লোহাগড়া (নড়াইল) প্রতিনিধি
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় চলছে বোরো ধান রোপণের মৌসুম। শীত ও ঘনকুয়াশাকে উপেক্ষা করে সকাল থেকে পড়ন্ত বিকেল পর্যন্ত কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন মাঠে। সরেজমিন দেখা গেছে, মরিচ পাশা, চাচই, গন্ডব, আড়পাড়া, শিয়রবর, মাকড়াইল, লাহুড়িয়া, দিঘলিয়া, কামঠানা, কালনা, আমডাঙ্গা, ধোপাদহ, নলদী, ধানাইড়, তালবাড়িয়া, কুমড়ি এলাকায় ইরি-বোরো ধান রোপণের কাজ কোমর বেঁধেই করছেন কৃষকেরা। তবে, শ্রমিকসংকট না থাকায় অনেকটাই স্বস্তিতে আছেন কৃষকেরা।
লোহাগড়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে হাইব্রিডসহ ১০ হাজার ২৩০ হেক্টর জমিতে ধান রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ধান রোপণের জন্য হাইব্রিডসহ ৬ শত ৯০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শীত ও কুয়াশায় বীজতলার তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। কৃষকেরা নিজেদের চাহিদা পূরণ করে আশপাশের অঞ্চলে ইরি-বোরো ধানের চারা সরবরাহ করতে পারবেন বলে জানা গেছে। চলতি মাসের মধ্যেই লোহাগড়া এলাকায় ধান রোপণ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের মরিচ পাশা গ্রামের মো. মোশাররফ হোসেন, চাচই গ্রামের মো. সাহাবুউদ্দীন সাবু, ধানাইড় গ্রামের মে. তবু মিয়া, কাশিপুর ইউনিয়নের গণ্ডর গ্রামের সাইফুল ইসলাম, লোহাগড়া ইউনিয়নের কাউড়িখোলা গ্রামের প্রসাদ গাইন, নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের মামুন মোল্যা বলেন, আমাদের জমিতে আগেভাগেই আমরা বোরো ধান রোপণ করেছি। মাঠে আরও অনেকের জমিতে এখনো ধান রোপণ চলছে। কোনো সমস্যা ছাড়াই এ বছর বোরো আবাদ শুরু করেছি। শেষও হবে ভালোভাবে আশা করি।
লোহাগড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রইচ উদ্দিন বলেন, ধান এই অঞ্চলের প্রধান ফসল। তাই আমরা সব সময় কৃষকের পাশে থেকে কৃষকদের জমি প্রস্তুতি থেকে শুরু করে আগাম পরামর্শ দিয়ে আসছি। আশা করছি চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বোরো ধান চাষ হবে। এ ছাড়াও আমরা কৃষকদের অধিক ফলনশীল ধান চাষের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে আসছি। তাই এবার কৃষকেরা আগের চেয়ে বেশি পরিমাণ জমিতে অধিক ফলনশীল জাতের বোরো ধান করছেন। আশা করা হচ্ছে চলতি মাসের মধ্যেই লোহাগড়া অঞ্চলের পুরো মাঠেই ধান রোপণের কাজ শেষ হয়ে যাবে।
নড়াইলের লোহাগড়া উপজেলায় চলছে বোরো ধান রোপণের মৌসুম। শীত ও ঘনকুয়াশাকে উপেক্ষা করে সকাল থেকে পড়ন্ত বিকেল পর্যন্ত কৃষকেরা ব্যস্ত সময় পার করছেন মাঠে। সরেজমিন দেখা গেছে, মরিচ পাশা, চাচই, গন্ডব, আড়পাড়া, শিয়রবর, মাকড়াইল, লাহুড়িয়া, দিঘলিয়া, কামঠানা, কালনা, আমডাঙ্গা, ধোপাদহ, নলদী, ধানাইড়, তালবাড়িয়া, কুমড়ি এলাকায় ইরি-বোরো ধান রোপণের কাজ কোমর বেঁধেই করছেন কৃষকেরা। তবে, শ্রমিকসংকট না থাকায় অনেকটাই স্বস্তিতে আছেন কৃষকেরা।
লোহাগড়া উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে, উপজেলার ১২টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভায় চলতি ইরি-বোরো মৌসুমে হাইব্রিডসহ ১০ হাজার ২৩০ হেক্টর জমিতে ধান রোপণের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। ধান রোপণের জন্য হাইব্রিডসহ ৬ শত ৯০ হেক্টর জমিতে ইরি-বোরো বীজতলা তৈরি করা হয়েছে। এখন পর্যন্ত আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শীত ও কুয়াশায় বীজতলার তেমন কোনো ক্ষতি হয়নি। কৃষকেরা নিজেদের চাহিদা পূরণ করে আশপাশের অঞ্চলে ইরি-বোরো ধানের চারা সরবরাহ করতে পারবেন বলে জানা গেছে। চলতি মাসের মধ্যেই লোহাগড়া এলাকায় ধান রোপণ শেষ হবে বলে আশা করা হচ্ছে।
লোহাগড়া উপজেলার জয়পুর ইউনিয়নের মরিচ পাশা গ্রামের মো. মোশাররফ হোসেন, চাচই গ্রামের মো. সাহাবুউদ্দীন সাবু, ধানাইড় গ্রামের মে. তবু মিয়া, কাশিপুর ইউনিয়নের গণ্ডর গ্রামের সাইফুল ইসলাম, লোহাগড়া ইউনিয়নের কাউড়িখোলা গ্রামের প্রসাদ গাইন, নোয়াগ্রাম ইউনিয়নের আড়পাড়া গ্রামের মামুন মোল্যা বলেন, আমাদের জমিতে আগেভাগেই আমরা বোরো ধান রোপণ করেছি। মাঠে আরও অনেকের জমিতে এখনো ধান রোপণ চলছে। কোনো সমস্যা ছাড়াই এ বছর বোরো আবাদ শুরু করেছি। শেষও হবে ভালোভাবে আশা করি।
লোহাগড়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা মো. রইচ উদ্দিন বলেন, ধান এই অঞ্চলের প্রধান ফসল। তাই আমরা সব সময় কৃষকের পাশে থেকে কৃষকদের জমি প্রস্তুতি থেকে শুরু করে আগাম পরামর্শ দিয়ে আসছি। আশা করছি চলতি মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে বেশি বোরো ধান চাষ হবে। এ ছাড়াও আমরা কৃষকদের অধিক ফলনশীল ধান চাষের প্রতি উদ্বুদ্ধ করে আসছি। তাই এবার কৃষকেরা আগের চেয়ে বেশি পরিমাণ জমিতে অধিক ফলনশীল জাতের বোরো ধান করছেন। আশা করা হচ্ছে চলতি মাসের মধ্যেই লোহাগড়া অঞ্চলের পুরো মাঠেই ধান রোপণের কাজ শেষ হয়ে যাবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১০ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে