বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
যেকোনো সিনেমা ব্যবসাসফল হওয়ার পেছনে অনেক অবদান রাখে সঠিক প্রচার। তবে বাংলাদেশে সিনেমার প্রচার নিয়ে অনেক সময় নির্মাতা-শিল্পীদের বিমুখতা দেখা যায়। দুর্গাপূজা উপলক্ষে মুক্তি পাওয়া ‘শরতের জবা’ নিয়ে কুসুম শিকদার দৌড়ঝাঁপ করলেও নিশ্চুপ সিনেমার নায়ক ইয়াশ রোহান। অনলাইন বা অফলাইনে কোনো ধরনের প্রচারে অংশ নেননি তিনি। তবে এ নিয়ে কোনো হতাশা নেই বলে জানালেন নির্মাতা ও অভিনেত্রী কুসুম।
দুই সপ্তাহ ধরে নিজের প্রথম পরিচালিত সিনেমা ‘শরতের জবা’র প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কুসুম শিকদার। গত শুক্রবার মুক্তির প্রথম দিন স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা শাখায় দর্শকের সঙ্গে সিনেমা উপভোগ করতে ছুটে গেছেন হলে। গতকাল ছিলেন মহাখালীর এসকেএস টাওয়ারে। হল ভিজিটের সময় কুসুমের সঙ্গে সিনেমার অভিনেত্রী নিদ্রা নেহাকে দেখা গেলেও ছিলেন না ইয়াশ রোহান। ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন না তিনি। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায়ও শরতের জবা নিয়ে কোনো ধরনের প্রমোশন করেননি।
এ প্রসঙ্গে কুসুম বলেন, ‘ওর হয়তো শিডিউলজনিত সমস্যা আছে। মাঝে দেশের বাইরেও ছিল। ওর হয়তো আগে থেকেই শুটিং শিডিউল দেওয়া আছে। কথা দেওয়া থাকলে তো চট করে সেখান থেকে বের হয়ে আসা যায় না। এর বেশি আমি বলতে পারছি না। আর কেন সে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্টার, গান কিংবা ট্রেলার শেয়ার করেনি এর উত্তর আমার কাছে নেই।’
অভিনেতার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন কি না—জানতে চাইলে কুসুম বলেন, ‘ইয়াশের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ হয়নি। তবে অনেকবার চেষ্টা করেছি। ওকে ফোন দিলে ওর ম্যানেজার রিসিভ করে। ম্যানেজারকে আমার পক্ষ থেকে অনেকবার বলেছি। এর বাইরে ওকে অ্যাকসেস করতে পারিনি।’
ইয়াশ প্রচারে যুক্ত না থাকায় কোনো আক্ষেপ বা হতাশা নেই কুসুম শিকদারের। কুসুম বলেন, ‘ইয়াশ প্রচারণার সঙ্গে যুক্ত থাকলে সিনেমাটি হয়তো আরও দর্শকের কাছে পৌঁছাত। কিন্তু এখানে আমার কোনো হাত নেই। কেউ সঙ্গে না থাকলে একাই পথ চলতে হবে।
একাই চলছি, তাতে কোনো সমস্যা নেই। যেটা হয়নি বা হচ্ছে না, সেটা নিয়ে হতাশ হয়ে লাভ নেই। পেছনে তাকানোর মানুষ আমি না। বরং সামনের দিকে হাঁটতে চাই। ভবিষ্যতে কীভাবে ভালো কাজ করতে পারি, সেটা নিয়েই পরিকল্পনা করতে চাই।’
শরতের জবা সিনেমার প্রচারে কেন নেই— জানতে ইয়াশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি অভিনেতার পক্ষ থেকে। একাধিকবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি তিনি। মেসেজ পাঠালেও আসেনি উত্তর।
ইয়াশ প্রচারে না থাকলেও প্রথম দিন হলে গিয়ে দর্শকের কাছ থেকে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাড়া পেয়েছেন কুসুম। তিনি বলেন, ‘যে কয়টি সিনেপ্লেক্সে শরতের জবা মুক্তি পেয়েছে, সেখান থেকে ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। বিশেষ করে স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা শাখায় সব কটি শোতে দর্শকের ভালো উপস্থিতি ছিল। প্রথম দিন এত দর্শক আমি প্রত্যাশা করিনি। হল থেকে বেরিয়ে অনেকে জিজ্ঞাসা করছিল, শরতের জবা ২ কবে আসবে। এর থেকে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে!’
পরিচালনা ও প্রযোজনার পাশাপাশি শরতের জবার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন কুসুম শিকদার। আরও আছেন জীতু আহসান, শহীদুল আলম সাচ্চু, নরেশ ভূঁইয়া, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অশোক ব্যাপারী প্রমুখ।
যেকোনো সিনেমা ব্যবসাসফল হওয়ার পেছনে অনেক অবদান রাখে সঠিক প্রচার। তবে বাংলাদেশে সিনেমার প্রচার নিয়ে অনেক সময় নির্মাতা-শিল্পীদের বিমুখতা দেখা যায়। দুর্গাপূজা উপলক্ষে মুক্তি পাওয়া ‘শরতের জবা’ নিয়ে কুসুম শিকদার দৌড়ঝাঁপ করলেও নিশ্চুপ সিনেমার নায়ক ইয়াশ রোহান। অনলাইন বা অফলাইনে কোনো ধরনের প্রচারে অংশ নেননি তিনি। তবে এ নিয়ে কোনো হতাশা নেই বলে জানালেন নির্মাতা ও অভিনেত্রী কুসুম।
দুই সপ্তাহ ধরে নিজের প্রথম পরিচালিত সিনেমা ‘শরতের জবা’র প্রচারে ব্যস্ত সময় কাটাচ্ছেন কুসুম শিকদার। গত শুক্রবার মুক্তির প্রথম দিন স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা শাখায় দর্শকের সঙ্গে সিনেমা উপভোগ করতে ছুটে গেছেন হলে। গতকাল ছিলেন মহাখালীর এসকেএস টাওয়ারে। হল ভিজিটের সময় কুসুমের সঙ্গে সিনেমার অভিনেত্রী নিদ্রা নেহাকে দেখা গেলেও ছিলেন না ইয়াশ রোহান। ট্রেলার প্রকাশ অনুষ্ঠানেও উপস্থিত ছিলেন না তিনি। এমনকি সোশ্যাল মিডিয়ায়ও শরতের জবা নিয়ে কোনো ধরনের প্রমোশন করেননি।
এ প্রসঙ্গে কুসুম বলেন, ‘ওর হয়তো শিডিউলজনিত সমস্যা আছে। মাঝে দেশের বাইরেও ছিল। ওর হয়তো আগে থেকেই শুটিং শিডিউল দেওয়া আছে। কথা দেওয়া থাকলে তো চট করে সেখান থেকে বের হয়ে আসা যায় না। এর বেশি আমি বলতে পারছি না। আর কেন সে সোশ্যাল মিডিয়াতে পোস্টার, গান কিংবা ট্রেলার শেয়ার করেনি এর উত্তর আমার কাছে নেই।’
অভিনেতার সঙ্গে যোগাযোগ করেছিলেন কি না—জানতে চাইলে কুসুম বলেন, ‘ইয়াশের সঙ্গে সরাসরি যোগাযোগ হয়নি। তবে অনেকবার চেষ্টা করেছি। ওকে ফোন দিলে ওর ম্যানেজার রিসিভ করে। ম্যানেজারকে আমার পক্ষ থেকে অনেকবার বলেছি। এর বাইরে ওকে অ্যাকসেস করতে পারিনি।’
ইয়াশ প্রচারে যুক্ত না থাকায় কোনো আক্ষেপ বা হতাশা নেই কুসুম শিকদারের। কুসুম বলেন, ‘ইয়াশ প্রচারণার সঙ্গে যুক্ত থাকলে সিনেমাটি হয়তো আরও দর্শকের কাছে পৌঁছাত। কিন্তু এখানে আমার কোনো হাত নেই। কেউ সঙ্গে না থাকলে একাই পথ চলতে হবে।
একাই চলছি, তাতে কোনো সমস্যা নেই। যেটা হয়নি বা হচ্ছে না, সেটা নিয়ে হতাশ হয়ে লাভ নেই। পেছনে তাকানোর মানুষ আমি না। বরং সামনের দিকে হাঁটতে চাই। ভবিষ্যতে কীভাবে ভালো কাজ করতে পারি, সেটা নিয়েই পরিকল্পনা করতে চাই।’
শরতের জবা সিনেমার প্রচারে কেন নেই— জানতে ইয়াশের সঙ্গে যোগাযোগ করা হলে কোনো সাড়া পাওয়া যায়নি অভিনেতার পক্ষ থেকে। একাধিকবার ফোন করলেও রিসিভ করেননি তিনি। মেসেজ পাঠালেও আসেনি উত্তর।
ইয়াশ প্রচারে না থাকলেও প্রথম দিন হলে গিয়ে দর্শকের কাছ থেকে প্রত্যাশার চেয়ে বেশি সাড়া পেয়েছেন কুসুম। তিনি বলেন, ‘যে কয়টি সিনেপ্লেক্সে শরতের জবা মুক্তি পেয়েছে, সেখান থেকে ভালো রেসপন্স পাচ্ছি। বিশেষ করে স্টার সিনেপ্লেক্সের বসুন্ধরা শাখায় সব কটি শোতে দর্শকের ভালো উপস্থিতি ছিল। প্রথম দিন এত দর্শক আমি প্রত্যাশা করিনি। হল থেকে বেরিয়ে অনেকে জিজ্ঞাসা করছিল, শরতের জবা ২ কবে আসবে। এর থেকে বড় পাওয়া আর কী হতে পারে!’
পরিচালনা ও প্রযোজনার পাশাপাশি শরতের জবার কেন্দ্রীয় চরিত্রে অভিনয় করেছেন কুসুম শিকদার। আরও আছেন জীতু আহসান, শহীদুল আলম সাচ্চু, নরেশ ভূঁইয়া, মাহমুদুল ইসলাম মিঠু, অশোক ব্যাপারী প্রমুখ।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে