নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্বাহী ক্ষমতায় যা করার ছিল তা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাকিটুকু আইনের ব্যাপার। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে নিজের ওপর হামলা-ষড়যন্ত্রের ঘটনাগুলো তুলে ধরে তিনি বলেছেন, এত বড় অমানবিক যে তাকেও আমরা মানবিকতা দেখিয়েছি।
গ্লাসগোতে জলবায়ু সম্মেলন এবং যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সফরের বিষয়ে জানাতে গতকাল বুধবার গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রধানমন্ত্রী। লিখিত বক্তব্যে তিনি এই সফরের বিস্তারিত তুলে ধরেন। এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসার অনুমতির বিষয়ে এক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে কারাগার থেকে বাসায় থাকতে দিয়েছি, এটাই কি বেশি না? আপনাকে যদি কেউ হত্যা করার চেষ্টা করত আপনি তাকে গলায় ফুলের মালা দিয়ে নিয়ে আসতেন?’ এরপর তাঁকে হত্যার চেষ্টাগুলো তুলে ধরে তিনি বলেন, রাখে আল্লাহ মারে কে, আর মারে আল্লাহ রাখে কে? তারপরেও তাঁর ওপর দয়া দেখাতে হবে-যারা আমার বাপ-মা, ভাই-বোন, ছোট রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছে। তারপরেও আমরা অমানুষ না। অমানুষ না দেখেই তাকে আমরা অন্তত তাঁকে বাসায় থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। বাকিটুকু আইনগত ব্যাপার। তারা তো দুর্নীতি করে করে দেশকে একেবারে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে। গ্রেনেড হামলা করে এত আহত হলো, ২২ জন মানুষ মরে গেছে, পার্লামেন্টে সেটার ওপর আলোচনা করতে দেয়নি। এত বড় অমানবিক যে তাকেও আমরা মানবিকতা দেখিয়েছি। আমার হাতে যেটুকু পাওয়ার সেটুকু আমি দেখিয়েছি, আর কত চান? আর কত চান আমাকে বলেন? এখানে আমার কিছু করার নেই, আমার যতটুকু করার আমি সেটুকু করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে, বাংলাদেশে এগিয়ে যাচ্ছে। খালেদা জিয়ার সময় বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। জাতীয় পার্টি, বিএনপি-জামায়াত মিলিটারি ডিক্টেটররা ক্ষমতা অবৈধভাবে দখল করে ক্ষমতায় বসে। আগে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কেন দেশকে উন্নত করতে পারেনি? কারণ তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন কখনো চাননি। বাংলাদেশকে আবার তারা ব্যর্থ রাষ্ট্র করতে চেয়েছিল। ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের যে উন্নয়ন এটা তাদের কাছে কখনো ভালো লাগবে না। যে কারণে তাদের ষড়যন্ত্রটা সব সময় হচ্ছে। আপনারা যদি চোখে না দেখেন আমার কিছু বলার নেই।
এরপর বিভিন্ন সরকারের সময় হামলা, নির্যাতন, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি, সংখ্যালঘুর ওপর হামলার ঘটনাগুলো তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান কি ইলেকশন করেছিল? সাতাত্তর সালে তাঁর হ্যাঁ-না ভোট, আটাত্তর সালে তাঁর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সংসদ নির্বাচন, সেটি কি কোনো নির্বাচন ছিল? একাশি সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কত হত্যা হয়েছিল, কত মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়েছিল? এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলে চলবে? ২০১৪ সালে ইলেকশন করবে, ইলেকশন করবে কীভাবে? ইলেকশন করতে হলে যে সাংগঠনিক শক্তি দরকার হয় বা জনসমর্থন দরকার হয় সেটা যখন নাই তখন তারা নিজেদের দৈন্য টাই প্রকাশ করে। সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগকেই ভোট দেয়, আমাদের চায়। গ্রেনেড হামলা করলে পারব না। ৭৪ কেজি বোমা ফিট করার পরেও বেঁচে গেলাম। সরাসরি গুলি করল, তাতেও বেঁচে গেলাম। গাড়ি আটকেও মারতে পারল না। এতবার চেষ্টা করেও সফল হতেও পারল না। তাদের সেই চেষ্টা তো অব্যাহত থাকবে। এখানো সেই চেষ্টা করে যাচ্ছে। এটাই তাঁদের চরিত্র।
আরেক প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে নির্বাচনী সহিংসতা অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে। তবে এটা ঠিক ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতা আগেও হয়েছে। এখনো হোক সেটা চাই না। একটা হানাহানি, ভোট দিতে গিয়ে মানুষের প্রাণ যাবে এটা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।
ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে অংশ নিলেও বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তবে দলটির প্রার্থীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। এই প্রসঙ্গ তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন তো সবাই করছে, আমরা যেমন আওয়ামী লীগের নামে করছি, বিএনপি নাম ছাড়া করছে, অন্যান্য দলও করছে। এই যে হানাহানি মারামারি, কোথায় কোথায়, কাদের মধ্যে হচ্ছে সেটা আপনারা দেখেন। আমাদের দলের মধ্যে যেগুলো হবে, আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব। শুধু ব্যবস্থা না, আমরা যাদের মনোনয়ন দিয়েছি, তাদের বাইরে গিয়ে যারা নির্বাচন করেছে, যতই ভালো প্রার্থী হোক, যারাই দলের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে, আমরা কিন্তু যথাযথ ব্যবস্থা নেব। আমরা কিন্তু ছাড়ব না।’
ডিজেলের দাম বাড়ানোর পরেও জিনিসপত্রের দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা উৎপাদন বাড়ানোর সব ব্যবস্থা নিয়েছি। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে। আমাদের তেল কিনে আনতে হয়। ডিজেলে ২৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। বিদ্যুৎসহ সব মিলিয়ে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে থাকি। সবাই টাকা উপার্জন করে, কিন্তু ট্যাক্স কতজন দেয়? আমাদের চাল, ডাল, বাড়ি-গাড়ি সবই আছে তারপরও ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার দিকে নজর এবং এটাই বাস্তবতা। সরকারের টাকা আসবে কোথা থেকে? এখন বিদ্যুৎ সবার ঘরে ঘরে। এখানেও ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। কিন্তু উৎপাদন খরচ তুলতে পারছি না।’
দুর্নীতি মামলায় দণ্ডিত বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়ার চিকিৎসার জন্য নির্বাহী ক্ষমতায় যা করার ছিল তা করেছেন বলে মন্তব্য করেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। তিনি বলেছেন, বাকিটুকু আইনের ব্যাপার। বিএনপি ক্ষমতায় থাকতে নিজের ওপর হামলা-ষড়যন্ত্রের ঘটনাগুলো তুলে ধরে তিনি বলেছেন, এত বড় অমানবিক যে তাকেও আমরা মানবিকতা দেখিয়েছি।
গ্লাসগোতে জলবায়ু সম্মেলন এবং যুক্তরাজ্য ও ফ্রান্স সফরের বিষয়ে জানাতে গতকাল বুধবার গণভবনে সংবাদ সম্মেলন করেন প্রধানমন্ত্রী। লিখিত বক্তব্যে তিনি এই সফরের বিস্তারিত তুলে ধরেন। এরপর সাংবাদিকদের প্রশ্নের জবাব দেন।
খালেদা জিয়াকে দেশের বাইরে নিয়ে চিকিৎসার অনুমতির বিষয়ে এক প্রশ্নে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘খালেদা জিয়াকে যে কারাগার থেকে বাসায় থাকতে দিয়েছি, এটাই কি বেশি না? আপনাকে যদি কেউ হত্যা করার চেষ্টা করত আপনি তাকে গলায় ফুলের মালা দিয়ে নিয়ে আসতেন?’ এরপর তাঁকে হত্যার চেষ্টাগুলো তুলে ধরে তিনি বলেন, রাখে আল্লাহ মারে কে, আর মারে আল্লাহ রাখে কে? তারপরেও তাঁর ওপর দয়া দেখাতে হবে-যারা আমার বাপ-মা, ভাই-বোন, ছোট রাসেলকে পর্যন্ত হত্যা করেছে। তারপরেও আমরা অমানুষ না। অমানুষ না দেখেই তাকে আমরা অন্তত তাঁকে বাসায় থেকে চিকিৎসার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। বাকিটুকু আইনগত ব্যাপার। তারা তো দুর্নীতি করে করে দেশকে একেবারে ধ্বংসের দিকে ঠেলে দিয়েছে। গ্রেনেড হামলা করে এত আহত হলো, ২২ জন মানুষ মরে গেছে, পার্লামেন্টে সেটার ওপর আলোচনা করতে দেয়নি। এত বড় অমানবিক যে তাকেও আমরা মানবিকতা দেখিয়েছি। আমার হাতে যেটুকু পাওয়ার সেটুকু আমি দেখিয়েছি, আর কত চান? আর কত চান আমাকে বলেন? এখানে আমার কিছু করার নেই, আমার যতটুকু করার আমি সেটুকু করেছি।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, বাংলাদেশের অর্থনৈতিক উন্নতি হচ্ছে, বাংলাদেশে এগিয়ে যাচ্ছে। খালেদা জিয়ার সময় বাংলাদেশ পাঁচবার দুর্নীতে চ্যাম্পিয়ন হয়েছিল। জাতীয় পার্টি, বিএনপি-জামায়াত মিলিটারি ডিক্টেটররা ক্ষমতা অবৈধভাবে দখল করে ক্ষমতায় বসে। আগে যারা ক্ষমতায় ছিল তারা কেন দেশকে উন্নত করতে পারেনি? কারণ তারা বাংলাদেশের উন্নয়ন কখনো চাননি। বাংলাদেশকে আবার তারা ব্যর্থ রাষ্ট্র করতে চেয়েছিল। ২০০৯ থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত বাংলাদেশের যে উন্নয়ন এটা তাদের কাছে কখনো ভালো লাগবে না। যে কারণে তাদের ষড়যন্ত্রটা সব সময় হচ্ছে। আপনারা যদি চোখে না দেখেন আমার কিছু বলার নেই।
এরপর বিভিন্ন সরকারের সময় হামলা, নির্যাতন, জঙ্গিবাদ সৃষ্টি, সংখ্যালঘুর ওপর হামলার ঘটনাগুলো তুলে ধরেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, জিয়াউর রহমান কি ইলেকশন করেছিল? সাতাত্তর সালে তাঁর হ্যাঁ-না ভোট, আটাত্তর সালে তাঁর রাষ্ট্রপতি নির্বাচন, সংসদ নির্বাচন, সেটি কি কোনো নির্বাচন ছিল? একাশি সালে রাষ্ট্রপতি নির্বাচনে কত হত্যা হয়েছিল, কত মানুষের ঘরবাড়ি পুড়িয়েছিল? এত তাড়াতাড়ি ভুলে গেলে চলবে? ২০১৪ সালে ইলেকশন করবে, ইলেকশন করবে কীভাবে? ইলেকশন করতে হলে যে সাংগঠনিক শক্তি দরকার হয় বা জনসমর্থন দরকার হয় সেটা যখন নাই তখন তারা নিজেদের দৈন্য টাই প্রকাশ করে। সাধারণ মানুষ আওয়ামী লীগকেই ভোট দেয়, আমাদের চায়। গ্রেনেড হামলা করলে পারব না। ৭৪ কেজি বোমা ফিট করার পরেও বেঁচে গেলাম। সরাসরি গুলি করল, তাতেও বেঁচে গেলাম। গাড়ি আটকেও মারতে পারল না। এতবার চেষ্টা করেও সফল হতেও পারল না। তাদের সেই চেষ্টা তো অব্যাহত থাকবে। এখানো সেই চেষ্টা করে যাচ্ছে। এটাই তাঁদের চরিত্র।
আরেক প্রশ্নে শেখ হাসিনা বলেন, বাংলাদেশের ইতিহাসে নির্বাচনী সহিংসতা অনেক কমিয়ে আনা হয়েছে। তবে এটা ঠিক ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে সহিংসতা আগেও হয়েছে। এখনো হোক সেটা চাই না। একটা হানাহানি, ভোট দিতে গিয়ে মানুষের প্রাণ যাবে এটা কখনো গ্রহণযোগ্য নয়।
ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ দলীয় প্রতীকে অংশ নিলেও বিএনপি এই নির্বাচনে অংশ নেয়নি। তবে দলটির প্রার্থীরা স্বতন্ত্র প্রার্থী হিসেবে এই নির্বাচনে অংশ নিয়েছেন। এই প্রসঙ্গ তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘নির্বাচন তো সবাই করছে, আমরা যেমন আওয়ামী লীগের নামে করছি, বিএনপি নাম ছাড়া করছে, অন্যান্য দলও করছে। এই যে হানাহানি মারামারি, কোথায় কোথায়, কাদের মধ্যে হচ্ছে সেটা আপনারা দেখেন। আমাদের দলের মধ্যে যেগুলো হবে, আমরা অবশ্যই ব্যবস্থা নেব। শুধু ব্যবস্থা না, আমরা যাদের মনোনয়ন দিয়েছি, তাদের বাইরে গিয়ে যারা নির্বাচন করেছে, যতই ভালো প্রার্থী হোক, যারাই দলের বাইরে গিয়ে কাজ করেছে, আমরা কিন্তু যথাযথ ব্যবস্থা নেব। আমরা কিন্তু ছাড়ব না।’
ডিজেলের দাম বাড়ানোর পরেও জিনিসপত্রের দাম যাতে নিয়ন্ত্রণে থাকে সেই ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে বলে জানান প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘আমরা উৎপাদন বাড়ানোর সব ব্যবস্থা নিয়েছি। বিশ্ববাজারে তেলের দাম বেড়েছে। আমাদের তেল কিনে আনতে হয়। ডিজেলে ২৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিতে হয়। বিদ্যুৎসহ সব মিলিয়ে ৫৩ হাজার কোটি টাকা ভর্তুকি দিয়ে থাকি। সবাই টাকা উপার্জন করে, কিন্তু ট্যাক্স কতজন দেয়? আমাদের চাল, ডাল, বাড়ি-গাড়ি সবই আছে তারপরও ট্যাক্স ফাঁকি দেওয়ার দিকে নজর এবং এটাই বাস্তবতা। সরকারের টাকা আসবে কোথা থেকে? এখন বিদ্যুৎ সবার ঘরে ঘরে। এখানেও ভর্তুকি দিতে হচ্ছে। কিন্তু উৎপাদন খরচ তুলতে পারছি না।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে