রুশা চৌধুরী
আমরা মানুষেরা খুব বিচিত্র। খুব ছোট কোনো কারণেই অনেক বেশি আনন্দিত হয়ে উঠি, আবার কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপের দাওয়াই তলানি পর্যন্ত পান করে বসে থাকি। নিজের আয়নায় না, অন্যের চোখের আয়নায় নিজেকে দেখাটাই বড় হয়ে যায়।
ধরা যাক, খুব আনন্দ নিয়ে কোনো একটা কাজ করছে কেউ (সেটা অসময়ে কোনো নবীন লেখকের বই পড়া বা অকারণে জানালায় বসে থাকার মতো ক্ষুদ্র কিছুও হতে পারে)। দূর থেকে চেনা বা অচেনা মানুষেরা বলে বসবে, ‘কোনো মানে আছে! কাজের কাজ না করে এই সব কী?’
আবার খুব মানসিক চাপে থাকা একজন মানুষকে নিয়ে নাক কুঁচকে বোদ্ধা আত্মীয় বা অনাত্মীয়েরা ফিসফাস করে বলবে, ‘এই সব ঢঙের কোনো মানে হয়! ডিপ্রেশন আবার কী? স্পোর্টসম্যানশিপ নেই এদের।’
যে মানুষটার সঙ্গে এমন ঘটে, সে-ই জানে বেদনাটা কোথায়। আসলে মানুষ হয়ে জন্মানোর এক আশ্চর্য দুর্বিপাক এটা—মনে আঘাত পাওয়া।
গুরুদেব লিখেছিলেন,
‘যে তোরে পাগল বলে, তারে তুই বলিসনে কিছু
আজকে তোরে কেমন ভেবে অঙ্গে যে তোর ধুলো দেবে
কাল সে প্রাতে মালা হাতে আসবে রে তোর পিছু পিছু’
গুরুদেবের জন্য সহজ হলেও সবার জন্য এই সব সহজ হয় না মোটেও। এতটা বোঝার মতো বোধ প্রাপ্তি ঘটার আগেই মানবজীবনে নানা দুর্বিপাক ঘটে যেতে পারে। এই যে অতিসামান্য মন খারাপ বা মনের এই ছোট ছোট দুঃখী মেঘের দল, এরা কী করতে পারে, আমরা ভেবে দেখি কি?
অনেককাল আগে আমার চেনা এক কিশোরীর কথা মনে আছে, যে এইচএসসি পরীক্ষার পরে ভীষণ পড়াশোনা করেও মেডিকেল কলেজে চান্স পেল না। খুব শক্ত মনের মেয়েটি মা-বাবা আর স্বজনদের অল্প কিছু কথার (আসলে অল্প নয়) আঘাতেই তার পাঁচ বছর ধরে লিখে যাওয়া সবুজ রঙের কবিতার ডায়েরিটা কুচি কুচি করে ছিঁড়ে পাশের কচুরিপানা ভরা পুকুরটায় ফেলে দিয়েছিল।
আর একজন কিশোরী বা কিশোর সবকিছুতে অগ্রজদের সঙ্গে তুলনার শিকার হতে হতে মনের ভেতরে আশ্চর্য সব পরিবর্তন ঘটিয়ে ফেলল! ফলাফল, কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করেই সে ভীষণ অবসাদগ্রস্ত, সন্দেহপ্রবণ আর আত্মবিশ্বাসহীন। ‘ভালোবাসা’ আর ‘সম্পর্ক’ নামের শব্দগুলো তার জীবনে একেবারেই মূল্যহীন হয়ে পড়ল।
আরেকজন মানুষকেও চিনি, অনেক ভাইবোনের মাঝে সে একজন। তার একজন যমজ সহোদরও ছিল। ছোটবেলায় তার খালার বাচ্চা নেই বলে মা-বাবা তাকে খুব জোর করে সেই খালার বাচ্চা বানিয়ে দিয়েছিলেন! গল্পের সেই মানুষটিকে যখন আমি দেখি, তখন সে মানসিক রোগী—অ্যাসাইলাম ফেরত, বিপর্যস্ত, তিনবেলা কড়া ডোজের ওষুধ খাওয়া একজন জড়সড় মানুষ।
এই তিনজন মানুষ সময়ের সঙ্গে তাদের খুব প্রিয় কিছু জিনিস ত্যাগ করেছিল। প্রথমজন তার প্রিয় কবিতার খাতা আর কবিতা। দ্বিতীয়জন তার মানবিকতা ও ভালোবাসা আর তৃতীয়জন তার সুস্থ স্বাভাবিক জীবন।
এই তিনজন ছাড়াও একজনের কথা বলি, সে এক ফুটফুটে রাজকন্যা। মা-বাবার রাজকুমারী। শহরের নামী স্কুলের নামী ছাত্রী ছিল সে। সহজ এই বাক্যগুলোর মাঝেই লুকিয়ে আছে শিশুটির মাথার ওপর চেপে থাকা তিনটি বোঝা—একমাত্র সন্তান, নামী স্কুল আর নামী ছাত্রী। একসময় মা-বাবার সময়, কাজ আর ব্যক্তিগত জটিলতার কারণে মেয়েটিকে তার প্রিয় স্কুল ছাড়তে হলো। হাসিমুখে মেনে নিলেও মেয়েটি ভেতরে-ভেতরে দুমড়ে গেল। ফলাফল—সে আর আগের মতো ‘টপার’ হতে পারে না। নতুন স্কুলে তার কোনো বন্ধু হয় না। মা-বাবার ‘একমাত্র আশা’ আর ‘ভালোবাসা’ হওয়ার চাপ, খারাপ রেজাল্টের চাপ...একসময় হতাশা ঘিরে ধরে তাকে।
অবসাদগ্রস্ত মেয়েটিকে মা-বাবা কাউন্সেলর ঠিক করে দেন। সেশনের পর সেশন চলে, সঙ্গে ওষুধ! সেই ফুটফুটে রাজকন্যা তার খুব প্রিয় ছবি আঁকার খাতাটা হাতে নিয়ে একদিন ১৮তলা ফ্ল্যাটের বারান্দায় উঠে যায়, নির্বাক আকাশের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে লাফিয়ে পড়ে নিচে!
কেন?
এর উত্তর আমি এককথায় বলতে পারব না। ওর খাতায় আঁকা ছবিগুলো আমাদের মানুষ হিসেবে এক একটি ব্যর্থতার গল্প ছিল, সেটাও দেখাতে পারব না!
আসলে যেকোনো ধ্বংসের বীজই প্রথমে ধান বা অন্য ফসলের বীজের মতো ক্ষুদ্রই থাকে। কখন, কতটা দ্রুত অথবা ধীরে তা মহিরুহ হয়ে ওঠে, নাকি ছোট ছোট ঘাস হয়ে জন্মায়, তা মানুষ বুঝতে পারে না। আর এই বুঝতে না পারার ফোকর গলেই নানা রকম মলিনতা, বিষাক্ততা, পলায়নপ্রবৃত্তি, বিষণ্নতা বা মানসিক নিম্নচাপ ঢুকে পড়ে। ফলাফল কখনোই শুভ হয় না। কেউ জীবন ছেড়ে দেয়, কেউ ভালোবাসা ভুলে যায়, কেউ সম্পর্ক, কেউ ভালো লাগার জিনিস...এমন অনেক।
আমার দেখা আর জানায় যা মনে হয়, একটা মাত্র জীবনে এমন দুর্বিপাক আসলে দৈব নয়। প্রতিটি ঘটনার পেছনে ঘটনা থাকে। স্ফুলিঙ্গ ছাড়া দাবানল যেমন হয় না, মন খারাপ বা মনের মেঘ ছাড়াও এমন মানসিক বিপর্যয়গুলো ঘটে না।
আজকাল জীবন বড় ব্যস্ত, ঘড়ির কাঁটা পুরোনো দিনের থেকে তিন-চার গুণ বেশি দ্রুত ঘুরে আমাদের আসলে সেই অজানা কৃষ্ণগহ্বরের কাছেই যেন নিয়ে যেতে চাইছে। আমরা কী করব, কীভাবে করব, কতটুকু ছাড় দেব, কলমের বদলে তরবারি নেব, কলম নিলেও তা দিয়ে ‘কবিতা’ লিখব না ‘কেচ্ছা’, তা আমাদেরই ঠিক করতে হবে।
সব কথার মূল কথা—ভালোবাসার যত্ন নেওয়া, সম্পর্কের মান রাখা, অন্যের বক্তব্যের (তা সে শিশুই হোক না কেন) মূল্য দেওয়ার চেষ্টা করা, ‘মানুষ’কে মূল্য দিতে শেখা। আলোর জন্য একটু অপেক্ষা, একটু ধৈর্য আর অন্ধকারকে ভয় না করে বলতে পারা,
‘অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো
সেই তো তোমার আলো!
সকল দ্বন্দ্ববিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো
সেই তো তোমার ভালো।।’
আমরা মানুষেরা খুব বিচিত্র। খুব ছোট কোনো কারণেই অনেক বেশি আনন্দিত হয়ে উঠি, আবার কোনো কারণ ছাড়াই মন খারাপের দাওয়াই তলানি পর্যন্ত পান করে বসে থাকি। নিজের আয়নায় না, অন্যের চোখের আয়নায় নিজেকে দেখাটাই বড় হয়ে যায়।
ধরা যাক, খুব আনন্দ নিয়ে কোনো একটা কাজ করছে কেউ (সেটা অসময়ে কোনো নবীন লেখকের বই পড়া বা অকারণে জানালায় বসে থাকার মতো ক্ষুদ্র কিছুও হতে পারে)। দূর থেকে চেনা বা অচেনা মানুষেরা বলে বসবে, ‘কোনো মানে আছে! কাজের কাজ না করে এই সব কী?’
আবার খুব মানসিক চাপে থাকা একজন মানুষকে নিয়ে নাক কুঁচকে বোদ্ধা আত্মীয় বা অনাত্মীয়েরা ফিসফাস করে বলবে, ‘এই সব ঢঙের কোনো মানে হয়! ডিপ্রেশন আবার কী? স্পোর্টসম্যানশিপ নেই এদের।’
যে মানুষটার সঙ্গে এমন ঘটে, সে-ই জানে বেদনাটা কোথায়। আসলে মানুষ হয়ে জন্মানোর এক আশ্চর্য দুর্বিপাক এটা—মনে আঘাত পাওয়া।
গুরুদেব লিখেছিলেন,
‘যে তোরে পাগল বলে, তারে তুই বলিসনে কিছু
আজকে তোরে কেমন ভেবে অঙ্গে যে তোর ধুলো দেবে
কাল সে প্রাতে মালা হাতে আসবে রে তোর পিছু পিছু’
গুরুদেবের জন্য সহজ হলেও সবার জন্য এই সব সহজ হয় না মোটেও। এতটা বোঝার মতো বোধ প্রাপ্তি ঘটার আগেই মানবজীবনে নানা দুর্বিপাক ঘটে যেতে পারে। এই যে অতিসামান্য মন খারাপ বা মনের এই ছোট ছোট দুঃখী মেঘের দল, এরা কী করতে পারে, আমরা ভেবে দেখি কি?
অনেককাল আগে আমার চেনা এক কিশোরীর কথা মনে আছে, যে এইচএসসি পরীক্ষার পরে ভীষণ পড়াশোনা করেও মেডিকেল কলেজে চান্স পেল না। খুব শক্ত মনের মেয়েটি মা-বাবা আর স্বজনদের অল্প কিছু কথার (আসলে অল্প নয়) আঘাতেই তার পাঁচ বছর ধরে লিখে যাওয়া সবুজ রঙের কবিতার ডায়েরিটা কুচি কুচি করে ছিঁড়ে পাশের কচুরিপানা ভরা পুকুরটায় ফেলে দিয়েছিল।
আর একজন কিশোরী বা কিশোর সবকিছুতে অগ্রজদের সঙ্গে তুলনার শিকার হতে হতে মনের ভেতরে আশ্চর্য সব পরিবর্তন ঘটিয়ে ফেলল! ফলাফল, কৈশোর থেকে যৌবনে পদার্পণ করেই সে ভীষণ অবসাদগ্রস্ত, সন্দেহপ্রবণ আর আত্মবিশ্বাসহীন। ‘ভালোবাসা’ আর ‘সম্পর্ক’ নামের শব্দগুলো তার জীবনে একেবারেই মূল্যহীন হয়ে পড়ল।
আরেকজন মানুষকেও চিনি, অনেক ভাইবোনের মাঝে সে একজন। তার একজন যমজ সহোদরও ছিল। ছোটবেলায় তার খালার বাচ্চা নেই বলে মা-বাবা তাকে খুব জোর করে সেই খালার বাচ্চা বানিয়ে দিয়েছিলেন! গল্পের সেই মানুষটিকে যখন আমি দেখি, তখন সে মানসিক রোগী—অ্যাসাইলাম ফেরত, বিপর্যস্ত, তিনবেলা কড়া ডোজের ওষুধ খাওয়া একজন জড়সড় মানুষ।
এই তিনজন মানুষ সময়ের সঙ্গে তাদের খুব প্রিয় কিছু জিনিস ত্যাগ করেছিল। প্রথমজন তার প্রিয় কবিতার খাতা আর কবিতা। দ্বিতীয়জন তার মানবিকতা ও ভালোবাসা আর তৃতীয়জন তার সুস্থ স্বাভাবিক জীবন।
এই তিনজন ছাড়াও একজনের কথা বলি, সে এক ফুটফুটে রাজকন্যা। মা-বাবার রাজকুমারী। শহরের নামী স্কুলের নামী ছাত্রী ছিল সে। সহজ এই বাক্যগুলোর মাঝেই লুকিয়ে আছে শিশুটির মাথার ওপর চেপে থাকা তিনটি বোঝা—একমাত্র সন্তান, নামী স্কুল আর নামী ছাত্রী। একসময় মা-বাবার সময়, কাজ আর ব্যক্তিগত জটিলতার কারণে মেয়েটিকে তার প্রিয় স্কুল ছাড়তে হলো। হাসিমুখে মেনে নিলেও মেয়েটি ভেতরে-ভেতরে দুমড়ে গেল। ফলাফল—সে আর আগের মতো ‘টপার’ হতে পারে না। নতুন স্কুলে তার কোনো বন্ধু হয় না। মা-বাবার ‘একমাত্র আশা’ আর ‘ভালোবাসা’ হওয়ার চাপ, খারাপ রেজাল্টের চাপ...একসময় হতাশা ঘিরে ধরে তাকে।
অবসাদগ্রস্ত মেয়েটিকে মা-বাবা কাউন্সেলর ঠিক করে দেন। সেশনের পর সেশন চলে, সঙ্গে ওষুধ! সেই ফুটফুটে রাজকন্যা তার খুব প্রিয় ছবি আঁকার খাতাটা হাতে নিয়ে একদিন ১৮তলা ফ্ল্যাটের বারান্দায় উঠে যায়, নির্বাক আকাশের দিকে কিছুক্ষণ তাকিয়ে থেকে লাফিয়ে পড়ে নিচে!
কেন?
এর উত্তর আমি এককথায় বলতে পারব না। ওর খাতায় আঁকা ছবিগুলো আমাদের মানুষ হিসেবে এক একটি ব্যর্থতার গল্প ছিল, সেটাও দেখাতে পারব না!
আসলে যেকোনো ধ্বংসের বীজই প্রথমে ধান বা অন্য ফসলের বীজের মতো ক্ষুদ্রই থাকে। কখন, কতটা দ্রুত অথবা ধীরে তা মহিরুহ হয়ে ওঠে, নাকি ছোট ছোট ঘাস হয়ে জন্মায়, তা মানুষ বুঝতে পারে না। আর এই বুঝতে না পারার ফোকর গলেই নানা রকম মলিনতা, বিষাক্ততা, পলায়নপ্রবৃত্তি, বিষণ্নতা বা মানসিক নিম্নচাপ ঢুকে পড়ে। ফলাফল কখনোই শুভ হয় না। কেউ জীবন ছেড়ে দেয়, কেউ ভালোবাসা ভুলে যায়, কেউ সম্পর্ক, কেউ ভালো লাগার জিনিস...এমন অনেক।
আমার দেখা আর জানায় যা মনে হয়, একটা মাত্র জীবনে এমন দুর্বিপাক আসলে দৈব নয়। প্রতিটি ঘটনার পেছনে ঘটনা থাকে। স্ফুলিঙ্গ ছাড়া দাবানল যেমন হয় না, মন খারাপ বা মনের মেঘ ছাড়াও এমন মানসিক বিপর্যয়গুলো ঘটে না।
আজকাল জীবন বড় ব্যস্ত, ঘড়ির কাঁটা পুরোনো দিনের থেকে তিন-চার গুণ বেশি দ্রুত ঘুরে আমাদের আসলে সেই অজানা কৃষ্ণগহ্বরের কাছেই যেন নিয়ে যেতে চাইছে। আমরা কী করব, কীভাবে করব, কতটুকু ছাড় দেব, কলমের বদলে তরবারি নেব, কলম নিলেও তা দিয়ে ‘কবিতা’ লিখব না ‘কেচ্ছা’, তা আমাদেরই ঠিক করতে হবে।
সব কথার মূল কথা—ভালোবাসার যত্ন নেওয়া, সম্পর্কের মান রাখা, অন্যের বক্তব্যের (তা সে শিশুই হোক না কেন) মূল্য দেওয়ার চেষ্টা করা, ‘মানুষ’কে মূল্য দিতে শেখা। আলোর জন্য একটু অপেক্ষা, একটু ধৈর্য আর অন্ধকারকে ভয় না করে বলতে পারা,
‘অন্ধকারের উৎস হতে উৎসারিত আলো
সেই তো তোমার আলো!
সকল দ্বন্দ্ববিরোধ মাঝে জাগ্রত যে ভালো
সেই তো তোমার ভালো।।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
২ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
২ দিন আগে