নিজস্ব প্রতিবেদক
যশোরের বাঘারপাড়ার এক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে এবার ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি জহুরপুর ইউনিয়নের একটি বিদ্যালয়ের ছাদে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঠিক বিচার চেয়ে প্রাথমিক অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই শিক্ষার্থীর মা।
মিজানুর রহমান উপজেলা সদরের দোহাকুলা গ্রামের বাসিন্দা। এর আগে ২০১৯ সালে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে নিজ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। সে ঘটনায় বাঘারপাড়া থানায় মামলা হয়। এ ছাড়া আগ-দোহাকুলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়েও একই ধরনের অভিযোগে মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বহিষ্কার হন। পরে বাদীপক্ষ মামলা প্রত্যাহার করলে চাকরি ফিরে পান।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, মিজানুর রহমান গত ৬ মে ওই বিদ্যালয়ে দেওয়াল লিখনের কাজে আসেন। এ সময় বিদ্যালয়ের দোতলা থেকে বাতিল কাপড়ের টুকরো চেয়ে মেয়েটিকে ডাক দেন ওই শিক্ষক। কাপড়ের টুকরো দেওয়ার পর খাবার পানি আনতে বলেন তিনি। মেয়েটি পানি নিয়ে গেলে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। মেয়েটি চিৎকার দিলে অভিযুক্ত তাকে ছেড়ে দেন। বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখান মিজানুর রহমান।
ওই শিক্ষার্থীর মা আরও উল্লেখ করেছেন, মেয়েটি বাড়িতে এসে মা ও বড় ভাইকে ঘটনা খুলে বললে স্থানীয় লোকজন নিয়ে সেখানে যাওয়ার আগেই মিজানুর দ্রুত ওই বিদ্যালয় ত্যাগ করেন। এখন ঘটনা ধামাচাপা দিতে পরিবারটির ওপর বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে সঠিক বিচার চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভাগীয় উপপরিচালক, জেলা প্রশাসক, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তদন্ত ও শৃঙ্খলা শাখার সহকারী পরিচালক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, চণ্ডীপুর ক্লাস্টার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা, গরীবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এবং জহুরপুর রামগোপাল বহুমুখী বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি ওই বিদ্যালয়ে কাজ করতে গিয়ে মেয়েটির কাছে খাবার পানি চেয়েছিলাম। তখন সে পানি এনে দিয়ে চলে গিয়েছিল। একটি কুচক্রী মহল আমাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বাঘারপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘গত মঙ্গলবার লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টিতে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
যশোরের বাঘারপাড়ার এক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে এবার ষষ্ঠ শ্রেণির এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ উঠেছে। সম্প্রতি জহুরপুর ইউনিয়নের একটি বিদ্যালয়ের ছাদে এ ঘটনা ঘটে। ঘটনার সঠিক বিচার চেয়ে প্রাথমিক অধিদপ্তরের মহাপরিচালকসহ বিভিন্ন দপ্তরে লিখিত অভিযোগ করেছেন ওই শিক্ষার্থীর মা।
মিজানুর রহমান উপজেলা সদরের দোহাকুলা গ্রামের বাসিন্দা। এর আগে ২০১৯ সালে মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে নিজ বিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীকে ধর্ষণ চেষ্টার অভিযোগ ওঠে। সে ঘটনায় বাঘারপাড়া থানায় মামলা হয়। এ ছাড়া আগ-দোহাকুলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে থাকাকালীন সময়েও একই ধরনের অভিযোগে মামলা হয় তাঁর বিরুদ্ধে। প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বহিষ্কার হন। পরে বাদীপক্ষ মামলা প্রত্যাহার করলে চাকরি ফিরে পান।
ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা অভিযোগে উল্লেখ করেছেন, মিজানুর রহমান গত ৬ মে ওই বিদ্যালয়ে দেওয়াল লিখনের কাজে আসেন। এ সময় বিদ্যালয়ের দোতলা থেকে বাতিল কাপড়ের টুকরো চেয়ে মেয়েটিকে ডাক দেন ওই শিক্ষক। কাপড়ের টুকরো দেওয়ার পর খাবার পানি আনতে বলেন তিনি। মেয়েটি পানি নিয়ে গেলে ধর্ষণের চেষ্টা করেন তিনি। মেয়েটি চিৎকার দিলে অভিযুক্ত তাকে ছেড়ে দেন। বিষয়টি কাউকে না বলার জন্য ভয়ভীতি দেখান মিজানুর রহমান।
ওই শিক্ষার্থীর মা আরও উল্লেখ করেছেন, মেয়েটি বাড়িতে এসে মা ও বড় ভাইকে ঘটনা খুলে বললে স্থানীয় লোকজন নিয়ে সেখানে যাওয়ার আগেই মিজানুর দ্রুত ওই বিদ্যালয় ত্যাগ করেন। এখন ঘটনা ধামাচাপা দিতে পরিবারটির ওপর বিভিন্নভাবে হুমকি দেওয়া হচ্ছে।
এ বিষয়ে সঠিক বিচার চেয়ে প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক, বিভাগীয় উপপরিচালক, জেলা প্রশাসক, প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তদন্ত ও শৃঙ্খলা শাখার সহকারী পরিচালক, জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কমিটির সভাপতি, থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা, উপজেলা শিক্ষা কর্মকর্তা, চণ্ডীপুর ক্লাস্টার সহকারী শিক্ষা কর্মকর্তা, গরীবপুর সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষক এবং জহুরপুর রামগোপাল বহুমুখী বিদ্যালয়ের সভাপতি ও প্রধান শিক্ষকের কাছে অভিযোগ করেছেন ভুক্তভোগী শিক্ষার্থীর মা।
অভিযোগ অস্বীকার করে প্রধান শিক্ষক মিজানুর রহমান বলেন, ‘আমি ওই বিদ্যালয়ে কাজ করতে গিয়ে মেয়েটির কাছে খাবার পানি চেয়েছিলাম। তখন সে পানি এনে দিয়ে চলে গিয়েছিল। একটি কুচক্রী মহল আমাকে মিথ্যা অভিযোগে ফাঁসানোর চেষ্টা করছে।’
এ বিষয়ে বাঘারপাড়া উপজেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান বলেন, ‘গত মঙ্গলবার লিখিত অভিযোগ পেয়েছি। বিষয়টিতে ৩ সদস্য বিশিষ্ট একটি তদন্ত কমিটি গঠন করা হয়েছে। অভিযোগ প্রমাণিত হলে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়া হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে