মো. আকতারুজ্জামান, চৌদ্দগ্রাম (কুমিল্লা)
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম অংশে অবৈধ যানবাহনের দৌরাত্ম্যে সীমাহীন যানজটে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এতে দুর্ভোগের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে কর্মঘণ্টা। বিশেষ করে উপজেলার চৌদ্দগ্রাম বাজারে অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে এই দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে।
সরেজমিন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, থ্রি-হুইলারের অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে চার লেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় যেন দুই লেনে পরিণত হয়। অবৈধ অটোরিকশাগুলো এলোমেলো চলাচল ও মহাসড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এতে সন্ধ্যা হলে মহাসড়কের ওই স্থানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করাই দায় হয়ে পড়ে। যানজটে আটকা পড়ে থাকায় অনেক ক্ষেত্রে সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন না যাত্রীরা। তা ছাড়া স্থানীয়দের পক্ষেও সড়ক পারাপার কঠিন হয়ে যায়।
এদিকে মহাসড়ক দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্ট্যান্ডের বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করলেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। মাঝেমধ্যে পুলিশ আসার সংবাদ শুনলে অবৈধ এসব যানবাহনের চালকেরা সটকে পড়লেও কিছুক্ষণ পরই একই রূপ ধারণ করে।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কথা হয় চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লাগামী তিশা প্লাটিনাম বাসের চালক গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহাসড়ক দখল করে রেখেছে অবৈধ ত্রি-হুইলারের চালকেরা। চার লেনের সড়কটির চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় প্রায়ই যানজটে আটকা পড়তে হয়। প্রতিবাদ করলেই শিকার হতে হয় শারীরিক নির্যাতনের।’ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছেড়ে আসা পণ্যবাহী একটি কাভার্ড ভ্যানচালক আলী হোসেন বলেন, ‘গাড়ি নিয়ে চৌদ্দগ্রাম বাজার অতিক্রম করার সময় আতঙ্কে থাকতে হয়। হঠাৎ বিপরীত দিক থেকে ত্রি-হুইলারের চালকেরা ইউটার্ন করার চেষ্টা করেন। এতে অনেক সময় দুর্ঘটনায় পড়তে হয়। প্রতিবাদ করলেই গাড়ি থেকে নামিয়ে ত্রি-হুইলারের চালকেরা আমাদের মারধর করেন।’
আমেনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বলেন, ‘অটোরিকশার কারণে রাস্তা পার হতে পারি না। প্রশাসন কি এগুলো দেখে না?’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক যুবক বলেন, দেশের গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কটির চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় ত্রি-হুইলারের অবৈধ স্ট্যান্ড করা হয়েছে। এসব যানের চালক ও মালিকদের বাড়ি বাজারের আশপাশে হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস করেন না। প্রতিবাদ করলে নির্যাতনের শিকার হতে হয়।
মিয়াবাজার হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম লোকমান হোসাইন বলেন, ‘মহাসড়কে অবৈধ ত্রি-হুইলারের বিরুদ্ধে হাইওয়ে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে মহাসড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো উচ্ছেদে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কে কুমিল্লার চৌদ্দগ্রাম অংশে অবৈধ যানবাহনের দৌরাত্ম্যে সীমাহীন যানজটে পড়তে হচ্ছে যাত্রীদের। এতে দুর্ভোগের পাশাপাশি নষ্ট হচ্ছে কর্মঘণ্টা। বিশেষ করে উপজেলার চৌদ্দগ্রাম বাজারে অটোরিকশার অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে এই দুর্ভোগ চরম আকার ধারণ করেছে।
সরেজমিন ও স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, থ্রি-হুইলারের অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে চার লেনের ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়ক চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় যেন দুই লেনে পরিণত হয়। অবৈধ অটোরিকশাগুলো এলোমেলো চলাচল ও মহাসড়কের ওপর দাঁড় করিয়ে রাখা হয়। এতে সন্ধ্যা হলে মহাসড়কের ওই স্থানে দূরপাল্লার যানবাহন চলাচল করাই দায় হয়ে পড়ে। যানজটে আটকা পড়ে থাকায় অনেক ক্ষেত্রে সময়মতো গন্তব্যে পৌঁছাতে পারেন না যাত্রীরা। তা ছাড়া স্থানীয়দের পক্ষেও সড়ক পারাপার কঠিন হয়ে যায়।
এদিকে মহাসড়ক দখল করে গড়ে তোলা অবৈধ স্ট্যান্ডের বিষয়ে কেউ প্রতিবাদ করলেই শারীরিক নির্যাতনের শিকার হতে হয়। মাঝেমধ্যে পুলিশ আসার সংবাদ শুনলে অবৈধ এসব যানবাহনের চালকেরা সটকে পড়লেও কিছুক্ষণ পরই একই রূপ ধারণ করে।
গত মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কথা হয় চট্টগ্রাম থেকে কুমিল্লাগামী তিশা প্লাটিনাম বাসের চালক গিয়াস উদ্দিনের সঙ্গে। তিনি বলেন, ‘মহাসড়ক দখল করে রেখেছে অবৈধ ত্রি-হুইলারের চালকেরা। চার লেনের সড়কটির চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় প্রায়ই যানজটে আটকা পড়তে হয়। প্রতিবাদ করলেই শিকার হতে হয় শারীরিক নির্যাতনের।’ চট্টগ্রাম বন্দর থেকে ছেড়ে আসা পণ্যবাহী একটি কাভার্ড ভ্যানচালক আলী হোসেন বলেন, ‘গাড়ি নিয়ে চৌদ্দগ্রাম বাজার অতিক্রম করার সময় আতঙ্কে থাকতে হয়। হঠাৎ বিপরীত দিক থেকে ত্রি-হুইলারের চালকেরা ইউটার্ন করার চেষ্টা করেন। এতে অনেক সময় দুর্ঘটনায় পড়তে হয়। প্রতিবাদ করলেই গাড়ি থেকে নামিয়ে ত্রি-হুইলারের চালকেরা আমাদের মারধর করেন।’
আমেনা বেগম নামের এক বৃদ্ধা বলেন, ‘অটোরিকশার কারণে রাস্তা পার হতে পারি না। প্রশাসন কি এগুলো দেখে না?’
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক স্থানীয় এক যুবক বলেন, দেশের গুরুত্বপূর্ণ মহাসড়কটির চৌদ্দগ্রাম বাজার এলাকায় ত্রি-হুইলারের অবৈধ স্ট্যান্ড করা হয়েছে। এসব যানের চালক ও মালিকদের বাড়ি বাজারের আশপাশে হওয়ায় তাঁদের বিরুদ্ধে কেউ কথা বলার সাহস করেন না। প্রতিবাদ করলে নির্যাতনের শিকার হতে হয়।
মিয়াবাজার হাইওয়ে থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা এস এম লোকমান হোসাইন বলেন, ‘মহাসড়কে অবৈধ ত্রি-হুইলারের বিরুদ্ধে হাইওয়ে পুলিশের অভিযান অব্যাহত রয়েছে।’
চৌদ্দগ্রাম উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) জেপি দেওয়ান আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘হাইওয়ে পুলিশের সহযোগিতা নিয়ে মহাসড়কের ওপর থেকে অবৈধ স্ট্যান্ডগুলো উচ্ছেদে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪