মেলান্দহ (জামালপুর) প্রতিনিধি
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য নেই। ফলে অনলাইনে জরুরি তথ্যপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সচেতন মানুষ।
সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণে সরকারি এসব ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের ২০ শতাংশও পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, উপজেলার সকল ওয়েবসাইটে তথ্য হালনাগাদ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, উপজেলা ও দুইটি পৌরসভা ১১টি ইউনিয়নের সরকারি অর্ধশতাধিক ওয়েব সাইটই রয়েছে। এসব ওয়েব সাইটের অধিকাংশেই পুরোনো। নতুন কোনো তথ্য নেই। এতে সাধারণ মানুষ তথ্য প্রাপ্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সরকারি সেবার বিভিন্ন তথ্য সাধারণ মানুষ অবাধে না জানার ফলে মাঠ পর্যায়ে দুর্নীতিও বাড়ছে।
উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইট ২০২০ সালে হালনাগাদ করা হয়েছে। কিন্তু ওয়েব সাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের ২০ শতাংশও পাওয়া যাচ্ছে না। ২০ সালে হালনাগাদ করলেও সম্পূর্ণ তথ্য হালনাগাদ করা হয়নি। তা ছাড়া দপ্তরের কার্যক্রম, গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য, বিভিন্ন সভার কার্যবিবরণী, উন্নয়ন প্রকল্পের তথ্য নেই অধিকাংশ ওয়েব সাইটে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্প এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে সারা দেশের জেলা, উপজেলা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সমন্বয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের আওতায় আলাদা আলাদা ওয়েব পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে। যাতে করে সাধারণ নাগরিকেরা ঘরে বসেই নিজ নিজ এলাকার প্রয়োজনীয় তথ্য ও সেবা অনলাইনে পেতে পারে।
কিন্তু মেলান্দহে সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ও তদারকির অভাবে তথ্য থেকে বঞ্চিত সচেতন অনলাইন ব্যবহারকারীরা।
আকাশ মাহমুদ নাম এক শিক্ষার্থী বলেন, দেশ এখন ডিজিটাল, ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তিতে নির্ভরশীল দেশে। তবে উপজেলা ওয়েবসাইটে কোনো তথ্য নেই। বিশেষ করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের ওয়েবসাইটে সরকারের উন্নয়নমূলক কাজের কোনো তথ্য নেই। জরুরি প্রয়োজনে থানা ও হাসপাতালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওয়েব সাইটে কর্মকর্তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর নেই।
স্থানীয় সাংবাদিক ইমরান মাহমুদ বলেন, উপজেলার কোনো কোনো ইউনিয়নের ওয়েবসাইটে কোনো তথ্যই নেই। মেম্বার ও চেয়ারম্যানের মোবাইল নম্বর থাকলেও বেশি ভাগই ভুল নম্বর। সংবাদ তৈরির কাজে প্রায়ই সময় বিভিন্ন তথ্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওয়েবসাইটে তথ্য থাকে না বলে তথ্য সংগ্রহ করতে কষ্ট হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সচিব বলেন, ওয়েব সাইটে রাখলে সরকারি ফাইল নষ্ট ও গায়েব হওয়ার সুযোগ থাকবে না। ওয়েবসাইটে সকল তথ্য হালনাগাদ করলে সবাই দেখতে পারবেন, দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ থাকবে না। তাই ওয়েবসাইট তথ্য হালনাগাদ করার অনুরোধ করছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শফিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলার সকল ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদ হয়নি সেগুলো অতি দ্রুত হালনাগাদ করা হবে।
জামালপুরের মেলান্দহ উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইটে হালনাগাদ তথ্য নেই। ফলে অনলাইনে জরুরি তথ্যপ্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত হচ্ছে সচেতন মানুষ।
সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতার কারণে সরকারি এসব ওয়েবসাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের ২০ শতাংশও পাওয়া যাচ্ছে না বলে অভিযোগ উঠেছে। তবে উপজেলা প্রশাসনের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, উপজেলার সকল ওয়েবসাইটে তথ্য হালনাগাদ করার নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে।
অনুসন্ধানে দেখা গেছে, উপজেলা ও দুইটি পৌরসভা ১১টি ইউনিয়নের সরকারি অর্ধশতাধিক ওয়েব সাইটই রয়েছে। এসব ওয়েব সাইটের অধিকাংশেই পুরোনো। নতুন কোনো তথ্য নেই। এতে সাধারণ মানুষ তথ্য প্রাপ্তির অধিকার থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন। সরকারি সেবার বিভিন্ন তথ্য সাধারণ মানুষ অবাধে না জানার ফলে মাঠ পর্যায়ে দুর্নীতিও বাড়ছে।
উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইট পর্যবেক্ষণ করে দেখা গেছে, উপজেলার সরকারি ওয়েবসাইট ২০২০ সালে হালনাগাদ করা হয়েছে। কিন্তু ওয়েব সাইটে প্রয়োজনীয় তথ্যের ২০ শতাংশও পাওয়া যাচ্ছে না। ২০ সালে হালনাগাদ করলেও সম্পূর্ণ তথ্য হালনাগাদ করা হয়নি। তা ছাড়া দপ্তরের কার্যক্রম, গুরুত্বপূর্ণ নোটিশ, কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের তথ্য, বিভিন্ন সভার কার্যবিবরণী, উন্নয়ন প্রকল্পের তথ্য নেই অধিকাংশ ওয়েব সাইটে।
ডিজিটাল বাংলাদেশ গড়ার প্রত্যয়ে প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের এটুআই প্রকল্প এবং তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের যৌথ উদ্যোগে সারা দেশের জেলা, উপজেলা থেকে ইউনিয়ন পর্যায়ের সরকারি দপ্তরের গুরুত্বপূর্ণ তথ্যের সমন্বয়ে জাতীয় তথ্য বাতায়নের আওতায় আলাদা আলাদা ওয়েব পোর্টাল তৈরি করা হয়েছে। যাতে করে সাধারণ নাগরিকেরা ঘরে বসেই নিজ নিজ এলাকার প্রয়োজনীয় তথ্য ও সেবা অনলাইনে পেতে পারে।
কিন্তু মেলান্দহে সংশ্লিষ্টদের উদাসীনতা ও তদারকির অভাবে তথ্য থেকে বঞ্চিত সচেতন অনলাইন ব্যবহারকারীরা।
আকাশ মাহমুদ নাম এক শিক্ষার্থী বলেন, দেশ এখন ডিজিটাল, ইন্টারনেট ও তথ্য প্রযুক্তিতে নির্ভরশীল দেশে। তবে উপজেলা ওয়েবসাইটে কোনো তথ্য নেই। বিশেষ করে উপজেলা প্রকল্প বাস্তবায়ন অফিসের ওয়েবসাইটে সরকারের উন্নয়নমূলক কাজের কোনো তথ্য নেই। জরুরি প্রয়োজনে থানা ও হাসপাতালে কর্মকর্তাদের সঙ্গে যোগাযোগের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওয়েব সাইটে কর্মকর্তাদের নাম ও মোবাইল নম্বর নেই।
স্থানীয় সাংবাদিক ইমরান মাহমুদ বলেন, উপজেলার কোনো কোনো ইউনিয়নের ওয়েবসাইটে কোনো তথ্যই নেই। মেম্বার ও চেয়ারম্যানের মোবাইল নম্বর থাকলেও বেশি ভাগই ভুল নম্বর। সংবাদ তৈরির কাজে প্রায়ই সময় বিভিন্ন তথ্যের প্রয়োজন হয়। কিন্তু ওয়েবসাইটে তথ্য থাকে না বলে তথ্য সংগ্রহ করতে কষ্ট হয়।
নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক ইউপি সচিব বলেন, ওয়েব সাইটে রাখলে সরকারি ফাইল নষ্ট ও গায়েব হওয়ার সুযোগ থাকবে না। ওয়েবসাইটে সকল তথ্য হালনাগাদ করলে সবাই দেখতে পারবেন, দুর্নীতি হওয়ার সুযোগ থাকবে না। তাই ওয়েবসাইট তথ্য হালনাগাদ করার অনুরোধ করছি।
উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) শফিকুল ইসলাম বলেন, উপজেলার সকল ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদ করার জন্য নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। যে সমস্ত ওয়েব পোর্টাল হালনাগাদ হয়নি সেগুলো অতি দ্রুত হালনাগাদ করা হবে।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে