রাশেদ রাব্বি, ঢাকা
দেশের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থাও জেলা-উপজেলা হাসপাতালের চেয়ে তেমন একটা ভালো নয়। এসব হাসপাতালে বেশির ভাগ চিকিৎসা যন্ত্রপাতি অচল অবস্থায় পড়ে আছে। এমআরআই, সিটি স্ক্যানের মতো গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র মেরামত অযোগ্য থাকায় জরুরি ও ব্যয়বহুল এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। চিকিৎসক থাকলেও যন্ত্রপাতির স্বল্পতায় পূর্ণাঙ্গ সেবা মিলছে না। অর্থাৎ দেশের টারশিয়ারি পর্যায়ের চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানও স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ওঠেনি। সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন চিত্রই উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৩টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আল্ট্রাসনোগ্রাম যন্ত্র আছে ১৪৯টি, ৭৮টিই অচল। ১০৪টি এক্স-রে যন্ত্রের ৩০টি অচল। অ্যানেসথেসিয়া যন্ত্র ১১০টি, যার ৪৬টি অচল। ২৮৩টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ৫১টি। ২৩৭টি ওটি লাইটের (সিলিং) মধ্যে অচল ৩৬টি। ৮৩টি পোর্টেবল ওটি লাইটের মধ্যে অচল ১৯টি। অ্যাম্বুলেন্স ৭৪টি, অচল ৩১টি।
পাঁচটি বিশেষায়িত হাসপাতালে ৬৮টি অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ১৫টি অচল। ৩৩টি আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনের মধ্যে অচল ৬টি। এক্স-রে মেশিন আছে ৩৬টি, অচল ১১টি। ইসিজি মেশিন ১৬৭টির মধ্যে ৬৮টি অচল। ৪৮টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ১২টি। ওটি লাইট (সিলিং) ৫০টির মধ্যে অচল ৯টি। ওটি লাইট (পোর্টেবল) ৩৩টি, অচল ৬টি। অ্যাম্বুলেন্স ২৩টি, অচল ১১টি।
ঢামেক হাসপাতালের চিত্র
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৯টি এক্স-রে মেশিনের মধ্যে ৪টি অচল। ইসিজি মেশিন ১২টির মধ্যে ৪টি অচল। ১৩টি আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনের ৮টিই অচল। ৩৪টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ৪টি; ৩৬টি ওটি লাইটের (সিলিং) মধ্যে ৩টি অচল; ৪টি পোর্টেবল ওটি লাইটের ২টি অচল। ৫২টি ডায়াথার্মির মধ্যে অচল ২৪টি। সাকার মেশিন ৬০টির মধ্যে অচল ২০টি। ৩৭টি অ্যানেসথেসিয়ার যন্ত্রের মধ্যে ২টি অচল। অটোক্লেভ মেশিন ৩৫টির মধ্যে অচল ১৯টি। দুটি ডেন্টাল মেশিনই অচল। তিনটি এনজিওগ্রাম মেশিনের মধ্যে একটি নষ্ট। তিনটি এমআরআই মেশিনের মধ্যে ১টি নষ্ট। সিটি স্ক্যান মেশিন চারটি, দুটিই নষ্ট। ১২টি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে ২টি অচল। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ এবং স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) চিত্রও প্রায় একই রকম।
যন্ত্রপাতি সরবরাহ শুরু
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হসপিটাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালের কর্মক্ষমতা বিশেষ করে রোগ নির্ণয় ও শল্যচিকিৎসায় অতি প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহ করার কাজ শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে অ্যানেসথেসিয়া, অটোক্লেভ, ওটি টেবিল, ইউএসজি, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যানালাইজার, হেমাটোলজি-ইলেকট্রোলাইট অ্যানালাইজার, ডায়াথার্মি, ইসিজি ইত্যাদি যন্ত্র সরবরাহ শুরু হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যন্ত্রপাতি মেরামতের জন্য বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ার পদ সৃজন হয়নি। স্থানীয় পর্যায়ে মেরামতের জন্য প্রদত্ত বাজেটও অপ্রতুল। প্রতিটি মেরামতকাজের আগে ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ (নিমিউ) অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার থেকে প্রত্যয়ন নিতে হয়। এতে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি হয়।
পরিদর্শকেরা এ ক্ষেত্রে কিছু সুপারিশ করেছেন। এসবের মধ্যে আছে জরুরি মেরামতের জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের অনুমোদন দেওয়া। বায়োমেডিকেল/মেইনটেন্যান্স পদ সৃষ্টি করা। কেনা যন্ত্রপাতির সিএমসি কড়াকড়িভাবে আরোপ করা। সাপ্লাই ইনস্টলেশন সার্ভিস মনিটরিংয়ের জন্য অনলাইন ব্যবস্থা চালু করা (যাতে কোনো যন্ত্র বাক্সবন্দী না থাকে)। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি পাঠানোর আগেই নির্ধারিত স্থানসহ অন্যান্য অবকাঠামো সুবিধা নিশ্চিত করা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার সামগ্রিক চিত্র জানতে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সমন্বয়ে এই পরিদর্শন করা হয়। এই পরিদর্শন প্রতিবেদনের আলোকে আমরা ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছি। প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যন্ত্রপাতি পাঠানো শুরু হয়েছে। কিছু যন্ত্রপাতি কিনতে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। আশা করছি, পর্যায়ক্রমে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে।’
প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিক
তবে বিশেষজ্ঞরা এই প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিকও দেখছেন। তাঁরা বলছেন, এই পরিদর্শনের আলোকে সরকার নতুন করে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে পারে। এটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের সূচনা করবে। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, এর জন্য নীতিগত পরিবর্তন দরকার।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশীদ-ই-মাহবুব আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই পরিদর্শন প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিক আছে। এর মাধ্যমে সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার একটি চিত্র পাওয়া গেছে। এই চিত্র থেকে বোঝা যায়, দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় উন্নয়ন বা সংস্কার আনতে হলে নীতিগত পরিবর্তন প্রয়োজন।
দেশের মেডিকেল কলেজ হাসপাতাল ও বিশেষায়িত চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানগুলোর অবস্থাও জেলা-উপজেলা হাসপাতালের চেয়ে তেমন একটা ভালো নয়। এসব হাসপাতালে বেশির ভাগ চিকিৎসা যন্ত্রপাতি অচল অবস্থায় পড়ে আছে। এমআরআই, সিটি স্ক্যানের মতো গুরুত্বপূর্ণ যন্ত্র মেরামত অযোগ্য থাকায় জরুরি ও ব্যয়বহুল এসব সেবা থেকে বঞ্চিত হচ্ছেন সাধারণ মানুষ। চিকিৎসক থাকলেও যন্ত্রপাতির স্বল্পতায় পূর্ণাঙ্গ সেবা মিলছে না। অর্থাৎ দেশের টারশিয়ারি পর্যায়ের চিকিৎসা প্রতিষ্ঠানও স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে ওঠেনি। সম্প্রতি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয় ও স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিদর্শন প্রতিবেদনে এমন চিত্রই উঠে এসেছে।
প্রতিবেদনে দেখা গেছে, ১৩টি মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে আল্ট্রাসনোগ্রাম যন্ত্র আছে ১৪৯টি, ৭৮টিই অচল। ১০৪টি এক্স-রে যন্ত্রের ৩০টি অচল। অ্যানেসথেসিয়া যন্ত্র ১১০টি, যার ৪৬টি অচল। ২৮৩টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ৫১টি। ২৩৭টি ওটি লাইটের (সিলিং) মধ্যে অচল ৩৬টি। ৮৩টি পোর্টেবল ওটি লাইটের মধ্যে অচল ১৯টি। অ্যাম্বুলেন্স ৭৪টি, অচল ৩১টি।
পাঁচটি বিশেষায়িত হাসপাতালে ৬৮টি অ্যানেসথেসিয়া মেশিনের ১৫টি অচল। ৩৩টি আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনের মধ্যে অচল ৬টি। এক্স-রে মেশিন আছে ৩৬টি, অচল ১১টি। ইসিজি মেশিন ১৬৭টির মধ্যে ৬৮টি অচল। ৪৮টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ১২টি। ওটি লাইট (সিলিং) ৫০টির মধ্যে অচল ৯টি। ওটি লাইট (পোর্টেবল) ৩৩টি, অচল ৬টি। অ্যাম্বুলেন্স ২৩টি, অচল ১১টি।
ঢামেক হাসপাতালের চিত্র
প্রতিবেদনে দেখা যায়, ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে ১৯টি এক্স-রে মেশিনের মধ্যে ৪টি অচল। ইসিজি মেশিন ১২টির মধ্যে ৪টি অচল। ১৩টি আল্ট্রাসনোগ্রাম মেশিনের ৮টিই অচল। ৩৪টি ওটি টেবিলের মধ্যে অচল ৪টি; ৩৬টি ওটি লাইটের (সিলিং) মধ্যে ৩টি অচল; ৪টি পোর্টেবল ওটি লাইটের ২টি অচল। ৫২টি ডায়াথার্মির মধ্যে অচল ২৪টি। সাকার মেশিন ৬০টির মধ্যে অচল ২০টি। ৩৭টি অ্যানেসথেসিয়ার যন্ত্রের মধ্যে ২টি অচল। অটোক্লেভ মেশিন ৩৫টির মধ্যে অচল ১৯টি। দুটি ডেন্টাল মেশিনই অচল। তিনটি এনজিওগ্রাম মেশিনের মধ্যে একটি নষ্ট। তিনটি এমআরআই মেশিনের মধ্যে ১টি নষ্ট। সিটি স্ক্যান মেশিন চারটি, দুটিই নষ্ট। ১২টি অ্যাম্বুলেন্সের মধ্যে ২টি অচল। শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ এবং স্যার সলিমুল্লাহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের (মিটফোর্ড) চিত্রও প্রায় একই রকম।
যন্ত্রপাতি সরবরাহ শুরু
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের হসপিটাল সার্ভিস ম্যানেজমেন্ট সূত্রে জানা গেছে, হাসপাতালের কর্মক্ষমতা বিশেষ করে রোগ নির্ণয় ও শল্যচিকিৎসায় অতি প্রয়োজনীয় যন্ত্রপাতি সরবরাহ করার কাজ শুরু হয়েছে। এরই মধ্যে অ্যানেসথেসিয়া, অটোক্লেভ, ওটি টেবিল, ইউএসজি, বায়োকেমিস্ট্রি অ্যানালাইজার, হেমাটোলজি-ইলেকট্রোলাইট অ্যানালাইজার, ডায়াথার্মি, ইসিজি ইত্যাদি যন্ত্র সরবরাহ শুরু হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, যন্ত্রপাতি মেরামতের জন্য বায়োমেডিকেল ইঞ্জিনিয়ার পদ সৃজন হয়নি। স্থানীয় পর্যায়ে মেরামতের জন্য প্রদত্ত বাজেটও অপ্রতুল। প্রতিটি মেরামতকাজের আগে ন্যাশনাল ইলেকট্রো-মেডিকেল ইকুইপমেন্ট মেইনটেন্যান্স ওয়ার্কশপ (নিমিউ) অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার থেকে প্রত্যয়ন নিতে হয়। এতে দীর্ঘসূত্রতার সৃষ্টি হয়।
পরিদর্শকেরা এ ক্ষেত্রে কিছু সুপারিশ করেছেন। এসবের মধ্যে আছে জরুরি মেরামতের জন্য প্রতিষ্ঠানপ্রধানদের অনুমোদন দেওয়া। বায়োমেডিকেল/মেইনটেন্যান্স পদ সৃষ্টি করা। কেনা যন্ত্রপাতির সিএমসি কড়াকড়িভাবে আরোপ করা। সাপ্লাই ইনস্টলেশন সার্ভিস মনিটরিংয়ের জন্য অনলাইন ব্যবস্থা চালু করা (যাতে কোনো যন্ত্র বাক্সবন্দী না থাকে)। হাসপাতালে যন্ত্রপাতি পাঠানোর আগেই নির্ধারিত স্থানসহ অন্যান্য অবকাঠামো সুবিধা নিশ্চিত করা।
স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মহাপরিচালক অধ্যাপক ডা. আবুল বাশার মো. খুরশীদ আলম আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার সামগ্রিক চিত্র জানতে মন্ত্রণালয় ও অধিদপ্তরের সমন্বয়ে এই পরিদর্শন করা হয়। এই পরিদর্শন প্রতিবেদনের আলোকে আমরা ইতিমধ্যে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নিতে শুরু করেছি। প্রয়োজন অনুসারে বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে যন্ত্রপাতি পাঠানো শুরু হয়েছে। কিছু যন্ত্রপাতি কিনতে মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন চাওয়া হয়েছে। আশা করছি, পর্যায়ক্রমে এসব সমস্যা সমাধান করা সম্ভব হবে।’
প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিক
তবে বিশেষজ্ঞরা এই প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিকও দেখছেন। তাঁরা বলছেন, এই পরিদর্শনের আলোকে সরকার নতুন করে স্বাস্থ্যব্যবস্থা ঢেলে সাজাতে পারে। এটি স্বাস্থ্য ব্যবস্থায় দীর্ঘমেয়াদি উন্নয়নের সূচনা করবে। কেউ কেউ অবশ্য মনে করেন, এর জন্য নীতিগত পরিবর্তন দরকার।
বাংলাদেশ মেডিকেল অ্যাসোসিয়েশনের (বিএমএ) সাবেক সভাপতি অধ্যাপক ডা. রশীদ-ই-মাহবুব আজকের পত্রিকাকে বলেন, এই পরিদর্শন প্রতিবেদনের ইতিবাচক দিক আছে। এর মাধ্যমে সারা দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থার একটি চিত্র পাওয়া গেছে। এই চিত্র থেকে বোঝা যায়, দেশের স্বাস্থ্যব্যবস্থায় উন্নয়ন বা সংস্কার আনতে হলে নীতিগত পরিবর্তন প্রয়োজন।
ঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৩ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৩ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৩ দিন আগেসপ্তাহখানেক আগে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম ফেসবুকে অনেকের ওয়াল বিষাদময় হয়ে উঠেছিল ফুলের মতো ছোট্ট শিশু মুনতাহাকে হত্যার ঘটনায়। ৫ বছর বয়সী সিলেটের এই শিশুকে অপহরণের পর হত্যা করে লাশ গুম করতে ডোবায় ফেলে রাখা হয়েছিল। প্রতিবেশী গৃহশিক্ষকের পরিকল্পনায় অপহরণের পর তাকে নির্মমভাবে হত্যা করা হয়...
৩ দিন আগে