পাটকেলঘাটা (সাতক্ষীরা) প্রতিনিধি
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় কপোতাক্ষ নদের বুকে বাজারের নোংরা, আবর্জনা, বর্জ্যসহ বিভিন্ন প্রকার ময়লা ফেলা হচ্ছে। এতে পরিবেশ দূষণসহ নদের নাব্যতা হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ অবস্থায় কর্তৃপক্ষের যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পাটকেলঘাটা বাজারের কালীবাড়ী পূজা মন্দিরের গা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া কপোতাক্ষ নদে বাজারের নোংরা, আবর্জনা, বর্জ্য ফেলছেন বাজারের এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা। এতে চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। তা ছাড়া নদে স্তর পড়ে নাব্যতা হ্রাস পাচ্ছে।
এ সময় স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০০৮ সালে বন্যায় ভরাট হওয়া কপোতাক্ষ নদের পনি উপচে তালা, কলারোয়া ও পাটকেলঘাটার কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। ক্ষতিগ্রস্ত হয় হাজারো ঘরবাড়ি। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ভরাট হওয়া কপোতাক্ষ নদ পুনর্খননের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালে ২৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে মৃতপ্রায় কপোতাক্ষকে যৌবনে ফিরিয়ে আনতে প্রকল্প পাশ হয়। যার কার্যক্রম এখনো চলছে।
এ অবস্থায় পাটকেলঘাটা বাজারের অপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার কারণে কিছু ব্যবসায়ীরা নদের মসজিদের সামনে ও শ্মশানের সামনে বর্জ্য ফেলছে। এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পাশাপাশি আবর্জনা ফেলায় নদ ভরাট হয়ে পড়ছে। যা কপোতাক্ষের জোয়ার-ভাটায় বাধা দিচ্ছে।
এ ছাড়া একশ্রেণির ভূমিদস্যু একের পর এক নদের দুই পাশের জমি দখল করে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে চলেছে। তাঁর ওপর নদের নাব্যতা হারাতে বসা নদকে বর্তমান সরকার বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও পাটকেলঘাটা বাজারের অব্যবস্থাপনার কারণে ভেস্তে যেতে বসেছে সে পরিকল্পনা। কপোতাক্ষ নদকে বাঁচাতে হলে এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করতে প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ব্যবসায়ী নিজাম ভুইয়া বলেন, ‘কপোতাক্ষ নদের ধারে আর্বজনা ফেলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অপরাধীদের ধরে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
এ বিষয়ে পাটকেলঘাটা বাজারের ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শেখ তরিকুল ইসলাম বলেন, নদে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
পাটকেলঘাটা বাজার কমিটির সভাপতি ও সরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ আবদুল হাই মাস্টার বলেন, ‘নিষেধ করা সত্ত্বেও রাতের আঁধারে কে বা কারা নদে ময়লা ফেলছে তা তদারকি করা হবে। আর এ বিষয়ে আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি। এসব ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক।’
তালা উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, কপোতাক্ষ নদের ধারে যদি কেউ বর্জ্য আবর্জনা ফেলে তাঁদের নিষেধ করা হবে। যদি তাঁরা না শোনে তাহলে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
সাতক্ষীরার পাটকেলঘাটায় কপোতাক্ষ নদের বুকে বাজারের নোংরা, আবর্জনা, বর্জ্যসহ বিভিন্ন প্রকার ময়লা ফেলা হচ্ছে। এতে পরিবেশ দূষণসহ নদের নাব্যতা হ্রাস পাওয়ার আশঙ্কা করছেন স্থানীয় বাসিন্দারা। এ অবস্থায় কর্তৃপক্ষের যথাযথ হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন তাঁরা।
সরেজমিনে দেখা গেছে, পাটকেলঘাটা বাজারের কালীবাড়ী পূজা মন্দিরের গা ঘেঁষে বয়ে যাওয়া কপোতাক্ষ নদে বাজারের নোংরা, আবর্জনা, বর্জ্য ফেলছেন বাজারের এক শ্রেণির ব্যবসায়ীরা। এতে চারপাশে দুর্গন্ধ ছড়িয়ে পড়েছে। তা ছাড়া নদে স্তর পড়ে নাব্যতা হ্রাস পাচ্ছে।
এ সময় স্থানীয়দের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, ২০০৮ সালে বন্যায় ভরাট হওয়া কপোতাক্ষ নদের পনি উপচে তালা, কলারোয়া ও পাটকেলঘাটার কয়েক লাখ মানুষ পানিবন্দী হয়ে পড়েন। ক্ষতিগ্রস্ত হয় হাজারো ঘরবাড়ি। এরপর আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় এসে ভরাট হওয়া কপোতাক্ষ নদ পুনর্খননের উদ্যোগ নেয়। ২০১২ সালে ২৬২ কোটি টাকা ব্যয়ে মৃতপ্রায় কপোতাক্ষকে যৌবনে ফিরিয়ে আনতে প্রকল্প পাশ হয়। যার কার্যক্রম এখনো চলছে।
এ অবস্থায় পাটকেলঘাটা বাজারের অপরিকল্পিত ব্যবস্থাপনার কারণে কিছু ব্যবসায়ীরা নদের মসজিদের সামনে ও শ্মশানের সামনে বর্জ্য ফেলছে। এতে পরিবেশ দূষিত হচ্ছে। পাশাপাশি আবর্জনা ফেলায় নদ ভরাট হয়ে পড়ছে। যা কপোতাক্ষের জোয়ার-ভাটায় বাধা দিচ্ছে।
এ ছাড়া একশ্রেণির ভূমিদস্যু একের পর এক নদের দুই পাশের জমি দখল করে ঘরবাড়ি নির্মাণ করে চলেছে। তাঁর ওপর নদের নাব্যতা হারাতে বসা নদকে বর্তমান সরকার বাঁচিয়ে রাখার জন্য বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করলেও পাটকেলঘাটা বাজারের অব্যবস্থাপনার কারণে ভেস্তে যেতে বসেছে সে পরিকল্পনা। কপোতাক্ষ নদকে বাঁচাতে হলে এ ধরনের কার্যক্রম বন্ধ করতে প্রশাসনকে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে হবে বলে মনে করেন স্থানীয় বাসিন্দারা।
ব্যবসায়ী নিজাম ভুইয়া বলেন, ‘কপোতাক্ষ নদের ধারে আর্বজনা ফেলা শাস্তিযোগ্য অপরাধ। অপরাধীদের ধরে বিচারের আওতায় আনতে হবে।’
এ বিষয়ে পাটকেলঘাটা বাজারের ব্যবসায়ী ও ইউনিয়ন কৃষক লীগের সভাপতি শেখ তরিকুল ইসলাম বলেন, নদে বর্জ্য ফেলা বন্ধ করতে প্রশাসনের জরুরি হস্তক্ষেপ প্রয়োজন।
পাটকেলঘাটা বাজার কমিটির সভাপতি ও সরুলিয়া ইউনিয়ন পরিষদ চেয়ারম্যান শেখ আবদুল হাই মাস্টার বলেন, ‘নিষেধ করা সত্ত্বেও রাতের আঁধারে কে বা কারা নদে ময়লা ফেলছে তা তদারকি করা হবে। আর এ বিষয়ে আমি প্রশাসনের সহযোগিতা কামনা করছি। এসব ব্যক্তিদের আইনের আওতায় এনে কঠোর শাস্তি দেওয়া হোক।’
তালা উপজেলা নিবার্হী কর্মকর্তা (ইউএনও) প্রশান্ত কুমার বিশ্বাস জানান, কপোতাক্ষ নদের ধারে যদি কেউ বর্জ্য আবর্জনা ফেলে তাঁদের নিষেধ করা হবে। যদি তাঁরা না শোনে তাহলে তাঁদের আইনের আওতায় আনা হবে।’
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে