রেজা করিম ও তানিম আহমেদ, ঢাকা
‘তলে তলে আপস হয়ে গেছে’—ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্য এখন সারা দেশে আলোচনার বিষয়। নির্বাচন ও আন্দোলন ঘিরে দেশে গুমোট পরিস্থিতিতে এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের পাশাপাশি আছে আপত্তির কথাও। কার সঙ্গে কিসের আপস করেছে আওয়ামী লীগ, তা খোলাসা করার দাবিও জানিয়েছে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বলয়। কাদেরের বক্তব্য নিয়ে বিরক্তি ও অস্বস্তি আছে ক্ষমতাসীন শিবিরেও।
তবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশে ফেরার ঠিক আগের দিন গত মঙ্গলবার ওবায়দুল কাদের ওই বক্তব্য দেন। তিনি নিজ দলের নেতা-কর্মীদের অভয় দিয়ে বলেন, আর চিন্তার কিছু নেই। ভোটের প্রস্তুতি নিন। সময়মতো ভোট হবে।
তবে কাদেরের এই বক্তব্যকে ‘রাজনৈতিক স্টান্টবাজি’ বলে মনে করছেন কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক মো. শামছুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে এটা মনে হয় রাজনৈতিক স্টান্টবাজি। এটা হচ্ছে দলের নেতা-কর্মী, পুলিশ-প্রশাসনকে চাঙা রাখার কৌশল। আর কিছুই না।’
তারপরও ‘তলে তলে আপস’ নিয়ে আপত্তির কথা জানিয়েছেন শামছুল আলম। তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে আপস নেতিবাচক শব্দ। তলে তলে আপস করা হয়েছে বলার মাধ্যমে জনগণকেই অপমান করা হয়েছে। এর মানেই হলো সরকার কোনো কিছুর বিনিময়ে আপস করেছে। জনগণের চাওয়া-পাওয়াকে জলাঞ্জলি দেওয়া হয়েছে।’
মঙ্গলবার ঢাকার সাভারের আমিনবাজারে দলের শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথায় নিষেধাজ্ঞা? কোথায় ভিসা নীতি? তলে তলে আপস হয়ে গেছে। দিল্লিকে আমেরিকার প্রয়োজন। আমরা আছি, দিল্লি আছে; দিল্লি আছে, আমরাও আছি। শেখ হাসিনা সব ভারসাম্য করে ফেলেছেন। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। আর কোনো চিন্তা নাই। নির্বাচন হবে, খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলী এবং সম্পাদকমণ্ডলীর অন্তত ১০ জন সদস্যের সঙ্গে আজকের পত্রিকার কথা হয়। তাঁদের অধিকাংশই এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, ‘জানি না কী কারণে, কোন উদ্দেশ্যে তিনি (কাদের) এমন কথা বলেছেন।’
আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন ভিসা নীতি ঘোষণায় দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এরই মধ্যে সভা-সমাবেশে আগের তুলনায় উপস্থিতি কমে গেছে। অন্যদিকে ভিসা নীতিকে আঁকড়ে ধরে নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করে সরকার পতনের হুমকি দিচ্ছে বিএনপি। এমন পরিস্থিতিতে নেতা-কর্মীদের মনোবল বাড়িয়ে নির্বাচনমুখী করার জন্যই ওবায়দুল কাদের এমন বক্তব্য দিয়েছেন।
ওই নেতা আরও বলেন, নির্বাচন যজ্ঞ পার করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই প্রধান ভূমিকা রাখেন। মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরুর পরে তাঁদের মধ্যেও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। তাঁদের মনোবল চাঙা রাখতেও এমন বক্তব্য দিয়ে থাকতে পারেন ওবায়দুল কাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন, এমন বার্তার ভিত্তিতে কাদের ওই মন্তব্য করেছেন বলেও মনে করেছেন দলের একাধিক নেতা।
এ বৈঠকে কী আলাপ হয়েছে—মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানতে চাইলে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কিরবি বলেন, ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়ন’ নিয়ে কথা হয়েছে।
এর আগে দিল্লিতে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে শেখ হাসিনার সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক সাক্ষাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন বলে কিরবি উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্দিষ্ট কিছু বলার না থাকলে জ্যাক সুলিভানের দূতাবাসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা নয়। আবার এমন অনুষ্ঠানে এত লোকের মাঝে গোপন কোনো বার্তা দেওয়ারও কথা নয়।
আর সুলিভান যদি কোনো বার্তা দিয়েই থাকেন, সেই বার্তা কী ছিল, আর দেশে ফেরার পর নির্বাচন সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী কোন পথ অনুসরণ করেন, তার ওপর দুই দেশের সম্পর্কের পরবর্তী গতিপ্রকৃতি নির্ভর করবে, এমনটাই মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক এই রাষ্ট্রদূত।
এমন প্রেক্ষাপটের প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাধারণ সম্পাদক বোঝাতে চেয়েছেন, ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব এবং জাতীয় স্বার্থ একই সূত্রে গাঁথা। এখানে বাংলাদেশকে আলাদা করে ক্ষুদ্র বা বিচ্ছিন্ন ভাবার সুযোগ নেই।
ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য নিয়ে বিরোধী বিএনপির নেতারা বলছেন, আন্দোলন ও বহির্বিশ্ব, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের চাপে সরকার এতটাই ভীত হয়ে গেছে যে সেই ভয় থেকে হতবুদ্ধি হয়ে তারা এমন আপস হওয়ার মতো কথা বলছে।
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘তাহলে স্বীকার করলেন, এখন পর্যন্ত ভয়ে ছিলেন। আপস হয়েছে কি হয়নি, সেটা আপনারা বললেন।’
‘আমরা আছি, দিল্লি আছে; দিল্লি আছে, আমরাও আছি’—ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের বিষয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমার প্রশ্ন তাঁর কাছে, কী বলতে চেয়েছেন? দিল্লি কি আপনাদের অপকর্মগুলো আপনাদের জানিয়ে দিয়েছে যে এভাবেই করতেই থাকো, দরকার নাই নির্বাচনের। দিল্লি কি বলেছে যে বাংলাদেশে জোর করেই নির্বাচন ঘোষণা করে দাও। তাহলে সেটা পরিষ্কার করে বলেন।’
‘তলে তলে আপস হয়ে গেছে’—ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্য এখন সারা দেশে আলোচনার বিষয়। নির্বাচন ও আন্দোলন ঘিরে দেশে গুমোট পরিস্থিতিতে এই বক্তব্য নিয়ে সন্দেহ প্রকাশের পাশাপাশি আছে আপত্তির কথাও। কার সঙ্গে কিসের আপস করেছে আওয়ামী লীগ, তা খোলাসা করার দাবিও জানিয়েছে বিএনপিসহ সরকারবিরোধী বলয়। কাদেরের বক্তব্য নিয়ে বিরক্তি ও অস্বস্তি আছে ক্ষমতাসীন শিবিরেও।
তবে যুক্তরাষ্ট্র ও যুক্তরাজ্যে ১৬ দিনের সফর শেষে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দেশে ফেরার ঠিক আগের দিন গত মঙ্গলবার ওবায়দুল কাদের ওই বক্তব্য দেন। তিনি নিজ দলের নেতা-কর্মীদের অভয় দিয়ে বলেন, আর চিন্তার কিছু নেই। ভোটের প্রস্তুতি নিন। সময়মতো ভোট হবে।
তবে কাদেরের এই বক্তব্যকে ‘রাজনৈতিক স্টান্টবাজি’ বলে মনে করছেন কোনো কোনো রাজনৈতিক বিশ্লেষক। জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সরকার ও রাজনীতি বিভাগের অধ্যাপক মো. শামছুল আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার কাছে এটা মনে হয় রাজনৈতিক স্টান্টবাজি। এটা হচ্ছে দলের নেতা-কর্মী, পুলিশ-প্রশাসনকে চাঙা রাখার কৌশল। আর কিছুই না।’
তারপরও ‘তলে তলে আপস’ নিয়ে আপত্তির কথা জানিয়েছেন শামছুল আলম। তিনি বলেন, ‘রাজনীতিতে আপস নেতিবাচক শব্দ। তলে তলে আপস করা হয়েছে বলার মাধ্যমে জনগণকেই অপমান করা হয়েছে। এর মানেই হলো সরকার কোনো কিছুর বিনিময়ে আপস করেছে। জনগণের চাওয়া-পাওয়াকে জলাঞ্জলি দেওয়া হয়েছে।’
মঙ্গলবার ঢাকার সাভারের আমিনবাজারে দলের শান্তি সমাবেশে ওবায়দুল কাদের বলেন, ‘কোথায় নিষেধাজ্ঞা? কোথায় ভিসা নীতি? তলে তলে আপস হয়ে গেছে। দিল্লিকে আমেরিকার প্রয়োজন। আমরা আছি, দিল্লি আছে; দিল্লি আছে, আমরাও আছি। শেখ হাসিনা সব ভারসাম্য করে ফেলেছেন। সবার সঙ্গে বন্ধুত্ব। আর কোনো চিন্তা নাই। নির্বাচন হবে, খেলা হবে।’
ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য নিয়ে আওয়ামী লীগের সভাপতিমণ্ডলী এবং সম্পাদকমণ্ডলীর অন্তত ১০ জন সদস্যের সঙ্গে আজকের পত্রিকার কথা হয়। তাঁদের অধিকাংশই এ নিয়ে কোনো মন্তব্য করতে চাননি। সভাপতিমণ্ডলীর এক সদস্য বিরক্তি প্রকাশ করে বলেন, ‘জানি না কী কারণে, কোন উদ্দেশ্যে তিনি (কাদের) এমন কথা বলেছেন।’
আওয়ামী লীগের এক নেতা বলেন, নির্বাচন সামনে রেখে মার্কিন ভিসা নীতি ঘোষণায় দলের নেতা-কর্মীদের মাঝে নেতিবাচক প্রভাব পড়েছে। এরই মধ্যে সভা-সমাবেশে আগের তুলনায় উপস্থিতি কমে গেছে। অন্যদিকে ভিসা নীতিকে আঁকড়ে ধরে নেতা-কর্মীদের উজ্জীবিত করে সরকার পতনের হুমকি দিচ্ছে বিএনপি। এমন পরিস্থিতিতে নেতা-কর্মীদের মনোবল বাড়িয়ে নির্বাচনমুখী করার জন্যই ওবায়দুল কাদের এমন বক্তব্য দিয়েছেন।
ওই নেতা আরও বলেন, নির্বাচন যজ্ঞ পার করতে প্রশাসন, আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী এবং নির্বাচনসংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারাই প্রধান ভূমিকা রাখেন। মার্কিন ভিসা নীতি প্রয়োগ শুরুর পরে তাঁদের মধ্যেও উদ্বেগ সৃষ্টি হয়েছে। তাঁদের মনোবল চাঙা রাখতেও এমন বক্তব্য দিয়ে থাকতে পারেন ওবায়দুল কাদের।
যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা জ্যাক সুলিভান ওয়াশিংটন ডিসিতে বাংলাদেশ দূতাবাসে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার সঙ্গে সাক্ষাৎ করে দ্বিপক্ষীয় সম্পর্ক উন্নয়নের ওপর জোর দিয়েছেন, এমন বার্তার ভিত্তিতে কাদের ওই মন্তব্য করেছেন বলেও মনে করেছেন দলের একাধিক নেতা।
এ বৈঠকে কী আলাপ হয়েছে—মঙ্গলবার হোয়াইট হাউসের নিয়মিত ব্রিফিংয়ে জানতে চাইলে জাতীয় নিরাপত্তা সেলের কৌশলগত যোগাযোগ সমন্বয়ক জন কিরবি বলেন, ‘দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কের উন্নয়ন’ নিয়ে কথা হয়েছে।
এর আগে দিল্লিতে ব্রিকস শীর্ষ সম্মেলনে শেখ হাসিনার সঙ্গে অনানুষ্ঠানিক সাক্ষাতে মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচন অনুষ্ঠানের ওপর জোর দেন বলে কিরবি উল্লেখ করেন।
বাংলাদেশ এন্টারপ্রাইজ ইনস্টিটিউটের প্রেসিডেন্ট হুমায়ুন কবির আজকের পত্রিকাকে বলেন, নির্দিষ্ট কিছু বলার না থাকলে জ্যাক সুলিভানের দূতাবাসের সংবর্ধনা অনুষ্ঠানে যাওয়ার কথা নয়। আবার এমন অনুষ্ঠানে এত লোকের মাঝে গোপন কোনো বার্তা দেওয়ারও কথা নয়।
আর সুলিভান যদি কোনো বার্তা দিয়েই থাকেন, সেই বার্তা কী ছিল, আর দেশে ফেরার পর নির্বাচন সামনে রেখে প্রধানমন্ত্রী কোন পথ অনুসরণ করেন, তার ওপর দুই দেশের সম্পর্কের পরবর্তী গতিপ্রকৃতি নির্ভর করবে, এমনটাই মনে করেন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের সাবেক এই রাষ্ট্রদূত।
এমন প্রেক্ষাপটের প্রতি ইঙ্গিত করে আওয়ামী লীগের তথ্য ও গবেষণা সম্পাদক সেলিম মাহমুদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, সাধারণ সম্পাদক বোঝাতে চেয়েছেন, ভারত ও বাংলাদেশের বন্ধুত্ব এবং জাতীয় স্বার্থ একই সূত্রে গাঁথা। এখানে বাংলাদেশকে আলাদা করে ক্ষুদ্র বা বিচ্ছিন্ন ভাবার সুযোগ নেই।
ওবায়দুল কাদেরের বক্তব্য নিয়ে বিরোধী বিএনপির নেতারা বলছেন, আন্দোলন ও বহির্বিশ্ব, বিশেষ করে যুক্তরাষ্ট্রের চাপে সরকার এতটাই ভীত হয়ে গেছে যে সেই ভয় থেকে হতবুদ্ধি হয়ে তারা এমন আপস হওয়ার মতো কথা বলছে।
রাজধানীর ইঞ্জিনিয়ার্স ইনস্টিটিউশনে গতকাল বুধবার এক অনুষ্ঠানে বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর সরকারের উদ্দেশে বলেন, ‘তাহলে স্বীকার করলেন, এখন পর্যন্ত ভয়ে ছিলেন। আপস হয়েছে কি হয়নি, সেটা আপনারা বললেন।’
‘আমরা আছি, দিল্লি আছে; দিল্লি আছে, আমরাও আছি’—ওবায়দুল কাদেরের এই বক্তব্যের বিষয়ে ফখরুল বলেন, ‘আমার প্রশ্ন তাঁর কাছে, কী বলতে চেয়েছেন? দিল্লি কি আপনাদের অপকর্মগুলো আপনাদের জানিয়ে দিয়েছে যে এভাবেই করতেই থাকো, দরকার নাই নির্বাচনের। দিল্লি কি বলেছে যে বাংলাদেশে জোর করেই নির্বাচন ঘোষণা করে দাও। তাহলে সেটা পরিষ্কার করে বলেন।’
বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
৩ দিন আগেগাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪দেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
২০ নভেম্বর ২০২৪