শাহীন রহমান, পাবনা
দৃষ্টিনন্দন অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে বাংলাদেশের আনাচকানাচে। বহুকাল ধরেই এই ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো আকর্ষণ করছে ভ্রমণপিপাসুদের। ঐতিহাসিক স্থাপনার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ঐতিহ্যের দিক দিয়ে কিশোরগঞ্জও ব্যতিক্রম নয়। জেলার প্রাচীন নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়ি।
গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়িটির গোড়াপত্তন শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলের শুরুর দিকে। এই জমিদারবাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন ভোলানাথ চক্রবর্তী। বাড়িটির অনন্য নিদর্শনশৈলী এখনো আকর্ষণ করছে ভ্রমণপিপাসুদের।
জমিদারবাড়ির ভেতরের অংশটি চমৎকার কারুকাজে ভরা। বাড়ির নহবতখানা, দরবারগৃহ ও একটি মন্দির বিশেষ স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে উল্লেখযোগ্য।
দেশের অধিকাংশ প্রাচীন নিদর্শন অযত্ন-অবহেলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলেও এই জমিদারবাড়ির সৌন্দর্য অমলিন। তার কারণও রয়েছে। জমিদারবাড়িতে এখনো বসবাস করছেন ভোলানাথ চক্রবর্তীর বংশধরেরা। মানবেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী চৌধুরী উত্তরাধিকার সূত্রে এই বাড়িটি দেখভাল করছেন। এ কারণে এই জমিদারবাড়িটি মানব বাবুর বাড়ি নামেই পরিচিত।
গাঙ্গাটিয়া জমিদার বংশের আদি বসবাস ছিল ভারতের কাইন্নকব্জিতে। শত বছর আগে তাঁরা হোসেনপুরে এসে বসতি স্থাপন করেন। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে দীননাথ চক্রবর্তী হোসেনশাহী পরগনার অংশবিশেষ নীলকর ওয়াইজের কাছ থেকে ক্রয় করেন। তখনই এই এলাকায় প্রথম জমিদারি প্রথার সূচনা হয়। পরে অতুলচন্দ্র চক্রবর্তী ‘পত্তনি’ সূত্রে আঠারবাড়ির জমিদার জ্ঞানদা সুন্দরী চৌধুরাণীর কাছ থেকে দুই আনা-অংশ গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়ির অন্তর্ভুক্ত করেন। ব্রিটিশ শাসনামলের শুরু থেকেই তাঁদের জমিদারি শুরু হয়। দেশভাগের পর জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে জমিদারিও শেষ হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা নজরুল ইসলাম খায়রুল বলেন, এই বাড়ি ঐতিহাসিক স্থাপনা।
দৃষ্টিনন্দন অসংখ্য ঐতিহাসিক স্থাপনা ছড়িয়ে-ছিটিয়ে রয়েছে বাংলাদেশের আনাচকানাচে। বহুকাল ধরেই এই ঐতিহাসিক স্থাপনাগুলো আকর্ষণ করছে ভ্রমণপিপাসুদের। ঐতিহাসিক স্থাপনার পাশাপাশি প্রাকৃতিক ঐতিহ্যের দিক দিয়ে কিশোরগঞ্জও ব্যতিক্রম নয়। জেলার প্রাচীন নিদর্শনগুলোর মধ্যে অন্যতম হোসেনপুর উপজেলার গোবিন্দপুর ইউনিয়নের গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়ি।
গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়িটির গোড়াপত্তন শুরু হয় ব্রিটিশ শাসনামলের শুরুর দিকে। এই জমিদারবাড়িটি প্রতিষ্ঠা করেন ভোলানাথ চক্রবর্তী। বাড়িটির অনন্য নিদর্শনশৈলী এখনো আকর্ষণ করছে ভ্রমণপিপাসুদের।
জমিদারবাড়ির ভেতরের অংশটি চমৎকার কারুকাজে ভরা। বাড়ির নহবতখানা, দরবারগৃহ ও একটি মন্দির বিশেষ স্থাপত্যের নিদর্শন হিসেবে উল্লেখযোগ্য।
দেশের অধিকাংশ প্রাচীন নিদর্শন অযত্ন-অবহেলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হলেও এই জমিদারবাড়ির সৌন্দর্য অমলিন। তার কারণও রয়েছে। জমিদারবাড়িতে এখনো বসবাস করছেন ভোলানাথ চক্রবর্তীর বংশধরেরা। মানবেন্দ্র নাথ চক্রবর্তী চৌধুরী উত্তরাধিকার সূত্রে এই বাড়িটি দেখভাল করছেন। এ কারণে এই জমিদারবাড়িটি মানব বাবুর বাড়ি নামেই পরিচিত।
গাঙ্গাটিয়া জমিদার বংশের আদি বসবাস ছিল ভারতের কাইন্নকব্জিতে। শত বছর আগে তাঁরা হোসেনপুরে এসে বসতি স্থাপন করেন। অষ্টাদশ শতাব্দীর শেষ দিকে দীননাথ চক্রবর্তী হোসেনশাহী পরগনার অংশবিশেষ নীলকর ওয়াইজের কাছ থেকে ক্রয় করেন। তখনই এই এলাকায় প্রথম জমিদারি প্রথার সূচনা হয়। পরে অতুলচন্দ্র চক্রবর্তী ‘পত্তনি’ সূত্রে আঠারবাড়ির জমিদার জ্ঞানদা সুন্দরী চৌধুরাণীর কাছ থেকে দুই আনা-অংশ গাঙ্গাটিয়া জমিদারবাড়ির অন্তর্ভুক্ত করেন। ব্রিটিশ শাসনামলের শুরু থেকেই তাঁদের জমিদারি শুরু হয়। দেশভাগের পর জমিদারি প্রথা বিলুপ্ত হলে জমিদারিও শেষ হয়।
স্থানীয় বাসিন্দা নজরুল ইসলাম খায়রুল বলেন, এই বাড়ি ঐতিহাসিক স্থাপনা।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৩ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৭ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৭ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৭ দিন আগে