গাজী আব্দুল কুদ্দুস, ডুমুরিয়া
ডুমুরিয়ায় এবার শিমের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজার বা মাঠে তাকালেই চোখে পড়ে শিম আর শিম। খেত থেকে ইতিমধ্যে কয়েক দফা শিম তুলেছেন চাষিরা। এখনো গাছে ফুল আসছে। ফেব্রুয়ারি-মার্চ পর্যন্ত প্রায় একই রকম ফলন হবে। শিমের ভালো দাম পাওয়ায় খুশি উপজেলার কৃষকেরা।
উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ, খেত ও মাছের ঘেরের আইলে শিমের চাষ করা হয়েছে। মাঠে তাকালেই সবুজ-বেগুনি রঙের শিম ফুল চোখে পড়ে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, ডুমুরিয়ায় সাড়ে ৩ হাজার কৃষক প্রায় ১৭০ হেক্টর জমিতে শিমের চাষ করেছেন।
প্রতি হেক্টরে গড়ে ২৫ টন করে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার টন শিম উৎপাদন হবে। এখানে লাল ফুল জাতের শিমের বেশি ফলন হয়ে থাকে। তাই প্রায় ৯৫ শতাংশ জমিতেই লাল ফুলের শিম আবাদ করা হয়েছে। বর্তমানে বাজারে শিমের বেশ ভালো দাম রয়েছে। মাস খানেক আগে শিম প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। এখন তা নেমেছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়।
ডুমুরিয়ার আটলিয়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল হাই জানান, ছোটবেলায় দেখেছি শিম লাগানো হতো ভিটে বাড়িতে। জমিতে হতো ধান। এখন চাহিদা বেড়েছে, ফলনও বেড়েছে। তাই শিম চাষ করতে জমি, ভিটা, রাস্তাঘাট, খাল কিছুই বাদ যাচ্ছে না।
যার যেখানে জমি ফাঁকা আছে সেখানেই শিম গাছ লাগিয়েছে। আগে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বৃষ্টির পানিতে অথবা শিশিরে ফুল ভিজে শিম পচে যেত। কিন্তু বর্তমানে শিমের উন্নত জাত উদ্ভাবনের কারণে ওই ধরনের সমস্যা নেই। এখন কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই শিম চাষ করা যাচ্ছে। তাই সবাই শিম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
একই ইউনিয়নের কৃষক ইদ্রিস আলী গাজী জানান, শিম চাষ করে আমরা লাভবান হওয়ার আশা করছি। দুই বিঘা মাছের ঘেরের পাড়ে শিম চাষ করেছি। যেভাবে ফলন এসেছে তাতে সব খরচ করে লক্ষাধিক টাকার মতো লাভ হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গোটা উপজেলাজুড়ে শিমের বাম্পার ফলন হয়েছে। বিক্রিও ভালো হচ্ছে। শিম চাষ করে আমরা লাভবান হয়েছি।
ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শিম চাষ খুব ভালো হয়েছে। কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। শিম উৎপাদন করতে কম পরিশ্রম ও কম খরচে বেশি লাভবান হওয়া যায়। উপজেলা কৃষি অফিস শিম চাষিদের বিভিন্ন সময় পরামর্শ দিয়ে থাকে।
ডুমুরিয়ায় এবার শিমের বাম্পার ফলন হয়েছে। বাজার বা মাঠে তাকালেই চোখে পড়ে শিম আর শিম। খেত থেকে ইতিমধ্যে কয়েক দফা শিম তুলেছেন চাষিরা। এখনো গাছে ফুল আসছে। ফেব্রুয়ারি-মার্চ পর্যন্ত প্রায় একই রকম ফলন হবে। শিমের ভালো দাম পাওয়ায় খুশি উপজেলার কৃষকেরা।
উপজেলার বিস্তীর্ণ মাঠ, খেত ও মাছের ঘেরের আইলে শিমের চাষ করা হয়েছে। মাঠে তাকালেই সবুজ-বেগুনি রঙের শিম ফুল চোখে পড়ে। উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা যায়, ডুমুরিয়ায় সাড়ে ৩ হাজার কৃষক প্রায় ১৭০ হেক্টর জমিতে শিমের চাষ করেছেন।
প্রতি হেক্টরে গড়ে ২৫ টন করে প্রায় সাড়ে ৪ হাজার টন শিম উৎপাদন হবে। এখানে লাল ফুল জাতের শিমের বেশি ফলন হয়ে থাকে। তাই প্রায় ৯৫ শতাংশ জমিতেই লাল ফুলের শিম আবাদ করা হয়েছে। বর্তমানে বাজারে শিমের বেশ ভালো দাম রয়েছে। মাস খানেক আগে শিম প্রতি কেজি বিক্রি হয়েছে ১০০ থেকে ১২০ টাকা কেজি। এখন তা নেমেছে ৩০ থেকে ৩৫ টাকায়।
ডুমুরিয়ার আটলিয়া ইউনিয়নের কৃষক আব্দুল হাই জানান, ছোটবেলায় দেখেছি শিম লাগানো হতো ভিটে বাড়িতে। জমিতে হতো ধান। এখন চাহিদা বেড়েছে, ফলনও বেড়েছে। তাই শিম চাষ করতে জমি, ভিটা, রাস্তাঘাট, খাল কিছুই বাদ যাচ্ছে না।
যার যেখানে জমি ফাঁকা আছে সেখানেই শিম গাছ লাগিয়েছে। আগে বেশির ভাগ ক্ষেত্রে বৃষ্টির পানিতে অথবা শিশিরে ফুল ভিজে শিম পচে যেত। কিন্তু বর্তমানে শিমের উন্নত জাত উদ্ভাবনের কারণে ওই ধরনের সমস্যা নেই। এখন কোনো ধরনের ঝামেলা ছাড়াই শিম চাষ করা যাচ্ছে। তাই সবাই শিম চাষে আগ্রহী হচ্ছেন।
একই ইউনিয়নের কৃষক ইদ্রিস আলী গাজী জানান, শিম চাষ করে আমরা লাভবান হওয়ার আশা করছি। দুই বিঘা মাছের ঘেরের পাড়ে শিম চাষ করেছি। যেভাবে ফলন এসেছে তাতে সব খরচ করে লক্ষাধিক টাকার মতো লাভ হওয়ার সম্ভাবনা দেখছি। আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় গোটা উপজেলাজুড়ে শিমের বাম্পার ফলন হয়েছে। বিক্রিও ভালো হচ্ছে। শিম চাষ করে আমরা লাভবান হয়েছি।
ডুমুরিয়া উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মো. মোছাদ্দেক হোসেন বলেন, এবার আবহাওয়া অনুকূলে থাকায় শিম চাষ খুব ভালো হয়েছে। কৃষকেরা লাভবান হচ্ছেন। শিম উৎপাদন করতে কম পরিশ্রম ও কম খরচে বেশি লাভবান হওয়া যায়। উপজেলা কৃষি অফিস শিম চাষিদের বিভিন্ন সময় পরামর্শ দিয়ে থাকে।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৪ দিন আগে