ইসলামপুর (জামালপুর) প্রতিনিধি
জীবনবাজি রেখে দেশকে স্বাধীন করতে যাঁরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তাঁদের বীর মুক্তিযোদ্ধা খেতাব ভূষিত করা হয়। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও সম্মানে ভূষিত হন তাঁরা। স্বাধীনতার ৫১ বছরেও স্বীকৃতি মেলেনি বীর মুক্তিযোদ্ধার মজিবর রহমান নুন্দুর। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার পার্থশী ইউনিয়নের পূর্ব গামারিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
১৯৪৯ সালে জন্ম নেওয়া মজিবর রহমান নুন্দু আজ বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন। ঝাপসা চোখে এখন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রোমন্থন করেন। বর্তমানে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও প্রবীণ ব্যক্তিদের সূত্রে জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে দীর্ঘদিন ধরে অনেক চেষ্টা-তদবির করেও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম লেখাতে পারেননি মজিবর রহমান নুন্দু। ফলে বঞ্চিত রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ অন্য সুযোগ-সুবিধা থেকে।
মজিবর রহমান নুন্দু বলেন, ‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে যুদ্ধে অংশ নিই। একাত্তরের ৯ সেপ্টেম্বর সকল ১০টায় ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জে যাই। সেখানে ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর আবু তাহেরের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ নিই। পরে মহেন্দ্রগঞ্জ ক্যাম্পে তালিকাভুক্ত হয়ে ভারতের কালাইয়েরচর পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে টাঙ্গাইলের কালিহাতী এলাকায় পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। কিছুদিন পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যুদ্ধেও অংশ নিই।’
জানা গেছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম তালিকাভুক্ত হলেও মুজিবর রহমান নুন্দুর নাম অজ্ঞাত কারণে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে লিপিবদ্ধ হয়নি। সবশেষে অনলাইনের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম ওঠাতে আবেদনও করতে পারেননি তিনি।
মজিবর রহমান নুন্দুর মুক্তিযোদ্ধা-সংক্রান্ত মুক্তিবার্তা, গেজেট, ভারতীয় সনদ, প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষরিত সনদসহ ডেটাবেইজ ফরম হারিয়ে ফেলেছেন। এ বিষয়ে ইসলামপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন, যার নম্বর ১০৬৫।
পার্থশী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘মজিবর রহমান নুন্দু মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। যুদ্ধে অংশ নিয়েও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না পাওয়াটা দুঃখজনক।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মানিকুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নেওয়ার প্রমাণাদির বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া এখন তাঁর (নুন্দু) অধিকার।’
জীবনবাজি রেখে দেশকে স্বাধীন করতে যাঁরা যুদ্ধে ঝাঁপিয়ে পড়েছিলেন, জাতির শ্রেষ্ঠ সন্তান হিসেবে তাঁদের বীর মুক্তিযোদ্ধা খেতাব ভূষিত করা হয়। রাষ্ট্রীয় বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা ও সম্মানে ভূষিত হন তাঁরা। স্বাধীনতার ৫১ বছরেও স্বীকৃতি মেলেনি বীর মুক্তিযোদ্ধার মজিবর রহমান নুন্দুর। তিনি জামালপুরের ইসলামপুর উপজেলার পার্থশী ইউনিয়নের পূর্ব গামারিয়া গ্রামের বাসিন্দা।
১৯৪৯ সালে জন্ম নেওয়া মজিবর রহমান নুন্দু আজ বয়সের ভারে নুয়ে পড়েছেন। ঝাপসা চোখে এখন মুক্তিযুদ্ধের স্মৃতি রোমন্থন করেন। বর্তমানে মানবেতর জীবন যাপন করছেন তিনি।
স্থানীয় জনপ্রতিনিধি, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও প্রবীণ ব্যক্তিদের সূত্রে জানা গেছে, সরকারি-বেসরকারি বিভিন্ন দপ্তরে দীর্ঘদিন ধরে অনেক চেষ্টা-তদবির করেও মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম লেখাতে পারেননি মজিবর রহমান নুন্দু। ফলে বঞ্চিত রয়েছেন মুক্তিযোদ্ধা ভাতাসহ অন্য সুযোগ-সুবিধা থেকে।
মজিবর রহমান নুন্দু বলেন, ‘১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধ শুরু হলে যুদ্ধে অংশ নিই। একাত্তরের ৯ সেপ্টেম্বর সকল ১০টায় ভারতের মহেন্দ্রগঞ্জে যাই। সেখানে ১১ নম্বর সেক্টর কমান্ডার মেজর আবু তাহেরের তত্ত্বাবধানে প্রশিক্ষণ নিই। পরে মহেন্দ্রগঞ্জ ক্যাম্পে তালিকাভুক্ত হয়ে ভারতের কালাইয়েরচর পাহাড়ে প্রশিক্ষণ নিয়ে টাঙ্গাইলের কালিহাতী এলাকায় পাকিস্তানি সেনাদের সঙ্গে সম্মুখযুদ্ধে অংশ নিয়েছি। কিছুদিন পরে ব্রাহ্মণবাড়িয়া যুদ্ধেও অংশ নিই।’
জানা গেছে, দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মুক্তিযোদ্ধাদের নাম তালিকাভুক্ত হলেও মুজিবর রহমান নুন্দুর নাম অজ্ঞাত কারণে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টে লিপিবদ্ধ হয়নি। সবশেষে অনলাইনের মাধ্যমে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের তালিকায় নাম ওঠাতে আবেদনও করতে পারেননি তিনি।
মজিবর রহমান নুন্দুর মুক্তিযোদ্ধা-সংক্রান্ত মুক্তিবার্তা, গেজেট, ভারতীয় সনদ, প্রধানমন্ত্রী স্বাক্ষরিত সনদসহ ডেটাবেইজ ফরম হারিয়ে ফেলেছেন। এ বিষয়ে ইসলামপুর থানায় সাধারণ ডায়েরি করেন, যার নম্বর ১০৬৫।
পার্থশী ইউনিয়ন পরিষদের (ইউপি) চেয়ারম্যান ইফতেখার আলম বাবলু বলেন, ‘মজিবর রহমান নুন্দু মুক্তিযুদ্ধে অংশগ্রহণ করেছিলেন। যুদ্ধে অংশ নিয়েও মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি না পাওয়াটা দুঃখজনক।’
উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার ও সাবেক ইউপি চেয়ারম্যান বীর মুক্তিযোদ্ধা মানিকুল ইসলাম মানিক বলেন, ‘স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশ নেওয়ার প্রমাণাদির বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া এখন তাঁর (নুন্দু) অধিকার।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
২ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪