আরমান হোসেন, বগুড়া থেকে
স্টেডিয়ামের প্রবেশ মুখে আসতেই চোখে পড়ল দুই পাশের দেয়াল—এক পাশে বাংলা, অন্য পাশে ইংরেজিতে লেখা ‘শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম বগুড়া’। অনেক দিন পর দেয়ালে যে রং-তুলির আচড় পড়েছে, দেখেই বোঝা গেল।
কিছুটা সামনে এগোতেই মূল ফটক। কলাপসিবল গেটও রাঙিয়ে তোলা হয়েছে। সবকিছুতেই নতুনত্বের ছোঁয়া। বাংলাদেশ টাইগার্সের পথচলার সাক্ষী হতেই এত সব কর্মযজ্ঞ। আগামীকাল এখানেই শুরু হচ্ছে ‘ছায়া দলের’ অনুশীলন ক্যাম্প। ঘোষিত ২৩ সদস্যের দলটির ক্যাম্প চলবে ৮ মার্চ পর্যন্ত। বাংলাদেশ টাইগার্সের সৌজন্যেই লম্বা সময় পর বিশেষ মনোযোগ পাচ্ছে দেশের তৃতীয় টেস্ট ভেন্যু।
সব মিলিয়ে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়েছে পুরো স্টেডিয়াম। মাঝ উইকেট থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের অনুশীলন উইকেটের বক্স-নেট সবকিছুই প্রস্তুত। ড্রেসিংরুমের শেষ মুহূর্তের ধোঁয়ামোছাও শেষ। সাইট স্ক্রিনে লাগানো হয়েছে কালো পর্দা। মাঠের দিকে তাকাতেই দেখা গেল নতুন ঘাস কাটার মেশিন দিয়ে এক মাঠকর্মী আপন মনে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে আউটফিল্ড নয়, শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের মূল আকর্ষণ এখানকার উইকেট। পাঁচটি উইকেটের সবকটি পুরোপুরি প্রস্তুত। জানা গেছে, লাল বলের উইকেটগুলোই প্রস্তুতির সময় বেশি ব্যবহার হবে। এসব পিচে ৮-১০ মিলিমিটার পর্যন্ত ঘাস রাখা হয়েছে। পিচ কিউরেটর ও মাঠকর্মীরা জানালেন, খেলোয়াড়দের প্রত্যাশা অনুযায়ী উইকেট প্রস্তুত করতে তাঁরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখেননি। উইকেট শক্ত করতে গতকাল বিকেলেও রোলার টানা হয়েছে।
মার্চের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সেখানকার কন্ডিশনে লাল বলের ক্রিকেটে খুব বেশি সুখস্মৃতি নেই বাংলাদেশ দলের। এবার তাই ভালো প্রস্তুতি নিতে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামকে বেছে নিয়েছেন মুমিনুলরা। এখানে ক্যাম্প করেই দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিশ্বকাপ নিয়ে ফিরেছিল আকবর আলীর বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
মুমিনুল হকও এবার বগুড়ায় শক্ত ও ঘাসের উইকেটের প্রত্যাশায়। ফোনে টেস্ট অধিনায়ক আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘উইকেট হতে হবে শক্ত, একেবারে মহাসড়কের মতো। তবেই বল বাউন্স করবে। বোলাররাও বোলিং উপভোগ করবে, ব্যাটারদের প্রত্যাশা অনুযায়ী উচ্চতায় বল ব্যাটে আসবে।’ নিউজিল্যান্ড খেলা সর্বশেষ টেস্ট দলের বেশ কয়েকজন আছেন বাংলাদেশ টাইগার্স দলে। তাঁদের জন্য এই ক্যাম্প হতে পারে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সেরা মঞ্চ। মুমিনুলও বললেন সে কথা, ‘ক্যাম্পের ফাঁকে আমরা একাধিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলব। আশা করি, টেস্ট দলের খেলোয়াড়েরা বেশ উপকৃত হবে।’
অনুশীলন ক্যাম্পের জন্য মুমিনুলের পছন্দের তালিকায় রাজশাহীও ছিল। কিন্তু সেখানে হোটেল-সুবিধা ভালো না হওয়ায় বগুড়াকেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গ্রাউন্ডস কমিটি। ক্যাম্প চলাকালীন বাংলাদেশ টাইগার্স দল থাকবে জৈব সুরক্ষাবলয়ে। ক্রিকেটারদের সংস্পর্শে যাঁরা আসবেন, তাঁদেরও করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ হতে হবে। দলের সংস্পর্শে যেসব স্টাফ আসবেন, তাঁদের করোনা টেস্ট করানো হয়েছে। ২০ জনের মধ্যে ১৯ জনেরই ফল নেগেটিভ এসেছে। পজিটিভ একজন আছেন হোম আইসোলেশনে।
মুমিনুল-ইমরুল কায়েসেরা আজই মাঠে নামবেন। তাঁদের মন ভরানোই শুধু নয়, যে উদ্দেশে এই অনুশীলন ক্যাম্প সেটি সার্থক করে তোলার চ্যালেঞ্জ শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের।
স্টেডিয়ামের প্রবেশ মুখে আসতেই চোখে পড়ল দুই পাশের দেয়াল—এক পাশে বাংলা, অন্য পাশে ইংরেজিতে লেখা ‘শহীদ চান্দু স্টেডিয়াম বগুড়া’। অনেক দিন পর দেয়ালে যে রং-তুলির আচড় পড়েছে, দেখেই বোঝা গেল।
কিছুটা সামনে এগোতেই মূল ফটক। কলাপসিবল গেটও রাঙিয়ে তোলা হয়েছে। সবকিছুতেই নতুনত্বের ছোঁয়া। বাংলাদেশ টাইগার্সের পথচলার সাক্ষী হতেই এত সব কর্মযজ্ঞ। আগামীকাল এখানেই শুরু হচ্ছে ‘ছায়া দলের’ অনুশীলন ক্যাম্প। ঘোষিত ২৩ সদস্যের দলটির ক্যাম্প চলবে ৮ মার্চ পর্যন্ত। বাংলাদেশ টাইগার্সের সৌজন্যেই লম্বা সময় পর বিশেষ মনোযোগ পাচ্ছে দেশের তৃতীয় টেস্ট ভেন্যু।
সব মিলিয়ে নতুন করে ঢেলে সাজানো হয়েছে পুরো স্টেডিয়াম। মাঝ উইকেট থেকে শুরু করে খেলোয়াড়দের অনুশীলন উইকেটের বক্স-নেট সবকিছুই প্রস্তুত। ড্রেসিংরুমের শেষ মুহূর্তের ধোঁয়ামোছাও শেষ। সাইট স্ক্রিনে লাগানো হয়েছে কালো পর্দা। মাঠের দিকে তাকাতেই দেখা গেল নতুন ঘাস কাটার মেশিন দিয়ে এক মাঠকর্মী আপন মনে কাজ চালিয়ে যাচ্ছেন।
তবে আউটফিল্ড নয়, শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের মূল আকর্ষণ এখানকার উইকেট। পাঁচটি উইকেটের সবকটি পুরোপুরি প্রস্তুত। জানা গেছে, লাল বলের উইকেটগুলোই প্রস্তুতির সময় বেশি ব্যবহার হবে। এসব পিচে ৮-১০ মিলিমিটার পর্যন্ত ঘাস রাখা হয়েছে। পিচ কিউরেটর ও মাঠকর্মীরা জানালেন, খেলোয়াড়দের প্রত্যাশা অনুযায়ী উইকেট প্রস্তুত করতে তাঁরা চেষ্টার কোনো ত্রুটি রাখেননি। উইকেট শক্ত করতে গতকাল বিকেলেও রোলার টানা হয়েছে।
মার্চের মাঝামাঝি সময়ে বাংলাদেশ দলের দক্ষিণ আফ্রিকা সফর। সেখানকার কন্ডিশনে লাল বলের ক্রিকেটে খুব বেশি সুখস্মৃতি নেই বাংলাদেশ দলের। এবার তাই ভালো প্রস্তুতি নিতে শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামকে বেছে নিয়েছেন মুমিনুলরা। এখানে ক্যাম্প করেই দক্ষিণ আফ্রিকা থেকে বিশ্বকাপ নিয়ে ফিরেছিল আকবর আলীর বাংলাদেশ অনূর্ধ্ব-১৯ দল।
মুমিনুল হকও এবার বগুড়ায় শক্ত ও ঘাসের উইকেটের প্রত্যাশায়। ফোনে টেস্ট অধিনায়ক আজকের পত্রিকাকে বললেন, ‘উইকেট হতে হবে শক্ত, একেবারে মহাসড়কের মতো। তবেই বল বাউন্স করবে। বোলাররাও বোলিং উপভোগ করবে, ব্যাটারদের প্রত্যাশা অনুযায়ী উচ্চতায় বল ব্যাটে আসবে।’ নিউজিল্যান্ড খেলা সর্বশেষ টেস্ট দলের বেশ কয়েকজন আছেন বাংলাদেশ টাইগার্স দলে। তাঁদের জন্য এই ক্যাম্প হতে পারে নিজেদের ঝালিয়ে নেওয়ার সেরা মঞ্চ। মুমিনুলও বললেন সে কথা, ‘ক্যাম্পের ফাঁকে আমরা একাধিক প্রস্তুতি ম্যাচ খেলব। আশা করি, টেস্ট দলের খেলোয়াড়েরা বেশ উপকৃত হবে।’
অনুশীলন ক্যাম্পের জন্য মুমিনুলের পছন্দের তালিকায় রাজশাহীও ছিল। কিন্তু সেখানে হোটেল-সুবিধা ভালো না হওয়ায় বগুড়াকেই বেছে নিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ডের (বিসিবি) গ্রাউন্ডস কমিটি। ক্যাম্প চলাকালীন বাংলাদেশ টাইগার্স দল থাকবে জৈব সুরক্ষাবলয়ে। ক্রিকেটারদের সংস্পর্শে যাঁরা আসবেন, তাঁদেরও করোনা পরীক্ষায় নেগেটিভ হতে হবে। দলের সংস্পর্শে যেসব স্টাফ আসবেন, তাঁদের করোনা টেস্ট করানো হয়েছে। ২০ জনের মধ্যে ১৯ জনেরই ফল নেগেটিভ এসেছে। পজিটিভ একজন আছেন হোম আইসোলেশনে।
মুমিনুল-ইমরুল কায়েসেরা আজই মাঠে নামবেন। তাঁদের মন ভরানোই শুধু নয়, যে উদ্দেশে এই অনুশীলন ক্যাম্প সেটি সার্থক করে তোলার চ্যালেঞ্জ শহীদ চান্দু স্টেডিয়ামের।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে