জুবাইদুল ইসলাম, শেরপুর
শেরপুরে প্রথমবারের মতো পলিনেট হাউস (গ্রিনহাউস) পদ্ধতিতে ফল-সবজি ও চারা উৎপাদন শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারী বৃষ্টিপাত, তাপ, কীটপতঙ্গ ও ভাইরাসজনিত রোগের মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নিরাপদে শাকসবজি, ফলমূলসহ কৃষি উৎপাদন সম্ভব।
স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, এই পদ্ধতিতে সার ও কীটনাশক ছাড়াই সব ধরনের শাকসবজি, ফল রোপণ ও চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। এতে খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে অন্যদের মধ্যেও।
স্থানীয় কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পলিনেট হাউসে উচ্চমূল্যের ফসল যেমন টমেটো, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, রকমেলন, রঙিন তরমুজ, রঙিন ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ এসব সবজির পাশাপাশি চারা উৎপাদনের সুযোগ তৈরি হবে। এর ফলে সবজি চাষে যেমন বৈচিত্র্য আসবে, তেমনি অনেকেরই আয়ের নতুন উৎস হবে। পলিথিনের আচ্ছাদন থাকায় এতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ভেতরে প্রবেশে বাধা পায় এবং অতিবৃষ্টি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগেও ফসল অক্ষত থাকে। অসময়ে সবজি চাষের জন্য পলিনেট হাউস দেশে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নতুন সংযোজন। এর মাধ্যমে শীতকালীন সবজিগুলো যেমন সহজেই গ্রীষ্মকালে উৎপাদন করা যায়, তেমনি গ্রীষ্মকালের সবজিও শীতে উৎপাদন করা যায়। ইতিমধ্যে নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলায় প্রথমবারের মতো এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ ও চারা রোপণ শুরু হয়েছে। প্রতিটি পলিনেট হাউস নির্মাণে প্রায় ১৬ লাখ টাকা ব্যয় করেছে কৃষি বিভাগ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঝিনাইগাতী উপজেলার বাকাকুড়া গ্রামে ১০ শতাংশ জমির ওপর একটি পলিনেট হাউস স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে পলিনেট হাউসে টমেটো, ফুলকপি, পেঁপের চারা, কলার চারা ও ক্যাপসিকামসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির আবাদ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে এ হাউসে ১০ হাজার চারা তৈরি করা হয়েছে।
ফজলুল হক বলেন, ‘আমাকে এই পলিনেট হাউসটি দিয়েছে কৃষি বিভাগ। এর মাধ্যমে অসময়ের সবজি চাষ ও চারা উৎপাদন করে সফলতা পাচ্ছি। আমার এখান থেকে অনেকে চারা সংগ্রহ করছেন।’
নালিতাবাড়ীর বকুল মিয়া বলেন, ‘পলিনেটের মাধ্যমে অসময়ের সবজি চাষ করা যায়। আমার এখান থেকে অনেকে চারা সংগ্রহ করছেন। আমি ভালোই সাড়া পাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার বলেন, এই পদ্ধতিতে কৃষকেরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারবেন। এতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সব ধরনের সবজি চাষ করা সম্ভব। যেহেতু সার ও কীটনাশক ছাড়াই উৎপাদন সম্ভব, ফলে কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবেন। কৃষি বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, পলিনেট হাউস প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারী বৃষ্টিপাত, তাপ, কীটপতঙ্গ, ভাইরাসজনিত রোগ ইত্যাদির মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নিরাপদ শাকসবজি, ফলমূলসহ কৃষি উৎপাদন করা সম্ভব। পলিনেটের ওপরে শেড দিয়ে তাপ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে কৃত্রিম উপায়ে। এখানে উৎপাদিত চারা ২০ দিন পর রোপণযোগ্য হয়। মূলত অতিবৃষ্টি ও অকাল বন্যায় চারা রাখতে না পারায় বিকল্প এই ব্যবস্থা।
শেরপুরে প্রথমবারের মতো পলিনেট হাউস (গ্রিনহাউস) পদ্ধতিতে ফল-সবজি ও চারা উৎপাদন শুরু হয়েছে। এ পদ্ধতিতে প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারী বৃষ্টিপাত, তাপ, কীটপতঙ্গ ও ভাইরাসজনিত রোগের মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নিরাপদে শাকসবজি, ফলমূলসহ কৃষি উৎপাদন সম্ভব।
স্থানীয় কৃষকেরা বলছেন, এই পদ্ধতিতে সার ও কীটনাশক ছাড়াই সব ধরনের শাকসবজি, ফল রোপণ ও চারা উৎপাদন করা হচ্ছে। এতে খরচ কম ও লাভ বেশি হওয়ায় আগ্রহ বাড়ছে অন্যদের মধ্যেও।
স্থানীয় কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, পলিনেট হাউসে উচ্চমূল্যের ফসল যেমন টমেটো, ক্যাপসিকাম, ব্রকলি, রকমেলন, রঙিন তরমুজ, রঙিন ফুলকপি, বাঁধাকপি, লেটুসসহ এসব সবজির পাশাপাশি চারা উৎপাদনের সুযোগ তৈরি হবে। এর ফলে সবজি চাষে যেমন বৈচিত্র্য আসবে, তেমনি অনেকেরই আয়ের নতুন উৎস হবে। পলিথিনের আচ্ছাদন থাকায় এতে সূর্যের ক্ষতিকর রশ্মি ভেতরে প্রবেশে বাধা পায় এবং অতিবৃষ্টি বা প্রাকৃতিক দুর্যোগেও ফসল অক্ষত থাকে। অসময়ে সবজি চাষের জন্য পলিনেট হাউস দেশে আধুনিক কৃষি প্রযুক্তির নতুন সংযোজন। এর মাধ্যমে শীতকালীন সবজিগুলো যেমন সহজেই গ্রীষ্মকালে উৎপাদন করা যায়, তেমনি গ্রীষ্মকালের সবজিও শীতে উৎপাদন করা যায়। ইতিমধ্যে নালিতাবাড়ী ও ঝিনাইগাতী উপজেলায় প্রথমবারের মতো এ পদ্ধতিতে চাষাবাদ ও চারা রোপণ শুরু হয়েছে। প্রতিটি পলিনেট হাউস নির্মাণে প্রায় ১৬ লাখ টাকা ব্যয় করেছে কৃষি বিভাগ।
সরেজমিনে দেখা গেছে, ঝিনাইগাতী উপজেলার বাকাকুড়া গ্রামে ১০ শতাংশ জমির ওপর একটি পলিনেট হাউস স্থাপন করা হয়েছে। বর্তমানে পলিনেট হাউসে টমেটো, ফুলকপি, পেঁপের চারা, কলার চারা ও ক্যাপসিকামসহ বিভিন্ন ধরনের সবজির আবাদ করা হয়েছে। ইতিমধ্যে এ হাউসে ১০ হাজার চারা তৈরি করা হয়েছে।
ফজলুল হক বলেন, ‘আমাকে এই পলিনেট হাউসটি দিয়েছে কৃষি বিভাগ। এর মাধ্যমে অসময়ের সবজি চাষ ও চারা উৎপাদন করে সফলতা পাচ্ছি। আমার এখান থেকে অনেকে চারা সংগ্রহ করছেন।’
নালিতাবাড়ীর বকুল মিয়া বলেন, ‘পলিনেটের মাধ্যমে অসময়ের সবজি চাষ করা যায়। আমার এখান থেকে অনেকে চারা সংগ্রহ করছেন। আমি ভালোই সাড়া পাচ্ছি।’
এ বিষয়ে ঝিনাইগাতী উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা হুমায়ুন দিলদার বলেন, এই পদ্ধতিতে কৃষকেরা সারা বছর সবজি চাষ করতে পারবেন। এতে তাপমাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে সব ধরনের সবজি চাষ করা সম্ভব। যেহেতু সার ও কীটনাশক ছাড়াই উৎপাদন সম্ভব, ফলে কৃষকেরা আর্থিকভাবে লাভবান হতে পারবেন। কৃষি বিভাগ থেকে এ বিষয়ে প্রয়োজনীয় পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
এই কর্মকর্তা আরও বলেন, পলিনেট হাউস প্রযুক্তির মাধ্যমে ভারী বৃষ্টিপাত, তাপ, কীটপতঙ্গ, ভাইরাসজনিত রোগ ইত্যাদির মতো প্রতিকূল পরিস্থিতি থেকে নিরাপদ শাকসবজি, ফলমূলসহ কৃষি উৎপাদন করা সম্ভব। পলিনেটের ওপরে শেড দিয়ে তাপ নিয়ন্ত্রণ করা হচ্ছে কৃত্রিম উপায়ে। এখানে উৎপাদিত চারা ২০ দিন পর রোপণযোগ্য হয়। মূলত অতিবৃষ্টি ও অকাল বন্যায় চারা রাখতে না পারায় বিকল্প এই ব্যবস্থা।
ঢাকা-চট্টগ্রাম মহাসড়কের কুমিল্লা এলাকায় যাত্রীবাহী বাসে ডাকাতি বেড়েই চলছে। এ কারণে চালক ও যাত্রীদের কাছে আতঙ্কের নাম হয়ে উঠছে এই সড়ক। ডাকাতির শিকার বেশি হচ্ছেন প্রবাসফেরত লোকজন। ডাকাতেরা অস্ত্র ঠেকিয়ে লুট করে নিচ্ছে সর্বস্ব। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর পরিচয়েও ঘটছে ডাকাতির ঘটনা।
০২ মার্চ ২০২৫বিআরটিসির বাস দিয়ে চালু করা বিশেষায়িত বাস র্যাপিড ট্রানজিট (বিআরটি) লেনে অনুমতি না নিয়েই চলছে বেসরকারি কোম্পানির কিছু বাস। ঢুকে পড়ছে সিএনজিচালিত অটোরিকশা, ব্যাটারিচালিত অটোরিকশা। উল্টো পথে চলছে মোটরসাইকেল। অন্যদিকে বিআরটিসির মাত্র ১০টি বাস চলাচল করায় সোয়া চার হাজার কোটি টাকার এই প্রকল্প থেকে...
১৬ জানুয়ারি ২০২৫গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
২৪ নভেম্বর ২০২৪ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
২০ নভেম্বর ২০২৪