বন্দর (নারায়ণগঞ্জ) প্রতিনিধি
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় গত শুক্রবার ট্রাকের চাপায় প্রাণ হারান রিকশা আরোহী বাবা ও মেয়ে। দুর্ঘটনাস্থল ছিল মূলত পাঁচ রাস্তার মোড়। অধিকাংশ সময় যানবাহনের আধিক্য দেখা গেলেও পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তা ফাঁকা পেলে এই মোড় পার হতে মরিয়া হয়ে ওঠে চালকেরা। আর সে কারণেই প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনার শিকার হন পথচারীরা।
ডাকবাংলো মোড়ে মিলিত হয়েছে একে একে পঞ্চবটি থেকে চাষাঢ়া সড়ক, কলেজ রোড, জামতলা থেকে ডাকবাংলো, ইসদাইর থেকে ডাকবাংলো ও চাষাঢ়া থেকে পঞ্চবটি সড়ক। পাঁচটি ব্যস্ততম সড়ক একত্র হলেও এখানে নেই পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক ব্যবস্থা। আর তাই বেশ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে পথচারীরা। তাদের ভেতর শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি। এ ছাড়া রিকশা ও ইজিবাইকের অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে যান চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়।
গত শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে ফাঁকাই ছিল ডাকবাংলোর মোড়। আলতাফ ও তাঁর মেয়ে বেলীকে বহন করা রিকশা হঠাৎ করেই মোড় ঘুরিয়ে নেয়। সে সময় পেছন থেকে দ্রুতগতিতে আসা একটি ইটবোঝাই ট্রাকচাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পর পথচারীরা বলছেন, পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক পুলিশ এবং গতিরোধক থাকলে এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটত না এই সড়কে।
সড়কে চলাচল করা কলেজ শিক্ষার্থী মাসুদ বলেন, ‘এই মোড় ব্যস্ততম এবং পথচারী পরিপূর্ণ হলেও এখানে নেই পর্যাপ্ত ট্র্যাফিকিং ব্যবস্থা এবং পথচারীদের পারাপারে নিরাপত্তা। এখানে যদি জেব্রা ক্রসিং ও গতিরোধক থাকত, তাহলে সবার জন্যই সুবিধা হতো।’
আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নূর উদ্দিন বলেন, ‘প্রথমত ডাকবাংলোর সড়ক খুব সরু, যা যানবাহনের জন্য সমস্যার কারণ। পাশাপাশি পাঁচটি সড়কের মিলনস্থান এখানে। গুরুত্ব বিবেচনায় ট্র্যাফিক পুলিশ প্রয়োজন। এই মুহূর্তে অস্থায়ীভাবে গতিরোধক দেওয়া যেতে পারে। দ্রুতগতির যানবাহন যেন এখানে গতি কমাতে বাধ্য হয়।
নারায়ণগঞ্জ ট্র্যাফিক পুলিশের পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ডাকবাংলো মোড়ে আমাদের ট্র্যাফিক পুলিশ আছে। আর তাই আজকে ট্রাকচালককে ধরা সম্ভব হয়েছে। তা না হলে পালিয়ে যেত। আর এই মোড়টি যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ, সেই বিবেচনায় একটি গতিরোধক থাকলে ভালো হয়। এতে করে গাড়ির গতি কমে আসবে মোড়ে। সেটি থাকলে আজ এই দুর্ঘটনা নাও ঘটতে পারত। আমাদের তরফ থেকে এই বিষয়ে সুপারিশ থাকবে।’
নারায়ণগঞ্জের চাষাঢ়ায় গত শুক্রবার ট্রাকের চাপায় প্রাণ হারান রিকশা আরোহী বাবা ও মেয়ে। দুর্ঘটনাস্থল ছিল মূলত পাঁচ রাস্তার মোড়। অধিকাংশ সময় যানবাহনের আধিক্য দেখা গেলেও পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক ব্যবস্থা না থাকায় রাস্তা ফাঁকা পেলে এই মোড় পার হতে মরিয়া হয়ে ওঠে চালকেরা। আর সে কারণেই প্রায়ই ছোটখাটো দুর্ঘটনার শিকার হন পথচারীরা।
ডাকবাংলো মোড়ে মিলিত হয়েছে একে একে পঞ্চবটি থেকে চাষাঢ়া সড়ক, কলেজ রোড, জামতলা থেকে ডাকবাংলো, ইসদাইর থেকে ডাকবাংলো ও চাষাঢ়া থেকে পঞ্চবটি সড়ক। পাঁচটি ব্যস্ততম সড়ক একত্র হলেও এখানে নেই পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক ব্যবস্থা। আর তাই বেশ ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করে পথচারীরা। তাদের ভেতর শিক্ষার্থীর সংখ্যাই বেশি। এ ছাড়া রিকশা ও ইজিবাইকের অবৈধ স্ট্যান্ডের কারণে যান চলাচল বাধাপ্রাপ্ত হয়।
গত শুক্রবার বেলা দেড়টার দিকে ফাঁকাই ছিল ডাকবাংলোর মোড়। আলতাফ ও তাঁর মেয়ে বেলীকে বহন করা রিকশা হঠাৎ করেই মোড় ঘুরিয়ে নেয়। সে সময় পেছন থেকে দ্রুতগতিতে আসা একটি ইটবোঝাই ট্রাকচাপা দিলে ঘটনাস্থলেই তাঁদের মৃত্যু হয়। এই ঘটনার পর পথচারীরা বলছেন, পর্যাপ্ত ট্র্যাফিক পুলিশ এবং গতিরোধক থাকলে এমন মর্মান্তিক দুর্ঘটনা ঘটত না এই সড়কে।
সড়কে চলাচল করা কলেজ শিক্ষার্থী মাসুদ বলেন, ‘এই মোড় ব্যস্ততম এবং পথচারী পরিপূর্ণ হলেও এখানে নেই পর্যাপ্ত ট্র্যাফিকিং ব্যবস্থা এবং পথচারীদের পারাপারে নিরাপত্তা। এখানে যদি জেব্রা ক্রসিং ও গতিরোধক থাকত, তাহলে সবার জন্যই সুবিধা হতো।’
আমরা নারায়ণগঞ্জবাসীর সভাপতি বীর মুক্তিযোদ্ধা হাজী নূর উদ্দিন বলেন, ‘প্রথমত ডাকবাংলোর সড়ক খুব সরু, যা যানবাহনের জন্য সমস্যার কারণ। পাশাপাশি পাঁচটি সড়কের মিলনস্থান এখানে। গুরুত্ব বিবেচনায় ট্র্যাফিক পুলিশ প্রয়োজন। এই মুহূর্তে অস্থায়ীভাবে গতিরোধক দেওয়া যেতে পারে। দ্রুতগতির যানবাহন যেন এখানে গতি কমাতে বাধ্য হয়।
নারায়ণগঞ্জ ট্র্যাফিক পুলিশের পরিদর্শক কামরুল ইসলাম বলেন, ‘ডাকবাংলো মোড়ে আমাদের ট্র্যাফিক পুলিশ আছে। আর তাই আজকে ট্রাকচালককে ধরা সম্ভব হয়েছে। তা না হলে পালিয়ে যেত। আর এই মোড়টি যেহেতু গুরুত্বপূর্ণ, সেই বিবেচনায় একটি গতিরোধক থাকলে ভালো হয়। এতে করে গাড়ির গতি কমে আসবে মোড়ে। সেটি থাকলে আজ এই দুর্ঘটনা নাও ঘটতে পারত। আমাদের তরফ থেকে এই বিষয়ে সুপারিশ থাকবে।’
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
৫ দিন আগেবিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪