নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) শুরুর দিকে ভালো উইকেটের হাপিত্যেশ থাকলেও পরে সেটি আর থাকেনি। চট্টগ্রাম পর্ব থেকেই টুর্নামেন্ট হয়েছে ভালো উইকেটে। হাই স্কোরিং ম্যাচে ব্যাটাররা মনের সুখ মিটিয়ে রান তুলেছেন। তবে এখানে স্থানীয় ব্যাটারদের চেয়ে ছড়ি বেশি ঘুরিয়েছেন বিদেশিরাই।
প্রায় শেষ দিকে চলে আসা টুর্নামেন্টের পরিসংখ্যান বলছে, পাওয়ার হিটিং, চাপের মধ্যে রানের চাকা সচল রাখা, স্ট্রাইক রেট, সেঞ্চুরি, ফিফটি কিংবা গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণে স্থানীয় ক্রিকেটাররা বেশ পিছিয়েই থেকেছেন। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত চার সেঞ্চুরির তিনটিই করেছেন বিদেশি ব্যাটাররা। স্থানীয় একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল খেলেছেন ১০০ পেরোনো ইনিংস। বাকি তিনটি এসেছে লেন্ডন সিমন্স, আন্দ্রে ফ্লেচার ও ফাফ ডু প্লেসির ব্যাট থেকে।
ফিফটির তালিকাতেও বিদেশিদের দাপট, শীর্ষ পাঁচের দুজন স্থানীয় ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রাহকের তালিকাতেও একই ছবি। টুর্নামেন্টের সেরা ১০ ইনিংসের আটটিই এসেছে বিদেশিদের ব্যাট থেকে। আর ব্যাটিং গড়ের হিসেবে শীর্ষ পাঁচের তালিকায় মাত্র একজন আছেন বাংলাদেশের। চার-ছক্কার হিসেবেও পিছিয়ে স্থানীয়রা। দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান মিনিস্টার ঢাকার ওপেনার তামিমের। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তাঁর অবস্থান দুইয়ে। ৪০৭ রান করা তামিম আর ফ্লেচারের মধ্যে ব্যবধান ৩ রানের।
মিরপুরে ঢাকা পর্বের প্রথম অংশে বড় স্কোরের ম্যাচ কমই হয়েছে। পরে ছবিটা অবশ্য পাল্টেছে। উইকেট থেকে সুবিধা পেয়েছেন ব্যাটাররা। রানও হয়েছে প্রচুর। সেখানে দাপট বিদেশিদেরই। স্থানীয়দের পিছিয়ে থাকার ব্যাখ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিসিবি নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন বলেছেন, ‘ইনিংসের শুরুর দিকে আমাদের ব্যাটাররা পারে। নতুন বল মারলে জোরে যায়। শেষ দিকে বল পুরোনো হয়, নরম হয়। ফিল্ডিং ছড়িয়ে পড়ায় নিখাদ পাওয়ার হিটিং দরকার হয়। এখানে আমাদের ঘাটতি আছে।’
হাবিবুলের আশা, এমন ভালো উইকেটে নিয়মিত খেলা হলে বাংলাদেশের ব্যাটাররাও পাওয়ার হিটিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন। তিনি বলেন, ‘এবার যেমন ভালো উইকেটে খেলা হয়েছে, এটা নিয়মিত থাকলে দুই বছরের মধ্যে আমাদের ক্রিকেটাররা শিখে যাবে, পাওয়ার হিটিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। জ্যাকস-ইনগ্রামরা ছোটবেলা থেকেই এমন উইকেটে ফ্রি-ফ্লোয়িং শট স্বাচ্ছন্দ্যেই খেলে অভ্যস্ত।’
তবে সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আতহার আলী খান মনে করেন, বাংলাদেশে পাওয়ার হিটারের সংকট নেই। বললেন, ‘আমাদের অনেক পাওয়ার হিটার আছে। মুনিম শাহরিয়ারের কথা বলতে হবে। ইয়াসির আছে। ওরা ভালো খেলছে। হাতে প্রচুর শটস আছে।’
এটা ঠিক, পরিসংখ্যানে স্থানীয় ব্যাটাররা পিছিয়ে থাকলেও আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছেন মুনিম। ফরচুন বরিশালের সরাসরি ফাইনালে ওঠার অন্যতম নায়ক তিনি। পাঁচ ম্যাচে ১৬১.৬১ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৭৮ রান। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির মধ্যে শুধু বরিশালই এগিয়েছে মুনিমের মতো স্থানীয় ব্যাটারের ওপর ভরসা করে। ১০ ম্যাচে তিন ফিফটিতে ২৭৭ রান করে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাকিব আল হাসান।
বঙ্গবন্ধু বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের (বিপিএল) শুরুর দিকে ভালো উইকেটের হাপিত্যেশ থাকলেও পরে সেটি আর থাকেনি। চট্টগ্রাম পর্ব থেকেই টুর্নামেন্ট হয়েছে ভালো উইকেটে। হাই স্কোরিং ম্যাচে ব্যাটাররা মনের সুখ মিটিয়ে রান তুলেছেন। তবে এখানে স্থানীয় ব্যাটারদের চেয়ে ছড়ি বেশি ঘুরিয়েছেন বিদেশিরাই।
প্রায় শেষ দিকে চলে আসা টুর্নামেন্টের পরিসংখ্যান বলছে, পাওয়ার হিটিং, চাপের মধ্যে রানের চাকা সচল রাখা, স্ট্রাইক রেট, সেঞ্চুরি, ফিফটি কিংবা গুরুত্বপূর্ণ সময়ে ম্যাচের ভাগ্য নির্ধারণে স্থানীয় ক্রিকেটাররা বেশ পিছিয়েই থেকেছেন। টুর্নামেন্টে এখন পর্যন্ত চার সেঞ্চুরির তিনটিই করেছেন বিদেশি ব্যাটাররা। স্থানীয় একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে তামিম ইকবাল খেলেছেন ১০০ পেরোনো ইনিংস। বাকি তিনটি এসেছে লেন্ডন সিমন্স, আন্দ্রে ফ্লেচার ও ফাফ ডু প্লেসির ব্যাট থেকে।
ফিফটির তালিকাতেও বিদেশিদের দাপট, শীর্ষ পাঁচের দুজন স্থানীয় ক্রিকেটার। সবচেয়ে বেশি রান সংগ্রাহকের তালিকাতেও একই ছবি। টুর্নামেন্টের সেরা ১০ ইনিংসের আটটিই এসেছে বিদেশিদের ব্যাট থেকে। আর ব্যাটিং গড়ের হিসেবে শীর্ষ পাঁচের তালিকায় মাত্র একজন আছেন বাংলাদেশের। চার-ছক্কার হিসেবেও পিছিয়ে স্থানীয়রা। দেশি ক্রিকেটারদের মধ্যে সর্বোচ্চ রান মিনিস্টার ঢাকার ওপেনার তামিমের। টুর্নামেন্টে সর্বোচ্চ রান সংগ্রাহকের তালিকায় তাঁর অবস্থান দুইয়ে। ৪০৭ রান করা তামিম আর ফ্লেচারের মধ্যে ব্যবধান ৩ রানের।
মিরপুরে ঢাকা পর্বের প্রথম অংশে বড় স্কোরের ম্যাচ কমই হয়েছে। পরে ছবিটা অবশ্য পাল্টেছে। উইকেট থেকে সুবিধা পেয়েছেন ব্যাটাররা। রানও হয়েছে প্রচুর। সেখানে দাপট বিদেশিদেরই। স্থানীয়দের পিছিয়ে থাকার ব্যাখ্যায় আজকের পত্রিকাকে বিসিবি নির্বাচক হাবিবুল বাশার সুমন বলেছেন, ‘ইনিংসের শুরুর দিকে আমাদের ব্যাটাররা পারে। নতুন বল মারলে জোরে যায়। শেষ দিকে বল পুরোনো হয়, নরম হয়। ফিল্ডিং ছড়িয়ে পড়ায় নিখাদ পাওয়ার হিটিং দরকার হয়। এখানে আমাদের ঘাটতি আছে।’
হাবিবুলের আশা, এমন ভালো উইকেটে নিয়মিত খেলা হলে বাংলাদেশের ব্যাটাররাও পাওয়ার হিটিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে উঠবেন। তিনি বলেন, ‘এবার যেমন ভালো উইকেটে খেলা হয়েছে, এটা নিয়মিত থাকলে দুই বছরের মধ্যে আমাদের ক্রিকেটাররা শিখে যাবে, পাওয়ার হিটিংয়ে অভ্যস্ত হয়ে যাবে। জ্যাকস-ইনগ্রামরা ছোটবেলা থেকেই এমন উইকেটে ফ্রি-ফ্লোয়িং শট স্বাচ্ছন্দ্যেই খেলে অভ্যস্ত।’
তবে সাবেক ক্রিকেটার ও বর্তমানে ধারাভাষ্যকার আতহার আলী খান মনে করেন, বাংলাদেশে পাওয়ার হিটারের সংকট নেই। বললেন, ‘আমাদের অনেক পাওয়ার হিটার আছে। মুনিম শাহরিয়ারের কথা বলতে হবে। ইয়াসির আছে। ওরা ভালো খেলছে। হাতে প্রচুর শটস আছে।’
এটা ঠিক, পরিসংখ্যানে স্থানীয় ব্যাটাররা পিছিয়ে থাকলেও আশার প্রদীপ জ্বালিয়েছেন মুনিম। ফরচুন বরিশালের সরাসরি ফাইনালে ওঠার অন্যতম নায়ক তিনি। পাঁচ ম্যাচে ১৬১.৬১ স্ট্রাইক রেটে করেছেন ১৭৮ রান। টুর্নামেন্টে অংশ নেওয়া ছয় ফ্র্যাঞ্চাইজির মধ্যে শুধু বরিশালই এগিয়েছে মুনিমের মতো স্থানীয় ব্যাটারের ওপর ভরসা করে। ১০ ম্যাচে তিন ফিফটিতে ২৭৭ রান করে দলকে সামনে থেকেই নেতৃত্ব দিচ্ছেন সাকিব আল হাসান।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে