রিমন রহমান, রাজশাহী
রাজশাহী শহরে কোনো সিনেমা হল নেই। সবশেষ ‘উপহার’ সিনেমা হলটি ভেঙে ফেলা হয়েছে দুবছর আগে। আক্ষেপ দেখাতে এবার দুর্গোৎসবে নগরীর একটি পূজামণ্ডপ সাজানো হয়েছিল সিনেমা হলের আদলে। দাবি জানানো হয়, সিনেমা হল স্থাপনের।সিনেমার প্রতি নগরবাসীর এমন টান বুঝতে পারল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, এই প্রকল্পে একটি অত্যাধুনিক সিনেপ্লেক্স স্থাপনের পরিকল্পনা যুক্ত করা হয়েছে। মূলত দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখানোর জন্য সিনেপ্লেক্সটি করা হবে। এ কাজের বাইরে সিনেমাও দেখানো হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কের প্রকল্প পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক গতকাল দুপুরে বলেন, ‘সিনেপ্লেক্সসহ আরও বেশ কিছু বিষয় যুক্ত করে আমরা পরিকল্পনা কমিশনে দিয়েছিলাম। সেখানে ডিপিপি পাস হয়েছে। এখন আইসিটি মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ দিলেই আমরা নতুন কাজগুলো শুরু করতে পারব। প্রকল্পের মেয়াদ এখন ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। আশা করছি, আমরা এই সময়ের মধ্যেই সব কাজ শেষ করতে পারব।’
হাইটেক পার্কে কাজ করবেন প্রায় ১৪ হাজার কর্মী। তাঁরাও বিনোদনের জন্য যাবেন সিনেপ্লেক্সে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষও যেতে পারবেন সেখানে। এই সিনেপ্লেক্সসহ আরও কিছু কাজ যুক্ত হওয়ায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ৪৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্পের নতুন সংযোজনের ডিপিপিও পাস হয়েছে। এখন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ দিলেই নতুন কাজগুলো শুরু করতে পারবে পার্ক কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহীতে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ এবং কর্মসংস্থার সৃষ্টির লক্ষ্যে এ প্রকল্প গৃহীত হয়। শহরের পশ্চিম প্রান্তে নবীনগর মৌজায় ৩১ একর জমির ওপর হাইটেক পার্কটি গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ছিল ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। প্রথমে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৩৮ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা। প্রকল্পের কাজ চলাকালে আসে করোনা মহামারি।
কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। তখন ব্যয় বাড়ে ৪৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ২০২১ সালের জুনেও শেষ না হওয়ায় মেয়াদ আরেক দফা বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। আর এই সময়েই ব্যয় বাড়ানো হয়েছে ৪৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ফলে দুই দফায় প্রায় ১০০ কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। এখন প্রকল্পের মোট ব্যয় ৩৩৫ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন নতুন বিষয় যুক্ত হওয়ায় ব্যয় বাড়ছে। আগে সিনেপ্লেক্স ও মিলনায়তন নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল না।
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর প্রকল্পটি অনুমোদন পায়। এরপর নবীনগরে থাকা ৭৪২টি পরিবারকে পুনর্বাসন করতেই এক বছর সময় চলে যায়। সব মিলিয়ে কাজ শুরু করতেই সময় লাগে দুবছর। করোনার ধাক্কায় কাজ বন্ধ ছিল তিন মাস। হাইটেক পার্কের প্রধান দুই অংশের মধ্যে ‘শেখ কামাল আইটি ইনকিউবেশন অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার’-এর কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। ১০টি প্রতিষ্ঠান স্পেস বরাদ্দ নিয়ে কাজও শুরু করেছে। ‘সজীব ওয়াজেদ জয় সিলিকন টাওয়ার’-এর নির্মাণকাজও শেষের দিকে। সব মিলিয়ে এখন প্রকল্পের প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
রাজশাহী শহরে কোনো সিনেমা হল নেই। সবশেষ ‘উপহার’ সিনেমা হলটি ভেঙে ফেলা হয়েছে দুবছর আগে। আক্ষেপ দেখাতে এবার দুর্গোৎসবে নগরীর একটি পূজামণ্ডপ সাজানো হয়েছিল সিনেমা হলের আদলে। দাবি জানানো হয়, সিনেমা হল স্থাপনের।সিনেমার প্রতি নগরবাসীর এমন টান বুঝতে পারল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্ক কর্তৃপক্ষ। জানা গেছে, এই প্রকল্পে একটি অত্যাধুনিক সিনেপ্লেক্স স্থাপনের পরিকল্পনা যুক্ত করা হয়েছে। মূলত দেশি-বিদেশি বিনিয়োগকারীদের ভিডিও ডকুমেন্টারি দেখানোর জন্য সিনেপ্লেক্সটি করা হবে। এ কাজের বাইরে সিনেমাও দেখানো হবে।
বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব হাইটেক পার্কের প্রকল্প পরিচালক এ কে এম ফজলুল হক গতকাল দুপুরে বলেন, ‘সিনেপ্লেক্সসহ আরও বেশ কিছু বিষয় যুক্ত করে আমরা পরিকল্পনা কমিশনে দিয়েছিলাম। সেখানে ডিপিপি পাস হয়েছে। এখন আইসিটি মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ দিলেই আমরা নতুন কাজগুলো শুরু করতে পারব। প্রকল্পের মেয়াদ এখন ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত। আশা করছি, আমরা এই সময়ের মধ্যেই সব কাজ শেষ করতে পারব।’
হাইটেক পার্কে কাজ করবেন প্রায় ১৪ হাজার কর্মী। তাঁরাও বিনোদনের জন্য যাবেন সিনেপ্লেক্সে। পাশাপাশি সাধারণ মানুষও যেতে পারবেন সেখানে। এই সিনেপ্লেক্সসহ আরও কিছু কাজ যুক্ত হওয়ায় প্রকল্পের ব্যয় বেড়েছে ৪৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। পরিকল্পনা কমিশনে প্রকল্পের নতুন সংযোজনের ডিপিপিও পাস হয়েছে। এখন তথ্য ও প্রযুক্তি মন্ত্রণালয় অর্থ বরাদ্দ দিলেই নতুন কাজগুলো শুরু করতে পারবে পার্ক কর্তৃপক্ষ।
রাজশাহীতে তথ্যপ্রযুক্তির বিকাশ এবং কর্মসংস্থার সৃষ্টির লক্ষ্যে এ প্রকল্প গৃহীত হয়। শহরের পশ্চিম প্রান্তে নবীনগর মৌজায় ৩১ একর জমির ওপর হাইটেক পার্কটি গড়ে তোলা হচ্ছে। প্রকল্পের বাস্তবায়নকাল ছিল ২০১৬ সালের মার্চ থেকে ২০১৯ সালের জুন পর্যন্ত। প্রথমে প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছিল ২৩৮ কোটি ২৪ লাখ ৭০ হাজার টাকা। প্রকল্পের কাজ চলাকালে আসে করোনা মহামারি।
কাজ শেষ না হওয়ায় প্রকল্পের মেয়াদ বাড়ানো হয় ২০২১ সালের জুন পর্যন্ত। তখন ব্যয় বাড়ে ৪৯ কোটি ৪৬ লাখ টাকা। ২০২১ সালের জুনেও শেষ না হওয়ায় মেয়াদ আরেক দফা বাড়িয়ে ২০২২ সালের ডিসেম্বর পর্যন্ত করা হয়েছে। আর এই সময়েই ব্যয় বাড়ানো হয়েছে ৪৭ কোটি ৮০ লাখ টাকা। ফলে দুই দফায় প্রায় ১০০ কোটি টাকা ব্যয় বেড়েছে। এখন প্রকল্পের মোট ব্যয় ৩৩৫ কোটি ৫০ লাখ ৭০ হাজার টাকা।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, নতুন নতুন বিষয় যুক্ত হওয়ায় ব্যয় বাড়ছে। আগে সিনেপ্লেক্স ও মিলনায়তন নির্মাণের পরিকল্পনা ছিল না।
জাতীয় অর্থনৈতিক পরিষদের নির্বাহী কমিটির (একনেক) সভায় ২০১৬ সালের ২২ ডিসেম্বর প্রকল্পটি অনুমোদন পায়। এরপর নবীনগরে থাকা ৭৪২টি পরিবারকে পুনর্বাসন করতেই এক বছর সময় চলে যায়। সব মিলিয়ে কাজ শুরু করতেই সময় লাগে দুবছর। করোনার ধাক্কায় কাজ বন্ধ ছিল তিন মাস। হাইটেক পার্কের প্রধান দুই অংশের মধ্যে ‘শেখ কামাল আইটি ইনকিউবেশন অ্যান্ড ট্রেনিং সেন্টার’-এর কাজ ইতিমধ্যে শেষ হয়েছে। ১০টি প্রতিষ্ঠান স্পেস বরাদ্দ নিয়ে কাজও শুরু করেছে। ‘সজীব ওয়াজেদ জয় সিলিকন টাওয়ার’-এর নির্মাণকাজও শেষের দিকে। সব মিলিয়ে এখন প্রকল্পের প্রায় ৮০ শতাংশ কাজ শেষ হয়েছে।
পর্দার নায়িকারা নিজেদের বয়স আড়ালে রাখা পছন্দ করেন। এ ক্ষেত্রে ব্যতিক্রম আজমেরী হক বাঁধন। প্রতিবছর নিজের জন্মদিনে জানান দেন তাঁর বয়স। গতকাল ছিল বাঁধনের ৪১তম জন্মদিন। সোশ্যাল মিডিয়ায় নিজেই জানালেন এই তথ্য।
২ দিন আগে১০ বছরের বেশি সময় ধরে শোবিজে কাজ করছেন অভিনেত্রী শবনম ফারিয়া। নাটকের পাশাপাশি ওটিটিতে দেখা গেছে তাঁকে। সরকারি অনুদানের ‘দেবী’ নামের একটি সিনেমায়ও অভিনয় করেছেন। প্রশংসিত হলেও সিনেমায় আর দেখা মেলেনি তাঁর। ছোট পর্দাতেও অনেক দিন ধরে অনিয়মিত তিনি। এবার শবনম ফারিয়া হাজির হচ্ছেন নতুন পরিচয়ে। কমেডি রিয়েলিটি
২ দিন আগেআমাদের লোকসংস্কৃতির অন্যতম ঐতিহ্য যাত্রাপালা। গণমানুষের সংস্কৃতি হিসেবে বিবেচিত এই যাত্রাপালা নিয়ে শিল্পকলা একাডেমি আয়োজন করছে ‘যাত্রা উৎসব-২০২৪’। আগামী ১ নভেম্বর সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের মুক্তমঞ্চে শুরু হবে ৭ দিনব্যাপী এই উৎসব।
২ দিন আগে‘বঙ্গবন্ধু’ পদবি বিলীন হবে না। হতে পারে না। যেমনটি ‘দেশবন্ধু’ চিত্তরঞ্জন দাশের পদবি বিলীন হয়নি। ইতিহাসে এসব পদবি অম্লান ও অক্ষয়। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্যসাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকেরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তাঁর প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের
২ দিন আগে