শেখ রিয়াজুল ইসলাম
৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার্থী যারা জেনারেল এবং উভয় ক্যাডারে আবেদন করেন, তাঁদের ১০০ নম্বরের সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। লিখিত পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বেশি নম্বর তোলা যায়। লিখিত পরীক্ষায় ৯০০ নম্বরের মধ্যে সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে ১০০ নম্বর তিনটি অংশে বিভক্ত। Part-A সাধারণ বিজ্ঞান, Part-B কম্পিউটার এবং Part-C ইলেকট্রনিকস। লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সময় মেনটেইন করে দ্রুত লেখা। সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ৩ ঘণ্টায় ১০০ নম্বরের উত্তর দিতে হয়। যেখানে প্রতিটি নম্বরের জন্য দেড় মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। তাই এ বিষয়ে আরও বেশি সময়সচেতন হতে হবে।
Part-A সাধারণ বিজ্ঞান (৬০ নম্বর)
সাধারণ বিজ্ঞান অংশে ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮ সেট প্রশ্নের উত্তর করতে হয় এবং প্রতি সেট প্রশ্নের মান থাকে ৭.৫। এই অংশের উত্তর করার জন্য ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশে ভালো করার জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং ভালো মানের একটি গাইড ফলো করবেন। প্রথমত বিগত প্রশ্নগুলো ভালো করে রিভিশন দেবেন। এখানে সিলেবাস এবং বিগত প্রশ্নের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো দেওয়া হলো: খাদ্য ও পুষ্টি, জৈবপ্রযুক্তি, রোগ ও স্বাস্থ্য, পানি, আমাদের সম্পদ অর্থাৎ পরিবেশ-সংক্রান্ত প্রশ্ন। এ ছাড়া আলো, শব্দ ও চুম্বকত্ব রয়েছে।
Part-B কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি (২৫ নম্বর)
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি অংশে সাধারণত ১২টি প্রশ্নের মধ্যে সাধারণত ১০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের মান থাকে ২.৫ নম্বর। এই অংশের উত্তর করার জন্য ৪৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশে ভালো করার জন্য নবম-দশম শ্রেণির এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বইটি ফলো করতে হবে। পাশাপাশি যেকোনো ভালো মানের একটা গাইড রাখতে পারেন। প্রিলিমিনারিতে যে বইটি ফলো করছেন সেটি অবশ্যই একবার রিভিশন দেবেন। বিগত প্রশ্নগুলো, বিশেষ করে ৩৫ থেকে ৪৩তম বিসিএস পর্যন্ত প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো: কম্পিউটারের গঠন ও এর বিভিন্ন প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য, মেমোরি প্রকারভেদ, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস এবং এগুলোর কাজ, কম্পিউটারের সফটওয়্যার সিস্টেম, কম্পিউটার ভাইরাস, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ডেটাবেইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক পদ্ধতি ও নেটওয়ার্কিং ডিভাইস, ইন্টারনেট প্রটোকল, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব, সোশ্যাল মিডিয়া, ই-মেইল, ই-কমার্স, দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার, অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার প্রভৃতি।
Part-C ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক টেকনোলজি (১৫ নম্বর)
এই অংশে সাধারণত ৮টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের নম্বর থাকে ২.৫। এই অংশের জন্য ২৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশের জন্য বিগত প্রশ্নগুলো, বিশেষ করে ৩৫ থেকে ৪৩তম বিসিএস পর্যন্ত প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ভালো করে পড়বেন। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো: ওহমের সূত্র, কার্শফের সূত্র, রোধের প্রকারভেদ, সার্কিটের প্রকারভেদ, ট্রান্সফর্মার, বৈদ্যুতিক মোটরের গঠন ও কাজ, নিউক্লিয়ার শক্তি, আইসি, ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যবহার প্রভৃতি। তবে এই অংশে বেশ জটিল কিছু বিষয় আছে, যদি বিজ্ঞানে আপনি বেশি দুর্বল হন তাহলে খুব দুর্বোধ্য অংশগুলো বাদ দিতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়
যাঁদের বিজ্ঞানে বেসিক ভালো, তাঁদের এই বিষয়টি খুবই সহজ হয়। আর যাঁদের বিজ্ঞানে বেসিক ভালো নয়, তাঁদের জন্য এই বিষয় সবচেয়ে কঠিন মনে হয়। তাই আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রস্তুতি নেবেন। বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকগুলো আগে রিভিশন দেবেন (সাজেশনে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করেছি)। উত্তর অবশ্যই ‘To The Point’-এ দেবেন। অন্যথায় সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারবেন না। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে চিত্র/ডায়াগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা বিষয়ে প্রাসঙ্গিক চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বিজ্ঞানের মুখস্থ করার চেয়ে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই যে বিষয়ে আপনার স্পষ্ট ধারণা নেই, সেগুলো কারও সাহায্য নিয়ে বেসিক বুঝে আয়ত্তে আনবেন।
শেখ রিয়াজুল ইসলাম, ৪০তম বিসিএস (কৃষি ক্যাডার)
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
৪৪তম বিসিএস লিখিত পরীক্ষার্থী যারা জেনারেল এবং উভয় ক্যাডারে আবেদন করেন, তাঁদের ১০০ নম্বরের সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি পরীক্ষায় অংশগ্রহণ করতে হয়। লিখিত পরীক্ষায় ভালো নম্বর পাওয়ার জন্য বিষয়টি খুবই গুরুত্বপূর্ণ।
সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে অন্যান্য বিষয়ের চেয়ে বেশি নম্বর তোলা যায়। লিখিত পরীক্ষায় ৯০০ নম্বরের মধ্যে সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে ১০০ নম্বর তিনটি অংশে বিভক্ত। Part-A সাধারণ বিজ্ঞান, Part-B কম্পিউটার এবং Part-C ইলেকট্রনিকস। লিখিত পরীক্ষায় ভালো করার জন্য একটা গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে সময় মেনটেইন করে দ্রুত লেখা। সাধারণ বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তিতে ৩ ঘণ্টায় ১০০ নম্বরের উত্তর দিতে হয়। যেখানে প্রতিটি নম্বরের জন্য দেড় মিনিটের মতো সময় পাওয়া যায়। তাই এ বিষয়ে আরও বেশি সময়সচেতন হতে হবে।
Part-A সাধারণ বিজ্ঞান (৬০ নম্বর)
সাধারণ বিজ্ঞান অংশে ৯ সেট প্রশ্নের মধ্যে ৮ সেট প্রশ্নের উত্তর করতে হয় এবং প্রতি সেট প্রশ্নের মান থাকে ৭.৫। এই অংশের উত্তর করার জন্য ১ ঘণ্টা ৪৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশে ভালো করার জন্য নবম-দশম শ্রেণির সাধারণ বিজ্ঞান বই এবং ভালো মানের একটি গাইড ফলো করবেন। প্রথমত বিগত প্রশ্নগুলো ভালো করে রিভিশন দেবেন। এখানে সিলেবাস এবং বিগত প্রশ্নের আলোকে গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো দেওয়া হলো: খাদ্য ও পুষ্টি, জৈবপ্রযুক্তি, রোগ ও স্বাস্থ্য, পানি, আমাদের সম্পদ অর্থাৎ পরিবেশ-সংক্রান্ত প্রশ্ন। এ ছাড়া আলো, শব্দ ও চুম্বকত্ব রয়েছে।
Part-B কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি (২৫ নম্বর)
কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি অংশে সাধারণত ১২টি প্রশ্নের মধ্যে সাধারণত ১০টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের মান থাকে ২.৫ নম্বর। এই অংশের উত্তর করার জন্য ৪৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশে ভালো করার জন্য নবম-দশম শ্রেণির এবং একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণির কম্পিউটার ও তথ্যপ্রযুক্তি বইটি ফলো করতে হবে। পাশাপাশি যেকোনো ভালো মানের একটা গাইড রাখতে পারেন। প্রিলিমিনারিতে যে বইটি ফলো করছেন সেটি অবশ্যই একবার রিভিশন দেবেন। বিগত প্রশ্নগুলো, বিশেষ করে ৩৫ থেকে ৪৩তম বিসিএস পর্যন্ত প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ টপিক হলো: কম্পিউটারের গঠন ও এর বিভিন্ন প্রজন্মের বৈশিষ্ট্য, মেমোরি প্রকারভেদ, ইনপুট ও আউটপুট ডিভাইস এবং এগুলোর কাজ, কম্পিউটারের সফটওয়্যার সিস্টেম, কম্পিউটার ভাইরাস, প্রোগ্রামিং ল্যাঙ্গুয়েজ, ডেটাবেইস ম্যানেজমেন্ট সিস্টেম, কম্পিউটার নেটওয়ার্ক পদ্ধতি ও নেটওয়ার্কিং ডিভাইস, ইন্টারনেট প্রটোকল, ওয়ার্ল্ড ওয়াইড ওয়েব, সোশ্যাল মিডিয়া, ই-মেইল, ই-কমার্স, দৈনন্দিন জীবনে কম্পিউটার, অন্যান্য ইলেকট্রনিক ডিভাইসের ব্যবহার প্রভৃতি।
Part-C ইলেকট্রিক্যাল অ্যান্ড ইলেকট্রনিক টেকনোলজি (১৫ নম্বর)
এই অংশে সাধারণত ৮টি প্রশ্নের মধ্যে ৬টি প্রশ্নের উত্তর করতে হয়। প্রতিটি প্রশ্নের নম্বর থাকে ২.৫। এই অংশের জন্য ২৫ মিনিট সময় নিতে পারেন। এই অংশের জন্য বিগত প্রশ্নগুলো, বিশেষ করে ৩৫ থেকে ৪৩তম বিসিএস পর্যন্ত প্রশ্নগুলো খুব ভালো করে পড়বেন। এর মধ্যে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকের আনুষঙ্গিক বিষয়গুলো ভালো করে পড়বেন। গুরুত্বপূর্ণ টপিকগুলো হলো: ওহমের সূত্র, কার্শফের সূত্র, রোধের প্রকারভেদ, সার্কিটের প্রকারভেদ, ট্রান্সফর্মার, বৈদ্যুতিক মোটরের গঠন ও কাজ, নিউক্লিয়ার শক্তি, আইসি, ডিজিটাল ডিভাইসের ব্যবহার প্রভৃতি। তবে এই অংশে বেশ জটিল কিছু বিষয় আছে, যদি বিজ্ঞানে আপনি বেশি দুর্বল হন তাহলে খুব দুর্বোধ্য অংশগুলো বাদ দিতে পারেন।
গুরুত্বপূর্ণ কিছু বিষয়
যাঁদের বিজ্ঞানে বেসিক ভালো, তাঁদের এই বিষয়টি খুবই সহজ হয়। আর যাঁদের বিজ্ঞানে বেসিক ভালো নয়, তাঁদের জন্য এই বিষয় সবচেয়ে কঠিন মনে হয়। তাই আপনার সামর্থ্য অনুযায়ী প্রস্তুতি নেবেন। বিগত সালের প্রশ্ন বিশ্লেষণ করে যে টপিক থেকে বেশি প্রশ্ন এসেছে সেই টপিকগুলো আগে রিভিশন দেবেন (সাজেশনে ধারাবাহিকভাবে উল্লেখ করেছি)। উত্তর অবশ্যই ‘To The Point’-এ দেবেন। অন্যথায় সময়ের মধ্যে শেষ করতে পারবেন না। বিজ্ঞান ও তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রে চিত্র/ডায়াগ্রাম খুবই গুরুত্বপূর্ণ। প্রতিটা বিষয়ে প্রাসঙ্গিক চিত্র দেওয়ার চেষ্টা করবেন। বিজ্ঞানের মুখস্থ করার চেয়ে কনসেপ্ট ক্লিয়ার করা খুব গুরুত্বপূর্ণ। তাই যে বিষয়ে আপনার স্পষ্ট ধারণা নেই, সেগুলো কারও সাহায্য নিয়ে বেসিক বুঝে আয়ত্তে আনবেন।
শেখ রিয়াজুল ইসলাম, ৪০তম বিসিএস (কৃষি ক্যাডার)
অনুলিখন: আনিসুল ইসলাম নাঈম
গাজীপুর মহানগরের বোর্ডবাজার এলাকার ইসলামিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (আইইউটি) মেকানিক্যাল ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের শিক্ষার্থীরা পিকনিকে যাচ্ছিলেন শ্রীপুরের মাটির মায়া ইকো রিসোর্টে। ঢাকা-ময়মনসিংহ মহাসড়ক থেকে বাসগুলো গ্রামের সরু সড়কে ঢোকার পর বিদ্যুতের তারে জড়িয়ে যায় বিআরটিসির একটি দোতলা বাস...
৮ ঘণ্টা আগেঝড়-জলোচ্ছ্বাস থেকে রক্ষায় সন্দ্বীপের ব্লক বেড়িবাঁধসহ একাধিক প্রকল্প হাতে নিয়েছে সরকার। এ লক্ষ্যে বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে ৫৬২ কোটি টাকা। এ জন্য টেন্ডারও হয়েছে। প্রায় এক বছর পেরিয়ে গেলেও ঠিকাদারি প্রতিষ্ঠানগুলো কাজ শুরু করছে না। পানি উন্নয়ন বোর্ডের (পাউবো) তাগাদায়ও কোনো কাজ হচ্ছে না বলে জানিয়েছেন...
৪ দিন আগেদেশের পরিবহন খাতের অন্যতম নিয়ন্ত্রণকারী ঢাকা সড়ক পরিবহন মালিক সমিতির কমিটির বৈধতা নিয়ে প্রশ্ন উঠেছে। সাইফুল আলমের নেতৃত্বাধীন এ কমিটিকে নিবন্ধন দেয়নি শ্রম অধিদপ্তর। তবে এটি কার্যক্রম চালাচ্ছে। কমিটির নেতারা অংশ নিচ্ছেন ঢাকা পরিবহন সমন্বয় কর্তৃপক্ষ (ডিটিসিএ) ও বাংলাদেশ সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের...
৪ দিন আগেআলুর দাম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থ হয়ে এবার নিজেই বিক্রির উদ্যোগ নিয়েছে সরকার। বাজার স্থিতিশীল রাখতে ট্রেডিং করপোরেশন অব বাংলাদেশের (টিসিবি) মাধ্যমে রাজধানীতে ভ্রাম্যমাণ ট্রাকের মাধ্যমে ভর্তুকি মূল্যে আলু বিক্রি করা হবে। একজন গ্রাহক ৪০ টাকা দরে সর্বোচ্চ তিন কেজি আলু কিনতে পারবেন...
৪ দিন আগে