আব্দুর রাজ্জাক, ঘিওর (মানিকগঞ্জ)
মানিকগঞ্জের ঘিওরে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ইরি বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন কৃষকেরা। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের চেয়ে সময় এবং খরচ কম হওয়ায় দিন দিন এ যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। এতে যেমন কম সময়ে ফসল ঘরে তুলতে পারছেন তেমনি উৎপাদন খরচ কম হচ্ছে। ফলে লাভবান হচ্ছেন কৃষক।
জানা যায়, বাণিজ্যিকভাবে এই মেশিনের মাধ্যমে ঘণ্টায় এক একর জায়গার ধান কাটার পাশাপাশি মাড়াই-ঝাড়াইয়ের পর বস্তাভর্তি করা হয়। ফলে কৃষকের মজুরি সাশ্রয় হচ্ছে। এখন কৃষক ধান অল্প সময়েই মাঠ থেকে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারছে।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের কৃষক মো. শামসুল মিয়া বলেন, ‘চলতি বোরো মৌসুমে ধান বেশ ভালো হয়েছে। কিন্তু শ্রমিক সংকট ও বাড়তি মজুরির কারণে মাঠ থেকে ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। হারভেস্টার মেশিন পাওয়ায় সে দুশ্চিন্তা যেমন দূর হয়েছে তেমনি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছি।’
ঘিওর সদর ইউনিয়নের রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক মো. মুন্নাফ মিয়া বলেন, ‘যন্ত্র দিয়ে ধান কাটায় আমাদের খুব উপকার হচ্ছে। এবারে আমি ৩ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি, যন্ত্র দিয়ে ধান কাটার ফলে ৬
হাজার টাকা লাগল। অথচ শ্রমিক দিয়ে ধান কাটলে আমার ১৫-১৬ হাজার টাকা লাগত।’ বালিয়াখোড়া কৃষি মাঠে হারভেষ্টারের চালক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ যন্ত্র দিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অধিক পরিমাণ জমির ধান কাটা ও মাড়াই করা যায়। মেশিনের মাধ্যমে ধান কাটলে কৃষকের অনেক টাকা সাশ্রয় হয়। মেশিনে এক বিঘা জমির ধান কাটতে দুই হাজার টাকা লাগে। কিন্তু শ্রমিক দিয়ে ধান কাটলে ৫-৬ হাজার টাকা লাগে। এ কারণে যন্ত্রে ধান কাটা ও মাড়াইয়ে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী আমরা যন্ত্র দিতে পারছি না।’
মানিকগঞ্জ জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান অত্যধিক জনসংখ্যার বিপরীতে সীমিত কৃষিজমিতে চাহিদা অনুযায়ী ব্যয় কমিয়ে উৎপাদন বাড়াতে হলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই। হারভেস্টার মেশিন দিয়ে বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন, কৃষকদের আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ও তাঁদের উৎপাদন খরচ কমাতে সরকারি প্রণোদনায় ভর্তুকিতে কম্বাইন হারভেস্টার, রিপার মেশিন, পাওয়ার থ্রেশারসহ অন্য যন্ত্রপাতি বিতরণ করেছি। এ যন্ত্র দিয়ে কৃষক খুব কম সময়ে জমি থেকে ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছেন। আমরা চেষ্টা করছি, এ উপজেলায় কৃষক যেন উৎসাহিত হয়ে আরও বেশি পরিমাণে আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করেন। এতে তারা বেশি লাভবান হবেন।
মানিকগঞ্জের ঘিওরে কম্বাইন হারভেস্টার দিয়ে ইরি বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন কৃষকেরা। শ্রমিক দিয়ে ধান কাটা ও মাড়াইয়ের চেয়ে সময় এবং খরচ কম হওয়ায় দিন দিন এ যন্ত্রের ব্যবহার বাড়ছে। এতে যেমন কম সময়ে ফসল ঘরে তুলতে পারছেন তেমনি উৎপাদন খরচ কম হচ্ছে। ফলে লাভবান হচ্ছেন কৃষক।
জানা যায়, বাণিজ্যিকভাবে এই মেশিনের মাধ্যমে ঘণ্টায় এক একর জায়গার ধান কাটার পাশাপাশি মাড়াই-ঝাড়াইয়ের পর বস্তাভর্তি করা হয়। ফলে কৃষকের মজুরি সাশ্রয় হচ্ছে। এখন কৃষক ধান অল্প সময়েই মাঠ থেকে বাড়িতে নিয়ে যেতে পারছে।
বানিয়াজুরী ইউনিয়নের রাথুরা গ্রামের কৃষক মো. শামসুল মিয়া বলেন, ‘চলতি বোরো মৌসুমে ধান বেশ ভালো হয়েছে। কিন্তু শ্রমিক সংকট ও বাড়তি মজুরির কারণে মাঠ থেকে ধান ঘরে তোলা নিয়ে দুশ্চিন্তার মধ্যে পড়ে গিয়েছিলাম। হারভেস্টার মেশিন পাওয়ায় সে দুশ্চিন্তা যেমন দূর হয়েছে তেমনি দ্রুত সময়ের মধ্যে ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছি।’
ঘিওর সদর ইউনিয়নের রাধাকান্তপুর গ্রামের কৃষক মো. মুন্নাফ মিয়া বলেন, ‘যন্ত্র দিয়ে ধান কাটায় আমাদের খুব উপকার হচ্ছে। এবারে আমি ৩ বিঘা জমিতে ধান লাগিয়েছি, যন্ত্র দিয়ে ধান কাটার ফলে ৬
হাজার টাকা লাগল। অথচ শ্রমিক দিয়ে ধান কাটলে আমার ১৫-১৬ হাজার টাকা লাগত।’ বালিয়াখোড়া কৃষি মাঠে হারভেষ্টারের চালক সাইদুল ইসলাম বলেন, ‘এ যন্ত্র দিয়ে খুব অল্প সময়ের মধ্যে অধিক পরিমাণ জমির ধান কাটা ও মাড়াই করা যায়। মেশিনের মাধ্যমে ধান কাটলে কৃষকের অনেক টাকা সাশ্রয় হয়। মেশিনে এক বিঘা জমির ধান কাটতে দুই হাজার টাকা লাগে। কিন্তু শ্রমিক দিয়ে ধান কাটলে ৫-৬ হাজার টাকা লাগে। এ কারণে যন্ত্রে ধান কাটা ও মাড়াইয়ে কৃষকের আগ্রহ বাড়ছে। কিন্তু চাহিদা অনুযায়ী আমরা যন্ত্র দিতে পারছি না।’
মানিকগঞ্জ জেলা কৃষক সমিতির সাধারণ সম্পাদক মো. নজরুল ইসলাম বলেন, বর্তমান অত্যধিক জনসংখ্যার বিপরীতে সীমিত কৃষিজমিতে চাহিদা অনুযায়ী ব্যয় কমিয়ে উৎপাদন বাড়াতে হলে কৃষিতে যান্ত্রিকীকরণের কোনো বিকল্প নেই। হারভেস্টার মেশিন দিয়ে বোরো ধান কাটা ও মাড়াইয়ে আগ্রহী হয়ে উঠেছেন স্থানীয় কৃষকেরা।
উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা শেখ বিপুল হোসেন বলেন, কৃষকদের আধুনিক যন্ত্রপাতি ব্যবহারে উৎসাহিত করতে ও তাঁদের উৎপাদন খরচ কমাতে সরকারি প্রণোদনায় ভর্তুকিতে কম্বাইন হারভেস্টার, রিপার মেশিন, পাওয়ার থ্রেশারসহ অন্য যন্ত্রপাতি বিতরণ করেছি। এ যন্ত্র দিয়ে কৃষক খুব কম সময়ে জমি থেকে ধান কেটে ঘরে তুলতে পারছেন। আমরা চেষ্টা করছি, এ উপজেলায় কৃষক যেন উৎসাহিত হয়ে আরও বেশি পরিমাণে আধুনিক যন্ত্র ব্যবহার করেন। এতে তারা বেশি লাভবান হবেন।
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
১ দিন আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৫ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৫ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৫ দিন আগে