খুলনা ও খুবি প্রতিনিধি
‘পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো। পদ্মা সেতু বিনিয়োগ বাড়াবে, শিল্পায়ন বাড়াবে, অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।’ গতকাল শনিবার স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের প্রাক্কালে খুলনার বিশিষ্টজনেরা এমন অভিমত প্রকাশ করেছেন।
গতকাল পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি খুলনা স্টেডিয়ামে বড় পর্দায় সরাসরি দেখানো হয়েছে। এটি দেখতে সকাল থেকে খুলনা স্টেডিয়ামে আসতে থাকে সব বয়সী মানুষ। স্মরণীয় করে রাখতে সারা দেশের মতো খুলনা জেলা স্টেডিয়ামেও নামে জনতার ঢল। স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তব হওয়ায় অনেকে আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেও দেখা গেছে।
খুলনা জেলা স্টেডিয়ামের দক্ষিণ কোণে স্টেজ তৈরি করা হয়। মাঠজুড়ে বসার জন্য ছিল চেয়ার। সকালে সামান্য বৃষ্টির পর রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে মানুষ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আসতে থাকে। অনুষ্ঠানের একটি অংশজুড়ে ছিল বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এখানে আসতে পেরে তারা খুব খুশি। অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল খুলনা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের সদস্যরা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বড় পর্দায় প্রদর্শন করা হয়েছে। খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই ব্যবস্থা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরপরই খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে আনন্দ প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ রাজনৈতিক-সামাজিক নেতারা।
অনুষ্ঠানের শৃঙ্খলা রক্ষায় ছিল সকাল থেকে খুলনা ক্যান্টনমেন্ট কলেজ অ্যান্ড স্কুলের শতাধিক ছাত্র। তাদের মধ্যে আলভী নামে এক ছাত্র বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য গর্বের দিন। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের ফলে এ অঞ্চলের বৈষম্য দূর হয়ে যাবে। দূরত্ব কমে যাবে ঢাকা ও খুলনার। খুলনাসহ ২১ জেলার মানুষের উন্নতি হবে।’
সুন্দরবন আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সুবর্ণা আবেগে কেঁদে ফেলেন। বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া পদ্মা সেতুর উদ্বোধন সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।’
খুলনা চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক চৌধুরী মিনাজ উজ জামান সজল বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে এই অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যর গতি ফিরে আসবে। মোংলা বন্দরের ব্যস্ততা বাড়বে।
খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব পদ্মা সেতু নির্মাণ করা। তাঁর দৃঢ় নেতৃত্বের কারণে আজ পদ্মা সেতু বাস্তবে রূপ নিয়েছে।’ অপর দিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না হলে পদ্মা সেতু হতো না। পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষ সুবিধা পাবে। এই অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি হবে।’
এদিকে পদ্মা সেতু উদ্বোধনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মিষ্টি বিতরণ করে খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগ। খুলনা শহীদ হাদিস পার্কে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ঐতিহাসিক উদ্বোধন অনুষ্ঠান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়েও (খুবি) সরাসরি দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন এ সময় বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো। পদ্মা সেতু বিনিয়োগ বাড়াবে, শিল্পায়ন বাড়াবে, অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।’ তিনি বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপরও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আমাদের ওপর দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করা। আমরা সবাই যদি এক হয়ে কাজ করি, তাহলে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন, সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাত হোসনে আরা, ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ডিসিপ্লিন প্রধান, ছাত্রবিষয়ক পরিচালক, প্রভোস্ট, বিভাগীয় প্রধান, বিপুলসংখ্যক শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এ উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরই উপাচার্য সবাইকে মিষ্টিমুখ করান। তিনি এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদ্মা সেতু নির্মাণে তাঁর দৃঢ় ও দূরদর্শী ভূমিকার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
উপাচার্য বলেন, ‘পদ্মা সেতু সব ক্ষেত্রে আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। যেকোনো কাজে চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, সে উদাহরণ পদ্মা সেতু থেকে নেওয়া যায়।
‘পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো। পদ্মা সেতু বিনিয়োগ বাড়াবে, শিল্পায়ন বাড়াবে, অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।’ গতকাল শনিবার স্বপ্নের পদ্মা সেতুর উদ্বোধনের প্রাক্কালে খুলনার বিশিষ্টজনেরা এমন অভিমত প্রকাশ করেছেন।
গতকাল পদ্মা সেতুর উদ্বোধন করা হয়েছে। অনুষ্ঠানটি খুলনা স্টেডিয়ামে বড় পর্দায় সরাসরি দেখানো হয়েছে। এটি দেখতে সকাল থেকে খুলনা স্টেডিয়ামে আসতে থাকে সব বয়সী মানুষ। স্মরণীয় করে রাখতে সারা দেশের মতো খুলনা জেলা স্টেডিয়ামেও নামে জনতার ঢল। স্বপ্নের পদ্মা সেতু বাস্তব হওয়ায় অনেকে আনন্দ-উচ্ছ্বাস প্রকাশ করেছেন। এ নিয়ে মিষ্টি বিতরণ করতেও দেখা গেছে।
খুলনা জেলা স্টেডিয়ামের দক্ষিণ কোণে স্টেজ তৈরি করা হয়। মাঠজুড়ে বসার জন্য ছিল চেয়ার। সকালে সামান্য বৃষ্টির পর রোদের তীব্রতা উপেক্ষা করে মানুষ উদ্বোধন অনুষ্ঠানে আসতে থাকে। অনুষ্ঠানের একটি অংশজুড়ে ছিল বিভিন্ন স্কুলের শিক্ষার্থীরা। এখানে আসতে পেরে তারা খুব খুশি। অনুষ্ঠানের নিরাপত্তার দায়িত্বে ছিল খুলনা প্রশাসনের বিভিন্ন স্তরের সদস্যরা।
পদ্মা সেতুর উদ্বোধনী অনুষ্ঠান বড় পর্দায় প্রদর্শন করা হয়েছে। খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে জেলা প্রশাসনের আয়োজনে এই ব্যবস্থা করা হয়। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরপরই খুলনা জেলা স্টেডিয়ামে বেলুন ও কবুতর উড়িয়ে আনন্দ প্রকাশ করা হয়। অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেকসহ রাজনৈতিক-সামাজিক নেতারা।
অনুষ্ঠানের শৃঙ্খলা রক্ষায় ছিল সকাল থেকে খুলনা ক্যান্টনমেন্ট কলেজ অ্যান্ড স্কুলের শতাধিক ছাত্র। তাদের মধ্যে আলভী নামে এক ছাত্র বলেন, ‘আজ আমাদের জন্য গর্বের দিন। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের ফলে এ অঞ্চলের বৈষম্য দূর হয়ে যাবে। দূরত্ব কমে যাবে ঢাকা ও খুলনার। খুলনাসহ ২১ জেলার মানুষের উন্নতি হবে।’
সুন্দরবন আদর্শ মহাবিদ্যালয়ের অনার্স দ্বিতীয় বর্ষের ছাত্রী সুবর্ণা আবেগে কেঁদে ফেলেন। বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ছাড়া পদ্মা সেতুর উদ্বোধন সম্ভব হতো না। বঙ্গবন্ধুকন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার দীর্ঘায়ু কামনা করছি।’
খুলনা চেম্বার অব কমার্স ইন্ডাস্ট্রির পরিচালক চৌধুরী মিনাজ উজ জামান সজল বলেন, পদ্মা সেতুর কারণে এই অঞ্চলের ব্যবসা-বাণিজ্যর গতি ফিরে আসবে। মোংলা বন্দরের ব্যস্ততা বাড়বে।
খুলনা প্রেসক্লাবের সভাপতি এস এম নজরুল ইসলাম বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার পক্ষেই সম্ভব পদ্মা সেতু নির্মাণ করা। তাঁর দৃঢ় নেতৃত্বের কারণে আজ পদ্মা সেতু বাস্তবে রূপ নিয়েছে।’ অপর দিকে খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা না হলে পদ্মা সেতু হতো না। পদ্মা সেতুর কারণে দক্ষিণ-পশ্চিম অঞ্চলের মানুষ সুবিধা পাবে। এই অঞ্চলের মানুষের অর্থনৈতিক মুক্তি হবে।’
এদিকে পদ্মা সেতু উদ্বোধনে উচ্ছ্বাস প্রকাশ করে মিষ্টি বিতরণ করে খুলনা সদর থানা আওয়ামী লীগ। খুলনা শহীদ হাদিস পার্কে সব শ্রেণি-পেশার মানুষের মাঝে মিষ্টি বিতরণ করা হয়। এ সময় উপস্থিত ছিলেন খুলনা সিটি করপোরেশনের মেয়র তালুকদার আব্দুল খালেক, সদর থানা আওয়ামী লীগের সভাপতি অ্যাডভোকেট সাইফুল ইসলাম প্রমুখ।
স্বপ্নের পদ্মা সেতুর ঐতিহাসিক উদ্বোধন অনুষ্ঠান খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়েও (খুবি) সরাসরি দেখানোর ব্যবস্থা করা হয়। খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের (খুবি) উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন এ সময় বলেন, ‘পদ্মা সেতুর মাধ্যমে দক্ষিণাঞ্চলে সম্ভাবনার দ্বার উন্মোচন হলো। পদ্মা সেতু বিনিয়োগ বাড়াবে, শিল্পায়ন বাড়াবে, অর্থনীতিকে গতিশীল করবে।’ তিনি বলেন, ‘খুলনা বিশ্ববিদ্যালয়ের ওপরও এর ইতিবাচক প্রভাব পড়বে। বিশ্ববিদ্যালয় হিসেবে আমাদের ওপর দায়িত্ব অর্পিত হয়েছে দক্ষ জনশক্তি সৃষ্টি করা। আমরা সবাই যদি এক হয়ে কাজ করি, তাহলে উচ্চশিক্ষা ও গবেষণায় অভীষ্ট লক্ষ্য অর্জন করতে পারব।’
উপাচার্য অধ্যাপক ড. মাহমুদ হোসেন, সহ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মোসাম্মাত হোসনে আরা, ডিন, রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত), ডিসিপ্লিন প্রধান, ছাত্রবিষয়ক পরিচালক, প্রভোস্ট, বিভাগীয় প্রধান, বিপুলসংখ্যক শিক্ষক, কর্মকর্তা-কর্মচারী এ উদ্বোধন অনুষ্ঠান উপভোগ করেন। পদ্মা সেতু উদ্বোধনের পরই উপাচার্য সবাইকে মিষ্টিমুখ করান। তিনি এক সংক্ষিপ্ত বক্তব্যে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাকে পদ্মা সেতু নির্মাণে তাঁর দৃঢ় ও দূরদর্শী ভূমিকার জন্য আন্তরিক অভিনন্দন জানান।
উপাচার্য বলেন, ‘পদ্মা সেতু সব ক্ষেত্রে আমাদের প্রেরণার উৎস হয়ে থাকবে। যেকোনো কাজে চ্যালেঞ্জ কীভাবে মোকাবিলা করতে হয়, সে উদাহরণ পদ্মা সেতু থেকে নেওয়া যায়।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৬ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৬ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৬ দিন আগে