনার কোচিংয়ে কুমিল্লার সাফল্যের রহস্য নিয়ে শুনতে চাই।
মোহাম্মদ সালাউদ্দিন: এখানে পুরো বিষয়টা হচ্ছে পরিকল্পনা। আমরা অনেক আগে থেকেই মাঠে নেমেছি। মাঠে নামা মানে কীভাবে দল গোছাতে হবে, সেটা নিয়ে আমরা বসেছি, আলোচনা করেছি এবং কীভাবে বাস্তবায়ন করা যায়—এসব নিয়ে আমরা অনেক আগে থেকেই পরিকল্পনা সাজিয়ে রেখেছিলাম। বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া নিয়েও আমরা আগে থেকেই চিন্তাভাবনা করে রেখেছিলাম। কারণ, এ বছর বিদেশি ক্রিকেটারদের পাওয়া মুখ্য ছিল। আমাদের ভিশন ছিল, চ্যাম্পিয়ন হওয়া ছাড়া দ্বিতীয় কোনো চিন্তা করা যাবে না। সেমিফাইনাল, ফাইনাল বা তার আগে কীভাবে বিদেশি ক্রিকেটার আসবে, যাবে—সবকিছু একেবারে পরিকল্পনা করেই আমরা মাঠে নেমেছি। কোচিংয়ের তো কিছু ট্যাকটিক্যাল ব্যাপার-স্যাপার থাকে। সেটাতে আমরা ঠিকঠাক বাস্তবায়ন করতে পারি বলে হয়তো আমাদের সাফল্যের হারটা বেশি।
প্রশ্ন: নির্দিষ্ট করে কোন জায়গাটায় মনোযোগ বেশি থাকে আপনাদের?
সালাউদ্দিন: আমরা সব সময় সঠিক জায়গায় সঠিক ক্রিকেটারটা নিয়ে এসেছি। স্থানীয় ক্রিকেটারদেরও গুরুত্বসহকারে দেখি। এসব টুর্নামেন্টে একটা দলের জন্য ভালো পরিবেশের দরকার, আমরা সেই পরিবেশটা দেওয়ার চেষ্টা করি।
প্রশ্ন: এবার কাজটা একটু কঠিন, আগেই বলছিলেন। তারপর চতুর্থ শিরোপা। জার্নিটা কেমন ছিল?
সালাউদ্দিন: আমরা পরিকল্পনা করে রেখেছিলাম, কে কটা ম্যাচ খেলবে, কাকে কখন পাব। এত খেলোয়াড়ের সঙ্গে চুক্তি করতে হয়েছে, এটা আসলে বেশ কঠিন। আমাদের দক্ষিণ আফ্রিকা ও দুবাই লিগে নজর রাখতে হয়েছে। কোন দল ভালো করছে, কোন দল খারাপ করছে। যাদের দল খারাপ করছে, তাদের কখন পাওয়া যাবে। যে দল ভালো খেলছে, তাদের দিকে তাকিয়ে তো লাভ নেই। এসব আমাদের ভাবতে হয়েছে। আমরা দলগুলোর পয়েন্ট টেবিল দেখেছি। কে কোয়ালিফাইংয়ে যাচ্ছে, কে বাদ পড়ছে। এখানে নাফিসারও অনেক সমর্থন ছিল।
প্রশ্ন: তানভীর ইসলামকে কাছ থেকে দেখছেন। রিজওয়ানও বলছিলেন, তানভীর জাতীয় দলে খেলার মতো অবস্থায় আছে। আপনার কি মনে হয় এ মুহূর্তে অন্তত টি-টোয়েন্টি দলে তিনি সুযোগ পেতে পারেন?
সালাউদ্দিন: হ্যাঁ, আমিও তা-ই মনে করি। দুটো মৌসুম সে খুবই ভালো বোলিং করেছে। সে যেভাবে বোলিং করেছে, এ টুর্নামেন্টের অন্যতম সেরা বোলার। এখন সে যে অবস্থায় আছে, টি-টোয়েন্টি খেলার মতো (জাতীয় দলে)।
প্রশ্ন: ফাইনালে শেষ ৪ ওভারে যেভাবে দুই বিদেশি ব্যাটার ম্যাচটা বের করে এনেছেন, ওই জায়গায় দুজন দেশি ক্রিকেটার থাকলে আপনি কতটা আত্মবিশ্বাসী থাকতেন?
সালাউদ্দিন: দেশি ক্রিকেটার থাকা পরের ব্যাপার। আমাদের আসলে সবকিছু হিসাব করা ছিল। ওদের শেষ ৪ ওভারে কে কে বোলিং করতে পারে, বিদেশি বোলার উডের একটা ওভার ছিল। বাকিগুলো লোকালদের করতে হবে। তো ওরা যে লেংথে বল করে, আমাদের ব্যাটারদের জন্য সুবিধা, আমরা তাই বেশি চিন্তিত ছিলাম না।
প্রশ্ন: স্থানীয় ক্রিকেটারদের গেম অ্যাওয়ারনেস নিয়ে অনেক কথা হয়েছে। আপনি নিজেও এটা নিয়ে বেশ বিরক্ত-হতাশা প্রকাশ করেছেন...।
সালাউদ্দিন: গেম অ্যাওয়ারনেসে আমাদের ছেলেরা অনেক পিছিয়ে আছে, এটা আমি এখনো বলব। এটার জন্য ক্রিকেটারদের চেয়ে আমরা যারা কোচিং করাই, তারা বেশি দায়ী। কারণ, এটা আমাদের আসলে তাদেরকে ছোটবেলা থেকে অভ্যাস করা উচিত ছিল।
প্রশ্ন: বিপিএল তো সব সময় একটা অনিশ্চয়তার ভেতর দিয়ে চলে। টুর্নামেন্ট যখন শুরু হয়, আপনার পরিকল্পনাটা কী থাকে?
সালাউদ্দিন: সব সময় চেষ্টা করি, আমি আসলে কোন মাঠে খেলছি, আমার প্রতিপক্ষ কারা এবং সেখানে বাংলাদেশের কারা ভালো আছে, বাইরের কারা ভালো আছে। সেটার ওপর নির্ভর করে আমার কৌশল সাজাই।
প্রশ্ন: বিপিএলের ফ্র্যাঞ্চাইজি হিসেবে কুমিল্লা কেন বাকিদের চেয়ে আলাদা?
সালাউদ্দিন: আমাদের খুব বেশি পরিবর্তন হয় না, আমাদের ম্যানেজমেন্টও একই থাকে। আসল কথা হচ্ছে, প্রতিবছর আমাদের খুব বেশি পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যেতে হয় না। এখানে আমাদের কাজ অনেকটা এগিয়ে যায়। আমরা পাঁচ বছর একসঙ্গে আছি, আমাদের কোচিং স্টাফ প্রায় সবাই লোকাল। এখানে কোনো বিদেশি কোচিং স্টাফ নেই বা সাপোর্ট স্টাফ নেই। সবকিছু অনেক নিয়ন্ত্রণে থাকে। আমি আর নাফিসাই (কুমিল্লা ভিক্টোরিয়ানসের স্বত্বাধিকারী নাফিসা কামাল) দলটা চালাই। তো এখানে অন্য কারও অংশগ্রহণ কম থাকে। যেহেতু নিয়ন্ত্রণটা থাকে, এই কারণে কাজগুলো সহজ হয়। আমরা সব সময় একটা পরিবারের মতো থাকি। বাজে সময়ে আমরা চেষ্টা করি একজন আরেকজনের পাশে থাকার। এসবই হয়তো আমাদের অন্যদের চেয়ে আলাদা করে তুলেছে।
প্রশ্ন: কুমিল্লার সঙ্গে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজিদের পার্থক্যটা কোথায় দেখেন?
সালাউদ্দিন: দেখুন, অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজি আসে যায়। কুমিল্লা সব সময় থেকে যায়। পার্থক্যটা এখানে। অন্য দলগুলো আসে, এক বছর থাকে, দুই বছর থাকে তারপর হয় চলে যায়, না হয় নাম বদলায়। ইচ্ছে হলে থাকে, না হলে থাকে না। আমাদের তো একটা ব্র্যান্ড ভ্যালু দাঁড়িয়ে গেছে। আমাদের নামও কখনো বদলায় না। আমরা সব সময় একইভাবে থাকার চেষ্টা করি। একই মতে চলার চেষ্টা করি। একই লক্ষ্য থাকে। বাকিদের সঙ্গে এটাই আলাদা। বাকিরা স্থায়ী নয়। আমাদের সব সময় আগাম পরিকল্পনা থাকে, সে হিসাবে আমরা এগোই।
প্রশ্ন: কুমিল্লার মতো হতে হলে অন্য ফ্র্যাঞ্চাইজিদের কোথায় পরিবর্তন নিয়ে আসতে হবে বলে মনে করেন?
সালাউদ্দিন: প্রথম কথা সদিচ্ছা থাকতে হবে। তারপর লম্বা সময় থাকার চিন্তাভাবনা নিয়ে আসতে হবে। এরপর সেভাবে দল গড়তে হবে। তাদের ভিশন বদলাতে হবে। আমার মনে হয় তাহলেই সম্ভব হবে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে